নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ৮২ শতাংশ কোটিপতি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রায় ৪৭ শতাংশ কোটিপতি প্রার্থী।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডির ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবি জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ জন প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। তবে কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া এবার প্রায় ২৭ ভাগ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদমূল্যের ভিত্তিতে)। শতকোটিপতি প্রার্থী সংখ্যায় ১৮। সর্বোচ্চ কোটিপতির প্রদর্শিত সম্পদমূল্য ১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা।
এ সময় নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ, যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থীই স্বশিক্ষিত বলে উঠে এসেছে হলফনামা বিশ্লেষণে। প্রার্থীদের মধ্যে প্রায় ৫৭ শতাংশ প্রার্থী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। এর মধ্যে স্নাতক সবচেয়ে বেশি ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ, স্নাতকোত্তর ২৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত। আর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১১ শতাংশ এবং মাধ্যমিক পাস করেছেন ৯ শতাংশের কিছু বেশি।
৫৭ শতাংশ প্রার্থী ব্যবসায়ী
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ প্রার্থীর মূল পেশা ব্যবসা। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৭ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এর পরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২ দশমিক ৭১ শতাংশ, চিকিৎসক ২ দশমিক ১৯ শতাংশ, সাংবাদিক শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ, গৃহস্থালি শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং অন্যান্য ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
আওয়ামী লীগের ৮২ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি
আওয়ামী লীগে নবম নির্বাচনে মাত্র ২৭ ভাগের কিছু বেশি প্রার্থী ছিলেন কোটিপতি। ১৫ বছরের ব্যবধানে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২ শতাংশে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রার্থীদের প্রায় ৪৭ শতাংশই কোটিপতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, দেশের আইনে (ল্যান্ড রিফর্ম অ্যাক্ট: ২০২৩) কোনো ব্যক্তির ভূমির মালিকানা পাওয়ার সর্বোচ্চ সীমা (কৃষিজমির ক্ষেত্রে ৬০ বিঘা এবং অকৃষি জমিসহ যা ১০০ বিঘা পর্যন্ত যেতে পারে) বেঁধে দিলেও অনেক প্রার্থীর নামেই বড় আকারের ভূমির মালিকানা রয়েছে।
হলফনামার তুলনামূলক হিসাব বলছে, একাদশ সংসদের সদস্যদের কারো কারো আয় সর্বোচ্চ ২ হাজার শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাঁচ বছরে এমপিদের আয় বেড়েছে গড়ে ২ হাজার ২৩৮ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ৭ হাজার ১১৬ শতাংশ ৷ এ ছাড়া পাঁচ বছরে এমপিদের নির্ভরশীলদের আয় বেড়েছে ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এবারের নির্বাচনের একটি বড় বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বড় আকারে অংশগ্রহণ। সংখ্যার বিচারে যা গেল চার নির্বাচনের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। যদিও এর বড় অংশই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের মনোনয়নের বাইরে থাকা বা বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো দলই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়নি, তবে শতভাগ আসনেই কমপক্ষে এক বা অনেক ক্ষেত্রে একাধিক প্রার্থী হয় ক্ষমতাসীন দলের সদস্য বা সমর্থনপুষ্ট।’
সংসদ সদস্যদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশের ভূমিহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। দারিদ্র্যের স্তরও খুব বেশি বাড়াতে পারিনি। আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি, যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে, সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ-নরমাল হয়ে গেছে। কিন্তু এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ভাবধারার বিষয় ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সাম্যের জন্য।’

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ৮২ শতাংশ কোটিপতি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রায় ৪৭ শতাংশ কোটিপতি প্রার্থী।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডির ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবি জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ জন প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। তবে কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া এবার প্রায় ২৭ ভাগ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদমূল্যের ভিত্তিতে)। শতকোটিপতি প্রার্থী সংখ্যায় ১৮। সর্বোচ্চ কোটিপতির প্রদর্শিত সম্পদমূল্য ১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা।
এ সময় নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ, যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থীই স্বশিক্ষিত বলে উঠে এসেছে হলফনামা বিশ্লেষণে। প্রার্থীদের মধ্যে প্রায় ৫৭ শতাংশ প্রার্থী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। এর মধ্যে স্নাতক সবচেয়ে বেশি ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ, স্নাতকোত্তর ২৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত। আর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১১ শতাংশ এবং মাধ্যমিক পাস করেছেন ৯ শতাংশের কিছু বেশি।
৫৭ শতাংশ প্রার্থী ব্যবসায়ী
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ প্রার্থীর মূল পেশা ব্যবসা। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৭ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এর পরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২ দশমিক ৭১ শতাংশ, চিকিৎসক ২ দশমিক ১৯ শতাংশ, সাংবাদিক শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ, গৃহস্থালি শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং অন্যান্য ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
আওয়ামী লীগের ৮২ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি
আওয়ামী লীগে নবম নির্বাচনে মাত্র ২৭ ভাগের কিছু বেশি প্রার্থী ছিলেন কোটিপতি। ১৫ বছরের ব্যবধানে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২ শতাংশে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রার্থীদের প্রায় ৪৭ শতাংশই কোটিপতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, দেশের আইনে (ল্যান্ড রিফর্ম অ্যাক্ট: ২০২৩) কোনো ব্যক্তির ভূমির মালিকানা পাওয়ার সর্বোচ্চ সীমা (কৃষিজমির ক্ষেত্রে ৬০ বিঘা এবং অকৃষি জমিসহ যা ১০০ বিঘা পর্যন্ত যেতে পারে) বেঁধে দিলেও অনেক প্রার্থীর নামেই বড় আকারের ভূমির মালিকানা রয়েছে।
হলফনামার তুলনামূলক হিসাব বলছে, একাদশ সংসদের সদস্যদের কারো কারো আয় সর্বোচ্চ ২ হাজার শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাঁচ বছরে এমপিদের আয় বেড়েছে গড়ে ২ হাজার ২৩৮ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ৭ হাজার ১১৬ শতাংশ ৷ এ ছাড়া পাঁচ বছরে এমপিদের নির্ভরশীলদের আয় বেড়েছে ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এবারের নির্বাচনের একটি বড় বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বড় আকারে অংশগ্রহণ। সংখ্যার বিচারে যা গেল চার নির্বাচনের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। যদিও এর বড় অংশই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের মনোনয়নের বাইরে থাকা বা বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো দলই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়নি, তবে শতভাগ আসনেই কমপক্ষে এক বা অনেক ক্ষেত্রে একাধিক প্রার্থী হয় ক্ষমতাসীন দলের সদস্য বা সমর্থনপুষ্ট।’
সংসদ সদস্যদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশের ভূমিহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। দারিদ্র্যের স্তরও খুব বেশি বাড়াতে পারিনি। আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি, যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে, সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ-নরমাল হয়ে গেছে। কিন্তু এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ভাবধারার বিষয় ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সাম্যের জন্য।’

জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলতি মাস পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান। অ্যাসোসিয়েশন এই উৎসব প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান।
উৎসবে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লাখ টন বেশি। ২০২৫ সালে আলু উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি স্থানভেদে ১৪ থেকে ১৭ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণ খরচ, পরিবহন, বস্তা, শ্রমিকের মজুরি ও অন্যান্য খরচসহ কেজিপ্রতি আলুর হিমাগার গেটে খরচ দাঁড়িয়েছে ২০-২৫ টাকা। বিপরীতে আলুচাষিরা হিমাগার গেটে ৮ থেকে ১৬ টাকা কেজি মূল্যে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়েও অনেক কম। এর ফলে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে তাঁদের। তবে খাদ্য উৎপাদনের কারিগর কৃষকেরা এতে লাভবান হবেন।
এ সময় কেজিপ্রতি আলু উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে বিপুল পরিমাণে আলু উৎপাদিত হলেও আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বাংলাদেশে মাত্র ২ শতাংশ আলু প্রক্রিয়াজাত করা হয়। অথচ বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পরিমাণ ৭ শতাংশ। তাই আলু প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আর এ জন্য প্রয়োজন প্রক্রিয়াজাত উপযোগী আলুর উত্তম জাত নির্বাচন ও তার চাষাবাদ। আমদানিকৃত আলু বীজের প্যাকেটে এর নির্দিষ্ট দাম লিখে দিতে হবে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হবেন।’
পেঁয়াজ আমদানির প্রসঙ্গ টেনে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তারপরও কারও কারও কারসাজিতে এক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তাদের স্বার্থে আমরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছি। বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি চলবে।’

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলতি মাস পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান। অ্যাসোসিয়েশন এই উৎসব প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান।
উৎসবে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লাখ টন বেশি। ২০২৫ সালে আলু উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি স্থানভেদে ১৪ থেকে ১৭ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণ খরচ, পরিবহন, বস্তা, শ্রমিকের মজুরি ও অন্যান্য খরচসহ কেজিপ্রতি আলুর হিমাগার গেটে খরচ দাঁড়িয়েছে ২০-২৫ টাকা। বিপরীতে আলুচাষিরা হিমাগার গেটে ৮ থেকে ১৬ টাকা কেজি মূল্যে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়েও অনেক কম। এর ফলে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে তাঁদের। তবে খাদ্য উৎপাদনের কারিগর কৃষকেরা এতে লাভবান হবেন।
এ সময় কেজিপ্রতি আলু উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে বিপুল পরিমাণে আলু উৎপাদিত হলেও আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বাংলাদেশে মাত্র ২ শতাংশ আলু প্রক্রিয়াজাত করা হয়। অথচ বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পরিমাণ ৭ শতাংশ। তাই আলু প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আর এ জন্য প্রয়োজন প্রক্রিয়াজাত উপযোগী আলুর উত্তম জাত নির্বাচন ও তার চাষাবাদ। আমদানিকৃত আলু বীজের প্যাকেটে এর নির্দিষ্ট দাম লিখে দিতে হবে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হবেন।’
পেঁয়াজ আমদানির প্রসঙ্গ টেনে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তারপরও কারও কারও কারসাজিতে এক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তাদের স্বার্থে আমরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছি। বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি চলবে।’

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনী পরিবেশে এমন সহিংস হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং দেশের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।
আহত ওসমান হাদির সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের সহিংসতা বরদাশত করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও প্রার্থীদের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। দোষীরা যে-ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা দেশের সব রাজনৈতিক পক্ষ, কর্মী-সমর্থক ও নাগরিকদের প্রতি শান্তি এবং সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানান, যাতে আসন্ন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনী পরিবেশে এমন সহিংস হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং দেশের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।
আহত ওসমান হাদির সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের সহিংসতা বরদাশত করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও প্রার্থীদের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। দোষীরা যে-ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা দেশের সব রাজনৈতিক পক্ষ, কর্মী-সমর্থক ও নাগরিকদের প্রতি শান্তি এবং সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানান, যাতে আসন্ন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
আদালতকে বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামির বয়স ৭৮ বছর। বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। তাঁকে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হয়। মানবিক কারণে তাঁকে যেন জামিন দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
তরিকুল ইসলাম বলেন, আসামি অসুস্থ, এ কারণে জামিন দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ, এই আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ করে জনতা ব্যাংককে রুগ্ণ করে ফেলেছেন, দেশকে রুগ্ণ করে ফেলেছেন। তাঁদের ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
তরিকুল ইসলাম জানান, আদালত এরপর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হুসাইন।
তদন্ত শেষে গত ২৫ অক্টোবর ওই ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে দুদক।
তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পান।
এজাহারে ঘটনার সময়কাল বলা হয়, ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও ভুয়া কাগজপত্রের ভিত্তিতে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে শর্ত শিথিল করে ঋণ দেওয়া হয়। তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, ঋণের নামে ৫৩১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়, যা সুদে-আসলে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৩০ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আতিউর রহমান, আবুল বারকাত ছাড়াও চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী, সাবেক নির্বাহী পরিচালক নওশাদ আলী চৌধুরী ও জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ।

জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
আদালতকে বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামির বয়স ৭৮ বছর। বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। তাঁকে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হয়। মানবিক কারণে তাঁকে যেন জামিন দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
তরিকুল ইসলাম বলেন, আসামি অসুস্থ, এ কারণে জামিন দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ, এই আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ করে জনতা ব্যাংককে রুগ্ণ করে ফেলেছেন, দেশকে রুগ্ণ করে ফেলেছেন। তাঁদের ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
তরিকুল ইসলাম জানান, আদালত এরপর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হুসাইন।
তদন্ত শেষে গত ২৫ অক্টোবর ওই ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে দুদক।
তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পান।
এজাহারে ঘটনার সময়কাল বলা হয়, ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও ভুয়া কাগজপত্রের ভিত্তিতে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে শর্ত শিথিল করে ঋণ দেওয়া হয়। তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, ঋণের নামে ৫৩১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়, যা সুদে-আসলে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৩০ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আতিউর রহমান, আবুল বারকাত ছাড়াও চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী, সাবেক নির্বাহী পরিচালক নওশাদ আলী চৌধুরী ও জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, বদলি হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিআইজি রয়েছেন ৩১ জন আর সাতজন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং একজন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
তাঁদের পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি, পিবিআই, নৌ পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
জনস্বার্থে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, বদলি হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিআইজি রয়েছেন ৩১ জন আর সাতজন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং একজন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
তাঁদের পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি, পিবিআই, নৌ পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
জনস্বার্থে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে