নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাতের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন মানবাধিকারকর্মী, শিক্ষক, আইনজীবীসহ ১২২ জন নাগরিক। তাঁরা মনে করেন, আবুল বারকাতকে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণপত্র না থাকলেও আদালত তাঁকে জামিন দিচ্ছেন না।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন—অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, শামসুল হুদা, অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, রাশেদা কে চৌধুরী, খুশী কবীর, শিরীন পারভিন হক, সঞ্জীব দ্রং, শাহীন আনাম, আইনজীবী জেড আই খান পান্না, অধ্যাপক এম এম আকাশ, রোবায়েত ফেরদৌস, জোবাইদা নাসরিন প্রমুখ।
স্বাক্ষরকারীরা বলেন, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, দেশের স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক, গবেষক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতকে দুর্নীতির একটি অভিযোগে অভিযুক্ত করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অধ্যাপক বারকাত গত প্রায় ৪০ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। আমরা অধ্যাপক বারকাতের সরল-নির্মোহ প্রাত্যহিক জীবনযাপন দেখেছি এবং তাঁর সম্পর্কে জানি। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই তাঁকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও কারাগারে পাঠানো হয়েছে, যা আমাদের কাছে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বিপত্নীক, ৭২ বছর বয়সী অধ্যাপক বারকাত দীর্ঘদিন ধরে হার্ট, স্ট্রোকপরবর্তী জটিলতা, ফুসফুসের সমস্যা, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন কারণে দৈনিক তিনবেলা ওষুধ সেবন করেন। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির কারণে তাঁকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ফিজিওথেরাপি নিতে হয়। অতীতে দুবার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আমরা তাঁর স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার ব্যাপারে বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চাই, মানবিক বিবেচনায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনে মুক্তি দেওয়া হোক।’
অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাতের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন মানবাধিকারকর্মী, শিক্ষক, আইনজীবীসহ ১২২ জন নাগরিক। তাঁরা মনে করেন, আবুল বারকাতকে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণপত্র না থাকলেও আদালত তাঁকে জামিন দিচ্ছেন না।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন—অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, শামসুল হুদা, অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, রাশেদা কে চৌধুরী, খুশী কবীর, শিরীন পারভিন হক, সঞ্জীব দ্রং, শাহীন আনাম, আইনজীবী জেড আই খান পান্না, অধ্যাপক এম এম আকাশ, রোবায়েত ফেরদৌস, জোবাইদা নাসরিন প্রমুখ।
স্বাক্ষরকারীরা বলেন, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, দেশের স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক, গবেষক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতকে দুর্নীতির একটি অভিযোগে অভিযুক্ত করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অধ্যাপক বারকাত গত প্রায় ৪০ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। আমরা অধ্যাপক বারকাতের সরল-নির্মোহ প্রাত্যহিক জীবনযাপন দেখেছি এবং তাঁর সম্পর্কে জানি। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই তাঁকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও কারাগারে পাঠানো হয়েছে, যা আমাদের কাছে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বিপত্নীক, ৭২ বছর বয়সী অধ্যাপক বারকাত দীর্ঘদিন ধরে হার্ট, স্ট্রোকপরবর্তী জটিলতা, ফুসফুসের সমস্যা, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন কারণে দৈনিক তিনবেলা ওষুধ সেবন করেন। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির কারণে তাঁকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ফিজিওথেরাপি নিতে হয়। অতীতে দুবার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আমরা তাঁর স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার ব্যাপারে বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চাই, মানবিক বিবেচনায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনে মুক্তি দেওয়া হোক।’
আওয়ামী লীগের পুনর্গঠন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা দলটির প্রভাবশালী নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং তার স্ত্রী রেহানা হোসেনের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য পৃথক এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সময় সংসদ এলাকায় কোনো প্রকার ড্রোন ক্যামেরা ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য দেশের সব টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগে