নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সারা দেশের সাধারণ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। গত ১০ জানুয়ারি থেকে মাউশির মহাপরিচালকের পদটি শূন্য রয়েছে। নিয়মিত মহাপরিচালক না থাকায় জানুয়ারি মাসের বেতন-ভাতা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছেন এমপিওভুক্ত ৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৭ জন শিক্ষক-কর্মচারী।
গত ১০ জানুয়ারি থেকে মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক অবসরে গেলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর জায়গায় মাউশির কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির রুটিন দায়িত্ব পালন করছেন। তবে তাঁকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বা আর্থিক সংশ্লিষ্ট ফাইল অনুমোদনের ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। এ ক্ষমতা প্রদানের জন্য গত ১৬ জানুয়ারি মাউশির পক্ষ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এখনো এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি।
চিঠিতে বলা হয়, সাবেক মহাপরিচালক অবসরে যাওয়ার পর বর্তমানে কলেজ ও প্রশাসন পরিচালককে রুটিন দায়িত্ব পালনের ক্ষমতা দেওয়া হয়। কিন্তু মাউশির রুটিন মহাপরিচালকের প্রাতিষ্ঠানিক, আনুষঙ্গিক, বেতন-ভাতা ও এমপিও সংক্রান্ত বিলে স্বাক্ষরদানের ক্ষমতা না থাকায় সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। তাই বর্তমানে রুটিন দায়িত্বে থাকা শাহেদুল খবিরকে এ ক্ষমতা দিতে চিঠিতে অনুরোধ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা ছাড়ের জন্য প্রতি মাসের ১৮ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে এ সংক্রান্ত সভা আহ্বান করা হয়। এরপর প্রতি মাসের ১ থেকে ২ তারিখের মধ্যে এই সব শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতার চেক ব্যাংকে পাঠানো হয়। তবে এবার এখনো এই সভা করা সম্ভব হয়নি। যার কারণে এই অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
তবে চলতি মাসের মধ্যে এই বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না আসলে বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হবে জানিয়ে মাউশির উপপরিচালক (প্রশাসন) বিপুল চন্দ্র শাহা বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে এ ক্ষমতা না দেওয়ায় আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ করা বা এ সময়ের মধ্যে রুটিন দায়িত্বে থাকা মহাপরিচালককে ক্ষমতা দিলেও আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার চেক পাঠানো সম্ভব হবে। তারা নির্ধারিত সময়ে তা উত্তোলন করতে পারবেন। নতুবা বড় ধরনের সমস্যার পাশাপাশি সংকট তৈরি হবে।
তবে রুটিন দায়িত্বে থাকা মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির বলেছেন, বেতন-ভাতা নিয়ে সময়ক্ষেপণ হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিয়ে সবই জানে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সারা দেশের সাধারণ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। গত ১০ জানুয়ারি থেকে মাউশির মহাপরিচালকের পদটি শূন্য রয়েছে। নিয়মিত মহাপরিচালক না থাকায় জানুয়ারি মাসের বেতন-ভাতা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছেন এমপিওভুক্ত ৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৭ জন শিক্ষক-কর্মচারী।
গত ১০ জানুয়ারি থেকে মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক অবসরে গেলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর জায়গায় মাউশির কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির রুটিন দায়িত্ব পালন করছেন। তবে তাঁকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বা আর্থিক সংশ্লিষ্ট ফাইল অনুমোদনের ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। এ ক্ষমতা প্রদানের জন্য গত ১৬ জানুয়ারি মাউশির পক্ষ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এখনো এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি।
চিঠিতে বলা হয়, সাবেক মহাপরিচালক অবসরে যাওয়ার পর বর্তমানে কলেজ ও প্রশাসন পরিচালককে রুটিন দায়িত্ব পালনের ক্ষমতা দেওয়া হয়। কিন্তু মাউশির রুটিন মহাপরিচালকের প্রাতিষ্ঠানিক, আনুষঙ্গিক, বেতন-ভাতা ও এমপিও সংক্রান্ত বিলে স্বাক্ষরদানের ক্ষমতা না থাকায় সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। তাই বর্তমানে রুটিন দায়িত্বে থাকা শাহেদুল খবিরকে এ ক্ষমতা দিতে চিঠিতে অনুরোধ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা ছাড়ের জন্য প্রতি মাসের ১৮ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে এ সংক্রান্ত সভা আহ্বান করা হয়। এরপর প্রতি মাসের ১ থেকে ২ তারিখের মধ্যে এই সব শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতার চেক ব্যাংকে পাঠানো হয়। তবে এবার এখনো এই সভা করা সম্ভব হয়নি। যার কারণে এই অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
তবে চলতি মাসের মধ্যে এই বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না আসলে বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হবে জানিয়ে মাউশির উপপরিচালক (প্রশাসন) বিপুল চন্দ্র শাহা বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে এ ক্ষমতা না দেওয়ায় আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ করা বা এ সময়ের মধ্যে রুটিন দায়িত্বে থাকা মহাপরিচালককে ক্ষমতা দিলেও আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার চেক পাঠানো সম্ভব হবে। তারা নির্ধারিত সময়ে তা উত্তোলন করতে পারবেন। নতুবা বড় ধরনের সমস্যার পাশাপাশি সংকট তৈরি হবে।
তবে রুটিন দায়িত্বে থাকা মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির বলেছেন, বেতন-ভাতা নিয়ে সময়ক্ষেপণ হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিয়ে সবই জানে।
৬ মে রাতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে গিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত বছর অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় কিশোরগঞ্জে একটি মামলার আসামি তিনি। তিনি দেশ ছেড়েছেন বলে অনেক গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশের পর সরকার তাঁর বিদেশগমন নিয়ে তদন্তে নেমেছে।
১ ঘণ্টা আগেশেষ মুহূর্তে স্থগিত হলো ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহর পরিচয়পত্র পেশের অনুষ্ঠান। রাষ্ট্রপতির জরুরি কর্মব্যস্ততার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গত নয় মাস ধরে অভূতপূর্ব স্বাধীনতা ভোগ করছে গণমাধ্যম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা চাকরি হারিয়েছেন, তা গণমাধ্যমের মালিক নিজেকে রক্ষায় ছাঁটাই করেছেন। তাঁদের চাকরিচ্যুত করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো ধরনের চাপ সৃষ্টি করেনি।
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর উদ্যোগে জাতীয় সংগীত পরিবেশনে দুষ্কৃতকারীদের বাধা প্রদান ও আক্রমণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। পাশাপাশি দোষীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে