নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্যায়ক্রমে ২০৪১ সালের মধ্যে এক হাজার গ্রামকে স্মার্ট ফার্মিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ রোববার বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি উদ্যোগে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী। সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০ হাজার কৃষককে টার্গেট করে, সাড়ে ৩ হাজার উদ্যোক্তা তৈরির জন্য এবং ১০টি ডিজিটাল গ্রাম স্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প নিয়েছি। আমরা ২০১৮ সালের মধ্যে ১৫টি ডিভাইস, যেটি পাইলট করেছিলাম সেখান থেকে ২০২৫-এর মধ্যে ২০ হাজার কৃষক, ২০ হাজার ডিভাইস, সাড়ে ৩ হাজার উদ্যোক্তা ও ১০টি গ্রামকে ডিজিটাইজ করতে চাই। এভাবে ফেজ ওয়ান, টু, থ্রি করে ২০৪১ সালের মধ্যে ২০ লাখ কৃষক, ২০ লাখ ডিভাইস ও সাড়ে ৩ লাখ উদ্যোক্তাকেও স্মার্ট ফার্মিংয়ের আওতায় আনা হবে।’
স্মার্টফার্মিংয়ের এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও জানান জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, ‘এই ইকোসিস্টেমের জন্য আমাদের ডিজিটাল ভিলেজ সেন্টার, ন্যাশনাল ডেটা সেন্টার, ডিজিটাল ভিলেজেস, এমএফএস, ইন্টার অপারেবল ডিজিটাল ট্রানজেকশন প্ল্যাটফর্মসহ অন্যান্য উপাদানগুলোকে এক করে কাজ করব।’ তিনি আরও বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষিবিদ অর্থনীতি সমিতি ও আইসিটি বিভাগ মিলে সমঝোতার মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে কাজ করা হবে, যেখানে কৃষকদের স্মার্ট ফার্মিংয়ে উৎসাহিত করা হবে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এন জিয়াউল আলম ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেসবাহুল ইসলাম। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্ম পাওয়ার অ্যান্ড মেশিনারি বিভাগের অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল আলম। আলোচক হিসেবে ছিলেন এসিআই অ্যাগ্রো লিংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এফ এইচ আনসারী। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির সভাপতি সাজ্জাদুল হাসান।
পর্যায়ক্রমে ২০৪১ সালের মধ্যে এক হাজার গ্রামকে স্মার্ট ফার্মিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ রোববার বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি উদ্যোগে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী। সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০ হাজার কৃষককে টার্গেট করে, সাড়ে ৩ হাজার উদ্যোক্তা তৈরির জন্য এবং ১০টি ডিজিটাল গ্রাম স্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প নিয়েছি। আমরা ২০১৮ সালের মধ্যে ১৫টি ডিভাইস, যেটি পাইলট করেছিলাম সেখান থেকে ২০২৫-এর মধ্যে ২০ হাজার কৃষক, ২০ হাজার ডিভাইস, সাড়ে ৩ হাজার উদ্যোক্তা ও ১০টি গ্রামকে ডিজিটাইজ করতে চাই। এভাবে ফেজ ওয়ান, টু, থ্রি করে ২০৪১ সালের মধ্যে ২০ লাখ কৃষক, ২০ লাখ ডিভাইস ও সাড়ে ৩ লাখ উদ্যোক্তাকেও স্মার্ট ফার্মিংয়ের আওতায় আনা হবে।’
স্মার্টফার্মিংয়ের এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও জানান জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, ‘এই ইকোসিস্টেমের জন্য আমাদের ডিজিটাল ভিলেজ সেন্টার, ন্যাশনাল ডেটা সেন্টার, ডিজিটাল ভিলেজেস, এমএফএস, ইন্টার অপারেবল ডিজিটাল ট্রানজেকশন প্ল্যাটফর্মসহ অন্যান্য উপাদানগুলোকে এক করে কাজ করব।’ তিনি আরও বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষিবিদ অর্থনীতি সমিতি ও আইসিটি বিভাগ মিলে সমঝোতার মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে কাজ করা হবে, যেখানে কৃষকদের স্মার্ট ফার্মিংয়ে উৎসাহিত করা হবে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এন জিয়াউল আলম ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেসবাহুল ইসলাম। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্ম পাওয়ার অ্যান্ড মেশিনারি বিভাগের অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল আলম। আলোচক হিসেবে ছিলেন এসিআই অ্যাগ্রো লিংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এফ এইচ আনসারী। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির সভাপতি সাজ্জাদুল হাসান।
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তাঁর হঠাৎ বিদেশযাত্রা ও বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলাকে কেন্দ্র করে যে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন উঠেছিল, দেশে ফিরে সেটির অবসান ঘটালেন তিনি।
২৬ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে