নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সাত দিনের জন্য সারা দেশে কঠোর বিধিনিষেধ জারি থাকবে। এই সময় জরুরি কারণ ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার রাতে এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে সারা দেশে সাত দিনের জন্য জনসাধারণ ও যানবাহন চলাচল এবং বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা বন্ধের বিষয়ে সরকার বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞা পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ সময়ে জরুরি পরিষেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ছাড়া এবং জরুরি কারণ ছাড়া ঘরের বাইরে কেউ বের হলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংবলিত প্রজ্ঞাপন বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হবে। মাস্ক পরাসহ সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সরকার সবাইকে অনুরোধ করেছে।
এর আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ১ জুলাই ভোর ৬টা থেকে ৭ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত আমরা ‘স্ট্রিক্ট রেসট্রিকশন’ দিতে যাচ্ছি। দেশের একটি বড় অংশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। জেলা, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই কঠোর বিধিনিষেধ কীভাবে কার্যকর করা হবে, এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতার বিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া আছে। আগামীকাল সভা করে অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছেন, `আগামী ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক লকডাউন কার্যকরে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি ও সেনাবাহিনী কাজ করবে; যাতে করে লকডাউনটা সুন্দরভাবে পালিত হয়, যাতে ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণটা রোধ করা যায়, মৃত্যুর সংখ্যাও কমিয়ে আনতে পারি।'
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সাত দিনের জন্য সারা দেশে কঠোর বিধিনিষেধ জারি থাকবে। এই সময় জরুরি কারণ ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার রাতে এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে সারা দেশে সাত দিনের জন্য জনসাধারণ ও যানবাহন চলাচল এবং বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা বন্ধের বিষয়ে সরকার বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞা পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ সময়ে জরুরি পরিষেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ছাড়া এবং জরুরি কারণ ছাড়া ঘরের বাইরে কেউ বের হলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংবলিত প্রজ্ঞাপন বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হবে। মাস্ক পরাসহ সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সরকার সবাইকে অনুরোধ করেছে।
এর আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ১ জুলাই ভোর ৬টা থেকে ৭ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত আমরা ‘স্ট্রিক্ট রেসট্রিকশন’ দিতে যাচ্ছি। দেশের একটি বড় অংশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। জেলা, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই কঠোর বিধিনিষেধ কীভাবে কার্যকর করা হবে, এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতার বিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া আছে। আগামীকাল সভা করে অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছেন, `আগামী ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক লকডাউন কার্যকরে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি ও সেনাবাহিনী কাজ করবে; যাতে করে লকডাউনটা সুন্দরভাবে পালিত হয়, যাতে ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণটা রোধ করা যায়, মৃত্যুর সংখ্যাও কমিয়ে আনতে পারি।'
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন ও বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক লাইফ ৩০ বছর করাসহ ৮ দফা দাবিতে ঘোষিত ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়ে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত চলার কথা ছিল এই ধর্মঘট।
২৮ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ বলেছেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সঙ্গে শিল্প খাতের কোনো সংযোগ নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নয়, শুধু পরীক্ষার্থী তৈরি করছে।অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকার এক কলেজে পরিদর্শনে গিয়ে এমনও দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে বসে এআই
৩২ মিনিট আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কাজী মনিরুজ্জামান (বর্তমানে রংপুর রেঞ্জ পুলিশের কার্যালয় সংযুক্ত) গত বছরের ২৫ নভেম্বর থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন; যা ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩(খ) ও ৩(গ) ধারা অনুযায়ী অসদাচরণ ও পলায়নের শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১ ঘণ্টা আগে৮টি দাবিতে সরকারকে আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। দাবি মানা না হলে আগামী মঙ্গলবার থেকে টানা ৭২ ঘণ্টার ধর্মঘট পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। সেই ধর্মঘট নিয়ে আজ রোববার পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে