নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যশোর ও খুলনার ভবদহ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন যশোর পানি উন্নয়ন সার্কেল, খুলনার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক বি এম আব্দুল মোমিন। সেনাবাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মামুন উর রশিদ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, প্রকল্পের আওতায় যশোর ও খুলনা এলাকার হরিহর নদ (৩৫ কিমি), হরি-তেলিগাতি নদী (২০ কিমি), আপারভদ্রা নদী (১৮ দশমিক ৫ কিমি), টেকা নদী (৭ কিমি), শ্রী নদীসহ (১ কিমি) মোট ৫টি নদ-নদীর ৮১ দশমিক ৫ কিমি পুনর্খনন করা হবে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩৯ কোটি ৯৮ লাখ ১৯ হাজার টাকা।
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সেনাবাহিনী ‘অর্পিত ক্রয়কার্য’ (Delegated Procurement) পদ্ধতিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
নদ-নদী খননের পাশাপাশি নিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নয়ন, ড্রেজড মাটি সংরক্ষণ ও স্থানীয় জনগণের চলাচলের রাস্তা হিসেবে ব্যবহারযোগ্য করা হবে। পরিবেশবান্ধব পুনর্খনন নিশ্চিত করতে টার্ফিং ও বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হবে।
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. এনায়েত উল্লাহ বলেন, ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং সেনাবাহিনী যৌথভাবে কাজটি বাস্তবায়ন, তদারকি ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করবে। কাজ সম্পন্ন হলে এই অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বড় পরিবর্তন আসবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাপাউবোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, খুলনার অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম; সেনাবাহিনীর স্টাফ অফিসার-১ (পরিকল্পনা) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানভীর আহমেদ, পিএসসি; যশোর পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জি ও সেনাবাহিনীর প্রকল্প কর্মকর্তা মেজর গাজী নাজমুল হাসান।
যশোর ও খুলনার ভবদহ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন যশোর পানি উন্নয়ন সার্কেল, খুলনার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক বি এম আব্দুল মোমিন। সেনাবাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মামুন উর রশিদ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, প্রকল্পের আওতায় যশোর ও খুলনা এলাকার হরিহর নদ (৩৫ কিমি), হরি-তেলিগাতি নদী (২০ কিমি), আপারভদ্রা নদী (১৮ দশমিক ৫ কিমি), টেকা নদী (৭ কিমি), শ্রী নদীসহ (১ কিমি) মোট ৫টি নদ-নদীর ৮১ দশমিক ৫ কিমি পুনর্খনন করা হবে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩৯ কোটি ৯৮ লাখ ১৯ হাজার টাকা।
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সেনাবাহিনী ‘অর্পিত ক্রয়কার্য’ (Delegated Procurement) পদ্ধতিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
নদ-নদী খননের পাশাপাশি নিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নয়ন, ড্রেজড মাটি সংরক্ষণ ও স্থানীয় জনগণের চলাচলের রাস্তা হিসেবে ব্যবহারযোগ্য করা হবে। পরিবেশবান্ধব পুনর্খনন নিশ্চিত করতে টার্ফিং ও বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হবে।
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. এনায়েত উল্লাহ বলেন, ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং সেনাবাহিনী যৌথভাবে কাজটি বাস্তবায়ন, তদারকি ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করবে। কাজ সম্পন্ন হলে এই অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বড় পরিবর্তন আসবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাপাউবোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, খুলনার অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম; সেনাবাহিনীর স্টাফ অফিসার-১ (পরিকল্পনা) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানভীর আহমেদ, পিএসসি; যশোর পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জি ও সেনাবাহিনীর প্রকল্প কর্মকর্তা মেজর গাজী নাজমুল হাসান।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৫ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১৫ ঘণ্টা আগে