শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মানসিক স্বাস্থ্য
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতায় যা করতে হবে
নারীর প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতা নিয়ে ইদানীং কিছুটা হলেও আলোচনা হচ্ছে—এটা আশাব্যঞ্জক। এ সময় তাঁর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন পরিবারের সহায়তা।
নিজের মনের কথা শোনাই ভালো
আমি লেখাপড়া শেষ করে দুই বছর ধরে চাকরির চেষ্টা করছি। কিন্তু হচ্ছে না। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একটা কাজ করছি। সেটা আমার পরিবারের চোখে কোনো কাজ নয়। তারা আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে। এর জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত নই। নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি একটা ভালো চাকরি পাওয়ার। এভাবে চলতে থাকলে আমি এ কাজেও মনোযো
প্রয়োজনে প্রতিবাদ করার সাহস অর্জন জরুরি
আমি বিভিন্নভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বুলিংয়ের শিকার হচ্ছি। পরিবার, এমনকি বন্ধুবান্ধবের কাছেও। এসব আমি নিতে পারছি না। এমনকি সুইসাইড করার চেষ্টাও করেছি দুবার। একবার হাসপাতালে নিতে হয়েছে। তখন আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবকে মা-বাবা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে আমি সবার কথার কারণেই ডিপ্রেশনে চলে গেছি।
মৃত্যুপথযাত্রী শিশুদের প্রতি এমন উপেক্ষা দুঃখজনক
চিকিৎসক, নার্স তো ‘বাড়ি নিয়ে যান’ বলেই খালাস! কিন্তু অভিভাবক বাচ্চাটিকে বাসায় এনে কী করবেন? কীভাবে এরপর শিশুটির কষ্ট একটু কমানোর উপায় বের করবেন। চোখের সামনে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার শিশুকে দেখে নিজেদেরই বা কীভাবে সামলাবেন তাঁরা? স্বাস্থ্যকর্মী, সমাজকর্মী কেউই শিশুটিকে বা পরিবারটিকে তা শ
হবু মায়ের জীবনযাপনে যোগব্যায়াম
কর্মজীবী হোন বা গৃহিণী, পুরো গর্ভকাল হবু মায়েদের কাটে নানা রকম চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে। নির্ঘুম রাত, বিষণ্নতা, শারীরিক ও মানসিক চাপ, ঘন ঘন মুড সুইং ইত্যাদি ব্যাপার গর্ভকালে খুব স্বাভাবিক। এসব থেকে শরীর ও মন সুস্থ রাখার সহজ উপায় যোগব্যায়াম। মানসিক চাপ কমাতে ও সহজ প্রসবের জন্য গর্ভকালে যোগাব্যায়াম করা
বিবাদে সমস্যার সমাধান হয় না
আমার বয়স ২৪ বছর, গৃহিণী। বিয়ে করেছি পাঁচ বছর হয়েছে। বিয়ের পরদিনই আমার স্বামী বলেছে, তার সঙ্গে একটি মেয়ের তিন বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একটা সময় সেই মেয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে বাবা-মায়ের পছন্দে অন্য একজনকে বিয়ে করে। ঘটনাটি আমি সহজ এবং স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিয়েছি। কিন্তু বছরখানেক আগে দেখলাম আমার স্ব
কর্মস্থলে বেশি চাপে ভোগে জেনারেশন জেড, কারণ জানালেন মনোবিজ্ঞানী
শিল্পায়নের যুগে কর্মস্থলের চাপ সামলে উঠার লড়াই মানুষের জন্য নতুন নয়। কাজের চাপ আবার সবার জন্য একরকম নয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এই যুগের মানুষদের জন্য সেই চাপ একেবারেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে জেনারেশনের জেড (জেন জেড) অর্থাৎ বিংশ শতকের শেষ তিন বছর থেকে বর্তমান শতকের প্রথম যুগে জন্ম নেওয়া মার্কিন প্রজন্ম সবচেয়
আলিঙ্গন শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখে
আলিঙ্গনের চল কমেছিল কোভিডের সময়। বিধিনিষেধ ছিল বলে ঘনিষ্ঠতার ওপর নিষেধের খড়্গ নেমে এসেছিল। সে জন্য তখন হাগ করা বা আলিঙ্গন করা কমেছিল। এখন সে সময় নেই। ফলে এই ফাঁকে জানিয়ে দেওয়া যায় যে, আলিঙ্গনের রয়েছে দারুণ শক্তি। এর ‘স্বাস্থ্য কুশল’ বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করা যাবে না।
পরিবারের কথা বিবেচনা করুন
আমার বয়স ২৭ বছর। পাঁচ বছর হলো, আমি একজনকে পছন্দ করি এবং সে-ও আমাকে পছন্দ করে। স্নাতক শেষ করে চাকরিতে যোগদান করে সে আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। আমি অনেক ভেবেচিন্তে হ্যাঁ বলে দিই। কিন্তু আমার বাসা থেকে বিয়ে দিচ্ছে না। কারণ, আমার বড় বোন আছেন, যাঁর এখনো বিয়ে হয়নি। কিন্তু আমি যাকে পছন্দ করি, সে এ ব
ইতিবাচক ভাবনায় মনোযোগ দিন
আমার ১০ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে। না চাইতেও সব ওলট-পালট হয়ে যাওয়ায় প্রচণ্ড মানসিক চাপে আছি। স্বামী অন্য নারীতে আসক্ত এবং এ ব্যাপারে সে খুবই সাবলীল। আমার নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয় এখন। ঘুমের মধ্যে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হওয়াটা কি স্বাভাবিক? এই সমস্যা হওয়ার পর থেকেই ভয়ে আছি।
নতুন বছরে ফিট থাকতে জেনে নিন
অনেকে নতুন বছর শরীর ফিট রাখার পরিকল্পনা করেছেন। এটি শুধু সুস্বাস্থ্যই নয়, সৌন্দর্যচর্চারও অংশ। বাড়তি ওজন ঝরিয়ে ফিট থাকতে কী করণীয়, তা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
নিজের পরিস্থিতি নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন
সব সময় মনে হয়, আমি একটা বৃত্তের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি। পরিবার আমাকে যা বলছে, তা-ই মেনে নিচ্ছি। কিন্তু একটা সময় পর আমার মনে হচ্ছে, এটা ভুল হচ্ছে। তখন আমি নিজেই সব মেনে নিতে পারছি না। এদিকে তাদের সিদ্ধান্তে আমিও একমত হয়েই পদক্ষেপ নিই।
নিজের মতো করে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করুন
আমি জানি না কেন, ইদানীং সবকিছুতেই অসুখী হচ্ছি। আমি এমন ছিলাম না। কপালে আছে বলে মেনে নিতাম। এখন পারছি না। চাকরির ক্ষেত্রে, বাসার অন্যান্য যেকোনো বিষয়ে আগে মেনে নেওয়ার একটা ব্যাপার ছিল আমার মধ্যে। এখন শুধু মনে হয়, আমিই কেন? আমার কাছের মানুষগুলো আমাকে মুখের ওপরেই নেগেটিভ তকমা দিচ্ছে।
নিজের অর্জনকে ছোট করে দেখবেন না
অনার্স শেষ করার এক বছরের মাথায় একটি কনসালট্যান্ট ফার্মে চাকরি পেয়েছি। মোটামুটি বেতনে নিজে চলতে পারছি। ২০২১ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর সংসার চালাচ্ছেন মা। আর্থিকভাবে আমরা মধ্যবিত্ত। ছোট ভাই কলেজে পড়ছে। কখনোই কারও কাছে হাত পাততে হয়নি। বাবার রেখে যাওয়া টাকা মা খুব গুছিয়েই খরচ করছেন এবং আমাদের ভবি
গঠনমূলক কাজ বিষণ্নতা থেকে দূরে রাখে
সবেমাত্র অনার্স পাস করেছি। সম্প্রতি বাবা মারা গেছেন। ইদানীং মনে হচ্ছে, সবাই আমাকে ব্যবহার করছে, অথবা করুণা দেখাচ্ছে। আমি বাসার ছোট মেয়ে। আমাকে সবাই এখনো ছোটদের মতো ভাবে। চাকরি করতে দেবে না। তাদের ধারণা, আমি পরিস্থিতি সামলাতে পারব না। বাসার মানুষের কাছে নিজের যোগ্যতা কীভাবে প্রমাণ করব?
আত্মহত্যার চেষ্টা মেডিকেল ও সাইকিয়াট্রিক ইমার্জেন্সি
আমার বয়স ২৩ বছর। ৩ বছর আগে আমার ডিভোর্স হয়। শ্বশুরবাড়িতে থাকাকালে আমি অনেক রকম শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মধ্য দিয়ে গেছি। যে কারণে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হই। কিন্তু ৩ বছর পার হয়ে গেলেও আমি সেসব নির্যাতনের স্মৃতি ভুলতে পারছি না। আমার রাতে ঘুম হয় না, সব সময় দুঃস্বপ্ন দেখি। সারা দিন আমার মাথাব্যথা করে। কো
মানসিক সমস্যা নির্ণয় করার পর এর চিকিৎসা নিতে হবে
আমার মেয়ের বয়স ১৭। সে রাজধানীর একটি স্বনামধন্য স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ছে। আমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ১৫ বছর ধরে চাকরি করছি। আমার স্বামী সরকারি কর্মকর্তা। চাকরির কারণে মেয়েকে বেশি সময় দিতে না পারলেও তার সঙ্গে ছোট থেকেই আমি কোয়ালিটি টাইম কাটানোর চেষ্টা করেছি।