সাইফুল ইসলাম শান্ত
হেঁটে বিশ্বভ্রমণে বেরিয়েছি ৫০০ দিনের বেশি হয়ে গেল। এরই মধ্যে প্রায় ৬ হাজার কিলোমিটার পথ হেঁটে বাংলাদেশসহ ১২টি দেশ ঘুরেছি। অন্য দেশগুলো হলো ভারত, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, নেপাল, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়া। এখন রয়েছি ইন্দোনেশিয়ায়। এই যাত্রায় দেখেছি প্রতিটি দেশের নিজস্ব সৌন্দর্য; সেগুলো আমাকে নতুন সব অভিজ্ঞতা দিয়েছে।
আতিথেয়তায় মুগ্ধতা ও প্রতিবন্ধকতা
ভ্রমণের সময় যখন বিভিন্ন দেশের আতিথেয়তা যোগ হয়, তখন আরও অনুপ্রেরণা পাই। এখন পর্যন্ত সব দেশ আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছে। একেকজনের আতিথেয়তার ধরন একেক রকম। তবে বেশি আন্তরিকতা পেয়েছি ভারত থেকে, পরে ইন্দোনেশিয়ায়। উজবেকিস্তান ঘোরার সময় দেখেছি, সেখানকার মানুষ বেশ ভদ্র। তারা নিজে থেকে এসে কথা না বললেও সাহায্য চাইলে আন্তরিকতার সঙ্গে পাশে থাকার চেষ্টা করে।
পুরো ভ্রমণের আসল শিক্ষাটা আমি পেয়েছি তাজিকিস্তানে। খোজান্দ থেকে দুশানবে হাইওয়ে ধরে বিশাল পাহাড়ি পথ। লোক চলাচল কম এবং তারা ইংরেজিতে কথা বলতে পারে না। ফলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা নিয়ে বেশ প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয়। সেখানেই শিখলাম কীভাবে ভাষা ছাড়া যোগাযোগ করতে হয়। তাজিকিস্তানের মানুষ খুব আন্তরিক, পথে তারা আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছে।
থাইল্যান্ডের মানুষ এবং পুলিশ প্রশাসনের প্রশংসা না করলে নয়। তারা পর্যটকদের প্রতি খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। থাইল্যান্ডে ভ্রমণকালে আমি বেশির ভাগ রাতে পুলিশ স্টেশনে ছিলাম কোনো সমস্যা ছাড়াই। কম্বোডিয়ায় প্রথমে কিছুটা ভয়ে ছিলাম। পরে সব ঠিক হয়ে যায়। সেখানকার মানুষ নিজেরা এসে আমার সঙ্গে কম কথা বললেও অনেক আন্তরিক। দেশটিতে বেশির ভাগ সময় মসজিদে থেকেছি। সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরাও আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন।
লাওসে প্রতিটি রাত আমি বৌদ্ধমন্দিরগুলোতে ছিলাম। সেখানকার মানুষের আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে হালাল খাবার পেতে খুব ঝামেলা হতো, সে কারণে আমি নিজে রান্না করে খেতাম। এত দিনের ভ্রমণে এখন পর্যন্ত কোনো দেশে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে আমাকে প্রতারিত হতে হয়নি; বরং দাম অনেক কম রেখেছে।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে অভিজ্ঞতা
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণে চ্যালেঞ্জ আছে। ভিসা প্রসেসিং থেকে শুরু করে বর্ডার পার হওয়া পর্যন্ত নানান ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে ওভার স্টে বা নির্দিষ্ট সময়ের বেশি থাকার কারণে দিন দিন সবকিছু আরও কঠিন হয়ে উঠছে। অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছে, বাংলাদেশে কি যুদ্ধ হচ্ছে? কারণ, দেশের পরিস্থিতি নিয়ে অনেক কিছু প্রচার হচ্ছে বিশ্বময়।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণ করা খুবই কঠিন। আমি এটাকে ‘জাদুকরি পাসপোর্ট’ বলি। কী কারণে বলি, সেটা অনেকে হয়তো বুঝতে পারছেন না। এ দেশের পাসপোর্ট হাতে নিতেই ইমিগ্রেশন অফিসারের চেহারা বদলে যায়, মুখের হাসি গায়েব হয়ে যায়। কথা বলার আগেই তাঁরা উঠে দাঁড়ান এবং বলেন, ‘আমার মতো ছোট অফিসার দিয়ে আপনার পাসপোর্ট পরীক্ষা করালে হবে না, আমাদের বড় অফিসার লাগবে।’ দ্রুত আমাকে ভিআইপি রুমে নিয়ে যান এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতে থাকেন। এত কিছু ঘটে যাওয়ার পরেও তাঁরা আমার পাসপোর্ট খুলে পর্যন্ত দেখেননি। এটা আমাদের পাসপোর্টের জাদু ছাড়া আর কীই-বা হতে পারে? অথচ অন্যান্য দেশের যাত্রীদের কত সুন্দর হাসিমুখে তাঁরা স্বাগত জানান।
পাসপোর্টের এমন দুর্নাম কিন্তু নিজে নিজে হয়নি, আমরাই করেছি। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে অনেকে থেকে যায়, সে কারণে এই অবস্থা।
ক্যাশ টাকা না থাকায় বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়েছে
বাজেট ট্রাভেলার হিসেবে ক্যাশ টাকা না থাকা নিয়েও আমাকে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়েছে। লাওসে যাওয়ার সময় চায়নিজ এক ব্যক্তির কাছে টাকা আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়নি। কিন্তু আমার কাছে তিন হাজার ডলার ক্যাশ দেখতে চাওয়া হয়। এই পরিমাণ দেখাতে না পারলে আমাকে এন্ট্রি দেবে না বলে তারা জানায়। পরে আমার অনেক নিউজ ও রেফারেন্স দেখিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর এন্ট্রি দিয়েছে। ল্যান্ড বর্ডার দিয়ে এন্ট্রি দিতে চায় না, কনফার্ম হোটেল বুকিং এবং রিটার্ন টিকিট দেখতে চায়।
ভ্রমণের অন্যতম বাধা হচ্ছে ভিসা
ভিসা বিষয়ে বাংলাদেশের বাস্তবতা কঠিন। অনেক দেশে আমাদের জন্য ভিসা অন অ্যারাইভাল লেখা থাকলেও তা আদতে কঠিন। যেহেতু আমি একটানা ভ্রমণ করছি, থার্ড কান্ট্রি থেকে ভিসা আবেদন করা যায় না। সিরিয়ালে ভিসা না পাওয়া এবং স্থলপথে এন্ট্রি না দেওয়ায় আমাকে ফ্লাইট নিতে হয়। এতে আমার ভ্রমণের খরচ বেশ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি ছাড়া তারা বিশেষ কোনো সহায়তা করতে পারে না। ভ্রমণে অন্যতম বাধার মুখে পড়েছি এই ভিসার কারণে।
আমার কিছু পর্যবেক্ষণ
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া থাকায় এখান থেকে আমার পরিকল্পনা—যে দেশের ভিসা পাব, সেই দেশে যাব।
হেঁটে বিশ্বভ্রমণে বেরিয়েছি ৫০০ দিনের বেশি হয়ে গেল। এরই মধ্যে প্রায় ৬ হাজার কিলোমিটার পথ হেঁটে বাংলাদেশসহ ১২টি দেশ ঘুরেছি। অন্য দেশগুলো হলো ভারত, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, নেপাল, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়া। এখন রয়েছি ইন্দোনেশিয়ায়। এই যাত্রায় দেখেছি প্রতিটি দেশের নিজস্ব সৌন্দর্য; সেগুলো আমাকে নতুন সব অভিজ্ঞতা দিয়েছে।
আতিথেয়তায় মুগ্ধতা ও প্রতিবন্ধকতা
ভ্রমণের সময় যখন বিভিন্ন দেশের আতিথেয়তা যোগ হয়, তখন আরও অনুপ্রেরণা পাই। এখন পর্যন্ত সব দেশ আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছে। একেকজনের আতিথেয়তার ধরন একেক রকম। তবে বেশি আন্তরিকতা পেয়েছি ভারত থেকে, পরে ইন্দোনেশিয়ায়। উজবেকিস্তান ঘোরার সময় দেখেছি, সেখানকার মানুষ বেশ ভদ্র। তারা নিজে থেকে এসে কথা না বললেও সাহায্য চাইলে আন্তরিকতার সঙ্গে পাশে থাকার চেষ্টা করে।
পুরো ভ্রমণের আসল শিক্ষাটা আমি পেয়েছি তাজিকিস্তানে। খোজান্দ থেকে দুশানবে হাইওয়ে ধরে বিশাল পাহাড়ি পথ। লোক চলাচল কম এবং তারা ইংরেজিতে কথা বলতে পারে না। ফলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা নিয়ে বেশ প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয়। সেখানেই শিখলাম কীভাবে ভাষা ছাড়া যোগাযোগ করতে হয়। তাজিকিস্তানের মানুষ খুব আন্তরিক, পথে তারা আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছে।
থাইল্যান্ডের মানুষ এবং পুলিশ প্রশাসনের প্রশংসা না করলে নয়। তারা পর্যটকদের প্রতি খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। থাইল্যান্ডে ভ্রমণকালে আমি বেশির ভাগ রাতে পুলিশ স্টেশনে ছিলাম কোনো সমস্যা ছাড়াই। কম্বোডিয়ায় প্রথমে কিছুটা ভয়ে ছিলাম। পরে সব ঠিক হয়ে যায়। সেখানকার মানুষ নিজেরা এসে আমার সঙ্গে কম কথা বললেও অনেক আন্তরিক। দেশটিতে বেশির ভাগ সময় মসজিদে থেকেছি। সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরাও আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন।
লাওসে প্রতিটি রাত আমি বৌদ্ধমন্দিরগুলোতে ছিলাম। সেখানকার মানুষের আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে হালাল খাবার পেতে খুব ঝামেলা হতো, সে কারণে আমি নিজে রান্না করে খেতাম। এত দিনের ভ্রমণে এখন পর্যন্ত কোনো দেশে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে আমাকে প্রতারিত হতে হয়নি; বরং দাম অনেক কম রেখেছে।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে অভিজ্ঞতা
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণে চ্যালেঞ্জ আছে। ভিসা প্রসেসিং থেকে শুরু করে বর্ডার পার হওয়া পর্যন্ত নানান ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে ওভার স্টে বা নির্দিষ্ট সময়ের বেশি থাকার কারণে দিন দিন সবকিছু আরও কঠিন হয়ে উঠছে। অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছে, বাংলাদেশে কি যুদ্ধ হচ্ছে? কারণ, দেশের পরিস্থিতি নিয়ে অনেক কিছু প্রচার হচ্ছে বিশ্বময়।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণ করা খুবই কঠিন। আমি এটাকে ‘জাদুকরি পাসপোর্ট’ বলি। কী কারণে বলি, সেটা অনেকে হয়তো বুঝতে পারছেন না। এ দেশের পাসপোর্ট হাতে নিতেই ইমিগ্রেশন অফিসারের চেহারা বদলে যায়, মুখের হাসি গায়েব হয়ে যায়। কথা বলার আগেই তাঁরা উঠে দাঁড়ান এবং বলেন, ‘আমার মতো ছোট অফিসার দিয়ে আপনার পাসপোর্ট পরীক্ষা করালে হবে না, আমাদের বড় অফিসার লাগবে।’ দ্রুত আমাকে ভিআইপি রুমে নিয়ে যান এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতে থাকেন। এত কিছু ঘটে যাওয়ার পরেও তাঁরা আমার পাসপোর্ট খুলে পর্যন্ত দেখেননি। এটা আমাদের পাসপোর্টের জাদু ছাড়া আর কীই-বা হতে পারে? অথচ অন্যান্য দেশের যাত্রীদের কত সুন্দর হাসিমুখে তাঁরা স্বাগত জানান।
পাসপোর্টের এমন দুর্নাম কিন্তু নিজে নিজে হয়নি, আমরাই করেছি। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে অনেকে থেকে যায়, সে কারণে এই অবস্থা।
ক্যাশ টাকা না থাকায় বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়েছে
বাজেট ট্রাভেলার হিসেবে ক্যাশ টাকা না থাকা নিয়েও আমাকে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়েছে। লাওসে যাওয়ার সময় চায়নিজ এক ব্যক্তির কাছে টাকা আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়নি। কিন্তু আমার কাছে তিন হাজার ডলার ক্যাশ দেখতে চাওয়া হয়। এই পরিমাণ দেখাতে না পারলে আমাকে এন্ট্রি দেবে না বলে তারা জানায়। পরে আমার অনেক নিউজ ও রেফারেন্স দেখিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর এন্ট্রি দিয়েছে। ল্যান্ড বর্ডার দিয়ে এন্ট্রি দিতে চায় না, কনফার্ম হোটেল বুকিং এবং রিটার্ন টিকিট দেখতে চায়।
ভ্রমণের অন্যতম বাধা হচ্ছে ভিসা
ভিসা বিষয়ে বাংলাদেশের বাস্তবতা কঠিন। অনেক দেশে আমাদের জন্য ভিসা অন অ্যারাইভাল লেখা থাকলেও তা আদতে কঠিন। যেহেতু আমি একটানা ভ্রমণ করছি, থার্ড কান্ট্রি থেকে ভিসা আবেদন করা যায় না। সিরিয়ালে ভিসা না পাওয়া এবং স্থলপথে এন্ট্রি না দেওয়ায় আমাকে ফ্লাইট নিতে হয়। এতে আমার ভ্রমণের খরচ বেশ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি ছাড়া তারা বিশেষ কোনো সহায়তা করতে পারে না। ভ্রমণে অন্যতম বাধার মুখে পড়েছি এই ভিসার কারণে।
আমার কিছু পর্যবেক্ষণ
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া থাকায় এখান থেকে আমার পরিকল্পনা—যে দেশের ভিসা পাব, সেই দেশে যাব।
শীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
২ ঘণ্টা আগেনতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১১ ঘণ্টা আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১৯ ঘণ্টা আগে