ফিচার ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের আগ্রহ কমেছে। কিন্তু ভারতীয় পর্যটকদের মধ্যে দেশটিতে ভ্রমণের আগ্রহ বেড়েছে। সম্প্রতি ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট স্কিফট রিসার্চের এক বিশেষ জরিপে দেখা গেছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বের কারণে কানাডা, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও মেক্সিকোর মানুষের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে আগ্রহ কমেছে। তবে ব্যতিক্রম ভারত। গত ১২ মাসের তুলনায় বর্তমানে দেশটিতে ভ্রমণের আগ্রহ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির অধিকাংশ নাগরিক।
জরিপে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে কানাডার ৩৬ শতাংশ পর্যটকের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। তবে ৪১ শতাংশ ভারতীয় পর্যটকের মধ্যে দেশটিতে ভ্রমণের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র কেন ভারতীয়দের কাছে গুরুত্বপূর্ণ
ভারতীয় শিক্ষার্থী ও তরুণ পেশাজীবীদের কাছে যুক্তরাষ্ট্র এখনো স্বপ্নপূরণের জায়গা। ‘ওপেন ডোরস ২০২৪’ রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী গেছেন ভারত থেকে। দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনকে পেছনে ফেলে ভারতীয়রা এই স্থান দখল করেছেন। শুধু উচ্চশিক্ষাই নয়, অনেক ভারতীয়র কাছে যুক্তরাষ্ট্র মানেই ভবিষ্যতের পরিকল্পনা, উন্নত জীবনযাত্রা ও পেশাগত অগ্রগতির সুযোগ।
রাজনৈতিক পরিস্থিতি গুরুত্ব দিচ্ছেন না ভারতীয়রা
যেখানে ইউরোপ বা কানাডার মানুষ ট্রাম্পের কারণে আতঙ্কিত, সেখানে ভারতীয়রা বিষয়টি দেখছেন অনেকটা দূর থেকে। জরিপে অংশ নেওয়া মাত্র ১৭ শতাংশ ভারতীয় জানিয়েছেন, ট্রাম্পের ফিরে আসায় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়েছেন। অন্যদিকে, ইউরোপ ও কানাডার ৫০ শতাংশের বেশি নাগরিকের কাছ থেকে দেশটি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য এসেছে। একজন ভারতীয়ের মন্তব্য, ‘ট্রাম্পের ভারতের প্রতি বন্ধুসুলভ মনোভাব এবং যুক্তরাষ্ট্রে অপরাধ কমার বিষয়টি আমাকে আকর্ষণ করেছে।’ আরেকজন বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে একজন নেতা হিসেবে দেখি। তাঁর সঙ্গে মোদির সম্পর্ক আমাকে মুগ্ধ করে।’
দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হওয়ার স্বপ্ন
বিশ্বজুড়ে ভারতীয় প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠী রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এর সংখ্যা প্রায় ৫৪ লাখ। পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে অনেকে বারবার যুক্তরাষ্ট্রে যান। সে কারণে দেশটিতে ভারতীয়দের ভ্রমণ শুধু ঘুরতে যাওয়া নয়, অনেকটাই আবেগ ও সামাজিক সম্পর্কের কারণে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার লক্ষ্য অনেক ভারতীয়র কাছে শুধু ভ্রমণ নয়, ভবিষ্যতের প্রস্তুতিও বটে। ২০২২ সালে পিউ রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন। মেক্সিকো ও এল সালভাদরের পর এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ।
এসব কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিয়ে আপাতত তেমন নেতিবাচক কোনো মন্তব্য কিংবা পদক্ষেপ নিচ্ছে না ভারত সরকার বা দেশটির নাগরিকেরা।
সূত্র: স্কিফট
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের আগ্রহ কমেছে। কিন্তু ভারতীয় পর্যটকদের মধ্যে দেশটিতে ভ্রমণের আগ্রহ বেড়েছে। সম্প্রতি ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট স্কিফট রিসার্চের এক বিশেষ জরিপে দেখা গেছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বের কারণে কানাডা, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও মেক্সিকোর মানুষের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে আগ্রহ কমেছে। তবে ব্যতিক্রম ভারত। গত ১২ মাসের তুলনায় বর্তমানে দেশটিতে ভ্রমণের আগ্রহ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির অধিকাংশ নাগরিক।
জরিপে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে কানাডার ৩৬ শতাংশ পর্যটকের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। তবে ৪১ শতাংশ ভারতীয় পর্যটকের মধ্যে দেশটিতে ভ্রমণের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র কেন ভারতীয়দের কাছে গুরুত্বপূর্ণ
ভারতীয় শিক্ষার্থী ও তরুণ পেশাজীবীদের কাছে যুক্তরাষ্ট্র এখনো স্বপ্নপূরণের জায়গা। ‘ওপেন ডোরস ২০২৪’ রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী গেছেন ভারত থেকে। দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনকে পেছনে ফেলে ভারতীয়রা এই স্থান দখল করেছেন। শুধু উচ্চশিক্ষাই নয়, অনেক ভারতীয়র কাছে যুক্তরাষ্ট্র মানেই ভবিষ্যতের পরিকল্পনা, উন্নত জীবনযাত্রা ও পেশাগত অগ্রগতির সুযোগ।
রাজনৈতিক পরিস্থিতি গুরুত্ব দিচ্ছেন না ভারতীয়রা
যেখানে ইউরোপ বা কানাডার মানুষ ট্রাম্পের কারণে আতঙ্কিত, সেখানে ভারতীয়রা বিষয়টি দেখছেন অনেকটা দূর থেকে। জরিপে অংশ নেওয়া মাত্র ১৭ শতাংশ ভারতীয় জানিয়েছেন, ট্রাম্পের ফিরে আসায় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়েছেন। অন্যদিকে, ইউরোপ ও কানাডার ৫০ শতাংশের বেশি নাগরিকের কাছ থেকে দেশটি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য এসেছে। একজন ভারতীয়ের মন্তব্য, ‘ট্রাম্পের ভারতের প্রতি বন্ধুসুলভ মনোভাব এবং যুক্তরাষ্ট্রে অপরাধ কমার বিষয়টি আমাকে আকর্ষণ করেছে।’ আরেকজন বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে একজন নেতা হিসেবে দেখি। তাঁর সঙ্গে মোদির সম্পর্ক আমাকে মুগ্ধ করে।’
দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হওয়ার স্বপ্ন
বিশ্বজুড়ে ভারতীয় প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠী রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এর সংখ্যা প্রায় ৫৪ লাখ। পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে অনেকে বারবার যুক্তরাষ্ট্রে যান। সে কারণে দেশটিতে ভারতীয়দের ভ্রমণ শুধু ঘুরতে যাওয়া নয়, অনেকটাই আবেগ ও সামাজিক সম্পর্কের কারণে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার লক্ষ্য অনেক ভারতীয়র কাছে শুধু ভ্রমণ নয়, ভবিষ্যতের প্রস্তুতিও বটে। ২০২২ সালে পিউ রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন। মেক্সিকো ও এল সালভাদরের পর এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ।
এসব কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিয়ে আপাতত তেমন নেতিবাচক কোনো মন্তব্য কিংবা পদক্ষেপ নিচ্ছে না ভারত সরকার বা দেশটির নাগরিকেরা।
সূত্র: স্কিফট
কুকুরের সঙ্গে সময় কাটিয়ে অনেকেই মানসিক শান্তি পান। এবার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, কুকুরের ভিডিও দেখলেও মেলে প্রশান্তি, কমে মানসিক চাপ। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র পাঁচ মিনিটের একটি কুকুরের ভিডিও দেখে প্রায় একই মাত্রায় মানসিক চাপ কমতে পারে, যেটা একটি কুকুরের সংস্পর্শে গেলে হয়।
১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে গড়ে উঠেছে এক ভিন্ন ধরনের ক্যাফে। নাম কিড মাই ডেথ অ্যাওয়ারনেস ক্যাফে। এর মূল উদ্দেশ্য মানুষকে মৃত্যু চিন্তার মাধ্যমে জীবন উপলব্ধি করানো। ক্যাফেটির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ভীরানুত রোজানাপ্রাপা একজন ধর্মতত্ত্ব গবেষক। এই ক্যাফেতে রয়েছে একটি সাদা কফিন।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রথম পছন্দ দুর্গম অঞ্চল। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার পাতাল কালী তেমনই দুর্গম। এর পাশে রয়েছে পরিচিত চন্দ্রনাথ পাহাড়। আমার মতো রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য সেটা আগ্রহের জায়গা নয়। তাই চন্দ্রনাথে ওঠার আগে সিএনজিচালিত অটোরিকশাস্ট্যান্ডের ঠিক বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে যাই বন পথে। যাচ্ছি তো যাচ্ছি।
৯ ঘণ্টা আগে৬০ বছরের বেশি বয়সী ভ্রমণকারীদের বলা হয়ে থাকে ‘সিনিয়র ট্রাভেলার’। এ ধরনের পর্যটকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে। এই ধরনের বয়সের ভ্রমণকারীরা সাধারণত আরামদায়ক, নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত ভ্রমণকে অগ্রাধিকার দেন।
৯ ঘণ্টা আগে