কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যেসব ‘ভুল’ তথ্য দেওয়া আছে সে বিষয়ে বাংলাদেশের আপত্তি দেশটির সরকারকে জানানো হবে। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এ ধরনের প্রতিবেদন তৈরির সময় বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়ার জন্য মার্কিনিরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল জানিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয়নি। এটি প্রতিবেদনের একটি বড় দুর্বলতা।
সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন-২০২২ প্রকাশ করে।
যেসব নাগরিক সংগঠনের রাজনৈতিক ইতিহাস ও রাজনৈতিক পরিচয় আছে, তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়ে থাকলে, নিরপেক্ষতার মাপকাঠিতে প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে যায় বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
এ ছাড়া অনিবন্ধিত সংগঠন থেকে তথ্য সংগ্রহ আইনসিদ্ধ নয় বলে প্রতিমন্ত্রী বলেন।
প্রতিবেদনে কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নতি করেছে, এমন পর্যবেক্ষণ থাকায় মন্ত্রী মার্কিন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশে সকল ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে, প্রতিবেদনে দেওয়া এমন পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে শাহরিয়ার আলম বলেন, এ বিষয়ে সংশয় প্রকাশের নৈতিক অধিকার একটি বন্ধুরাষ্ট্রের নেই।
প্রতিবেদনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বাংলাদেশ সরকার পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবহার করে বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছে। তাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে নিয়মিত বাধা দেওয়া হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, ২০১৮ সালের যে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় বহাল আছে, তা অবাধ ও নিরপেক্ষ ছিল না। ব্যালট বাক্স নিজেরাই ভর্তি করা, ভোটার ও প্রতিপক্ষ প্রার্থীর এজেন্টদের হেনস্তা করা এবং অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার জন্য নির্বাচনটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে।
মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যেসব ‘ভুল’ তথ্য দেওয়া আছে সে বিষয়ে বাংলাদেশের আপত্তি দেশটির সরকারকে জানানো হবে। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এ ধরনের প্রতিবেদন তৈরির সময় বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়ার জন্য মার্কিনিরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল জানিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয়নি। এটি প্রতিবেদনের একটি বড় দুর্বলতা।
সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন-২০২২ প্রকাশ করে।
যেসব নাগরিক সংগঠনের রাজনৈতিক ইতিহাস ও রাজনৈতিক পরিচয় আছে, তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়ে থাকলে, নিরপেক্ষতার মাপকাঠিতে প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে যায় বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
এ ছাড়া অনিবন্ধিত সংগঠন থেকে তথ্য সংগ্রহ আইনসিদ্ধ নয় বলে প্রতিমন্ত্রী বলেন।
প্রতিবেদনে কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নতি করেছে, এমন পর্যবেক্ষণ থাকায় মন্ত্রী মার্কিন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশে সকল ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে, প্রতিবেদনে দেওয়া এমন পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে শাহরিয়ার আলম বলেন, এ বিষয়ে সংশয় প্রকাশের নৈতিক অধিকার একটি বন্ধুরাষ্ট্রের নেই।
প্রতিবেদনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বাংলাদেশ সরকার পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবহার করে বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছে। তাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে নিয়মিত বাধা দেওয়া হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, ২০১৮ সালের যে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় বহাল আছে, তা অবাধ ও নিরপেক্ষ ছিল না। ব্যালট বাক্স নিজেরাই ভর্তি করা, ভোটার ও প্রতিপক্ষ প্রার্থীর এজেন্টদের হেনস্তা করা এবং অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার জন্য নির্বাচনটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৭ ঘণ্টা আগে