নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্রয়লার মুরগি বিক্রিতে নানা অনিয়ম তুলে ধরেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এসব অসংগতি তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আটটি সুপারিশও করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মূল্য তালিকা টানানো বাধ্যতামূলক থাকলেও তা করা হচ্ছে না, পাইকারি পর্যায়ে পাকা রসিদ বা ক্যাশ মেমো সংরক্ষণ করা হয় না, ক্রেতাকে পাকা রসিদ দেওয়া হয় না, দোকানে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ওজনে কম দেওয়া এবং পাইকারি ও খুচরা দামে বিস্তর ব্যবধান।
বাজার পরিস্থিতি নিয়ে গত ৯ মার্চ বৈঠক করে অধিদপ্তর। এ ছাড়া নিয়মিত বাজার পর্যবেক্ষণ ও অভিযানের ভিত্তিতে এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়। গতকাল রোববার এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন ও সুপারিশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উৎপাদন পর্যায়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগির ব্যয় করপোরেট পর্যায়ে ১৩৫-১৪০ টাকা। প্রান্তিক খামারি পর্যায়ে ১৫০-১৬০ টাকা। অথচ খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকা। যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্রয়লার মুরগির দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আটটি সুপারিশ তুলে ধরে। সুপারিশগুলো হচ্ছে—
১. ব্রয়লার মুরগির যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণে কোনো প্রকার অনিয়ম কিংবা মনোপলি (একচেটিয়া) হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে অনুরোধ করা যেতে পারে।
২. বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে ব্রয়লার মুরগির যৌক্তিক মূল্যের বিষয়ে গবেষণামূলক প্রতিবেদন প্রদানের অনুরোধ
৩. প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে ব্রয়লার মুরগির মূল্য নির্ধারণের উদ্যোগ
৪. পোলট্রি ফিড এবং মুরগির বাজারে অত্যধিক মূল্য বৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধান করে ব্যবস্থা গ্রহণ
৫. কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী যেন অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে সমগ্র দেশে বাজার অস্থিতিশীল করতে না পারে সে লক্ষ্যে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি বৃদ্ধি করা
৬. বিভিন্ন বাজার কমিটি কর্তৃক সংশ্লিষ্ট বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন নিশ্চিত করা, এ ক্ষেত্রে যেসব বাজারে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করা হবে না, সে ক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং এফবিসিসিআই কর্তৃক ওই বাজার কমিটিকে বিলুপ্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা
৭. অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে রাজার অস্থিতিশীল করার প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা
৮. আসন্ন রমজানে পোলট্রির বাজার স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তর, সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে দেশব্যাপী নিবিড়ভাবে বাজার তদারকি অভিযান পরিচালনা জোরদার করা।
ব্রয়লার মুরগি বিক্রিতে নানা অনিয়ম তুলে ধরেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এসব অসংগতি তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আটটি সুপারিশও করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মূল্য তালিকা টানানো বাধ্যতামূলক থাকলেও তা করা হচ্ছে না, পাইকারি পর্যায়ে পাকা রসিদ বা ক্যাশ মেমো সংরক্ষণ করা হয় না, ক্রেতাকে পাকা রসিদ দেওয়া হয় না, দোকানে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ওজনে কম দেওয়া এবং পাইকারি ও খুচরা দামে বিস্তর ব্যবধান।
বাজার পরিস্থিতি নিয়ে গত ৯ মার্চ বৈঠক করে অধিদপ্তর। এ ছাড়া নিয়মিত বাজার পর্যবেক্ষণ ও অভিযানের ভিত্তিতে এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়। গতকাল রোববার এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন ও সুপারিশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উৎপাদন পর্যায়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগির ব্যয় করপোরেট পর্যায়ে ১৩৫-১৪০ টাকা। প্রান্তিক খামারি পর্যায়ে ১৫০-১৬০ টাকা। অথচ খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকা। যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্রয়লার মুরগির দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আটটি সুপারিশ তুলে ধরে। সুপারিশগুলো হচ্ছে—
১. ব্রয়লার মুরগির যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণে কোনো প্রকার অনিয়ম কিংবা মনোপলি (একচেটিয়া) হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে অনুরোধ করা যেতে পারে।
২. বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে ব্রয়লার মুরগির যৌক্তিক মূল্যের বিষয়ে গবেষণামূলক প্রতিবেদন প্রদানের অনুরোধ
৩. প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে ব্রয়লার মুরগির মূল্য নির্ধারণের উদ্যোগ
৪. পোলট্রি ফিড এবং মুরগির বাজারে অত্যধিক মূল্য বৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধান করে ব্যবস্থা গ্রহণ
৫. কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী যেন অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে সমগ্র দেশে বাজার অস্থিতিশীল করতে না পারে সে লক্ষ্যে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি বৃদ্ধি করা
৬. বিভিন্ন বাজার কমিটি কর্তৃক সংশ্লিষ্ট বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন নিশ্চিত করা, এ ক্ষেত্রে যেসব বাজারে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করা হবে না, সে ক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং এফবিসিসিআই কর্তৃক ওই বাজার কমিটিকে বিলুপ্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা
৭. অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে রাজার অস্থিতিশীল করার প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা
৮. আসন্ন রমজানে পোলট্রির বাজার স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তর, সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে দেশব্যাপী নিবিড়ভাবে বাজার তদারকি অভিযান পরিচালনা জোরদার করা।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ৩৯ টির সীমানা পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জনসংখ্যার ভিত্তিতে গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানোর এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব পরিবর্তন এনে সংসদীয় আসনের সীমানার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, নারী প্রতিনিধিত্ব ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাসংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনো কিছু বিষয়ে আলোচনা বাকি রয়েছে, যেগুলো আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) চূড়ান্ত করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেদুই অতিরিক্ত সচিবকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে ওএসডি এবং বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রীসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৫ ঘণ্টা আগে