নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের শিক্ষাব্যবস্থা পুরোপুরিভাবে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন। তিনি বলেন, ‘পাশের দেশ শিক্ষার হাব তৈরি করেছে, সেখানে আমাদের ছেলেমেয়েরা পড়তে যাচ্ছে। এতে করে দেশের ফরেন কারেন্সিও (বৈদেশিক মুদ্রা) নষ্ট হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘কোন পথে শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাক্রম সংস্কার’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠকের আয়োজন করে ফাউন্ডেশন অব এডুকেশনাল ট্রান্সপারেন্সি (এফইটি) এবং এডুকেশন টাইমস।
এহছানুল হক মিলন বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে বিভিন্ন কমিশন গঠিত হলেও কোনো শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়নি, যা দুঃখজনক। অথচ আমরা একটি স্থায়ী শিক্ষা কমিশন আশা করেছিলাম। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বেশ কয়েকবার শিক্ষা কমিশন গঠন করা হলেও তা যথাযথ সুফল বয়ে আনতে পারেনি। আমরা চাই, এই দফায় একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হবে, যারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বিতভাবে শিক্ষা সংস্কারে কাজ করবে।’
বিএনপি সরকারের সাবেক এই শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের শিক্ষা খাতকে ঢেলে সাজানোর মতো শিক্ষক রয়েছে, কিন্তু সেই শিক্ষকদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। একটা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বেতন সাকল্যে ১৭ হাজার টাকা, বর্তমান বাজারে এই টাকায় চলা খুবই কঠিন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটের স্বচ্ছতার বিষয়ে এহছানুল হক মিলন বলেন, ‘একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট তৈরি করে ইউজিসিতে (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) পাঠানো হয়, সেই বাজেট সরকারের কাছে পাঠানো হয়। এরপর সরকার সেই বাজেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। এখন উদাহরণস্বরূপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলা হয়, সেখানকার ভিসি একটা বাজেট তৈরি করে থাকেন। কিন্তু সেই বাজেটে কি যথাযথ প্রয়োজনীয়তা প্রতিফলিত হয়? যদি একটা ডিবেটের মাধ্যমে, ছাত্র সংসদের মতামতসহ একটা বাজেট তৈরি করা হতো, তাহলে তাতে যথেষ্ট স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি থাকত। এতে শিক্ষার্থীরাও যেমন বুঝত যে তার পেছনে সরকার কত টাকা খরচ করছে, তেমনি শিক্ষকেরাও রাজনৈতিক ছায়ার ভেতরে থাকতে পারবেন না।’
এফইটির জেনারেল সেক্রেটারি শরীফ মোহাম্মদ সফিকুল আলমের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন—শিক্ষা ও শিশু রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা, সেভ দ্য চিলড্রেনের ডিরেক্টর (এডুকেশন প্রোগ্রাম) মেহেরুন্নিসা স্বপ্না প্রমুখ। বৈঠকে অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খানের প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
দেশের শিক্ষাব্যবস্থা পুরোপুরিভাবে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন। তিনি বলেন, ‘পাশের দেশ শিক্ষার হাব তৈরি করেছে, সেখানে আমাদের ছেলেমেয়েরা পড়তে যাচ্ছে। এতে করে দেশের ফরেন কারেন্সিও (বৈদেশিক মুদ্রা) নষ্ট হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘কোন পথে শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাক্রম সংস্কার’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠকের আয়োজন করে ফাউন্ডেশন অব এডুকেশনাল ট্রান্সপারেন্সি (এফইটি) এবং এডুকেশন টাইমস।
এহছানুল হক মিলন বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে বিভিন্ন কমিশন গঠিত হলেও কোনো শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়নি, যা দুঃখজনক। অথচ আমরা একটি স্থায়ী শিক্ষা কমিশন আশা করেছিলাম। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বেশ কয়েকবার শিক্ষা কমিশন গঠন করা হলেও তা যথাযথ সুফল বয়ে আনতে পারেনি। আমরা চাই, এই দফায় একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হবে, যারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বিতভাবে শিক্ষা সংস্কারে কাজ করবে।’
বিএনপি সরকারের সাবেক এই শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের শিক্ষা খাতকে ঢেলে সাজানোর মতো শিক্ষক রয়েছে, কিন্তু সেই শিক্ষকদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। একটা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বেতন সাকল্যে ১৭ হাজার টাকা, বর্তমান বাজারে এই টাকায় চলা খুবই কঠিন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটের স্বচ্ছতার বিষয়ে এহছানুল হক মিলন বলেন, ‘একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট তৈরি করে ইউজিসিতে (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) পাঠানো হয়, সেই বাজেট সরকারের কাছে পাঠানো হয়। এরপর সরকার সেই বাজেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। এখন উদাহরণস্বরূপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলা হয়, সেখানকার ভিসি একটা বাজেট তৈরি করে থাকেন। কিন্তু সেই বাজেটে কি যথাযথ প্রয়োজনীয়তা প্রতিফলিত হয়? যদি একটা ডিবেটের মাধ্যমে, ছাত্র সংসদের মতামতসহ একটা বাজেট তৈরি করা হতো, তাহলে তাতে যথেষ্ট স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি থাকত। এতে শিক্ষার্থীরাও যেমন বুঝত যে তার পেছনে সরকার কত টাকা খরচ করছে, তেমনি শিক্ষকেরাও রাজনৈতিক ছায়ার ভেতরে থাকতে পারবেন না।’
এফইটির জেনারেল সেক্রেটারি শরীফ মোহাম্মদ সফিকুল আলমের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন—শিক্ষা ও শিশু রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা, সেভ দ্য চিলড্রেনের ডিরেক্টর (এডুকেশন প্রোগ্রাম) মেহেরুন্নিসা স্বপ্না প্রমুখ। বৈঠকে অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খানের প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রোহিঙ্গা সংকট, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ও আশ্রয়দাতা স্থানীয় কমিউনিটি এবং মিয়ানমারের সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে। বিশেষ করে, মিয়ানমারের পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার শিকার মানুষের জন্য এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেব্রাজিলের ন্যাশনাল হাইকোর্টের (এসটিজে) প্রধান বিচারপতি আন্তোনিও হারমান বেঞ্জামিন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ সোমবার (৩ মার্চ) আগারগাঁওয়ের...
৪ ঘণ্টা আগে