ইতালির এই প্রাসাদটিতে বেশির ভাগ মানুষ কেবল রাত কাটানোর স্বপ্নই দেখতে পারেন। সতেরো শতকে নির্মিত পালাৎসো ভিঁলো যে কোনো বিবেচনাতেই বিলাসবহুল এক নিবাস। বহুতল এই আট্টালিকার মোট আয়তন এগারো শ বর্গমিটার। চমৎকার সব চিত্রকর্মে সজ্জিত রাজকীয় কয়েকটি স্যুইট আছে এখানে। আছে জিম, স্পা ও সিনেমা হল। মিলবে ২৪ ঘণ্টা খানসামা ও বাবুর্চির সেবা।
তবে আপনি যদি বিত্তবান হোন এখন গোটা পালাৎসো ভিঁলোই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার হয়ে যেতে পারে। এক রাতের জন্য ভাড়া গুনতে হবে ২৫ হাজার ইউরো বা প্রায় ৩০ লাখ টাকা। তবে একে আবার সাধারণ বিলাসবহুল হোটেলের সঙ্গে এক পাল্লায় মাপতে যাবেন না যেন! এটি আপনাকে সেই সময়ে নিয়ে যাবে যখন শহরটি শাসন করত বিভিন্ন অভিজাত পরিবার।
আপনি কেবল থাকার জায়গার জন্য অর্থ খরচ করছেন না, বরং কয়েক শতাব্দীর ইতিহাস এবং শিল্প রীতি এখানকার স্থাপত্য এবং সাজসজ্জায় প্রতিফলিত হচ্ছে।
তাইবার নদীর দিকে মুখ করে থাকা এই দালানটির অবস্থান বিখ্যাত স্প্যানিশ স্টেপস বা সিঁড়ির কাছেই। রোমের দ্রষ্টব্যস্থানগুলোতে এখান থেকে মিনিট কয়েক হেঁটেই পৌঁছে যেতে পারবেন। সতেরো শতকের সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রভাব বিস্তারকারী পরিবারগুলোর একটি ছিল বোর্হেস পরিবার। এই প্রাসাদটি কয়েক শতক ধরে তাঁদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।
পালাৎসো ভিঁলোকে সময় কাটানোর জন্য ইতালির সবচেয়ে ব্যয়বহুল ঐতিহাসিক জায়গা বলে বিবেচনা করা হয়। অন্যান্য খরচ এখানকার সেবা গ্রহণকে আরও বেশি উচ্চমূল্যের দিকে নিয়ে যায়।
চড়া দামে এক রাতের জন্য ভাড়া তো নিলেন। সঙ্গে কী পাচ্ছেন। কেবল সকালের নাশতা। যদি পালাৎসোর বিশাল, চকচকে রান্নাঘরে রান্না করা চমৎকার স্বাদের একটি ডিনার চান, তবে এটি জনপ্রতি অতিরিক্ত এক হাজার ইউরো খরচের ব্যবস্থা করবে আপনার জন্য।
বোর্হেস পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পোপ এবং প্রিন্সরাও ছিলেন। এই পরিবারের উত্তরাধিকারীরাও এখনো এর সঙ্গে প্রাসাদে বাস করেন। এখানে পৃথক রুম বুক করা যেতে পারে, তবে কর্মীরা সিএনএনকে জানিয়েছে পুরো জায়গাটি ভাড়া করলেই এখানকার পরিবেশটা ভালোভাবে উপভোগের সুযোগ মিলে।
‘আমরা এই গ্রীষ্মে এটা চালু করেছি। এখন পর্যন্ত বিদেশি অতিথিদেরই পেয়েছি, যাদের বেশির ভাগ আমেরিকান। অল্পবয়সী এবং বয়স্ক উভয় ধরনের দম্পতি এবং বাচ্চাসহ পরিবার বাই-আউট (এক সঙ্গে গোটা প্রাসাদ ভাড়া নেওয়া) পদ্ধতিতে কয়েক দিনের জন্যও এটি ভাড়া নিয়েছেন। যদিও এখানে ১২ জনের জন্য জায়গা আছে।’ বলেন পালাৎসো ভিঁলোর উপপরিচালক স্যামুয়েল ফ্লোরিও।
‘এখানে থাকার খরচ চাহিদা এবং কত দিন থাকবেন সেটা বিবেচনায় পরিবর্তিত হতে পারে। চাইলে এখানে যে সেবাগুলো পাবেন এর মধ্যে আছে গাড়ি ধোঁয়া এবং আশপাশের তাজা পণ্যের বাজারে গাইডসহ ভ্রমণ। সেখান থেকে অতিথিরা পালাৎসোতে রান্না করার জন্য শাকসবজি, মাংস, রুটি কিনে আনতে পারেন। তারপর অতিথিদের পছন্দ অনুসারে কিংবা চাইলে রাঁধুনি তাঁর রীতিতে রান্না করবেন,’ বলেন ফ্লোরিও, ‘এখানে সবকিছুই আপনার মন মতো হবে।’
ঐতিহাসিক দালান হলে কী হবে, এখানকার রান্নাঘরে আধুনিক সব উপকরণই আছে। মিররস হলে আছে ক্যান্ডেল লাইট ডিনার উপভোগের সুযোগ। রেনেসাঁ-ঘরানার একটি ভোজের উপযোগী লম্বা একটি টেবিল আছে সেখানে।
ফ্লোরিওর দল মেনুর বিষয়টি তদারকি করেন এবং ইতালির ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন খাবার প্রস্তুতের ব্যবস্থা করেন। গোটা বিষয়টি পরিচালনার জন্য আছে ওয়েটার এবং বাবুর্চিদের একটি নিবেদিত দল। চাইলে রোম এবং পুরো ইতালি ভ্রমণেরও ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে আপনাকে।
প্রাসাদের বাগানটি থেকে রোমের চমৎকার দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মিলবে। আধুনিক এবং প্রাচীন জিনিসের মিলিয়ে এর ভেতরের সজ্জায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। তবে ঐতিহাসিক স্থাপনার তালিকায় থাকায় বিধিনিষেধ মেনে মূল স্থাপত্যে কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।
পাশেই অবস্থিত হোটেল ভিঁলো পরিচালিত এই দালানে স্যুইটের সংখ্যা চার। এগুলোর একটি চ্যাপেল স্যুইট। গম্বুজাকার ছাদের কামরাটিতে ছাউনিসহ একটি বিছানা আছে। চিত্রাংকিত দেয়াল এবং ছাদ, গ্রামীণ এবং পৌরাণিক দৃশ্যসহ বিভিন্ন চিত্রকর্ম, কার্পেট, মূল্যবান রংধনু রঙের মর্মর পাথর পুরো প্রাসাদের সাধারণ চিত্র।
সূর্যাস্তটা উপভোগ করতে পারবেন তাইবার নদীর দিকে মুখ করে থাকা খোলা গ্যালারিতে। সকালের কফিটি পান করতে পারেন দালানটির নিজস্ব বাগানে, যেখানে অতীতে অভিজাতরা গল্প-আড্ডায় মেতে থাকতেন।
অন্যান্য আকর্ষণগুলোর অন্যতম ১২০ বর্গমিটারের একটি জায়গা। এর ভেতরে আছে একটি চমৎকার পুল, বাষ্পীয় গোসলের জায়গা, জাকুজি এবং স্পার ব্যবস্থা।
সমস্ত জাঁকজমক থাকা সত্ত্বেও, ফ্লোরিও নিশ্চিত করেছেন পালাৎসো ভিঁলো বিস্মৃতি থেকে ফিরে আসা কোনো জাদুঘর নয়। এটি সব সময়ই ব্যক্তিগত আবাসস্থল ছিল এবং এখন কেবল অতিথিদের জন্য তার দুয়ার উন্মুক্ত করেছে। ফ্লোরিও জানান, কয়েক বছর আগে পর্যন্ত এখানে বসবাস করতেন একজন জনপ্রিয় ইতালীয় চলচ্চিত্র প্রযোজক।
ইতালির এই প্রাসাদটিতে বেশির ভাগ মানুষ কেবল রাত কাটানোর স্বপ্নই দেখতে পারেন। সতেরো শতকে নির্মিত পালাৎসো ভিঁলো যে কোনো বিবেচনাতেই বিলাসবহুল এক নিবাস। বহুতল এই আট্টালিকার মোট আয়তন এগারো শ বর্গমিটার। চমৎকার সব চিত্রকর্মে সজ্জিত রাজকীয় কয়েকটি স্যুইট আছে এখানে। আছে জিম, স্পা ও সিনেমা হল। মিলবে ২৪ ঘণ্টা খানসামা ও বাবুর্চির সেবা।
তবে আপনি যদি বিত্তবান হোন এখন গোটা পালাৎসো ভিঁলোই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার হয়ে যেতে পারে। এক রাতের জন্য ভাড়া গুনতে হবে ২৫ হাজার ইউরো বা প্রায় ৩০ লাখ টাকা। তবে একে আবার সাধারণ বিলাসবহুল হোটেলের সঙ্গে এক পাল্লায় মাপতে যাবেন না যেন! এটি আপনাকে সেই সময়ে নিয়ে যাবে যখন শহরটি শাসন করত বিভিন্ন অভিজাত পরিবার।
আপনি কেবল থাকার জায়গার জন্য অর্থ খরচ করছেন না, বরং কয়েক শতাব্দীর ইতিহাস এবং শিল্প রীতি এখানকার স্থাপত্য এবং সাজসজ্জায় প্রতিফলিত হচ্ছে।
তাইবার নদীর দিকে মুখ করে থাকা এই দালানটির অবস্থান বিখ্যাত স্প্যানিশ স্টেপস বা সিঁড়ির কাছেই। রোমের দ্রষ্টব্যস্থানগুলোতে এখান থেকে মিনিট কয়েক হেঁটেই পৌঁছে যেতে পারবেন। সতেরো শতকের সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রভাব বিস্তারকারী পরিবারগুলোর একটি ছিল বোর্হেস পরিবার। এই প্রাসাদটি কয়েক শতক ধরে তাঁদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।
পালাৎসো ভিঁলোকে সময় কাটানোর জন্য ইতালির সবচেয়ে ব্যয়বহুল ঐতিহাসিক জায়গা বলে বিবেচনা করা হয়। অন্যান্য খরচ এখানকার সেবা গ্রহণকে আরও বেশি উচ্চমূল্যের দিকে নিয়ে যায়।
চড়া দামে এক রাতের জন্য ভাড়া তো নিলেন। সঙ্গে কী পাচ্ছেন। কেবল সকালের নাশতা। যদি পালাৎসোর বিশাল, চকচকে রান্নাঘরে রান্না করা চমৎকার স্বাদের একটি ডিনার চান, তবে এটি জনপ্রতি অতিরিক্ত এক হাজার ইউরো খরচের ব্যবস্থা করবে আপনার জন্য।
বোর্হেস পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পোপ এবং প্রিন্সরাও ছিলেন। এই পরিবারের উত্তরাধিকারীরাও এখনো এর সঙ্গে প্রাসাদে বাস করেন। এখানে পৃথক রুম বুক করা যেতে পারে, তবে কর্মীরা সিএনএনকে জানিয়েছে পুরো জায়গাটি ভাড়া করলেই এখানকার পরিবেশটা ভালোভাবে উপভোগের সুযোগ মিলে।
‘আমরা এই গ্রীষ্মে এটা চালু করেছি। এখন পর্যন্ত বিদেশি অতিথিদেরই পেয়েছি, যাদের বেশির ভাগ আমেরিকান। অল্পবয়সী এবং বয়স্ক উভয় ধরনের দম্পতি এবং বাচ্চাসহ পরিবার বাই-আউট (এক সঙ্গে গোটা প্রাসাদ ভাড়া নেওয়া) পদ্ধতিতে কয়েক দিনের জন্যও এটি ভাড়া নিয়েছেন। যদিও এখানে ১২ জনের জন্য জায়গা আছে।’ বলেন পালাৎসো ভিঁলোর উপপরিচালক স্যামুয়েল ফ্লোরিও।
‘এখানে থাকার খরচ চাহিদা এবং কত দিন থাকবেন সেটা বিবেচনায় পরিবর্তিত হতে পারে। চাইলে এখানে যে সেবাগুলো পাবেন এর মধ্যে আছে গাড়ি ধোঁয়া এবং আশপাশের তাজা পণ্যের বাজারে গাইডসহ ভ্রমণ। সেখান থেকে অতিথিরা পালাৎসোতে রান্না করার জন্য শাকসবজি, মাংস, রুটি কিনে আনতে পারেন। তারপর অতিথিদের পছন্দ অনুসারে কিংবা চাইলে রাঁধুনি তাঁর রীতিতে রান্না করবেন,’ বলেন ফ্লোরিও, ‘এখানে সবকিছুই আপনার মন মতো হবে।’
ঐতিহাসিক দালান হলে কী হবে, এখানকার রান্নাঘরে আধুনিক সব উপকরণই আছে। মিররস হলে আছে ক্যান্ডেল লাইট ডিনার উপভোগের সুযোগ। রেনেসাঁ-ঘরানার একটি ভোজের উপযোগী লম্বা একটি টেবিল আছে সেখানে।
ফ্লোরিওর দল মেনুর বিষয়টি তদারকি করেন এবং ইতালির ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন খাবার প্রস্তুতের ব্যবস্থা করেন। গোটা বিষয়টি পরিচালনার জন্য আছে ওয়েটার এবং বাবুর্চিদের একটি নিবেদিত দল। চাইলে রোম এবং পুরো ইতালি ভ্রমণেরও ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে আপনাকে।
প্রাসাদের বাগানটি থেকে রোমের চমৎকার দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মিলবে। আধুনিক এবং প্রাচীন জিনিসের মিলিয়ে এর ভেতরের সজ্জায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। তবে ঐতিহাসিক স্থাপনার তালিকায় থাকায় বিধিনিষেধ মেনে মূল স্থাপত্যে কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।
পাশেই অবস্থিত হোটেল ভিঁলো পরিচালিত এই দালানে স্যুইটের সংখ্যা চার। এগুলোর একটি চ্যাপেল স্যুইট। গম্বুজাকার ছাদের কামরাটিতে ছাউনিসহ একটি বিছানা আছে। চিত্রাংকিত দেয়াল এবং ছাদ, গ্রামীণ এবং পৌরাণিক দৃশ্যসহ বিভিন্ন চিত্রকর্ম, কার্পেট, মূল্যবান রংধনু রঙের মর্মর পাথর পুরো প্রাসাদের সাধারণ চিত্র।
সূর্যাস্তটা উপভোগ করতে পারবেন তাইবার নদীর দিকে মুখ করে থাকা খোলা গ্যালারিতে। সকালের কফিটি পান করতে পারেন দালানটির নিজস্ব বাগানে, যেখানে অতীতে অভিজাতরা গল্প-আড্ডায় মেতে থাকতেন।
অন্যান্য আকর্ষণগুলোর অন্যতম ১২০ বর্গমিটারের একটি জায়গা। এর ভেতরে আছে একটি চমৎকার পুল, বাষ্পীয় গোসলের জায়গা, জাকুজি এবং স্পার ব্যবস্থা।
সমস্ত জাঁকজমক থাকা সত্ত্বেও, ফ্লোরিও নিশ্চিত করেছেন পালাৎসো ভিঁলো বিস্মৃতি থেকে ফিরে আসা কোনো জাদুঘর নয়। এটি সব সময়ই ব্যক্তিগত আবাসস্থল ছিল এবং এখন কেবল অতিথিদের জন্য তার দুয়ার উন্মুক্ত করেছে। ফ্লোরিও জানান, কয়েক বছর আগে পর্যন্ত এখানে বসবাস করতেন একজন জনপ্রিয় ইতালীয় চলচ্চিত্র প্রযোজক।
অতিরিক্ত চিনি খাওয়া ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও দাঁতের সমস্যার মতো নানান রোগ তৈরি করতে পারে। তাই চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার, সব ধরনের চিনি শরীরের জন্য সমান ক্ষতিকর নয়।
২০ মিনিট আগেবিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় আরও এক ধাপ পিছিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে, এশীয় দেশগুলোর দাপট বজায় রেখে তালিকায় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। লন্ডনভিত্তিক সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত এ বছরের ‘হেনলি পাসপোর্ট ইন্ডেক্স’-এ এই চিত্র উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে মাচা নামের উজ্জ্বল সবুজ জাপানি চায়ের চাহিদা এখন আকাশছোঁয়া। যুক্তরাজ্যে স্টারবাকসের লাটে থেকে শুরু করে সিঙ্গাপুরের ক্রিসপি ক্রিম ডোনাট পর্যন্ত—প্রায় সবখানে জুড়ে বসেছে মাচা। এই ‘মাচা ম্যানিয়া’র পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
১০ ঘণ্টা আগেশরীরচর্চা না করেই কি ওজন কমানো সম্ভব? বলিউড তারকা বিদ্যা বালান তো বলছেন, ‘সম্ভব’। যেভাবে কড়া ডায়েট আর কঠোর শরীরচর্চা করার বিষয়ে বলিপাড়ার নায়ক–নায়িকাদের সুনাম রয়েছে, সেখানে বিদ্য়া ওজন কমানোর জন্য ব্যায়ামই করেন না! অবাক করা ব্যাপার না?
১০ ঘণ্টা আগে