নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য পৃথক এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষে আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন দলের চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে আজ রাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার হাতে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।
শায়রুল কবির খান বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে আসেন ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা। খালেদা জিয়া হাসপাতালে বিছানায় শুয়ে আমন্ত্রণপত্র পড়ে দেখেন।
এ সময় বদিউল আলম মজুমদার, মনির হায়দার ও বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেনকে পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বদিউল আলম মজুমদার ও মনির হায়দার। বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিতে ও প্রধান উপদেষ্টার সালাম জানাতে আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে এসেছিলাম। তিনি দাওয়াত গ্রহণ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের সফলতা কামনা করেছেন।’
আমন্ত্রণ পেয়ে খালেদা জিয়া অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছেন বলে জানান মনির হায়দার। তিনি বলেন, জুলাই সনদকে খালেদা জিয়া স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটা মাইলফলক। বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ সৃষ্টিতে এই সনদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এ সময় জুলাই সনদ স্বাক্ষর নিয়ে মনির হায়দার বলেন, ‘এটা বাংলাদেশের ইতিহাসের বড় বড় রাজনৈতিক ঘটনার একটি। গত ৫৪ বছরে রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ এর আগে কখনো নেওয়া হয়নি। সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অবিসংবাদিত নেতা খালেদা জিয়ার উপস্থিতি খুবই স্বাভাবিক একটা চাওয়া। তিনি উপস্থিত থাকতে পারেন বা না পারেন, তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো একটা অবধারিত বিষয়। প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ গুরুত্বসহকারে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আমাদের পাঠিয়েছেন। খালেদা জিয়া বলেছেন, তাঁর শরীর ভালো থাকলে অবশ্যই তিনি সেখানে সশরীরে যেতেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে মনির হায়দার বলেন, ‘সনদ স্বাক্ষর নিয়ে আমরা নেতিবাচক কোনো কিছু ভাবতে চাই না, ভাবার অবকাশও দেখছি না। আমরা আশা করি, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হবেন এবং স্বাক্ষর করবেন। এই সনদ অনুযায়ী বাংলাদেশ নতুন এক গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা শুরু করবে।’
আগামীকাল শুক্রবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত ‘জাতীয় জুলাই সনদ, ২০২৫’-এর স্বাক্ষর অনুষ্ঠান। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এদিন বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই আয়োজনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন। সে সঙ্গে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা ও উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তার।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য পৃথক এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষে আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন দলের চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে আজ রাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার হাতে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।
শায়রুল কবির খান বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে আসেন ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা। খালেদা জিয়া হাসপাতালে বিছানায় শুয়ে আমন্ত্রণপত্র পড়ে দেখেন।
এ সময় বদিউল আলম মজুমদার, মনির হায়দার ও বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেনকে পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বদিউল আলম মজুমদার ও মনির হায়দার। বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিতে ও প্রধান উপদেষ্টার সালাম জানাতে আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে এসেছিলাম। তিনি দাওয়াত গ্রহণ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের সফলতা কামনা করেছেন।’
আমন্ত্রণ পেয়ে খালেদা জিয়া অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছেন বলে জানান মনির হায়দার। তিনি বলেন, জুলাই সনদকে খালেদা জিয়া স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটা মাইলফলক। বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ সৃষ্টিতে এই সনদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এ সময় জুলাই সনদ স্বাক্ষর নিয়ে মনির হায়দার বলেন, ‘এটা বাংলাদেশের ইতিহাসের বড় বড় রাজনৈতিক ঘটনার একটি। গত ৫৪ বছরে রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ এর আগে কখনো নেওয়া হয়নি। সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অবিসংবাদিত নেতা খালেদা জিয়ার উপস্থিতি খুবই স্বাভাবিক একটা চাওয়া। তিনি উপস্থিত থাকতে পারেন বা না পারেন, তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো একটা অবধারিত বিষয়। প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ গুরুত্বসহকারে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আমাদের পাঠিয়েছেন। খালেদা জিয়া বলেছেন, তাঁর শরীর ভালো থাকলে অবশ্যই তিনি সেখানে সশরীরে যেতেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে মনির হায়দার বলেন, ‘সনদ স্বাক্ষর নিয়ে আমরা নেতিবাচক কোনো কিছু ভাবতে চাই না, ভাবার অবকাশও দেখছি না। আমরা আশা করি, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হবেন এবং স্বাক্ষর করবেন। এই সনদ অনুযায়ী বাংলাদেশ নতুন এক গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা শুরু করবে।’
আগামীকাল শুক্রবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত ‘জাতীয় জুলাই সনদ, ২০২৫’-এর স্বাক্ষর অনুষ্ঠান। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এদিন বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই আয়োজনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন। সে সঙ্গে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা ও উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তার।
আওয়ামী লীগের পুনর্গঠন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা দলটির প্রভাবশালী নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং তার স্ত্রী রেহানা হোসেনের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সময় সংসদ এলাকায় কোনো প্রকার ড্রোন ক্যামেরা ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য দেশের সব টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় আট মাস ধরে রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রণীত হয়েছে ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’। আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দুজন করে
৫ ঘণ্টা আগে