সমির মল্লিক, খাগড়াছড়ি
রাঙামাটি সদর থেকে ৫৭ কিলোমিটার দূরের পথ। স্থানীয় ভাষায় তার নাম জুরাছড়ি। ‘জুর’ শব্দের অর্থ ঠান্ডা আর ‘ছড়ি’ শব্দের অর্থ ছড়া বা ঝরনা। জুরাছড়ি নামের ঝরনা থেকে এই উপজেলার নামকরণ হয়েছে জুরাছড়ি।
এই উপজেলার পূর্ব দিকে ভারতের মিজোরাম, উত্তরে বরকল, দক্ষিণে বিলাইছড়ি এবং পশ্চিমে রাঙামাটি। এই এলাকার একমাত্র যোগাযোগমাধ্যম নৌপথ।
ভোরের আলোয় বসন্তের ফুরফুরে বাতাস আর মিষ্টি রোদ মাথায় নিয়ে মোটরবাইকে রওনা হয়েছিলাম দীঘিনালা থেকে। ৩৮ কিলোমিটারের সর্পিল পথ পেরিয়ে দীঘিনালা থেকে লংগদু পৌঁছাতে সময় লাগে এক ঘণ্টার বেশি।
সকালের নাশতা সেরে নিলাম লংগদু বাজারে। এখানকার গরুর দুধের চায়ের স্বাদ সত্যিই দারুণ।
লংগদু থেকে শুভলং নৌপথে যাত্রা। এখানে সকাল ১০টার লঞ্চ খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেই লঞ্চের ছাদে বসে ভেসে চললাম শুভলংয়ের পথে। দোতলা লঞ্চের ছাদে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে এগিয়ে চলছি। জেলা রাঙামাটির সঙ্গে উপজেলাগুলোর যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম এই দোতলা লঞ্চগুলো।
বসন্ত এসেছে ঠিকই। কিন্তু এখনো রয়ে গেছে শীতের শেষ আমেজ। লেকের পানি অনেকটাই শুকিয়ে গেছে। তাই নদীর মূল স্রোত ধরে এগিয়ে চলেছে আমাদের লঞ্চ। পানকৌড়ি, সারস, বালি হাঁসসহ অসংখ্য পাখির ঝাঁক ঠেলে লঞ্চ চলছে কাট্টলি বিলের দিকে। আশপাশে ভাসান্যাদাম, গুলশাখালী পেরিয়ে দ্বীপ গ্রাম কাট্টলি বিলে এসে ১০ মিনিটের যাত্রাবিরতি।
মাছ ধরার মৌসুমে লেকজুড়ে ছোট ছোট নৌকায় ভেসে জাল ফেলছেন নিবন্ধনকৃত জেলেরা। বিশাল জলরাশির বুকে ছোট ডিঙি নৌকা ভেসে চলেছে। গ্রামের বাসিন্দারাও নৌকায় যাতায়াত করে। জলবেষ্টিত হওয়ায় প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই নিজস্ব নৌকা আছে এখানে।
দুপুর নাগাদ পৌঁছাই শুভলং। দুপুরের খাওয়া সেরে অপেক্ষা করছিলাম জুরাছড়ির শেষ লঞ্চের জন্য। শুভলংয়ের উঁচু পাহাড় ছাপিয়ে সাদা মেঘের আনাগোনা। সবুজ পাহাড় অনেকটা ধূসর এখন। প্রায় দুই ঘণ্টা অপেক্ষার পর জুরাছড়ির লঞ্চ এল।
লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রী স্থানীয়। জুরাছড়িতে বাঙালিদের বসবাস খুব কম। হাতে গোনা কয়েক ডজন ব্যবসায়ী আর সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া তেমন বাঙালি বসতি নেই ওখানে। লঞ্চে উঠতেই স্বাগত জানালেন লঞ্চের সারেং মনসুর। দীর্ঘদিন ধরে এ পথে লঞ্চ চালান তিনি।
কিছুটা পথ পেরোতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে স্থানীয় অধিবাসীদের ছোট ছোট ঘর, লেকপাড়ের পাহাড়জুড়ে জুমের আবাদ, তরমুজের খেত।
ছোট পাহাড় আর দ্বীপে মোড়ানো কিছুটা পথ যেতেই আলাদা হয়ে যায় বরকল আর জুরাছড়ির পথ। বাঁক নিতেই সবুজ পাহাড় যেন আমাদের অভ্যর্থনা জানাল।
জুরাছড়ির দিকে লঞ্চ ঢুকতেই চোখে পড়ল বাচ্চাকাচ্চাসহ এক ঝাঁক সারসের দল। লেকের নিচে জমি ভেসে উঠেছে। জমিতে ধানের আবাদ করছেন স্থানীয় চাষিরা।
লঞ্চে যাওয়ার পথে কথা হয় কয়েকজন স্থানীয় অধিবাসীর সঙ্গে। তাঁরা জানালেন, জুরাছড়িতে থাকার মতো কোনো গেস্ট হাউস এমনকি কাঠের বোর্ডিংও নেই। রাতে থাকার ব্যবস্থা নিয়ে কথা হচ্ছিল মনসুরের সঙ্গেও। জুরাছড়ি বাজারে গিয়ে খাবার দোকানের মালিক আলী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিলেন তিনি। তাতে রাতে থাকার একটা ব্যবস্থা হয়ে যেতে পারে। রাতে কোথায় থাকব, সে বিষয়ে কোনো ধরনের দুশ্চিন্তা ছাড়াই চলছে আনন্দের পথচলা। যাত্রীদের ওঠানামার জন্য লঞ্চ থামছে বিভিন্ন ঘাটে।
পুরো আকাশ যেন নেমে এসেছে লেকের পানিতে। জলের বাগান দেখলাম এই প্রথম। লেকের স্বচ্ছ পানির নিচে সবুজের এক ভিন্ন জগৎ। বড় বড় শেওলার বন পানির নিচে!
সন্ধ্যার আগে পৌঁছাই জুরাছড়ি ঘাটে। মোটরবাইকে করে রওনা হই বাজারের দিকে। পথের দুই পাশে বাড়িঘর, প্রাচীন বৃক্ষ আর সবুজের সমারোহ। দূরে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি পাহাড়। উপজেলার পাশেই আলী ভাইয়ের ৩৪ বছরের পুরোনো খাবারের দোকান। আমাদের দেখেই স্বাগত জানালেন তিনি।
চট্টগ্রামের বাসিন্দা আলী ভাই আশ্বাস দিলেন রাতে থাকার একটা ব্যবস্থা করে দেবেন। হোটেলে ব্যাগ রেখে বের হলাম আশপাশটা ঘুরে দেখব বলে।
হ্রদ আর পাহাড়বেষ্টিত জুরাছড়ির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবে যে কেউ। এমন দুর্গম পাহাড়ে সব সময় খুঁজে পাওয়া যায় বুনো গন্ধ আর নীরবতা।
জুরাছড়িতে রাত নেমে এসেছে ঝুপ করে। এ রাতের সৌন্দর্য রূপকথার গল্পের মতো। পাহাড়ঘেরা দূরের এক জনপদকে যেন জাপটে ধরেছে একদল নক্ষত্র। পুরো রাজ্যজুড়ে নেমে এসেছে জ্যোৎস্নার দল। খুব ভোরেই ঘুম ভেঙে দেখলাম চাষি আর জেলেরা নিজেদের নৌকায় করে রওনা হচ্ছেন গন্তব্যে। এখানে মেয়েরাও নৌকা চালায়। অল্প সময়ের জন্য এসেছিলাম। একটা রাত মাত্র।
সকালের লঞ্চে করে আবার রওনা হলাম রাঙামাটির পথে। ফেরার পথে মনে হচ্ছিল, দুর্গমতা কীভাবে ঢেকে রাখে তার প্রকৃতির গোপন সৌন্দর্য! এ যেন পাহাড়ের ডানায় চড়ে বসা স্বর্গীয় জনপদ।
যেভাবে যাবেন
রাঙামাটি শহর থেকে লঞ্চে করেই জুরাছড়ি যেতে হয়। সময় লাগে প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। সারা দিনে মাত্র দুটো লঞ্চ জুরাছড়ি আসা-যাওয়া করে।
কোথায় থাকবেন
জুরাছড়িতে থাকার কোনো ব্যবস্থা নেই। কারও সহযোগিতা নিয়ে থাকতে হবে।
রাঙামাটি সদর থেকে ৫৭ কিলোমিটার দূরের পথ। স্থানীয় ভাষায় তার নাম জুরাছড়ি। ‘জুর’ শব্দের অর্থ ঠান্ডা আর ‘ছড়ি’ শব্দের অর্থ ছড়া বা ঝরনা। জুরাছড়ি নামের ঝরনা থেকে এই উপজেলার নামকরণ হয়েছে জুরাছড়ি।
এই উপজেলার পূর্ব দিকে ভারতের মিজোরাম, উত্তরে বরকল, দক্ষিণে বিলাইছড়ি এবং পশ্চিমে রাঙামাটি। এই এলাকার একমাত্র যোগাযোগমাধ্যম নৌপথ।
ভোরের আলোয় বসন্তের ফুরফুরে বাতাস আর মিষ্টি রোদ মাথায় নিয়ে মোটরবাইকে রওনা হয়েছিলাম দীঘিনালা থেকে। ৩৮ কিলোমিটারের সর্পিল পথ পেরিয়ে দীঘিনালা থেকে লংগদু পৌঁছাতে সময় লাগে এক ঘণ্টার বেশি।
সকালের নাশতা সেরে নিলাম লংগদু বাজারে। এখানকার গরুর দুধের চায়ের স্বাদ সত্যিই দারুণ।
লংগদু থেকে শুভলং নৌপথে যাত্রা। এখানে সকাল ১০টার লঞ্চ খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেই লঞ্চের ছাদে বসে ভেসে চললাম শুভলংয়ের পথে। দোতলা লঞ্চের ছাদে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে এগিয়ে চলছি। জেলা রাঙামাটির সঙ্গে উপজেলাগুলোর যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম এই দোতলা লঞ্চগুলো।
বসন্ত এসেছে ঠিকই। কিন্তু এখনো রয়ে গেছে শীতের শেষ আমেজ। লেকের পানি অনেকটাই শুকিয়ে গেছে। তাই নদীর মূল স্রোত ধরে এগিয়ে চলেছে আমাদের লঞ্চ। পানকৌড়ি, সারস, বালি হাঁসসহ অসংখ্য পাখির ঝাঁক ঠেলে লঞ্চ চলছে কাট্টলি বিলের দিকে। আশপাশে ভাসান্যাদাম, গুলশাখালী পেরিয়ে দ্বীপ গ্রাম কাট্টলি বিলে এসে ১০ মিনিটের যাত্রাবিরতি।
মাছ ধরার মৌসুমে লেকজুড়ে ছোট ছোট নৌকায় ভেসে জাল ফেলছেন নিবন্ধনকৃত জেলেরা। বিশাল জলরাশির বুকে ছোট ডিঙি নৌকা ভেসে চলেছে। গ্রামের বাসিন্দারাও নৌকায় যাতায়াত করে। জলবেষ্টিত হওয়ায় প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই নিজস্ব নৌকা আছে এখানে।
দুপুর নাগাদ পৌঁছাই শুভলং। দুপুরের খাওয়া সেরে অপেক্ষা করছিলাম জুরাছড়ির শেষ লঞ্চের জন্য। শুভলংয়ের উঁচু পাহাড় ছাপিয়ে সাদা মেঘের আনাগোনা। সবুজ পাহাড় অনেকটা ধূসর এখন। প্রায় দুই ঘণ্টা অপেক্ষার পর জুরাছড়ির লঞ্চ এল।
লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রী স্থানীয়। জুরাছড়িতে বাঙালিদের বসবাস খুব কম। হাতে গোনা কয়েক ডজন ব্যবসায়ী আর সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া তেমন বাঙালি বসতি নেই ওখানে। লঞ্চে উঠতেই স্বাগত জানালেন লঞ্চের সারেং মনসুর। দীর্ঘদিন ধরে এ পথে লঞ্চ চালান তিনি।
কিছুটা পথ পেরোতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে স্থানীয় অধিবাসীদের ছোট ছোট ঘর, লেকপাড়ের পাহাড়জুড়ে জুমের আবাদ, তরমুজের খেত।
ছোট পাহাড় আর দ্বীপে মোড়ানো কিছুটা পথ যেতেই আলাদা হয়ে যায় বরকল আর জুরাছড়ির পথ। বাঁক নিতেই সবুজ পাহাড় যেন আমাদের অভ্যর্থনা জানাল।
জুরাছড়ির দিকে লঞ্চ ঢুকতেই চোখে পড়ল বাচ্চাকাচ্চাসহ এক ঝাঁক সারসের দল। লেকের নিচে জমি ভেসে উঠেছে। জমিতে ধানের আবাদ করছেন স্থানীয় চাষিরা।
লঞ্চে যাওয়ার পথে কথা হয় কয়েকজন স্থানীয় অধিবাসীর সঙ্গে। তাঁরা জানালেন, জুরাছড়িতে থাকার মতো কোনো গেস্ট হাউস এমনকি কাঠের বোর্ডিংও নেই। রাতে থাকার ব্যবস্থা নিয়ে কথা হচ্ছিল মনসুরের সঙ্গেও। জুরাছড়ি বাজারে গিয়ে খাবার দোকানের মালিক আলী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিলেন তিনি। তাতে রাতে থাকার একটা ব্যবস্থা হয়ে যেতে পারে। রাতে কোথায় থাকব, সে বিষয়ে কোনো ধরনের দুশ্চিন্তা ছাড়াই চলছে আনন্দের পথচলা। যাত্রীদের ওঠানামার জন্য লঞ্চ থামছে বিভিন্ন ঘাটে।
পুরো আকাশ যেন নেমে এসেছে লেকের পানিতে। জলের বাগান দেখলাম এই প্রথম। লেকের স্বচ্ছ পানির নিচে সবুজের এক ভিন্ন জগৎ। বড় বড় শেওলার বন পানির নিচে!
সন্ধ্যার আগে পৌঁছাই জুরাছড়ি ঘাটে। মোটরবাইকে করে রওনা হই বাজারের দিকে। পথের দুই পাশে বাড়িঘর, প্রাচীন বৃক্ষ আর সবুজের সমারোহ। দূরে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি পাহাড়। উপজেলার পাশেই আলী ভাইয়ের ৩৪ বছরের পুরোনো খাবারের দোকান। আমাদের দেখেই স্বাগত জানালেন তিনি।
চট্টগ্রামের বাসিন্দা আলী ভাই আশ্বাস দিলেন রাতে থাকার একটা ব্যবস্থা করে দেবেন। হোটেলে ব্যাগ রেখে বের হলাম আশপাশটা ঘুরে দেখব বলে।
হ্রদ আর পাহাড়বেষ্টিত জুরাছড়ির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবে যে কেউ। এমন দুর্গম পাহাড়ে সব সময় খুঁজে পাওয়া যায় বুনো গন্ধ আর নীরবতা।
জুরাছড়িতে রাত নেমে এসেছে ঝুপ করে। এ রাতের সৌন্দর্য রূপকথার গল্পের মতো। পাহাড়ঘেরা দূরের এক জনপদকে যেন জাপটে ধরেছে একদল নক্ষত্র। পুরো রাজ্যজুড়ে নেমে এসেছে জ্যোৎস্নার দল। খুব ভোরেই ঘুম ভেঙে দেখলাম চাষি আর জেলেরা নিজেদের নৌকায় করে রওনা হচ্ছেন গন্তব্যে। এখানে মেয়েরাও নৌকা চালায়। অল্প সময়ের জন্য এসেছিলাম। একটা রাত মাত্র।
সকালের লঞ্চে করে আবার রওনা হলাম রাঙামাটির পথে। ফেরার পথে মনে হচ্ছিল, দুর্গমতা কীভাবে ঢেকে রাখে তার প্রকৃতির গোপন সৌন্দর্য! এ যেন পাহাড়ের ডানায় চড়ে বসা স্বর্গীয় জনপদ।
যেভাবে যাবেন
রাঙামাটি শহর থেকে লঞ্চে করেই জুরাছড়ি যেতে হয়। সময় লাগে প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। সারা দিনে মাত্র দুটো লঞ্চ জুরাছড়ি আসা-যাওয়া করে।
কোথায় থাকবেন
জুরাছড়িতে থাকার কোনো ব্যবস্থা নেই। কারও সহযোগিতা নিয়ে থাকতে হবে।
সমৃদ্ধ ইতিহাস, প্রাণবন্ত সংস্কৃতি, ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি এবং বিশ্ববিখ্যাত রন্ধনশৈলীর জন্য পরিচিত পোল্যান্ড। মধ্য ইউরোপের সুন্দর এই দেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির এক আকর্ষণীয় কেন্দ্র। তৃতীয় দেশের নাগরিকেরা, যাঁদের মধ্যে বাংলাদেশিরাও অন্তর্ভুক্ত, পোল্যান্ডে স্থায়ী বসবাসের অনুমতিপত্রের জন্য আবেদন...
১৭ ঘণ্টা আগেখাসির মাংসের নানান পদ তো রেঁধেছেন, এবার অতিথি এলে না হয় ভিন্ন স্বাদেই খাসির মাংস রান্না করলেন। আপনাদের জন্য সহজ উপায়ে খাসির মাংস রান্নার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ দিন আগেশরতের ভীষণ গরম। রাতের খাবারে মুখরোচক কোনো খাবার খেতে ইচ্ছা করছে? কিন্তু গরমে খেয়ে আরাম পাওয়া যাবে, এমন সহজ রান্না কী হতে পারে, তা ভেবেই পাচ্ছেন না, তাই তো? আপনাদের জন্য ভাজা কই মাছের রসার রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ দিন আগেঋতুভেদে ত্বকযত্নের উপকরণ বদলাতে হয়। নইলে সেই প্রবাদের মতো, সময়ের গান অসময়ে হয়ে যায়। তাতে ত্বকের উপকার হয় না। শরৎকালের আবহাওয়া খানিক উদ্ভ্রান্তের মতো আচরণ করে। এই প্রচণ্ড গরম তো এই বৃষ্টি। এদিকে সারাক্ষণ বইছে ঝিরিঝিরি হওয়া। ভ্যাপসা গরমে ঘাম হচ্ছে প্রচুর।
২ দিন আগে