ইউএনবি, ঢাকা
নিউইয়র্কে এখন প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। তারা যদি বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে তাহলে আমরাও সে পথ অবলম্বন করব—এমনটা মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার সিলেটে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের (এএএফএ) প্রেসিডেন্ট ও সিইও স্টিফেন লামারকে চিঠি দিয়ে মার্কিন কংগ্রেসের আট সদস্য বলেছেন, তাঁরা মনে করেন বাংলাদেশের পোশাকশ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি যথেষ্ট নয়। এ বিষয়ে মোমেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। তারা একটা কাজ করতে পারে। নিউইয়র্কে প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। যদি তারা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে ও আদর্শ তৈরি করে, তখন আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে আমেরিকার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে।’
নির্বাচনী প্রচারণায় মোমেন বলেন, ‘উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে চাই। এই অগ্রযাত্রার জন্যই দেশের মান-ইজ্জত অনেক বেড়েছে। আমরা কোনো সংঘাত চাই না। আমরা শান্তি ও স্থিতিশীলতা চাই এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।’
সিলেট-১ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, গত ১৫ বছরে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে এবং সেই উন্নয়ন নিরবচ্ছিন্ন থাকা দরকার। গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবতা প্রতিষ্ঠার জন্য এই দেশের মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, বিএনপি একটি ভুল করেছে এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত ছিল।
২৮ অক্টোবর থেকে পুলিশ সদস্য হত্যা এবং সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা উল্লেখ করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা একটি সুযোগ হারিয়েছে এবং গ্রহণযোগ্যতাও হারিয়েছে।’
বিএনপির নেতৃত্ব ও পরিপক্বতার অভাব রয়েছে উল্লেখ করে মোমেন বলেন, রাজনীতি জনগণ ও দেশের কল্যাণের জন্য, তাদের ধ্বংসের জন্য নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে ভোটকেন্দ্রে আসবে।
অনেক শিক্ষিত মানুষ ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন উল্লেখ করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ভোটারদের উপস্থিতি বাড়াতে আমরা সর্বত্র যাব।’
মোমেন বলেন, ‘আমি তাদের ভোট দিতে আসার জন্য অনুরোধ করব। আমি তাদেরকে আমাকে ভোট দিতে বলব না... তারা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও সংঘাতবিহীন নির্বাচন চাই। পৃথিবীকে আমরা আদর্শ দেখাতে চাই।’
নিউইয়র্কে এখন প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। তারা যদি বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে তাহলে আমরাও সে পথ অবলম্বন করব—এমনটা মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার সিলেটে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের (এএএফএ) প্রেসিডেন্ট ও সিইও স্টিফেন লামারকে চিঠি দিয়ে মার্কিন কংগ্রেসের আট সদস্য বলেছেন, তাঁরা মনে করেন বাংলাদেশের পোশাকশ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি যথেষ্ট নয়। এ বিষয়ে মোমেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। তারা একটা কাজ করতে পারে। নিউইয়র্কে প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। যদি তারা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে ও আদর্শ তৈরি করে, তখন আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে আমেরিকার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে।’
নির্বাচনী প্রচারণায় মোমেন বলেন, ‘উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে চাই। এই অগ্রযাত্রার জন্যই দেশের মান-ইজ্জত অনেক বেড়েছে। আমরা কোনো সংঘাত চাই না। আমরা শান্তি ও স্থিতিশীলতা চাই এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।’
সিলেট-১ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, গত ১৫ বছরে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে এবং সেই উন্নয়ন নিরবচ্ছিন্ন থাকা দরকার। গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবতা প্রতিষ্ঠার জন্য এই দেশের মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, বিএনপি একটি ভুল করেছে এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত ছিল।
২৮ অক্টোবর থেকে পুলিশ সদস্য হত্যা এবং সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা উল্লেখ করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা একটি সুযোগ হারিয়েছে এবং গ্রহণযোগ্যতাও হারিয়েছে।’
বিএনপির নেতৃত্ব ও পরিপক্বতার অভাব রয়েছে উল্লেখ করে মোমেন বলেন, রাজনীতি জনগণ ও দেশের কল্যাণের জন্য, তাদের ধ্বংসের জন্য নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে ভোটকেন্দ্রে আসবে।
অনেক শিক্ষিত মানুষ ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন উল্লেখ করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ভোটারদের উপস্থিতি বাড়াতে আমরা সর্বত্র যাব।’
মোমেন বলেন, ‘আমি তাদের ভোট দিতে আসার জন্য অনুরোধ করব। আমি তাদেরকে আমাকে ভোট দিতে বলব না... তারা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও সংঘাতবিহীন নির্বাচন চাই। পৃথিবীকে আমরা আদর্শ দেখাতে চাই।’
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
১ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
১ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন করে দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন করার উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন প্রত্যাশীদের আগামী ১০ আগস্ট বিকেল ৫টার মধ্যে নির্ধারিত ফরমে ইসির সিনিয়র সচিবের কাছে আবেদন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ১৪টি রাজনৈতিক দলের নেতারা বৈঠকে বসেছেন। আজ শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে