নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই অভিযোগ করছেন, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির কোনো কোনো স্থানে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক অবস্থায় নেই।
এর পরিপ্রেক্ষিতে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) আজ শনিবার দুপুরে জানায়, অপটিক্যাল ফাইবার কাটা পড়ায় এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকায় দুই জেলার কিছু কিছু স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
এরপর বিকেলে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পার্বত্য অঞ্চলে ইন্টারনেট সচল রয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যকার উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ইন্টারনেট বন্ধ করেছে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা সত্য নয়। পার্বত্য অঞ্চলের ইন্টারনেট সেবা সচল রয়েছে। ইন্টারনেট বন্ধের সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বিটিআরসির কাছে ব্যাখ্যা চাইলে তারা জানায়, মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ফিক্সড ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের কোনো নির্দেশনা বিটিআরসি দেয়নি।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পাহাড়ি বাঙালি সংঘর্ষে বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিসংযোগ করা হয়। এর ফলে অপটিক্যাল ফাইবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মোবাইল অপারেটর রবির ১৬টি টাওয়ার নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, যার মধ্যে ১৪টি ঠিক করা হয়েছে। ২টির মেরামত চলছে। এ কারণে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটছে, যা বর্তমানে স্বাভাবিক অবস্থায় আছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকায় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকায় ও মেরামত কাজের বিলম্ব ঘটে। পরবর্তীতে টেলিকমিউনিকেশনের সকল কাজ ১৪৪ ধারার আওতামুক্ত ঘোষণা করা হয় বলেও জানায় মন্ত্রণালয়।
ব্রডব্যান্ড সেবা বিঘ্নিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর মন্ত্রণালয় ইন্টারনেট সেবাদানকারী আইএসপিদের কাছে ব্যাখ্যা চাইলে তারা জানায়, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা সচল আছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং কোনো কোনো এলাকায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় স্বল্পসংখ্যক গ্রাহক ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।
তবে ওই এলাকায় আইএসপি অপারেটরদের ক্ষতিগ্রস্ত নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপন ও জেনারেটরের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। অতি দ্রুত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
পাহাড়ে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক আছে কি না জানতে চাইলে খাগড়াছড়ি মূল শহরের বাসিন্দা পূজা চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাভাবিকভাবেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছি। তবে কিছু কিছু এলাকায় সমস্যা হচ্ছে বলে শুনেছি।’
পার্বত্য অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই অভিযোগ করছেন, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির কোনো কোনো স্থানে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক অবস্থায় নেই।
এর পরিপ্রেক্ষিতে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) আজ শনিবার দুপুরে জানায়, অপটিক্যাল ফাইবার কাটা পড়ায় এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকায় দুই জেলার কিছু কিছু স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
এরপর বিকেলে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পার্বত্য অঞ্চলে ইন্টারনেট সচল রয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যকার উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ইন্টারনেট বন্ধ করেছে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা সত্য নয়। পার্বত্য অঞ্চলের ইন্টারনেট সেবা সচল রয়েছে। ইন্টারনেট বন্ধের সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বিটিআরসির কাছে ব্যাখ্যা চাইলে তারা জানায়, মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ফিক্সড ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের কোনো নির্দেশনা বিটিআরসি দেয়নি।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পাহাড়ি বাঙালি সংঘর্ষে বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিসংযোগ করা হয়। এর ফলে অপটিক্যাল ফাইবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মোবাইল অপারেটর রবির ১৬টি টাওয়ার নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, যার মধ্যে ১৪টি ঠিক করা হয়েছে। ২টির মেরামত চলছে। এ কারণে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটছে, যা বর্তমানে স্বাভাবিক অবস্থায় আছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকায় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকায় ও মেরামত কাজের বিলম্ব ঘটে। পরবর্তীতে টেলিকমিউনিকেশনের সকল কাজ ১৪৪ ধারার আওতামুক্ত ঘোষণা করা হয় বলেও জানায় মন্ত্রণালয়।
ব্রডব্যান্ড সেবা বিঘ্নিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর মন্ত্রণালয় ইন্টারনেট সেবাদানকারী আইএসপিদের কাছে ব্যাখ্যা চাইলে তারা জানায়, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা সচল আছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং কোনো কোনো এলাকায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় স্বল্পসংখ্যক গ্রাহক ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।
তবে ওই এলাকায় আইএসপি অপারেটরদের ক্ষতিগ্রস্ত নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপন ও জেনারেটরের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। অতি দ্রুত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
পাহাড়ে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক আছে কি না জানতে চাইলে খাগড়াছড়ি মূল শহরের বাসিন্দা পূজা চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাভাবিকভাবেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছি। তবে কিছু কিছু এলাকায় সমস্যা হচ্ছে বলে শুনেছি।’
নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৪ মিনিট আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
২ ঘণ্টা আগে