নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নানা ঘটনাপ্রবাহ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া এবং জানা-অজানা অনেক বিষয় তুলে ধরে ‘জুলাই: মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’ শিরোনামে বই লিখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব, ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে বইটির প্রকাশনা অনুষ্ঠান হয়েছে।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘মাত্র ১২০ পৃষ্ঠায় গণ-অভ্যুত্থান তো দূরের কথা, আমার নিজের চোখে জুলাই মানুষের সামনে উত্থাপন করা সম্ভব না, এই বইটা সেই জায়গা থেকে একটা ব্রিফ, ছোট বর্ণনা। এটা লিখে রাখলাম, যেন আমি স্মৃতিগুলো ভুলে না যাই। সামনে সময় পেলে পরবর্তী সংস্করণে হয়তো সময়রেখাগুলো ধরে ধরে আরও বিস্তারিত লিখতে পারব। জুলাইয়ের ইতিহাসটা তখনই পরিপূর্ণতা পাবে, যখন সহস্র সংগঠক, কর্মী, ছাত্র-জনতার গল্প উঠে আসবে।’
আন্দোলনে অনেকেই পর্দার আড়ালে থেকে সহযোগিতা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেককে নিয়ে লেখা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া বা জনসম্মুখে এসেছে, কিন্তু ১০-১৫টা গ্রুপ আছে যারা পেছন থেকে কাজ করে গেছে। তাঁরা চানও না আমরা তাঁদের নাম নিই। তাঁদের প্রফেশনালিজম বা জবের কারণে। এমন অনেক মানুষ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত। এই বইটা শুধু আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার জায়গা থেকে লেখা। তা-ও বইটা সম্পূর্ণ না।’
সবাইকে জুলাইয়ের অভিজ্ঞতা তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি আহ্বান করব, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে যেভাবেই যুক্ত ছিলেন, সবাই আপনাদের অংশ লিখবেন। যাতে আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটা পরিপূর্ণ চিত্র পাই।’
আসিফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিভিন্ন সময়ে ফেব্রিকেটেড করা হয়েছে। সেটা যাতে না হয়, তাই স্মৃতিতে থাকা অবস্থাতেই স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করবেন, লিখবেন। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে সহায়তা করবেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে আসিফ বলেন, স্যারকে যখন বলেছি, ভূমিকাটা আপনার লিখে দিতে হবে, স্যার সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়েছেন। স্যার পুরো বইটা সময় নিয়ে পড়ে ভূমিকাটা লিখে দিয়েছেন। এত ব্যস্ততার মধ্যেও স্যার এতটা সময় দিয়েছেন, তাই স্যারকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, এই বইতে গণ-অভ্যুত্থানের সময়ে আমাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া মানুষজনের যে সহযোগিতা পেয়েছি, সেগুলোর সাবলীল বর্ণনা আছে। বইটা লেখার ক্ষেত্রে কার মন খারাপ হলো, কার কথা বেশি বলা হলো, এই চিন্তা থেকে যেন কিছু না আসে, তা চেষ্টা করেছি। এতে অনেকের নাম আসেনি, অনেকের কথা হয়তো আমিও ভুলে গেছি। সেই জায়গা থেকে এটা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের প্রত্যেকেরই এই অভ্যুত্থানের আলাদা আলাদা একটা গল্প আছে। আমরা যখন বলছি, তখন গল্পগুলো হয়তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক অনেকটা। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা নেমে এসেছেন। আমি এখনো জানি না কুমিল্লায়, নরসিংদী, ঢাকার বাইরে কীভাবে আন্দোলন সংগঠিত হয়েছে। তাদের গল্পগুলো সামনে আসা দরকার।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আন্দোলনের ১৯ থেকে ১ তারিখ পর্যন্ত আসলে আমরা কিন্তু আর মাঠে ছিলাম না। ১৭ তারিখের পরেই মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন আন্দোলনের নেতৃত্ব সাধারণ মানুষের কাছে চলে যায়। আমরা যখন ডিবিতে ছিলাম, তখন রিফাত রশিদরা কমান্ড নেয় সোশ্যাল মিডিয়াতে।
নাহিদ বলেন, ৩ তারিখে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগেই মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিল। শহীদ মিনারে এক দফার বাইরে কিছু বলার সক্ষমতা আমাদেরও ছিল না। আবার ৫ তারিখ গণভবন ঘেরাওয়ের কোনো কর্মসূচি ছিল না। কর্মসূচি ছিল লংমার্চ টু ঢাকা। ঢাকা এসে মানুষ কী করবে, তা মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে। মানুষই সিদ্ধান্ত নিয়েছে গণভবনে যাবে। তখন আমরা মানুষের সঙ্গে গিয়েছি।
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, এমন নাহিদ, আসিফ, রিফাত আরও অনেকে আছে। তাদের কেউ শহীদ হয়েছে, কেউ আহত হয়ে কষ্ট নিয়ে বেঁচে আছে। সমাজের সকল স্তরের মানুষের, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, মাদ্রাসার ছাত্র, গৃহবধূ, রিকশাচালক, শ্রমিকসহ সমস্ত মানুষের যে অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছিল, তাদের প্রত্যাশাকে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমাদের এই রাষ্ট্রব্যবস্থাকে সংস্কার করতে হবে। এই বইটা পড়ে মানুষের এই তাগিদটা আরও বাড়বে। এই ধরনের বই লেখার প্রয়োজনীয়তা আছে। আমার জানামতে এই বইয়ে কোনো তথ্য মিথ্যা না।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, তথ্য উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রমুখ।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নানা ঘটনাপ্রবাহ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া এবং জানা-অজানা অনেক বিষয় তুলে ধরে ‘জুলাই: মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’ শিরোনামে বই লিখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব, ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে বইটির প্রকাশনা অনুষ্ঠান হয়েছে।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘মাত্র ১২০ পৃষ্ঠায় গণ-অভ্যুত্থান তো দূরের কথা, আমার নিজের চোখে জুলাই মানুষের সামনে উত্থাপন করা সম্ভব না, এই বইটা সেই জায়গা থেকে একটা ব্রিফ, ছোট বর্ণনা। এটা লিখে রাখলাম, যেন আমি স্মৃতিগুলো ভুলে না যাই। সামনে সময় পেলে পরবর্তী সংস্করণে হয়তো সময়রেখাগুলো ধরে ধরে আরও বিস্তারিত লিখতে পারব। জুলাইয়ের ইতিহাসটা তখনই পরিপূর্ণতা পাবে, যখন সহস্র সংগঠক, কর্মী, ছাত্র-জনতার গল্প উঠে আসবে।’
আন্দোলনে অনেকেই পর্দার আড়ালে থেকে সহযোগিতা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেককে নিয়ে লেখা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া বা জনসম্মুখে এসেছে, কিন্তু ১০-১৫টা গ্রুপ আছে যারা পেছন থেকে কাজ করে গেছে। তাঁরা চানও না আমরা তাঁদের নাম নিই। তাঁদের প্রফেশনালিজম বা জবের কারণে। এমন অনেক মানুষ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত। এই বইটা শুধু আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার জায়গা থেকে লেখা। তা-ও বইটা সম্পূর্ণ না।’
সবাইকে জুলাইয়ের অভিজ্ঞতা তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি আহ্বান করব, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে যেভাবেই যুক্ত ছিলেন, সবাই আপনাদের অংশ লিখবেন। যাতে আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটা পরিপূর্ণ চিত্র পাই।’
আসিফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিভিন্ন সময়ে ফেব্রিকেটেড করা হয়েছে। সেটা যাতে না হয়, তাই স্মৃতিতে থাকা অবস্থাতেই স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করবেন, লিখবেন। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে সহায়তা করবেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে আসিফ বলেন, স্যারকে যখন বলেছি, ভূমিকাটা আপনার লিখে দিতে হবে, স্যার সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়েছেন। স্যার পুরো বইটা সময় নিয়ে পড়ে ভূমিকাটা লিখে দিয়েছেন। এত ব্যস্ততার মধ্যেও স্যার এতটা সময় দিয়েছেন, তাই স্যারকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, এই বইতে গণ-অভ্যুত্থানের সময়ে আমাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া মানুষজনের যে সহযোগিতা পেয়েছি, সেগুলোর সাবলীল বর্ণনা আছে। বইটা লেখার ক্ষেত্রে কার মন খারাপ হলো, কার কথা বেশি বলা হলো, এই চিন্তা থেকে যেন কিছু না আসে, তা চেষ্টা করেছি। এতে অনেকের নাম আসেনি, অনেকের কথা হয়তো আমিও ভুলে গেছি। সেই জায়গা থেকে এটা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের প্রত্যেকেরই এই অভ্যুত্থানের আলাদা আলাদা একটা গল্প আছে। আমরা যখন বলছি, তখন গল্পগুলো হয়তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক অনেকটা। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা নেমে এসেছেন। আমি এখনো জানি না কুমিল্লায়, নরসিংদী, ঢাকার বাইরে কীভাবে আন্দোলন সংগঠিত হয়েছে। তাদের গল্পগুলো সামনে আসা দরকার।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আন্দোলনের ১৯ থেকে ১ তারিখ পর্যন্ত আসলে আমরা কিন্তু আর মাঠে ছিলাম না। ১৭ তারিখের পরেই মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন আন্দোলনের নেতৃত্ব সাধারণ মানুষের কাছে চলে যায়। আমরা যখন ডিবিতে ছিলাম, তখন রিফাত রশিদরা কমান্ড নেয় সোশ্যাল মিডিয়াতে।
নাহিদ বলেন, ৩ তারিখে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগেই মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিল। শহীদ মিনারে এক দফার বাইরে কিছু বলার সক্ষমতা আমাদেরও ছিল না। আবার ৫ তারিখ গণভবন ঘেরাওয়ের কোনো কর্মসূচি ছিল না। কর্মসূচি ছিল লংমার্চ টু ঢাকা। ঢাকা এসে মানুষ কী করবে, তা মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে। মানুষই সিদ্ধান্ত নিয়েছে গণভবনে যাবে। তখন আমরা মানুষের সঙ্গে গিয়েছি।
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, এমন নাহিদ, আসিফ, রিফাত আরও অনেকে আছে। তাদের কেউ শহীদ হয়েছে, কেউ আহত হয়ে কষ্ট নিয়ে বেঁচে আছে। সমাজের সকল স্তরের মানুষের, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, মাদ্রাসার ছাত্র, গৃহবধূ, রিকশাচালক, শ্রমিকসহ সমস্ত মানুষের যে অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছিল, তাদের প্রত্যাশাকে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমাদের এই রাষ্ট্রব্যবস্থাকে সংস্কার করতে হবে। এই বইটা পড়ে মানুষের এই তাগিদটা আরও বাড়বে। এই ধরনের বই লেখার প্রয়োজনীয়তা আছে। আমার জানামতে এই বইয়ে কোনো তথ্য মিথ্যা না।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, তথ্য উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রমুখ।
সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, রাখাইনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবর্তন এবং তাদের অধিকার সম্পূর্ণরূপে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আরাকান আর্মির সঙ্গে সংলাপে বসা জরুরি হয়ে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্রদের ঐক্য এই দেশ গঠন করেছে। পুরো জনগোষ্ঠীর মধ্যে এটি একটি ইউনিক বিষয়। বাংলাদেশিরা অনেক কথা বলেন, অনেক বিষয়ে দ্বিমত করেন; কিন্তু একটি বিষয়ে সবাই একমত যে, নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সফর বাংলাদেশবিরোধী যেকোনো ধরনের ‘মিথ্যা প্রচার ও অস্থিতিশীল করার চেষ্টাকে’ প্রতিহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশবিরোধী...
৩ ঘণ্টা আগেসৌহার্দ্যপূর্ণ এ বৈঠকে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি মহাসচিব জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারত্ব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন এবং শান্তিরক্ষীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন...
৪ ঘণ্টা আগে