অনলাইন ডেস্ক
যৌথ বাহিনীর অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ রাজধানীসহ সারা দেশে গ্রেপ্তার সাত হাজার ছাড়িয়েছে। নতুন করে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৮৫ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে ডেভিল হান্টে ১০ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ হাজার ৩৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
একই সময়ে মামলা ও পরোয়ানার অভিযোগে ৯০৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে হত্যা, ভাঙচুর, সহিংসতাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া অনেককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেল থেকে আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
ইনামুল হক সাগর বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ৫৮৫ জনকে এবং মামলা ও পরোয়ানার অভিযোগে ৯০৭ জনসহ মোট ১ হাজার ৪৯২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় সাত হাজারজন। ওই দিন মধ্যরাত থেকে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও আনসারের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী দেশব্যাপী অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু করে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা, পরোয়ানা রয়েছে তাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যারা চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাদেরও গ্রেপ্তার করছে।
শুধু অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত ১০ ফেব্রুয়ারি ৩৩৪ জন, ১১ ফেব্রুয়ারি ৬০৭, ১২ ফেব্রুয়ারি ৫৯১, ১৩ ফেব্রুয়ারি ৫৬৬, ১৪ ফেব্রুয়ারি ৫০৯, ১৫ ফেব্রুয়ারি ৪৭৭, ১৬ ফেব্রুয়ারি ৩৮৯, ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫২৯, ১৮ ফেব্রুয়ারি ৫০৬, ১৯ ফেব্রুয়ারিতে ৫৩২, ২০ ফেব্রুয়ারি ৪৯২, ২১ ফেব্রুয়ারি ৪৬১, ২২ ফেব্রুয়ারি ৭৬৯ এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি ৫৮৫ জনসহ মোট ৭ হাজার ৩৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে প্রথম দিন ৯ ফেব্রুয়ারি ডেভিল হান্টে গ্রেপ্তারের আলাদা কোনো পরিসংখ্যান দেয়নি পুলিশ সদর দপ্তর। ওই দিন সারা দেশে সামগ্রিকভাবে গ্রেপ্তার করা হয় ১ হাজার ৩০৮ জনকে।
যৌথ বাহিনীর অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ রাজধানীসহ সারা দেশে গ্রেপ্তার সাত হাজার ছাড়িয়েছে। নতুন করে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৮৫ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে ডেভিল হান্টে ১০ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ হাজার ৩৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
একই সময়ে মামলা ও পরোয়ানার অভিযোগে ৯০৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে হত্যা, ভাঙচুর, সহিংসতাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া অনেককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেল থেকে আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
ইনামুল হক সাগর বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ৫৮৫ জনকে এবং মামলা ও পরোয়ানার অভিযোগে ৯০৭ জনসহ মোট ১ হাজার ৪৯২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় সাত হাজারজন। ওই দিন মধ্যরাত থেকে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও আনসারের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী দেশব্যাপী অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু করে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা, পরোয়ানা রয়েছে তাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যারা চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাদেরও গ্রেপ্তার করছে।
শুধু অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত ১০ ফেব্রুয়ারি ৩৩৪ জন, ১১ ফেব্রুয়ারি ৬০৭, ১২ ফেব্রুয়ারি ৫৯১, ১৩ ফেব্রুয়ারি ৫৬৬, ১৪ ফেব্রুয়ারি ৫০৯, ১৫ ফেব্রুয়ারি ৪৭৭, ১৬ ফেব্রুয়ারি ৩৮৯, ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫২৯, ১৮ ফেব্রুয়ারি ৫০৬, ১৯ ফেব্রুয়ারিতে ৫৩২, ২০ ফেব্রুয়ারি ৪৯২, ২১ ফেব্রুয়ারি ৪৬১, ২২ ফেব্রুয়ারি ৭৬৯ এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি ৫৮৫ জনসহ মোট ৭ হাজার ৩৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে প্রথম দিন ৯ ফেব্রুয়ারি ডেভিল হান্টে গ্রেপ্তারের আলাদা কোনো পরিসংখ্যান দেয়নি পুলিশ সদর দপ্তর। ওই দিন সারা দেশে সামগ্রিকভাবে গ্রেপ্তার করা হয় ১ হাজার ৩০৮ জনকে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৭ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১৫ ঘণ্টা আগে