হিল্লোল দত্ত
নাম-পদবি?
আদতে ফরাসি উচ্চারণে ত্যাঁত্যাঁ, ইংরেজিতে টিনটিন, জাপানিতে টানটান—কারণটা মজার। পদবি বলতে সামনে-পেছনে আর কিছুই নেই। তবে যেখানে ঘোরাঘুরি করেছে, সেখানে কখনোসখনো তার নামের সঙ্গে সম্মানসূচক কিছু জুড়ে গেছে। যেমন, দক্ষিণ আমেরিকার দেশে সিনিয়র টিনটিন, কোথাও মঁসিয়ে টিনটিন, অনেক জায়গাতেই মিস্টার। এ ছাড়া নানান দেশে অনুবাদে তার নাম বদলেছে নানান রূপে। আফ্রিকানাস অনুবাদে সে কুইফি, আরবি-ফারসিতে টানটান, ওলন্দাজে ক্যফিয়ে, ফিনিশে টিনটি, জার্মানে টিম, আইসল্যান্ডিকে টিন্নি, লাতিনে তিতিনুস, পর্তুগিজে টিনটিম, কোরীয়তে টাংটাং আর গ্রিকে তেনতেন।
মা-বাবা-পরিবার
পরিবার-পরিজন বলতে তেমন কেউ নেই তার। সবচেয়ে কাছের জন হলো তার প্রিয় সাদা কুকুর মিল্যু, যার নাম নিয়েও আছে এক ইতিহাস। সে ইংরেজিতে স্নোয়ি আর বাংলায় কুট্টুস। আর কাছের বন্ধুদের মধ্যে রয়েছে ক্যাপ্টেন আর্চিবল্ড হ্যাডক, প্রফেসর কাথবার্ট ক্যালকুলাস এবং মানিকজোড় পুলিশ দুপ্যঁ-দুপ্যঁ বা রনসন-জনসন। বাবা বলতে গেলে শিল্পী ও স্রষ্টা অ্যাহজের নামই নিতে হয়।
জন্ম
টিনটিনের জন্ম যে কোথায়, সেটা অ্যাহজে স্পষ্ট করে কোথাও বলে যাননি। তবে প্রথম বই ‘সোভিয়েত দেশে টিনটিন’ থেকে দেখা যায়, সে বেলজীয় পত্রিকা লো পেতি ভ্যাঁতিয়েম-এর খুদে সাংবাদিক। কাজেই তার জন্মস্থানও তার মানস পিতা অ্যাহজের মতোই বেলজিয়াম ধরে নেওয়া যায়। কিংবা ব্রাসেলস। এ রকমও বলা হয়েছে যে সে যতটা বেলজিয়ামের, তার চেয়ে অনেক বেশি ব্রাসেলসের। তবে চরিত্রে সে বিশ্বনাগরিক।
জন্মতারিখ
অ্যাহজে টিনটিনকে প্রথমে পাঠকদের সামনে নিয়ে আসেন ‘লো ভ্যাঁতিয়েম সিয়েক্ল’ পত্রিকায় ৪ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে। সেখানে ছাপা হয় টিনটিন ও কুট্টুসের ছবি। সেটা ছিল একটা বিজ্ঞাপন, যেখানে বলা হয় আসতে যাচ্ছে টিনটিনের অ্যাডভেঞ্চার। ১০ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে সত্যি সত্যি দুনিয়া বা বেলজিয়াম দেখতে পায় কুট্টুসকে সঙ্গী করে টিনটিন চলেছে সোভিয়েত দেশের উদ্দেশে। অ্যাহজে তাই জোর গলাতেই বলেন, ওই তারিখেই হবে টিনটিনের আসল জন্মদিন। সেই থেকে টিনটিনের জন্মদিন ১০ জানুয়ারি। আর কয়েক বছর পরেই টিনটিন হবে শতবর্ষী। কিন্তু এখনো সে সেই রহস্যসন্ধানী পুঁচকে ছোঁড়াটাই থেকে গেল।
বয়স
টিনটিন সেই প্রথম অভিযান থেকেই চিরকিশোর বা চিরযুবা। সোভিয়েত দেশে প্রথম অভিযানেই বোঝা যায়, সে একদমই টিনেজার বা কৈশোরে পড়েছে। এর কারণ, অ্যাহজের খুব পছন্দ ছিল বয়স্কাউট। তিনি নিজেও বয় স্কাউট ছিলেন। তাই তাঁর প্রিয় চরিত্রও বয় স্কাউটের সদস্যদেরই বয়সী। বয়স্কাউট হওয়ার বয়স অন্তত ১১। তাই টিনটিনকে আরেকটু বয়স্ক করে চনমনে কিশোর হিসেবেই অ্যাহজে দেখিয়েছেন এবং এরপর গল্পগুলোয় টিনটিনের বয়স তেমন বাড়েনি আর। অবশ্য বাকি চরিত্রগুলোরও বয়স বাড়েনি। টিনটিনের ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, তার বয়স ১৬ থেকে ১৮। কেউ কেউ দাবি করেন, ১৫। তবে, বয়স যাই হোক, টিনটিন আবালবৃদ্ধবনিতা—সবারই প্রিয় লোক বা বালক।
নাম-পদবি?
আদতে ফরাসি উচ্চারণে ত্যাঁত্যাঁ, ইংরেজিতে টিনটিন, জাপানিতে টানটান—কারণটা মজার। পদবি বলতে সামনে-পেছনে আর কিছুই নেই। তবে যেখানে ঘোরাঘুরি করেছে, সেখানে কখনোসখনো তার নামের সঙ্গে সম্মানসূচক কিছু জুড়ে গেছে। যেমন, দক্ষিণ আমেরিকার দেশে সিনিয়র টিনটিন, কোথাও মঁসিয়ে টিনটিন, অনেক জায়গাতেই মিস্টার। এ ছাড়া নানান দেশে অনুবাদে তার নাম বদলেছে নানান রূপে। আফ্রিকানাস অনুবাদে সে কুইফি, আরবি-ফারসিতে টানটান, ওলন্দাজে ক্যফিয়ে, ফিনিশে টিনটি, জার্মানে টিম, আইসল্যান্ডিকে টিন্নি, লাতিনে তিতিনুস, পর্তুগিজে টিনটিম, কোরীয়তে টাংটাং আর গ্রিকে তেনতেন।
মা-বাবা-পরিবার
পরিবার-পরিজন বলতে তেমন কেউ নেই তার। সবচেয়ে কাছের জন হলো তার প্রিয় সাদা কুকুর মিল্যু, যার নাম নিয়েও আছে এক ইতিহাস। সে ইংরেজিতে স্নোয়ি আর বাংলায় কুট্টুস। আর কাছের বন্ধুদের মধ্যে রয়েছে ক্যাপ্টেন আর্চিবল্ড হ্যাডক, প্রফেসর কাথবার্ট ক্যালকুলাস এবং মানিকজোড় পুলিশ দুপ্যঁ-দুপ্যঁ বা রনসন-জনসন। বাবা বলতে গেলে শিল্পী ও স্রষ্টা অ্যাহজের নামই নিতে হয়।
জন্ম
টিনটিনের জন্ম যে কোথায়, সেটা অ্যাহজে স্পষ্ট করে কোথাও বলে যাননি। তবে প্রথম বই ‘সোভিয়েত দেশে টিনটিন’ থেকে দেখা যায়, সে বেলজীয় পত্রিকা লো পেতি ভ্যাঁতিয়েম-এর খুদে সাংবাদিক। কাজেই তার জন্মস্থানও তার মানস পিতা অ্যাহজের মতোই বেলজিয়াম ধরে নেওয়া যায়। কিংবা ব্রাসেলস। এ রকমও বলা হয়েছে যে সে যতটা বেলজিয়ামের, তার চেয়ে অনেক বেশি ব্রাসেলসের। তবে চরিত্রে সে বিশ্বনাগরিক।
জন্মতারিখ
অ্যাহজে টিনটিনকে প্রথমে পাঠকদের সামনে নিয়ে আসেন ‘লো ভ্যাঁতিয়েম সিয়েক্ল’ পত্রিকায় ৪ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে। সেখানে ছাপা হয় টিনটিন ও কুট্টুসের ছবি। সেটা ছিল একটা বিজ্ঞাপন, যেখানে বলা হয় আসতে যাচ্ছে টিনটিনের অ্যাডভেঞ্চার। ১০ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে সত্যি সত্যি দুনিয়া বা বেলজিয়াম দেখতে পায় কুট্টুসকে সঙ্গী করে টিনটিন চলেছে সোভিয়েত দেশের উদ্দেশে। অ্যাহজে তাই জোর গলাতেই বলেন, ওই তারিখেই হবে টিনটিনের আসল জন্মদিন। সেই থেকে টিনটিনের জন্মদিন ১০ জানুয়ারি। আর কয়েক বছর পরেই টিনটিন হবে শতবর্ষী। কিন্তু এখনো সে সেই রহস্যসন্ধানী পুঁচকে ছোঁড়াটাই থেকে গেল।
বয়স
টিনটিন সেই প্রথম অভিযান থেকেই চিরকিশোর বা চিরযুবা। সোভিয়েত দেশে প্রথম অভিযানেই বোঝা যায়, সে একদমই টিনেজার বা কৈশোরে পড়েছে। এর কারণ, অ্যাহজের খুব পছন্দ ছিল বয়স্কাউট। তিনি নিজেও বয় স্কাউট ছিলেন। তাই তাঁর প্রিয় চরিত্রও বয় স্কাউটের সদস্যদেরই বয়সী। বয়স্কাউট হওয়ার বয়স অন্তত ১১। তাই টিনটিনকে আরেকটু বয়স্ক করে চনমনে কিশোর হিসেবেই অ্যাহজে দেখিয়েছেন এবং এরপর গল্পগুলোয় টিনটিনের বয়স তেমন বাড়েনি আর। অবশ্য বাকি চরিত্রগুলোরও বয়স বাড়েনি। টিনটিনের ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, তার বয়স ১৬ থেকে ১৮। কেউ কেউ দাবি করেন, ১৫। তবে, বয়স যাই হোক, টিনটিন আবালবৃদ্ধবনিতা—সবারই প্রিয় লোক বা বালক।
প্রকৃতিকে দূষণমুক্ত রাখতে আর ভবিষ্যৎ পর্যটকদের নিরাপদ পর্যটনকেন্দ্র উপহার দিতে অনেক দেশ কাজ শুরু করেছে। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ওয়ান টাইম প্ল্যাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে ২০টি দেশ। দেশগুলো পর্যটন স্থানে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য, যেমন বোতল, ব্যাগ, স্ট্র, খাবারের প্যাকেট ইত্যাদি ব্যবহার নিষিদ্ধ
২ দিন আগেটেসলা, স্পেসএক্স, নিউরালিংক, এক্সএআই ও দ্য বোরিং কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মাস্ককে ঘিরে রহস্যের কমতি নেই। এই বিশাল কর্মভারের মাঝেও তিনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি চালু করছেন, সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তুলছেন, আবার কখনো হয়ে উঠছেন রাজনৈতিক পরামর্শদাতা। তবে সবকিছু তিনি সামলান কীভাবে তা নিয়ে মনে প্রশ্ন
৩ দিন আগেএবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
৩ দিন আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
৪ দিন আগে