নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান; সাবেক ডাক, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এবং টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ পাঁচজনের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার কমিশন সভায় তাঁদের আর্থিক অনিয়ম অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। দুদক সচিব খেরাশেদা ইয়াসমীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাকি দুজন হলেন সাবেক পরিবেশ বন ও জলবায়ুমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এবং সাবেক এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে ঋণের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন সালমান এফ রহমান। এ ছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে হাতিয়েছেন ২৫ হাজার কোটি টাকা। আটটি নতুন কোম্পানি খুলে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
২০০৯ সালে শেখ হাসিনার বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান সালমান এফ রহমান। ওই বছর তাঁকে মন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হয়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নসরুল হামিদ বিপু, জুনাইদ আহমেদ পলক এই দুই প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং অর্থ পাচারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। দুজন প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকল্পে কমিশন নিয়ে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে।
সাবেক পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তিনি দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পাঁচ বছর মেয়াদি ১ হাজার ৫০২ কোটি টাকার ‘সুফল প্রকল্প’তে মন্ত্রী ও তাঁর ছেলে ১০ শতাংশ হারে কমিশন নিয়ে ঠিকাদারদের কাজ দেন।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ আছে, উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অর্থ আত্মসাতের।
পাউবো দুর্যোগকালে ব্যবহারের জন্য প্রত্যেক সংসদ সদস্যের বিপরীতে আপৎকালীন পাঁচ কোটি টাকা করে বার্ষিক বরাদ্দ দেয়; কিন্তু ভোলা-৩ আসনে এ টাকা জনগণের কোনো কাজে লাগেনি। বরাদ্দের পুরোটাই শাওন এবং তাঁর পাঁচ সহযোগীর পকেটে গেছে। ভুয়া প্রকল্প তৈরি করে ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে ৬৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান; সাবেক ডাক, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এবং টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ পাঁচজনের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার কমিশন সভায় তাঁদের আর্থিক অনিয়ম অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। দুদক সচিব খেরাশেদা ইয়াসমীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাকি দুজন হলেন সাবেক পরিবেশ বন ও জলবায়ুমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এবং সাবেক এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে ঋণের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন সালমান এফ রহমান। এ ছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে হাতিয়েছেন ২৫ হাজার কোটি টাকা। আটটি নতুন কোম্পানি খুলে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
২০০৯ সালে শেখ হাসিনার বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান সালমান এফ রহমান। ওই বছর তাঁকে মন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হয়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নসরুল হামিদ বিপু, জুনাইদ আহমেদ পলক এই দুই প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং অর্থ পাচারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। দুজন প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকল্পে কমিশন নিয়ে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে।
সাবেক পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তিনি দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পাঁচ বছর মেয়াদি ১ হাজার ৫০২ কোটি টাকার ‘সুফল প্রকল্প’তে মন্ত্রী ও তাঁর ছেলে ১০ শতাংশ হারে কমিশন নিয়ে ঠিকাদারদের কাজ দেন।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ আছে, উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অর্থ আত্মসাতের।
পাউবো দুর্যোগকালে ব্যবহারের জন্য প্রত্যেক সংসদ সদস্যের বিপরীতে আপৎকালীন পাঁচ কোটি টাকা করে বার্ষিক বরাদ্দ দেয়; কিন্তু ভোলা-৩ আসনে এ টাকা জনগণের কোনো কাজে লাগেনি। বরাদ্দের পুরোটাই শাওন এবং তাঁর পাঁচ সহযোগীর পকেটে গেছে। ভুয়া প্রকল্প তৈরি করে ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে ৬৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
বিভিন্ন রকম আদর্শিক অবস্থান থেকে তাদের মতামত দিয়েছেন। আমরা আশা করি, জাতীয় স্বার্থে, রাষ্ট্র পুনর্গঠনের প্রশ্নে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে বলবেন, প্রত্যেকটা দল ও জোট কিছুটা ছাড় দিতেও প্রস্তুত থাকবেন।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি সফরে আজ শনিবার কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আন্তবাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। আইএসপিআর জানিয়েছে, সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান কাতারের সামরিক ও বেসামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং সামরিক বাহিনী সংশ্লিষ্ট...
৫ ঘণ্টা আগেসারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৭৩৯ জন এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৫১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ১ হাজার ২৫৫ জন।
১৬ ঘণ্টা আগেসিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট ১৪ মে থেকে শুরু হচ্ছে। এদিন ৪১৯ যাত্রী নিয়ে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৌদি আরবের মদিনার উদ্দেশে উড়াল দেবে জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট।
১৬ ঘণ্টা আগে