নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রত্যেকটা ভোট এলেই বলা হয়, একটা অগ্নিপরীক্ষা সামনে। এবার বলা হচ্ছে আন্তর্জাতিক অগ্নিপরীক্ষার মুখে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। কেন এমনটা বলা হয়? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ঠিক ওই সেন্সে অগ্নিপরীক্ষা না। নির্বাচন যদি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় না যায়, আমরা আগেও দেখেছি, ১৯৯৬ সালে কোনো একটা আন্দোলন–টান্দোলনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচন হয়েছিল। এরপর কিন্তু সে নির্বাচনটা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে আবারও অল্প দিনের ব্যবধানে কিন্তু আবারও একটা নির্বাচন হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো নির্বাচন করতে চাই না, যেটা আবার নতুন করে দেশকে একটা সংকটের মধ্যে ফেলে। আমরা চাই যে, একটা নির্বাচন হবে; যে সরকারই হোক না কেন, যেন সরকার স্থায়ী রূপ নেবে।’
আজ সেনাবাহিনী নামল, এরপর নির্বাচনী সহিংসতা কতখানি এড়ানো যাবে বলে করেন? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আমাদের যত আয়োজন সব কিন্তু শান্তি–শৃঙ্খলার মধ্যে যেন ভোট হয়, সে পরিবেশ সৃষ্টি করা। এটা জনগণেরও চাওয়া, যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। আমরা যতগুলো সংলাপ করেছি, সেখানেও সবাই বলছেন; যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। পরিবেশ যেন সুন্দর থাকে, সবাই যেন সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে, সে জন্যই সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। আমরা আশ্বস্ত, ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ভোট সুন্দরভাবে হবে।’
কারও কারও বর্জনকে কেন্দ্র করে যে একটা আশঙ্কা রয়েছে, সেনাবাহিনী নামানোর ফলে সেটি কমবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘শুধু সেনাবাহিনী নামানোর মাধ্যমে না, আমাদের যতগুলো বাহিনী রয়েছে সবাই কিন্তু এখন অনেক সক্ষম। অনেক দিকে থেকে অনেক উন্নত হয়েছে। তার সঙ্গে সেনাবাহিনী ট্যাগ হয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে বলে আমি মনে করি।’
এবারের নির্বাচনে একটি বড় দল আসছে না, সে ক্ষেত্রে ভোটারদের কেন্দ্রে আনার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন কি না বা গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ বলব না। তবে আমরা মাথায় নিয়েছি, ভোটারদের উপস্থিতি লাগবে, ভোটারদের ইনভলভমেন্টটা লাগবে এবং এই ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যে কারণে ভোটারদের আনার ব্যাপারে অনেক রকম প্রচারণা এবং ভোটার সচেতনতা নিয়ে সব সময় কিন্তু মেসেজ যাচ্ছে। আমরা কিন্তু অনেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইভেন, আমরা লোকাল প্রশাসনগুলোকে বলে আসছি, আপনারাও জনগণের মধ্যে প্রচার করেন। আমরা প্রার্থীদের সঙ্গেও বসেছি। প্রায় আট থেকে দশটা জেলার প্রার্থীদের সঙ্গে বসে আমি নিজে মিটিং করেছি। আমরা তাদের বলেছি, ভোটার ছাড়া ভোটের কিন্তু দাম নেই, ভোটার হচ্ছে ভোটের প্রাণ। ভোটে যদি ভোটার না থাকে ভোট কিন্তু নিষ্প্রাণ হয়ে যাবে। আপনার এই জায়গাগুলো খেয়াল রাখবেন। আপনারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান তাদের ভোটকেন্দ্রে আসার দিকে আকৃষ্ট করেন। ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। যদি ভোটার ভোটকেন্দ্রে কম হয়ে যায় তবে তা উৎসবমুখর হবে না, একটু তো ভোট নিষ্প্রাণ হবেই।’
তাহলে কি নির্বাচন প্রশ্নের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা থাকছেই, এ প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা আমি বলব না। সময় বলবে। তবে, উৎসবমুখর যে একটা ভাব, ভোটার যদি না থাকে তা কমে যাবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচনে না আসায়, নির্বাচনটা অনেকটা একতরফা হচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না। যখন ভোটটা হয়ে যাবে, তখন দেশের জনগণ এ বিষয়ে কথা বলবে। ভালো হয়েছে, না মন্দ হয়েছে; তা বলার আমি কেউ না। বলবে জনগণ। আমরা বিশ্বাস করি, ভোটের পরিবেশ রয়েছে। একটা ভালো ভোট হবে।’
একটা বড় দল না আসার কারণে অতৃপ্তি কাজ করছে কতটা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলব না। আমাদের তৃপ্তি, অতৃপ্তি নেই।’
নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার আগে বিরোধীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। আপনারা সরকারকে কোনো বার্তা দিয়েছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে সিইসি স্যার তো ব্রিফও করেছেন। বার্তা দিয়ে নয়, সব সময় আমরা নানান জায়গায় কথা বলেছি, একটা সুন্দর ইলেকশন করতে হবে। গ্রেপ্তার যেটা হচ্ছে, আমি যেটা জানি; যখনই কেউ নাশকতামূলক কাজ করছে, সেটা কী আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যাবে? সেটা তো আইনের ঊর্ধ্বে উঠবে না।’
ভোটের মাঠ আপনাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ। কোথাও কোনো অসুবিধা হলে জাস্ট প্রমাণ দেন, এখনই অ্যাকশন নেব। যেখানেই অনিয়ম, সেখানেই অ্যাকশন। প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। ভোটের দিনও যদি কেউ অনিয়ম করে, আমরা ভোট বন্ধ করে দেব।’

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রত্যেকটা ভোট এলেই বলা হয়, একটা অগ্নিপরীক্ষা সামনে। এবার বলা হচ্ছে আন্তর্জাতিক অগ্নিপরীক্ষার মুখে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। কেন এমনটা বলা হয়? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ঠিক ওই সেন্সে অগ্নিপরীক্ষা না। নির্বাচন যদি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় না যায়, আমরা আগেও দেখেছি, ১৯৯৬ সালে কোনো একটা আন্দোলন–টান্দোলনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচন হয়েছিল। এরপর কিন্তু সে নির্বাচনটা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে আবারও অল্প দিনের ব্যবধানে কিন্তু আবারও একটা নির্বাচন হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো নির্বাচন করতে চাই না, যেটা আবার নতুন করে দেশকে একটা সংকটের মধ্যে ফেলে। আমরা চাই যে, একটা নির্বাচন হবে; যে সরকারই হোক না কেন, যেন সরকার স্থায়ী রূপ নেবে।’
আজ সেনাবাহিনী নামল, এরপর নির্বাচনী সহিংসতা কতখানি এড়ানো যাবে বলে করেন? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আমাদের যত আয়োজন সব কিন্তু শান্তি–শৃঙ্খলার মধ্যে যেন ভোট হয়, সে পরিবেশ সৃষ্টি করা। এটা জনগণেরও চাওয়া, যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। আমরা যতগুলো সংলাপ করেছি, সেখানেও সবাই বলছেন; যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। পরিবেশ যেন সুন্দর থাকে, সবাই যেন সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে, সে জন্যই সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। আমরা আশ্বস্ত, ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ভোট সুন্দরভাবে হবে।’
কারও কারও বর্জনকে কেন্দ্র করে যে একটা আশঙ্কা রয়েছে, সেনাবাহিনী নামানোর ফলে সেটি কমবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘শুধু সেনাবাহিনী নামানোর মাধ্যমে না, আমাদের যতগুলো বাহিনী রয়েছে সবাই কিন্তু এখন অনেক সক্ষম। অনেক দিকে থেকে অনেক উন্নত হয়েছে। তার সঙ্গে সেনাবাহিনী ট্যাগ হয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে বলে আমি মনে করি।’
এবারের নির্বাচনে একটি বড় দল আসছে না, সে ক্ষেত্রে ভোটারদের কেন্দ্রে আনার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন কি না বা গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ বলব না। তবে আমরা মাথায় নিয়েছি, ভোটারদের উপস্থিতি লাগবে, ভোটারদের ইনভলভমেন্টটা লাগবে এবং এই ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যে কারণে ভোটারদের আনার ব্যাপারে অনেক রকম প্রচারণা এবং ভোটার সচেতনতা নিয়ে সব সময় কিন্তু মেসেজ যাচ্ছে। আমরা কিন্তু অনেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইভেন, আমরা লোকাল প্রশাসনগুলোকে বলে আসছি, আপনারাও জনগণের মধ্যে প্রচার করেন। আমরা প্রার্থীদের সঙ্গেও বসেছি। প্রায় আট থেকে দশটা জেলার প্রার্থীদের সঙ্গে বসে আমি নিজে মিটিং করেছি। আমরা তাদের বলেছি, ভোটার ছাড়া ভোটের কিন্তু দাম নেই, ভোটার হচ্ছে ভোটের প্রাণ। ভোটে যদি ভোটার না থাকে ভোট কিন্তু নিষ্প্রাণ হয়ে যাবে। আপনার এই জায়গাগুলো খেয়াল রাখবেন। আপনারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান তাদের ভোটকেন্দ্রে আসার দিকে আকৃষ্ট করেন। ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। যদি ভোটার ভোটকেন্দ্রে কম হয়ে যায় তবে তা উৎসবমুখর হবে না, একটু তো ভোট নিষ্প্রাণ হবেই।’
তাহলে কি নির্বাচন প্রশ্নের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা থাকছেই, এ প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা আমি বলব না। সময় বলবে। তবে, উৎসবমুখর যে একটা ভাব, ভোটার যদি না থাকে তা কমে যাবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচনে না আসায়, নির্বাচনটা অনেকটা একতরফা হচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না। যখন ভোটটা হয়ে যাবে, তখন দেশের জনগণ এ বিষয়ে কথা বলবে। ভালো হয়েছে, না মন্দ হয়েছে; তা বলার আমি কেউ না। বলবে জনগণ। আমরা বিশ্বাস করি, ভোটের পরিবেশ রয়েছে। একটা ভালো ভোট হবে।’
একটা বড় দল না আসার কারণে অতৃপ্তি কাজ করছে কতটা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলব না। আমাদের তৃপ্তি, অতৃপ্তি নেই।’
নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার আগে বিরোধীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। আপনারা সরকারকে কোনো বার্তা দিয়েছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে সিইসি স্যার তো ব্রিফও করেছেন। বার্তা দিয়ে নয়, সব সময় আমরা নানান জায়গায় কথা বলেছি, একটা সুন্দর ইলেকশন করতে হবে। গ্রেপ্তার যেটা হচ্ছে, আমি যেটা জানি; যখনই কেউ নাশকতামূলক কাজ করছে, সেটা কী আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যাবে? সেটা তো আইনের ঊর্ধ্বে উঠবে না।’
ভোটের মাঠ আপনাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ। কোথাও কোনো অসুবিধা হলে জাস্ট প্রমাণ দেন, এখনই অ্যাকশন নেব। যেখানেই অনিয়ম, সেখানেই অ্যাকশন। প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। ভোটের দিনও যদি কেউ অনিয়ম করে, আমরা ভোট বন্ধ করে দেব।’

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
৪ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
২০ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে ব্রিফ করেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের এখানে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হোক বা অন্য যেকোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে প্রচলিত আইনে রয়েছে যে, পরিবারের সদস্যরা শুধু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে পারবেন। এতে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে যেটা হতো, অন্য কোনো দেশে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বাইরেও টাকাপয়সা দিয়ে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান যারা করবে, তাদের থেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করা হতো।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা এইটা দূর করার জন্য শুধু পরিবারের সদস্য না, যাদের সঙ্গে ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক) আছে, সেটা কাদের সঙ্গে—এটা আমরা একটু ব্যাখ্যা করে বলব। তাদের কেউ যদি অন্য কাউকে নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে চায়, সেটাকে আমরা লিগ্যালাইজ (বৈধতা) করার স্কোপ (সুযোগ) করেছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজনের জন্য বিদেশে যেতে হতো, তারা বাংলাদেশে এখন প্রচলিত আইনের মধ্য থেকে এই কাজটা করার সুযোগ পাবেন আশা করি। এতে ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাশ্রয় হবে, মানুষের অনেক ভোগান্তির কমবে।’

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে ব্রিফ করেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের এখানে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হোক বা অন্য যেকোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে প্রচলিত আইনে রয়েছে যে, পরিবারের সদস্যরা শুধু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে পারবেন। এতে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে যেটা হতো, অন্য কোনো দেশে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বাইরেও টাকাপয়সা দিয়ে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান যারা করবে, তাদের থেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করা হতো।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা এইটা দূর করার জন্য শুধু পরিবারের সদস্য না, যাদের সঙ্গে ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক) আছে, সেটা কাদের সঙ্গে—এটা আমরা একটু ব্যাখ্যা করে বলব। তাদের কেউ যদি অন্য কাউকে নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে চায়, সেটাকে আমরা লিগ্যালাইজ (বৈধতা) করার স্কোপ (সুযোগ) করেছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজনের জন্য বিদেশে যেতে হতো, তারা বাংলাদেশে এখন প্রচলিত আইনের মধ্য থেকে এই কাজটা করার সুযোগ পাবেন আশা করি। এতে ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাশ্রয় হবে, মানুষের অনেক ভোগান্তির কমবে।’

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
২০ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা আদালতের নির্দেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে তানভির শাকিল জয় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে মানি লন্ডারিং অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। তদন্তের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্ঘাটন, অপরাপর সদস্যদের শনাক্ত অভিযানও অব্যাহত রয়েছে।
সিআইডির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তানভির শাকিল জয়, তাঁর মা লায়লা আরজুমান্দ বানু, স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৯৬টি হিসাব রয়েছে। এসব হিসাবের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেখানে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন হয়। আদালতের মাধ্যমে এসব ব্যাংক হিসাবে থাকা ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ফ্রিজ করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সিআইডি বলছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তানভির শাকিল জয় প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর ভাই তমাল মনসুর ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে টেন্ডার জালিয়াতি, বালু উত্তোলন, নিয়োগ-বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
সিআইডির প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, তানভির জয় পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত এই অবৈধ অর্থ দেশের বাইরে পাচারের পাশাপাশি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হিসেবে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা আদালতের নির্দেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে তানভির শাকিল জয় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে মানি লন্ডারিং অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। তদন্তের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্ঘাটন, অপরাপর সদস্যদের শনাক্ত অভিযানও অব্যাহত রয়েছে।
সিআইডির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তানভির শাকিল জয়, তাঁর মা লায়লা আরজুমান্দ বানু, স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৯৬টি হিসাব রয়েছে। এসব হিসাবের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেখানে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন হয়। আদালতের মাধ্যমে এসব ব্যাংক হিসাবে থাকা ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ফ্রিজ করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সিআইডি বলছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তানভির শাকিল জয় প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর ভাই তমাল মনসুর ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে টেন্ডার জালিয়াতি, বালু উত্তোলন, নিয়োগ-বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
সিআইডির প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, তানভির জয় পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত এই অবৈধ অর্থ দেশের বাইরে পাচারের পাশাপাশি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হিসেবে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
৪ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক তিনটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।
আ ক ম মোজাম্মেল হকের আবেদনে বলা হয়, মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় চারটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মোজাম্মেল হকের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
খোকন দম্পতির আবেদনে বলা হয়, আশরাফুল আলম খোকনের বিরুদ্ধে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক নিজ নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় তিনটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজন অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
এমতাবস্থায় মোজাম্মেল হক, আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথির শুরু থেকে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ, অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন (যদি থাকে), নোট শিটসহ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি এবং অফিস আদেশের অংশ পর্যালোচনাপূর্বক সাক্ষ্য-স্মারক প্রদানের লক্ষ্যে সত্যায়িত ফটোকপি (এক সেট) এবং মামলার আলামত হিসেবে জব্দকরণের লক্ষ্যে আদেশ দিতে প্রার্থনা করা হয়।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর এবং আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের বিরুদ্ধে গত ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা করে দুদক।

সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক তিনটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।
আ ক ম মোজাম্মেল হকের আবেদনে বলা হয়, মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় চারটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মোজাম্মেল হকের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
খোকন দম্পতির আবেদনে বলা হয়, আশরাফুল আলম খোকনের বিরুদ্ধে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক নিজ নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় তিনটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজন অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
এমতাবস্থায় মোজাম্মেল হক, আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথির শুরু থেকে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ, অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন (যদি থাকে), নোট শিটসহ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি এবং অফিস আদেশের অংশ পর্যালোচনাপূর্বক সাক্ষ্য-স্মারক প্রদানের লক্ষ্যে সত্যায়িত ফটোকপি (এক সেট) এবং মামলার আলামত হিসেবে জব্দকরণের লক্ষ্যে আদেশ দিতে প্রার্থনা করা হয়।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর এবং আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের বিরুদ্ধে গত ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা করে দুদক।

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
৪ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
২০ মিনিট আগে
নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
নভেম্বর থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিফ অ্যাকাউন্টস্ ফিন্যান্স অফিসারকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) পাঠানো এ চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকার বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা কয়েকটি শর্তে পরিপালন সাপেক্ষে ১ নভেম্বর থেকে মূল বেতনের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) এবং ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের ১ জুলাই থেকে এ ৭ দশমিক ৫ শতাংশের অতিরিক্ত আরও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ অর্থাৎ মূল বেতনের সর্বমোট ১৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) নির্ধারণ করা হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে; এমপিওভুক্ত ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০২১’, ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’; ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’ এবং সরকার থেকে সময়ে সময়ে জারি করা এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন, আদেশ, পরিপত্র ও নীতিমালা অনুসরণ করে নিয়োগের শর্তগুলো পালন করতে হবে; বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীরা কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না; ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সব আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে এবং এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ এই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে।

নভেম্বর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন।
নভেম্বর থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিফ অ্যাকাউন্টস্ ফিন্যান্স অফিসারকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) পাঠানো এ চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকার বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা কয়েকটি শর্তে পরিপালন সাপেক্ষে ১ নভেম্বর থেকে মূল বেতনের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) এবং ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দের ১ জুলাই থেকে এ ৭ দশমিক ৫ শতাংশের অতিরিক্ত আরও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ অর্থাৎ মূল বেতনের সর্বমোট ১৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) নির্ধারণ করা হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে; এমপিওভুক্ত ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০২১’, ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’; ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’ এবং সরকার থেকে সময়ে সময়ে জারি করা এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন, আদেশ, পরিপত্র ও নীতিমালা অনুসরণ করে নিয়োগের শর্তগুলো পালন করতে হবে; বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীরা কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না; ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সব আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে এবং এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ এই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে।

দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
৪ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
২০ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে