নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে বিচার শুরু হলো।
বিচারে দোষ স্বীকার করেছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আদালতে সাবেক আইজিপি মামুন বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আমার জ্ঞানের মধ্যে থাকা সমস্ত পরিস্থিতির সত্য এবং বিস্তারিত প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজেকে দোষী সাব্যস্ত করছি। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, তার বিস্তারিত বিবরণ আমি আদালতে তুলে ধরতে চাই। রহস্য উন্মোচনে আদালতকে সহায়তা করতে চাই।’
আইনজীবীরা বলেন, কোনো আসামি এ ধরনের স্বীকারোক্তি দিলে তাঁকে রাজসাক্ষী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসেবে সাবেক আইজিপিকে এ মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে ধরা হচ্ছে।
গত ১ জুলাই অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর। ওই দিন তিনি শুনানিতে বলেন, ‘তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন বাহিনী ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সশস্ত্র ক্যাডারদের আক্রমণে আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা গ্রহণে বাধা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা সহায়তায় বাধাগ্রস্তের জন্য অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়া, হাসপাতাল এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা, রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের ভয় দেখানো হয়। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে মেডিকেল রেকর্ড জব্দ করে এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের মিথ্যা রিপোর্ট তৈরি করতে বা চিকিৎসা প্রদানে অস্বীকার করতে চাপ দেয়। চিকিৎসাসেবা ব্যাহত করার ফলে আহতদের জখম গুরুতর আকার ধারণ করে এবং অনেক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিভীষিকাময় দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতনের দিনে যখন লাখো জনতা “মার্চ টু ঢাকা” আন্দোলনের মাধ্যমে রাস্তায় নেমে আসে, তখন সরকারের দমন-পীড়নের নিষ্ঠুরতা চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছায়। সকাল থেকেই সেনাবাহিনী জানত শেখ হাসিনার শাসনের অবসান ঘটেছে। কিন্তু হাসিনার অনুগত পুলিশ বাহিনীর কিছু সদস্য প্রাণপণে গণবিপ্লব রুখে দেওয়ার চেষ্টা করে। শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথে ও কেন্দ্রস্থলে পুলিশের আর্মড ইউনিট ও আনসার সদস্যরা ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে প্রাণঘাতী রাইফেল ও শটগানের গুলি ছোড়ে।’

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে বিচার শুরু হলো।
বিচারে দোষ স্বীকার করেছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আদালতে সাবেক আইজিপি মামুন বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আমার জ্ঞানের মধ্যে থাকা সমস্ত পরিস্থিতির সত্য এবং বিস্তারিত প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজেকে দোষী সাব্যস্ত করছি। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, তার বিস্তারিত বিবরণ আমি আদালতে তুলে ধরতে চাই। রহস্য উন্মোচনে আদালতকে সহায়তা করতে চাই।’
আইনজীবীরা বলেন, কোনো আসামি এ ধরনের স্বীকারোক্তি দিলে তাঁকে রাজসাক্ষী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসেবে সাবেক আইজিপিকে এ মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে ধরা হচ্ছে।
গত ১ জুলাই অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর। ওই দিন তিনি শুনানিতে বলেন, ‘তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন বাহিনী ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সশস্ত্র ক্যাডারদের আক্রমণে আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা গ্রহণে বাধা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা সহায়তায় বাধাগ্রস্তের জন্য অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়া, হাসপাতাল এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা, রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের ভয় দেখানো হয়। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে মেডিকেল রেকর্ড জব্দ করে এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের মিথ্যা রিপোর্ট তৈরি করতে বা চিকিৎসা প্রদানে অস্বীকার করতে চাপ দেয়। চিকিৎসাসেবা ব্যাহত করার ফলে আহতদের জখম গুরুতর আকার ধারণ করে এবং অনেক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিভীষিকাময় দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতনের দিনে যখন লাখো জনতা “মার্চ টু ঢাকা” আন্দোলনের মাধ্যমে রাস্তায় নেমে আসে, তখন সরকারের দমন-পীড়নের নিষ্ঠুরতা চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছায়। সকাল থেকেই সেনাবাহিনী জানত শেখ হাসিনার শাসনের অবসান ঘটেছে। কিন্তু হাসিনার অনুগত পুলিশ বাহিনীর কিছু সদস্য প্রাণপণে গণবিপ্লব রুখে দেওয়ার চেষ্টা করে। শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথে ও কেন্দ্রস্থলে পুলিশের আর্মড ইউনিট ও আনসার সদস্যরা ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে প্রাণঘাতী রাইফেল ও শটগানের গুলি ছোড়ে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে বিচার শুরু হলো।
বিচারে দোষ স্বীকার করেছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আদালতে সাবেক আইজিপি মামুন বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আমার জ্ঞানের মধ্যে থাকা সমস্ত পরিস্থিতির সত্য এবং বিস্তারিত প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজেকে দোষী সাব্যস্ত করছি। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, তার বিস্তারিত বিবরণ আমি আদালতে তুলে ধরতে চাই। রহস্য উন্মোচনে আদালতকে সহায়তা করতে চাই।’
আইনজীবীরা বলেন, কোনো আসামি এ ধরনের স্বীকারোক্তি দিলে তাঁকে রাজসাক্ষী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসেবে সাবেক আইজিপিকে এ মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে ধরা হচ্ছে।
গত ১ জুলাই অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর। ওই দিন তিনি শুনানিতে বলেন, ‘তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন বাহিনী ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সশস্ত্র ক্যাডারদের আক্রমণে আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা গ্রহণে বাধা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা সহায়তায় বাধাগ্রস্তের জন্য অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়া, হাসপাতাল এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা, রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের ভয় দেখানো হয়। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে মেডিকেল রেকর্ড জব্দ করে এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের মিথ্যা রিপোর্ট তৈরি করতে বা চিকিৎসা প্রদানে অস্বীকার করতে চাপ দেয়। চিকিৎসাসেবা ব্যাহত করার ফলে আহতদের জখম গুরুতর আকার ধারণ করে এবং অনেক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিভীষিকাময় দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতনের দিনে যখন লাখো জনতা “মার্চ টু ঢাকা” আন্দোলনের মাধ্যমে রাস্তায় নেমে আসে, তখন সরকারের দমন-পীড়নের নিষ্ঠুরতা চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছায়। সকাল থেকেই সেনাবাহিনী জানত শেখ হাসিনার শাসনের অবসান ঘটেছে। কিন্তু হাসিনার অনুগত পুলিশ বাহিনীর কিছু সদস্য প্রাণপণে গণবিপ্লব রুখে দেওয়ার চেষ্টা করে। শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথে ও কেন্দ্রস্থলে পুলিশের আর্মড ইউনিট ও আনসার সদস্যরা ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে প্রাণঘাতী রাইফেল ও শটগানের গুলি ছোড়ে।’

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে বিচার শুরু হলো।
বিচারে দোষ স্বীকার করেছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আদালতে সাবেক আইজিপি মামুন বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আমার জ্ঞানের মধ্যে থাকা সমস্ত পরিস্থিতির সত্য এবং বিস্তারিত প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজেকে দোষী সাব্যস্ত করছি। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, তার বিস্তারিত বিবরণ আমি আদালতে তুলে ধরতে চাই। রহস্য উন্মোচনে আদালতকে সহায়তা করতে চাই।’
আইনজীবীরা বলেন, কোনো আসামি এ ধরনের স্বীকারোক্তি দিলে তাঁকে রাজসাক্ষী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসেবে সাবেক আইজিপিকে এ মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে ধরা হচ্ছে।
গত ১ জুলাই অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর। ওই দিন তিনি শুনানিতে বলেন, ‘তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন বাহিনী ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সশস্ত্র ক্যাডারদের আক্রমণে আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা গ্রহণে বাধা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা সহায়তায় বাধাগ্রস্তের জন্য অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়া, হাসপাতাল এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা, রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের ভয় দেখানো হয়। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে মেডিকেল রেকর্ড জব্দ করে এবং চিকিৎসা প্রদানকারী কর্মীদের মিথ্যা রিপোর্ট তৈরি করতে বা চিকিৎসা প্রদানে অস্বীকার করতে চাপ দেয়। চিকিৎসাসেবা ব্যাহত করার ফলে আহতদের জখম গুরুতর আকার ধারণ করে এবং অনেক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিভীষিকাময় দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতনের দিনে যখন লাখো জনতা “মার্চ টু ঢাকা” আন্দোলনের মাধ্যমে রাস্তায় নেমে আসে, তখন সরকারের দমন-পীড়নের নিষ্ঠুরতা চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছায়। সকাল থেকেই সেনাবাহিনী জানত শেখ হাসিনার শাসনের অবসান ঘটেছে। কিন্তু হাসিনার অনুগত পুলিশ বাহিনীর কিছু সদস্য প্রাণপণে গণবিপ্লব রুখে দেওয়ার চেষ্টা করে। শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথে ও কেন্দ্রস্থলে পুলিশের আর্মড ইউনিট ও আনসার সদস্যরা ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে প্রাণঘাতী রাইফেল ও শটগানের গুলি ছোড়ে।’

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১০ জুলাই ২০২৫
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১০ জুলাই ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১০ জুলাই ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১০ জুলাই ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
১ ঘণ্টা আগে