নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে ৯৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে আলোচিত এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ ৩০ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে রাজধানীতে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
দুদকের অভিযোগপত্র অনুযায়ী, এস আলম গ্রুপ, ইসলামী ব্যাংক ও নাবিল গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশে কোনো প্রকৃত পণ্য ক্রয়-বিক্রয় ছাড়াই ভুয়া ডিল তৈরির মাধ্যমে এই বিপুল অঙ্কের অর্থ তুলে নেন। প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার, জাল-জালিয়াতি ও ব্যাংকিং অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে গ্রাহক প্রতিষ্ঠানের নামে বিনিয়োগ দেখিয়ে ব্যাংকের ৯৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন তারা।
এজাহারে বলা হয়েছে, অর্থের উৎস ও প্রকৃতি গোপন করে সেটি স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিংও করা হয়েছে। বর্তমানে এই বিনিয়োগ ঋণটি ব্যাংকের কাছে মন্দ ঋণ হিসেবে শ্রেণীকৃত।
অর্থের উৎস ও প্রকৃতি গোপন করা, অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং এর অপরাধ করায় আসামিদের বিরুদ্ধে দন্ডবিধি (১৮৬০) এর ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২) এবং ৪(৪) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় নাবিল গ্রুপের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তাঁরা হলেন— নাবিল গ্রুপ সংশ্লিষ্ট মার্কেট মাস্টার এনালাইজারের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল ইসলাম, মার্কেট মাস্টার এনালাইজারের এমডি মো. শাহ আলম, নাবিল গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান শিমুল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. আমিনুল ইসলাম ও নাবিল ট্রেডিং এর মালিক ইসরাত জাহান।
এস আলম গ্রুপের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন— এস আলম ভেজিটেবল ওয়েলের এমডি মো. শহিদুল ইসলাম, মিশকাত আহমেদ, আলম সুপার এডিবল ওয়েলের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদের স্ত্রী শাহানা ফেরদৌস ও এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের স্ত্রী ফারজানা পারভীন।
এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুল মওলাসহ প্রতিষ্ঠানটির আরও যারা আসামি হয়েছেন তারা হলেন- ব্যাংকটির ইভিপি মো. মোজাহিদুল ইসলাম, এভিপি মোহাম্মদ কাইয়ুম শিকদার, মো. কামরুজ্জামান, মো. জহিরুল হক, এফএভিপি মো. আব্দুল কাইয়ুম, মো. আলমগীর হোসেন, ডিএমডি মাহমুদুর রহমান, সাবেক এসভিপি মো. নাজমুল হূদা সিরাজী, ভিপি মো. মমতাজউদ্দিন চৌধুরী, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিফতাহ্ উদ্দিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ কায়সার আলী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিদ্দিকুর রহমান, এসইভিপি মোহাম্মদ শাব্বির ও মোহাম্মদ উল্লাহ।
ব্যাংকটির তৎকালীন নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সেলিম উদ্দিন, সৈয়দ আবু আসাদ (প্রতিনিধি এক্সিলেসর ইমপেক্স কোম্পানী লি), ড. তানভীর আহম্মদব (প্রতিনিধি প্যারাডাইস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড), মো: কামরুল হাসান (প্রতিনিধি গ্রান্ড বিজনেস লিমিটেড), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম ও জেকিউএম হাবিবুল্লাহকে আসামী করা হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে ৯৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে আলোচিত এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ ৩০ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে রাজধানীতে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
দুদকের অভিযোগপত্র অনুযায়ী, এস আলম গ্রুপ, ইসলামী ব্যাংক ও নাবিল গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশে কোনো প্রকৃত পণ্য ক্রয়-বিক্রয় ছাড়াই ভুয়া ডিল তৈরির মাধ্যমে এই বিপুল অঙ্কের অর্থ তুলে নেন। প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার, জাল-জালিয়াতি ও ব্যাংকিং অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে গ্রাহক প্রতিষ্ঠানের নামে বিনিয়োগ দেখিয়ে ব্যাংকের ৯৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন তারা।
এজাহারে বলা হয়েছে, অর্থের উৎস ও প্রকৃতি গোপন করে সেটি স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিংও করা হয়েছে। বর্তমানে এই বিনিয়োগ ঋণটি ব্যাংকের কাছে মন্দ ঋণ হিসেবে শ্রেণীকৃত।
অর্থের উৎস ও প্রকৃতি গোপন করা, অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং এর অপরাধ করায় আসামিদের বিরুদ্ধে দন্ডবিধি (১৮৬০) এর ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২) এবং ৪(৪) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় নাবিল গ্রুপের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তাঁরা হলেন— নাবিল গ্রুপ সংশ্লিষ্ট মার্কেট মাস্টার এনালাইজারের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল ইসলাম, মার্কেট মাস্টার এনালাইজারের এমডি মো. শাহ আলম, নাবিল গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান শিমুল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. আমিনুল ইসলাম ও নাবিল ট্রেডিং এর মালিক ইসরাত জাহান।
এস আলম গ্রুপের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন— এস আলম ভেজিটেবল ওয়েলের এমডি মো. শহিদুল ইসলাম, মিশকাত আহমেদ, আলম সুপার এডিবল ওয়েলের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদের স্ত্রী শাহানা ফেরদৌস ও এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের স্ত্রী ফারজানা পারভীন।
এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুল মওলাসহ প্রতিষ্ঠানটির আরও যারা আসামি হয়েছেন তারা হলেন- ব্যাংকটির ইভিপি মো. মোজাহিদুল ইসলাম, এভিপি মোহাম্মদ কাইয়ুম শিকদার, মো. কামরুজ্জামান, মো. জহিরুল হক, এফএভিপি মো. আব্দুল কাইয়ুম, মো. আলমগীর হোসেন, ডিএমডি মাহমুদুর রহমান, সাবেক এসভিপি মো. নাজমুল হূদা সিরাজী, ভিপি মো. মমতাজউদ্দিন চৌধুরী, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিফতাহ্ উদ্দিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ কায়সার আলী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিদ্দিকুর রহমান, এসইভিপি মোহাম্মদ শাব্বির ও মোহাম্মদ উল্লাহ।
ব্যাংকটির তৎকালীন নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সেলিম উদ্দিন, সৈয়দ আবু আসাদ (প্রতিনিধি এক্সিলেসর ইমপেক্স কোম্পানী লি), ড. তানভীর আহম্মদব (প্রতিনিধি প্যারাডাইস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড), মো: কামরুল হাসান (প্রতিনিধি গ্রান্ড বিজনেস লিমিটেড), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম ও জেকিউএম হাবিবুল্লাহকে আসামী করা হয়েছে।
আগামী ৫-৬ দিন খুবই ক্রুশিয়াল উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচন নির্ধারিত সময়েই হবে, এক দিনও দেরি হবে না। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেতিন বাহিনীর প্রধান এবং দুটি প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা সরাসরি রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১ ঘণ্টা আগেআনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের প্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই আলোচনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কটাক্ষ করে ‘২৩ সালে কোথায় ছিলেন’ মন্তব্য করলে সংলাপে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে এবং তাঁর লিয়াজোঁ অফিসার পরিচয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই অভিযোগে মোতাল্লেস হোসেন ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ১৩টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
২ ঘণ্টা আগে