ফিচার ডেস্ক
আগের চেয়ে অনেক বেশি মানুষ নিজের দেশ থেকে বাইরে স্থায়ীভাবে বাস করছে। বিশ্ব মাইগ্রেশন রিপোর্ট অনুসারে, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৩ দশমিক ৬ শতাংশ আন্তর্জাতিক অভিবাসী। বিদেশে বসবাস মানেই চ্যালেঞ্জ। সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে, দেশের বাইরে গিয়ে বসবাসের অন্যতম কারণ জীবনযাত্রার খরচ সামঞ্জস্য না হওয়া।
২০২৫ সালে বিদেশে বসবাসের জন্য সেরা দেশগুলো চিহ্নিত করতে ইন্টারন্যাশনস এক্সপাট ইনসাইডার একটি জরিপ প্রকাশ করেছে। সেখানে ১০ হাজার ৮৫ অভিবাসী অংশ নিয়েছেন। প্রতিটি দেশের জন্য অন্তত ৫০ জনের তথ্য নেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ৪৬টি দেশকে পাঁচটি প্রধান মানদণ্ডের ওপর র্যাংক করা হয়েছে। যেখানে রয়েছে বিদেশে কাজের সুযোগ, ব্যক্তিগত অর্থনীতি, জীবনযাত্রার মান, অভিবাসীর জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা এবং নতুন দেশে মানিয়ে নেওয়া। অংশগ্রহণকারীরা ৫৩টি বিষয়কে ১ থেকে ৭ স্কেলে মূল্যায়ন করেছেন। এ বছর অভিবাসীদের জন্য শীর্ষ ৫ দেশ ও সেখানকার জীবনযাত্রার বিশেষ দিক তুলে ধরা হলো।
পানামা
৪৬টি দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে থাকা পানামা সব দিক থেকে সেরা। কাজ, বসবাসের সুবিধা, জীবনযাত্রার মান, ব্যক্তিগত অর্থনীতি—সব ক্ষেত্রে শীর্ষে। ফ্রিল্যান্সার, ডিজিটাল নোম্যাড এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য বিশেষ সুবিধা। মার্কিন নাগরিক ক্যারি ম্যাকি বলেন, ‘এখানকার সবুজ জঙ্গল, টুকান, বানর, ইগুয়ানা, বিভিন্ন পাখি—সবকিছুই জীবনযাপনে আনন্দ দেয়।’
কলম্বিয়া
দ্বিতীয় স্থানে থাকা কলম্বিয়ায় জীবনযাপন তুলনামূলকভাবে সস্তা। জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৮০ শতাংশ অভিবাসী এখানে বসবাস করে সন্তুষ্ট। অভিবাসী ও পর্যটকেরা কলম্বিয়ার পরিবারকেন্দ্রিক সমাজব্যবস্থা এবং আতিথেয়তার জন্য দেশটিকে পছন্দ করেন। ভ্রমণের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে আছে বারিচারা গ্রাম এবং কফি উৎপাদন অঞ্চল।
মেক্সিকো
তৃতীয় স্থানে মেক্সিকো। এখানে অতিথিপরায়ণ সংস্কৃতি, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ, খাদ্য, সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ, সাশ্রয়ী জীবনযাপন—সবই সুবিধা। অভিবাসীরা স্প্যানিশ ভাষা শেখার পরামর্শ দেন, যাতে স্থানীয় সমাজের সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায়।
থাইল্যান্ড
চতুর্থ স্থানে থাকা থাইল্যান্ড অতিথিপরায়ণ মানুষ, নিরাপদ পরিবেশ, সুন্দর সৈকত এবং জীবনযাত্রার মান অভিবাসীদের আকৃষ্ট করে। ফুকেট, ব্যাংকক ও চিয়াং মাইয়ে জীবনযাত্রা মান সহজ। তবে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং নিয়মকানুন বোঝা জরুরি।
ভিয়েতনাম
পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম। সেখানে ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সবচেয়ে ভালো র্যাঙ্কিং পেয়েছে। দেশটির দ্রুত বেড়ে ওঠা অর্থনীতি, সাহায্যকারী মানুষ অভিবাসীদের কাছে বেশ প্রিয়। হানোয়ায় বুন চা এবং ভিয়েতনামের কফি বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
জরিপ থেকে দেখা যায়, অভিবাসীদের জন্য সেরা দেশগুলো শুধু আর্থিক সুবিধা নয়, এর সঙ্গে জীবনযাত্রার মান, সহজে মানিয়ে নেওয়া এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশের কারণে আকর্ষণীয়। পানামা, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম অভিবাসীদের সুবিধা ও উন্নত সুযোগের জন্য এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
সূত্র: বিবিসি
আগের চেয়ে অনেক বেশি মানুষ নিজের দেশ থেকে বাইরে স্থায়ীভাবে বাস করছে। বিশ্ব মাইগ্রেশন রিপোর্ট অনুসারে, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৩ দশমিক ৬ শতাংশ আন্তর্জাতিক অভিবাসী। বিদেশে বসবাস মানেই চ্যালেঞ্জ। সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে, দেশের বাইরে গিয়ে বসবাসের অন্যতম কারণ জীবনযাত্রার খরচ সামঞ্জস্য না হওয়া।
২০২৫ সালে বিদেশে বসবাসের জন্য সেরা দেশগুলো চিহ্নিত করতে ইন্টারন্যাশনস এক্সপাট ইনসাইডার একটি জরিপ প্রকাশ করেছে। সেখানে ১০ হাজার ৮৫ অভিবাসী অংশ নিয়েছেন। প্রতিটি দেশের জন্য অন্তত ৫০ জনের তথ্য নেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ৪৬টি দেশকে পাঁচটি প্রধান মানদণ্ডের ওপর র্যাংক করা হয়েছে। যেখানে রয়েছে বিদেশে কাজের সুযোগ, ব্যক্তিগত অর্থনীতি, জীবনযাত্রার মান, অভিবাসীর জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা এবং নতুন দেশে মানিয়ে নেওয়া। অংশগ্রহণকারীরা ৫৩টি বিষয়কে ১ থেকে ৭ স্কেলে মূল্যায়ন করেছেন। এ বছর অভিবাসীদের জন্য শীর্ষ ৫ দেশ ও সেখানকার জীবনযাত্রার বিশেষ দিক তুলে ধরা হলো।
পানামা
৪৬টি দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে থাকা পানামা সব দিক থেকে সেরা। কাজ, বসবাসের সুবিধা, জীবনযাত্রার মান, ব্যক্তিগত অর্থনীতি—সব ক্ষেত্রে শীর্ষে। ফ্রিল্যান্সার, ডিজিটাল নোম্যাড এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য বিশেষ সুবিধা। মার্কিন নাগরিক ক্যারি ম্যাকি বলেন, ‘এখানকার সবুজ জঙ্গল, টুকান, বানর, ইগুয়ানা, বিভিন্ন পাখি—সবকিছুই জীবনযাপনে আনন্দ দেয়।’
কলম্বিয়া
দ্বিতীয় স্থানে থাকা কলম্বিয়ায় জীবনযাপন তুলনামূলকভাবে সস্তা। জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৮০ শতাংশ অভিবাসী এখানে বসবাস করে সন্তুষ্ট। অভিবাসী ও পর্যটকেরা কলম্বিয়ার পরিবারকেন্দ্রিক সমাজব্যবস্থা এবং আতিথেয়তার জন্য দেশটিকে পছন্দ করেন। ভ্রমণের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে আছে বারিচারা গ্রাম এবং কফি উৎপাদন অঞ্চল।
মেক্সিকো
তৃতীয় স্থানে মেক্সিকো। এখানে অতিথিপরায়ণ সংস্কৃতি, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ, খাদ্য, সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ, সাশ্রয়ী জীবনযাপন—সবই সুবিধা। অভিবাসীরা স্প্যানিশ ভাষা শেখার পরামর্শ দেন, যাতে স্থানীয় সমাজের সঙ্গে মিলেমিশে থাকা যায়।
থাইল্যান্ড
চতুর্থ স্থানে থাকা থাইল্যান্ড অতিথিপরায়ণ মানুষ, নিরাপদ পরিবেশ, সুন্দর সৈকত এবং জীবনযাত্রার মান অভিবাসীদের আকৃষ্ট করে। ফুকেট, ব্যাংকক ও চিয়াং মাইয়ে জীবনযাত্রা মান সহজ। তবে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং নিয়মকানুন বোঝা জরুরি।
ভিয়েতনাম
পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম। সেখানে ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সবচেয়ে ভালো র্যাঙ্কিং পেয়েছে। দেশটির দ্রুত বেড়ে ওঠা অর্থনীতি, সাহায্যকারী মানুষ অভিবাসীদের কাছে বেশ প্রিয়। হানোয়ায় বুন চা এবং ভিয়েতনামের কফি বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
জরিপ থেকে দেখা যায়, অভিবাসীদের জন্য সেরা দেশগুলো শুধু আর্থিক সুবিধা নয়, এর সঙ্গে জীবনযাত্রার মান, সহজে মানিয়ে নেওয়া এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশের কারণে আকর্ষণীয়। পানামা, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম অভিবাসীদের সুবিধা ও উন্নত সুযোগের জন্য এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
সূত্র: বিবিসি
কোনো কিছুর ওপর মন খারাপ, গালি দিন। মন ভালো হয়ে যাবে। বিরক্তিকর মানুষকে গালি দিন, মন শান্ত হবে। নিজের ওপর বিরক্ত, নিজেকেই দিয়ে বসুন একটা গালি। মন ভালো না হলেও হালকা লাগবে। তাই বিজ্ঞানীরা বলেন, গালির আছে বিশাল শক্তি।...
১ ঘণ্টা আগেসৌদি বহুদিন ধরেই বাংলাদেশিদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য। মুসলিমদের জন্য এটি পবিত্র হজ ও ওমরাহ পালনের স্থান, একই সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ সন্ধানী হাজারো বাংলাদেশির প্রবাসজীবনের কেন্দ্র। এছাড়া আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে পুনর্মিলনেও অনেকেই সৌদি সফর করেন।
৪ ঘণ্টা আগেইদানীং স্বাস্থ্য ও সুস্থতার ক্ষেত্রে ‘গাট হেলথ’ বা অন্ত্রের স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্ত্র ঠিক থাকলে খাবারের পুষ্টি সঠিকভাবে গ্রহণ হয়, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে এবং শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমও সঠিকভাবে চলে।
৪ ঘণ্টা আগেসবুজ পাহাড়, জলপাইগাছ আর আঙুরবাগানে ঘেরা এক মনোরম গ্রাম রাদিকনদলি। ছবির মতো গ্রামটি ইতালির টাসকানি অঞ্চলের সিয়েনা শহরের কাছে। একসময় প্রাণচঞ্চল মধ্যযুগীয় বসতি হলেও এখন তা প্রায় জনশূন্য। যেখানে আগে ৩ হাজারের মতো মানুষ থাকত, সেখানে এখন বাস করে মাত্র ৯৬৬ জন। গ্রামের ৪৫০টি বাড়ির মধ্যে শতাধিক খালি পড়ে
৬ ঘণ্টা আগে