অনলাইন ডেস্ক
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা মামলাটি পুনরায় তদন্ত করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাটির অধিকতর তদন্ত করার এই সিদ্ধান্ত গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
রাজধানীর বনানী থানায় ২০১২ সালে করা এই মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ২০১৪ সালে আদালতে দেওয়া হয়েছিল। মামলায় যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তাঁরা হলেন সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) কাজী মো. ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রিয়াজ আহমেদ জাবের, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তফা, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্ল্যানিং কনসালট্যান্ট (ইপিসি) লিমিটেডের পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, এসএনসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনালের সাবেক পরিচালক রমেশ শাহ ও সাবেক সহসভাপতি কেভিন ওয়ালেস।
সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থার মহাপরিচালক গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তখন গুরুত্বপূর্ণ অনেক নথি ও তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল। পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে সম্প্রতি কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দুদকের কাছে এসেছে। এ কারণে মামলাটি পুনঃ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, একে অপরকে আর্থিকভাবে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজে প্রকল্পের নির্মাণ তদারকি পরামর্শক নিয়োগসংক্রান্ত দরপত্রের অন্যতম দরদাতাকে কার্যাদেশ পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
দুদকের সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর দণ্ডবিধির ১৬১ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দণ্ডবিধির ১২০(বি) ধারায় বনানী থানায় মামলাটি করা হয়। পরে তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (এফআরটি) দাখিল করা হয়।
পদ্মা সেতু নির্মাণে ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি হয়। একই সময়ে জাইকার সঙ্গে সরকারের ৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের এবং এডিবির সঙ্গে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঋণচুক্তি হয়। ২০১১ সালের ১০ অক্টোবরে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক।
২০১২ সালের ২৯ জুন সেতুর পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দরপত্রে অংশ নেওয়া এসএনসি-লাভালিনের সঙ্গে বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তিটি বাতিল করে। পরে অন্য দাতা সংস্থাগুলোও ঋণচুক্তি বাতিল করে। পরে ওই বছরই জাতীয় সংসদে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা মামলাটি পুনরায় তদন্ত করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাটির অধিকতর তদন্ত করার এই সিদ্ধান্ত গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
রাজধানীর বনানী থানায় ২০১২ সালে করা এই মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ২০১৪ সালে আদালতে দেওয়া হয়েছিল। মামলায় যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তাঁরা হলেন সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) কাজী মো. ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রিয়াজ আহমেদ জাবের, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তফা, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্ল্যানিং কনসালট্যান্ট (ইপিসি) লিমিটেডের পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, এসএনসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনালের সাবেক পরিচালক রমেশ শাহ ও সাবেক সহসভাপতি কেভিন ওয়ালেস।
সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থার মহাপরিচালক গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তখন গুরুত্বপূর্ণ অনেক নথি ও তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল। পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে সম্প্রতি কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দুদকের কাছে এসেছে। এ কারণে মামলাটি পুনঃ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, একে অপরকে আর্থিকভাবে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজে প্রকল্পের নির্মাণ তদারকি পরামর্শক নিয়োগসংক্রান্ত দরপত্রের অন্যতম দরদাতাকে কার্যাদেশ পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
দুদকের সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর দণ্ডবিধির ১৬১ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দণ্ডবিধির ১২০(বি) ধারায় বনানী থানায় মামলাটি করা হয়। পরে তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (এফআরটি) দাখিল করা হয়।
পদ্মা সেতু নির্মাণে ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি হয়। একই সময়ে জাইকার সঙ্গে সরকারের ৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের এবং এডিবির সঙ্গে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঋণচুক্তি হয়। ২০১১ সালের ১০ অক্টোবরে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক।
২০১২ সালের ২৯ জুন সেতুর পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দরপত্রে অংশ নেওয়া এসএনসি-লাভালিনের সঙ্গে বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তিটি বাতিল করে। পরে অন্য দাতা সংস্থাগুলোও ঋণচুক্তি বাতিল করে। পরে ওই বছরই জাতীয় সংসদে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৭ ঘণ্টা আগে