ফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ভোররাতে আমাদের ঘুম ভাঙিয়ে খাবারের জন্য ডাকাডাকি করা কিংবা সদ্য পরিষ্কার করা কার্পেট হঠাৎ উল্টে দেওয়া! এসব ঝামেলা সত্ত্বেও বিশ্বজুড়ে কোটি মানুষ বিড়ালকে নিজেদের পরিবারের অংশ করে নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
একাকিত্ব কমায়
বিড়ালের সঙ্গে সময় কাটানো আমাদের মানসিক সুস্থতার জন্য উপকারী। বিড়াল একদিকে সঙ্গ দেয়, অন্যদিকে আমাদের একাকিত্ব ও নিঃসঙ্গতা দূর করে। তাদের খুনসুটি, খেলাধুলা বা হঠাৎ মজার কাণ্ডকারখানা আমাদের মুখে হাসি ফোটায়। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা বিড়াল পোষেন, তাঁরা অন্যদের তুলনায় অনেক কম একাকিত্ব অনুভব করেন। বিড়ালের স্বভাব-চরিত্র শান্ত বা বন্ধুত্বপূর্ণ হলে মানুষ তাদের প্রতি আরও বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠে।

আধুনিক সমাজে বিড়াল এখন পরিবারের সদস্য। এক জরিপে দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ মানুষ তাদের পোষ্যকে নিজের সন্তানের মতো মনে করে; বিশেষ করে মিলেনিয়াল ও জেন-জি প্রজন্ম বিড়ালকে পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ করে নিয়েছে।
চাপ ও দুশ্চিন্তা কমানোর প্রাকৃতিক ওষুধ
বিড়ালের উপস্থিতি শুধু মনের শান্তিই আনে না, শরীরের ভেতরের হরমোনগত পরিবর্তনেও প্রভাব ফেলে। বিড়ালের সঙ্গে সময় কাটালে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমে। এই হরমোন দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ তৈরি করে। এ ছাড়া বিড়ালের সংস্পর্শে হৃৎস্পন্দন ও রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। মাত্র ১০ মিনিট বিড়ালের সঙ্গে খেলা করলেই মন শান্ত হয় এবং শরীর দ্রুত স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে।
এক গবেষণায় ১২০ দম্পতি মানসিক চাপ মাপার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাতে দেখা গেছে, বিড়ালমালিক দম্পতিদের হৃৎস্পন্দন তুলনামূলকভাবে কম, রক্তচাপ স্বাভাবিক ও মানসিক চাপের পরিস্থিতিতেও তাঁরা স্বাভাবিক ছিলেন। গবেষকেরা জানান, বিড়ালমালিক দম্পতিরা চ্যালেঞ্জকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ইতিবাচকভাবে দেখেছেন।
সম্পর্ক উন্নয়নে বিড়ালের ভূমিকা
মানুষের সঙ্গে বিড়ালের যে বন্ধন তৈরি হয়, তা আমাদের সামাজিক সম্পর্কেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বিড়ালমালিকেরা সাধারণত বেশি উদার, কৌতূহলী ও কল্পনাপ্রবণ হয়ে থাকেন। তবে তাঁরা অনেক সময় অন্তর্মুখীও হতে পারেন, সেটিও খারাপ কিছু নয়। বিড়াল বিশেষ করে সামাজিক উদ্বেগে ভোগা মানুষের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ভরসা হয়ে ওঠে। বিড়াল থাকলে দৈনন্দিন জীবনে একটি রুটিন তৈরি হয়, যা মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।
বিড়ালের গরগর শব্দ প্রাকৃতিক থেরাপি
বিড়ালের পরিচিত বৈশিষ্ট্যের একটি হলো তাদের ‘গরগর’ শব্দ। অনেক সময় আমরা এটিকে শুধু ভালোবাসা বা স্বস্তির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখি। কিন্তু এর পেছনেও রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। বিড়ালের গরগর শব্দের কম্পন ২৫ থেকে ১৫০ হার্টজের মধ্যে থাকে; বিশেষ করে ২৫ থেকে ৫০ হার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি হাড় ও পেশি পুনর্গঠনে সহায়ক হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণা বলছে, বিড়ালের গরগর শব্দ হাড়ের দ্রুত সেরে ওঠায় সাহায্য করতে পারে। অতএব, বিড়াল যখন আমাদের কোলের ওপর শুয়ে গরগর করে, তখন হয়তো তারা নিজেদের সুস্থ রাখছে, তবে আমরাও সেই কম্পনের উপকার পাচ্ছি।
স্বাস্থ্যের জন্য উপকার
বিড়াল শুধু মনের শান্তিই আনে না, শরীরও ভালো রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে—
এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে অনেক বিড়ালমালিক তাঁদের বিড়াল বাইরে নিয়ে যান। এতে বিড়াল নিরাপদে বাইরের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে, আর মালিকও প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটানোর সুযোগ পান।
যদিও বিড়াল নিয়ে গবেষণা তুলনামূলক কম, তবে এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, তা ইতিবাচক। বিড়ালের উপস্থিতি আমাদের মানসিক প্রশান্তি আনে, একাকিত্ব দূর করে, দুশ্চিন্তা কমায়, এমনকি শরীরও সুস্থ রাখে। অতএব, বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা শুধু আবেগের বিষয় নয়, হয়তো এর পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও।
সূত্র: হেলথলাইন

ভোররাতে আমাদের ঘুম ভাঙিয়ে খাবারের জন্য ডাকাডাকি করা কিংবা সদ্য পরিষ্কার করা কার্পেট হঠাৎ উল্টে দেওয়া! এসব ঝামেলা সত্ত্বেও বিশ্বজুড়ে কোটি মানুষ বিড়ালকে নিজেদের পরিবারের অংশ করে নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
একাকিত্ব কমায়
বিড়ালের সঙ্গে সময় কাটানো আমাদের মানসিক সুস্থতার জন্য উপকারী। বিড়াল একদিকে সঙ্গ দেয়, অন্যদিকে আমাদের একাকিত্ব ও নিঃসঙ্গতা দূর করে। তাদের খুনসুটি, খেলাধুলা বা হঠাৎ মজার কাণ্ডকারখানা আমাদের মুখে হাসি ফোটায়। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা বিড়াল পোষেন, তাঁরা অন্যদের তুলনায় অনেক কম একাকিত্ব অনুভব করেন। বিড়ালের স্বভাব-চরিত্র শান্ত বা বন্ধুত্বপূর্ণ হলে মানুষ তাদের প্রতি আরও বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠে।

আধুনিক সমাজে বিড়াল এখন পরিবারের সদস্য। এক জরিপে দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ মানুষ তাদের পোষ্যকে নিজের সন্তানের মতো মনে করে; বিশেষ করে মিলেনিয়াল ও জেন-জি প্রজন্ম বিড়ালকে পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ করে নিয়েছে।
চাপ ও দুশ্চিন্তা কমানোর প্রাকৃতিক ওষুধ
বিড়ালের উপস্থিতি শুধু মনের শান্তিই আনে না, শরীরের ভেতরের হরমোনগত পরিবর্তনেও প্রভাব ফেলে। বিড়ালের সঙ্গে সময় কাটালে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমে। এই হরমোন দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ তৈরি করে। এ ছাড়া বিড়ালের সংস্পর্শে হৃৎস্পন্দন ও রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। মাত্র ১০ মিনিট বিড়ালের সঙ্গে খেলা করলেই মন শান্ত হয় এবং শরীর দ্রুত স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে।
এক গবেষণায় ১২০ দম্পতি মানসিক চাপ মাপার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাতে দেখা গেছে, বিড়ালমালিক দম্পতিদের হৃৎস্পন্দন তুলনামূলকভাবে কম, রক্তচাপ স্বাভাবিক ও মানসিক চাপের পরিস্থিতিতেও তাঁরা স্বাভাবিক ছিলেন। গবেষকেরা জানান, বিড়ালমালিক দম্পতিরা চ্যালেঞ্জকে হুমকি হিসেবে নয়, বরং ইতিবাচকভাবে দেখেছেন।
সম্পর্ক উন্নয়নে বিড়ালের ভূমিকা
মানুষের সঙ্গে বিড়ালের যে বন্ধন তৈরি হয়, তা আমাদের সামাজিক সম্পর্কেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বিড়ালমালিকেরা সাধারণত বেশি উদার, কৌতূহলী ও কল্পনাপ্রবণ হয়ে থাকেন। তবে তাঁরা অনেক সময় অন্তর্মুখীও হতে পারেন, সেটিও খারাপ কিছু নয়। বিড়াল বিশেষ করে সামাজিক উদ্বেগে ভোগা মানুষের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ভরসা হয়ে ওঠে। বিড়াল থাকলে দৈনন্দিন জীবনে একটি রুটিন তৈরি হয়, যা মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।
বিড়ালের গরগর শব্দ প্রাকৃতিক থেরাপি
বিড়ালের পরিচিত বৈশিষ্ট্যের একটি হলো তাদের ‘গরগর’ শব্দ। অনেক সময় আমরা এটিকে শুধু ভালোবাসা বা স্বস্তির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখি। কিন্তু এর পেছনেও রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। বিড়ালের গরগর শব্দের কম্পন ২৫ থেকে ১৫০ হার্টজের মধ্যে থাকে; বিশেষ করে ২৫ থেকে ৫০ হার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি হাড় ও পেশি পুনর্গঠনে সহায়ক হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণা বলছে, বিড়ালের গরগর শব্দ হাড়ের দ্রুত সেরে ওঠায় সাহায্য করতে পারে। অতএব, বিড়াল যখন আমাদের কোলের ওপর শুয়ে গরগর করে, তখন হয়তো তারা নিজেদের সুস্থ রাখছে, তবে আমরাও সেই কম্পনের উপকার পাচ্ছি।
স্বাস্থ্যের জন্য উপকার
বিড়াল শুধু মনের শান্তিই আনে না, শরীরও ভালো রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে—
এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে অনেক বিড়ালমালিক তাঁদের বিড়াল বাইরে নিয়ে যান। এতে বিড়াল নিরাপদে বাইরের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে, আর মালিকও প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটানোর সুযোগ পান।
যদিও বিড়াল নিয়ে গবেষণা তুলনামূলক কম, তবে এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, তা ইতিবাচক। বিড়ালের উপস্থিতি আমাদের মানসিক প্রশান্তি আনে, একাকিত্ব দূর করে, দুশ্চিন্তা কমায়, এমনকি শরীরও সুস্থ রাখে। অতএব, বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা শুধু আবেগের বিষয় নয়, হয়তো এর পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও।
সূত্র: হেলথলাইন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
২ ঘণ্টা আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে লম্বা এবং কোন প্রান্তে সবচেয়ে খর্ব মানুষজন বসবাস করে, তার একটি আকর্ষণীয় চিত্র উঠে এসেছে। গড় মানব উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি ধরে রেখেছে ইউরোপীয় দেশগুলো আর এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে নেদারল্যান্ডস।

বিশ্বের দীর্ঘতম মানুষ: শীর্ষস্থান ডাচদের
এই পরিসংখ্যান দেখায়, পুষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং জীবনযাত্রার উন্নত মান কীভাবে একটি জাতির গড় উচ্চতাকে প্রভাবিত করে। তালিকার শীর্ষে থাকা নেদারল্যান্ডসের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৬ ফুট ১ ইঞ্চি এবং নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি। এই উচ্চতাই বিশ্ব রেকর্ড। এখানে একটি মজার তথ্য পাওয়া যায়। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউর প্রকাশিত তথ্যগুলোতে ৫, ১০, ১৫ ও ১৯ বছর বয়সী নারী ও পুরুষদের উচ্চতার তালিকা দেওয়া হয়। সেখানে ১৯ বছরের নারী ও পুরুষের উচ্চতা অনুযায়ী নেদারল্যান্ডস শীর্ষে থাকলেও ৫ ও ১০ বছর বয়সীদের ক্যাটাগরিতে উচ্চতার ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে ফ্রান্স পলিনেশিয়া, যা মূলত প্রশান্ত মহাসাগরের একাধিক দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। আর ১৫ বছর বয়সীদের তালিকায় শীর্ষে আছে মন্টিনিগ্রো। ডাচদের পরেই দীর্ঘতম জনসংখ্যার তালিকায় রয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে বলকান এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চলের। ৬ ফুট গড় উচ্চতার তালিকায় আছে মন্টিনিগ্রো, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ড। যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ৬ ফুট। এই দেশগুলোতে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চির মধ্যে। ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও মন্টিনিগ্রোর নারীরা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি গড় উচ্চতা নিয়ে এগিয়ে রয়েছে। পোল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভেনিয়া, ইউক্রেন, স্লোভাকিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও লাটভিয়ার মতো দেশগুলোর পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি। সেখানে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি।

খর্বতম জনসংখ্যা: এশিয়া-আফ্রিকার চিত্র
তালিকায় থাকা এই দেশগুলোর জনসংখ্যা সাধারণত পুষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং জীবনযাত্রার কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। আর এই বিষয়গুলোই তাদের শারীরিক বিকাশে প্রভাব ফেলে। বিশ্বের সবচেয়ে খর্বকায় জনসংখ্যার সন্ধান মেলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে। এই তালিকায় সর্বনিম্ন গড় উচ্চতা নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে পূর্ব তিমুর। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ পূর্ব তিমুরে পুরুষদের গড় উচ্চতা মাত্র ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। নারীদের গড় উচ্চতা এখানে ৫ ফুট। পূর্ব তিমুরের পর সবচেয়ে খর্বকায় জনসংখ্যার দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে লাওস, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ এবং পাপুয়া নিউগিনি। লাওস, পাপুয়া নিউগিনি এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। বাংলাদেশ, নেপাল, ইয়েমেন, কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক ও মাদাগাস্কারের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। লাতিন আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালার নারীদের গড় উচ্চতা মাত্র ৪ ফুট ১১ ইঞ্চি। এটি এই তালিকায় সর্বনিম্ন। পুরুষদের গড় উচ্চতা এখানে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। বাংলাদেশ ও নেপালে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট।
গড় উচ্চতার এই বিশ্ব মানচিত্র একটি জাতির স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রার মান কেমন, তার একটি নীরব সূচক। নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো প্রমাণ করে যে উন্নত জীবনধারণের ব্যবস্থা উচ্চতার মতো শারীরিক বৈশিষ্ট্যকেও প্রভাবিত করতে পারে। যেখানে এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু অঞ্চলের পরিসংখ্যান বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পুষ্টিবৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে লম্বা এবং কোন প্রান্তে সবচেয়ে খর্ব মানুষজন বসবাস করে, তার একটি আকর্ষণীয় চিত্র উঠে এসেছে। গড় মানব উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি ধরে রেখেছে ইউরোপীয় দেশগুলো আর এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে নেদারল্যান্ডস।

বিশ্বের দীর্ঘতম মানুষ: শীর্ষস্থান ডাচদের
এই পরিসংখ্যান দেখায়, পুষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং জীবনযাত্রার উন্নত মান কীভাবে একটি জাতির গড় উচ্চতাকে প্রভাবিত করে। তালিকার শীর্ষে থাকা নেদারল্যান্ডসের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৬ ফুট ১ ইঞ্চি এবং নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি। এই উচ্চতাই বিশ্ব রেকর্ড। এখানে একটি মজার তথ্য পাওয়া যায়। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউর প্রকাশিত তথ্যগুলোতে ৫, ১০, ১৫ ও ১৯ বছর বয়সী নারী ও পুরুষদের উচ্চতার তালিকা দেওয়া হয়। সেখানে ১৯ বছরের নারী ও পুরুষের উচ্চতা অনুযায়ী নেদারল্যান্ডস শীর্ষে থাকলেও ৫ ও ১০ বছর বয়সীদের ক্যাটাগরিতে উচ্চতার ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে ফ্রান্স পলিনেশিয়া, যা মূলত প্রশান্ত মহাসাগরের একাধিক দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। আর ১৫ বছর বয়সীদের তালিকায় শীর্ষে আছে মন্টিনিগ্রো। ডাচদের পরেই দীর্ঘতম জনসংখ্যার তালিকায় রয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে বলকান এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চলের। ৬ ফুট গড় উচ্চতার তালিকায় আছে মন্টিনিগ্রো, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ড। যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ৬ ফুট। এই দেশগুলোতে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চির মধ্যে। ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও মন্টিনিগ্রোর নারীরা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি গড় উচ্চতা নিয়ে এগিয়ে রয়েছে। পোল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভেনিয়া, ইউক্রেন, স্লোভাকিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও লাটভিয়ার মতো দেশগুলোর পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি। সেখানে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি।

খর্বতম জনসংখ্যা: এশিয়া-আফ্রিকার চিত্র
তালিকায় থাকা এই দেশগুলোর জনসংখ্যা সাধারণত পুষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং জীবনযাত্রার কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। আর এই বিষয়গুলোই তাদের শারীরিক বিকাশে প্রভাব ফেলে। বিশ্বের সবচেয়ে খর্বকায় জনসংখ্যার সন্ধান মেলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে। এই তালিকায় সর্বনিম্ন গড় উচ্চতা নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে পূর্ব তিমুর। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ পূর্ব তিমুরে পুরুষদের গড় উচ্চতা মাত্র ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। নারীদের গড় উচ্চতা এখানে ৫ ফুট। পূর্ব তিমুরের পর সবচেয়ে খর্বকায় জনসংখ্যার দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে লাওস, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ এবং পাপুয়া নিউগিনি। লাওস, পাপুয়া নিউগিনি এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। বাংলাদেশ, নেপাল, ইয়েমেন, কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক ও মাদাগাস্কারের পুরুষদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। লাতিন আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালার নারীদের গড় উচ্চতা মাত্র ৪ ফুট ১১ ইঞ্চি। এটি এই তালিকায় সর্বনিম্ন। পুরুষদের গড় উচ্চতা এখানে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। বাংলাদেশ ও নেপালে নারীদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট।
গড় উচ্চতার এই বিশ্ব মানচিত্র একটি জাতির স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রার মান কেমন, তার একটি নীরব সূচক। নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো প্রমাণ করে যে উন্নত জীবনধারণের ব্যবস্থা উচ্চতার মতো শারীরিক বৈশিষ্ট্যকেও প্রভাবিত করতে পারে। যেখানে এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু অঞ্চলের পরিসংখ্যান বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পুষ্টিবৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
২৬ আগস্ট ২০২৫
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
২ ঘণ্টা আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ কারও ‘লাইক’ বা ‘কমেন্ট’ নিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখালে কপালে দুঃখ আছে। ভার্চুয়াল হাতাহাতি থেকে দূরে থাকুন।
বৃষ
আপনার প্রতি গ্রহদের বার্তা: ‘আজ নড়া মানেই মহাপাপ!’ বিছানা বা সোফা থেকে উঠবেন না। যদি ওঠেনও, তবে তা হবে শুধু ফ্রিজ বা ফুড ডেলিভারি বয়ের উদ্দেশ্যে। আজ ডায়েট প্ল্যানটি এতটা কঠোর হবে যে এক চুমুক চা খেয়েই ভাববেন, ‘থাক, আজ অনেক ক্যালরি হলো!’ ভালোবাসার মানুষের কাছে নিজেকে প্রমাণ করতে চাইলে, তাঁর প্রিয় খাবারটা নিজের হাতে রান্না করুন। রান্নার গন্ধই আপনার প্রেমজীবনকে গতি দেবে।
মিথুন
মিথুন রাশির জাতক-জাতিকারা আজ একই সঙ্গে দুটি বিপরীত কাজ করার চেষ্টা করবেন, যেমন একদিকে মেডিটেশন করে শান্তি খুঁজবেন, আর অন্যদিকে পাশের জনের সঙ্গে অকারণে তর্ক করে সেই শান্তি নষ্ট করবেন। আজ সকালে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন, দুপুরে নিজেই তার তীব্র বিরোধিতা শুরু করে দেবেন। বন্ধুবান্ধব আপনার ‘মিনি-পার্সোনালিটি ক্রাইসিস’ দেখে হাসবে। কোনো মিটিংয়ে এমন একটি জটিল আইডিয়া দেবেন, যা নিজেও বোঝেন না। ভাগ্য ভালো থাকলে সবাই চুপ করে থাকবে, আর খারাপ থাকলে সেই আইডিয়া আপনাকে দিয়ে করিয়ে নেবে।
কর্কট
চাঁদের প্রভাব আজ আপনার ওপর তীব্র। দিনের বেলাতেই মনে হবে, পৃথিবীর সব কষ্ট শুধু আপনার জন্যই বরাদ্দ। সামান্য চিপসের প্যাকেট ছিঁড়ে গেলে বা রিমোট খুঁজে না পেলেও আপনার চোখ ভিজে উঠতে পারে। সামান্য ব্যাপারে ড্রামা কুইন/কিং সেজে বসে থাকবেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, ‘তোমরা আমার ভেতরের কষ্টটা বুঝবে না!’ পরিবারের সবাই আজ আপনার মুড দেখে ভয়ে থাকবে। শান্তি চাইলে, সবার জন্য সুস্বাদু কিছু রান্না করুন। কারণ, পেট ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা।
সিংহ
আজ সারা দিন এমন সুযোগ খুঁজবেন, যেখানে নিজেকে ‘শো-স্টপার’ হিসেবে প্রমাণ করা যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজ স্পটলাইট আপনার দিকে নয়, বরং পেছনের দেয়ালটার দিকে থাকবে। অফিসে বা বন্ধুদের আড্ডায় এমনভাবে গল্প বলবেন, যেন আপনি নিজেই সেই গল্পের মূল চরিত্র, যিনি কোনো বিশ্ব-সমস্যা সমাধান করেছেন। আজ কেনাকাটার সময় এমন কিছু কিনতে পারেন, যা শুধু অন্যের চোখধাঁধানোর জন্য দরকার। পকেট ফাঁকা হলেও ইগো টইটম্বুর!
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ ভূতটি সক্রিয় হয়ে উঠবে। নিজের ঘর বা ডেস্ক এমনভাবে পরিপাটি করতে চাইবেন, যেন সেটা কোনো মিউজিয়ামের প্রদর্শনী। এই করতে গিয়ে সারা দিনের কাজ পণ্ড হবে। আজ রান্নাঘরের মসলার কৌটো গোছাতে গিয়ে আবিষ্কার করবেন, গত ছয় মাস ধরে ভুল মসলা ব্যবহার করছিলেন। সামান্য হাঁচি হলেও গুগলে কঠিন রোগের লক্ষণ খুঁজতে শুরু করবেন। অযথা ডাক্তার না সেজে বরং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজটি শেষ করুন।
তুলা
তুলা রাশির মানুষজন আজ এমনভাবে দোদুল্যমান থাকবেন, যেন পাল্লায় একদিকে আছে চা আর অন্যদিকে কফি। এই দোটানা এতটা তীব্র হবে যে নিজের জন্য একটা টুথব্রাশ কিনতেও ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে ফেলবেন। আজ কাউকে ‘হ্যাঁ’ বলতে চাইলেও মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসবে ‘না-এর মাঝামাঝি কিছু একটা’। প্রেমিকার/প্রেমিকের জন্মদিনে কী দেবেন, তা ঠিক করতে গিয়ে রাত কাবার হবে। আজ বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে টস করুন। কারণ, গ্রহের মতে, ভাগ্য আজ আপনার ইচ্ছার চেয়েও ভালো সিদ্ধান্ত নেবে।
বৃশ্চিক
আপনার রাশিতে আজ গভীর ষড়যন্ত্রের যোগ। সারা দিন এমন গম্ভীর মুখ করে থাকবেন, যেন কোনো আন্তর্জাতিক গুপ্তচরবৃত্তির প্ল্যান কষছেন। কিন্তু এই রহস্যময়তা আসলে কোনো অপ্রয়োজনীয় বিল বা ভুলে যাওয়া ডেডলাইন নিয়ে দুশ্চিন্তা ছাড়া আর কিছুই নয়। বন্ধু বা সহকর্মীরা ভাববে, আপনি কোনো মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত। কিন্তু আসলে ফোনের গ্যালারিতে গত পাঁচ বছরের সব অপ্রয়োজনীয় স্ক্রিনশট ডিলিট করছেন। ভালোবাসার মানুষকে কাছে টানুন, কিন্তু অতিরিক্ত রহস্যময় আচরণ করলে তাঁরা আপনাকে ‘পাগল’ ভাবতে পারেন। হাসি পেলে হাসুন!
ধনু
মনে আজ বিশ্বভ্রমণের ঢেউ। কিন্তু পকেট আর অফিসের কাজের চাপে সেই ঢেউ এসে আছড়ে পড়বে বাড়ির বারান্দা বা ছাদে। ছাদে পায়চারি করতে করতে জীবন ও জগতের রহস্য নিয়ে গভীর দার্শনিক মন্তব্য করতে পারেন। আজ অফিসের ড্রেস কোড নিয়ে এমন এক জটিল দর্শন ঝাড়বেন, যাতে বসও কনফিউজড হয়ে যাবেন। কোনো দূরবর্তী ভ্রমণের প্ল্যান আজ চূড়ান্ত হবে, যা শেষ পর্যন্ত শুধু আপনার ড্রয়িংরুম পর্যন্তই যাবে। তবু স্বপ্ন দেখা ছাড়বেন না।
মকর
আপনার রাশিতে আজ ‘অতি কার্যকলাপ’-এর যোগ। আজকের দিনটি এমনভাবে কাটাবেন যেন আপনিই বিশ্বের একমাত্র ব্যক্তি, যার কাছে কাজ করার সময় আছে। অন্য সবাই আপনার চোখে শুধু অলস আর অকেজো। ছুটি থাকলেও সকালে উঠে অফিসের ই-মেইল চেক করবেন এবং মনে মনে ভাববেন, ‘আহ! কী শান্তি!’ সিনেমা দেখতে গেলে হিরো-হিরোইনদের কাজের প্রতি তাদের সিরিয়াসনেস নিয়ে সমালোচনা করবেন। আজ বিনোদনের চেয়ে কাজের তালিকা তৈরি করা আপনার কাছে বেশি আনন্দের।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করতে চাইবেন, যা কেউ কখনো করেনি। ধরুন, হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন, আজ থেকে শুধু উল্টো দিকে হাঁটবেন, অথবা বেগুনভাজা দিয়ে কফি খাবেন। এমন একটি অদ্ভুত বিষয়ে জ্ঞান ঝাড়বেন, যা গুগলেও খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেকে ‘ভবিষ্যতের মানুষ’ মনে করে বর্তমানের মানুষের প্রতি করুণা করবেন। আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো শুনে বন্ধুরা আজ মজা পাবে। তাই তাদের বিরক্ত না করে, নিজের মতো করে ‘আলাদা’ থাকুন।
মীন
আপনার মন আজ মেঘে ঢাকা। সারা দিন কল্পনার রাজ্যে ঘুরে বেড়াবেন। মিটিংয়ের মাঝে, রাস্তার ভিড়ে বা খাবার টেবিলে—হঠাৎ করে এমন এক গভীর চিন্তায় ডুবে যাবেন যে পাশের লোক কী বলল, তা আপনার কানেই যাবে না। হাঁটতে হাঁটতে হয়তো দেয়ালে ধাক্কা খাবেন, বা দুবার ভুল বাসে উঠে পড়বেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, আপনি নাকি মহাজাগতিক কোনো সিগন্যালের অর্থোদ্ধার করছিলেন। আজ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পাঠানোর আগে দুবার চেক করুন, নইলে স্বপ্নে দেখা কোনো রেসিপি হয়তো বসের কাছে চলে যেতে পারে।

মেষ
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ কারও ‘লাইক’ বা ‘কমেন্ট’ নিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখালে কপালে দুঃখ আছে। ভার্চুয়াল হাতাহাতি থেকে দূরে থাকুন।
বৃষ
আপনার প্রতি গ্রহদের বার্তা: ‘আজ নড়া মানেই মহাপাপ!’ বিছানা বা সোফা থেকে উঠবেন না। যদি ওঠেনও, তবে তা হবে শুধু ফ্রিজ বা ফুড ডেলিভারি বয়ের উদ্দেশ্যে। আজ ডায়েট প্ল্যানটি এতটা কঠোর হবে যে এক চুমুক চা খেয়েই ভাববেন, ‘থাক, আজ অনেক ক্যালরি হলো!’ ভালোবাসার মানুষের কাছে নিজেকে প্রমাণ করতে চাইলে, তাঁর প্রিয় খাবারটা নিজের হাতে রান্না করুন। রান্নার গন্ধই আপনার প্রেমজীবনকে গতি দেবে।
মিথুন
মিথুন রাশির জাতক-জাতিকারা আজ একই সঙ্গে দুটি বিপরীত কাজ করার চেষ্টা করবেন, যেমন একদিকে মেডিটেশন করে শান্তি খুঁজবেন, আর অন্যদিকে পাশের জনের সঙ্গে অকারণে তর্ক করে সেই শান্তি নষ্ট করবেন। আজ সকালে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন, দুপুরে নিজেই তার তীব্র বিরোধিতা শুরু করে দেবেন। বন্ধুবান্ধব আপনার ‘মিনি-পার্সোনালিটি ক্রাইসিস’ দেখে হাসবে। কোনো মিটিংয়ে এমন একটি জটিল আইডিয়া দেবেন, যা নিজেও বোঝেন না। ভাগ্য ভালো থাকলে সবাই চুপ করে থাকবে, আর খারাপ থাকলে সেই আইডিয়া আপনাকে দিয়ে করিয়ে নেবে।
কর্কট
চাঁদের প্রভাব আজ আপনার ওপর তীব্র। দিনের বেলাতেই মনে হবে, পৃথিবীর সব কষ্ট শুধু আপনার জন্যই বরাদ্দ। সামান্য চিপসের প্যাকেট ছিঁড়ে গেলে বা রিমোট খুঁজে না পেলেও আপনার চোখ ভিজে উঠতে পারে। সামান্য ব্যাপারে ড্রামা কুইন/কিং সেজে বসে থাকবেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, ‘তোমরা আমার ভেতরের কষ্টটা বুঝবে না!’ পরিবারের সবাই আজ আপনার মুড দেখে ভয়ে থাকবে। শান্তি চাইলে, সবার জন্য সুস্বাদু কিছু রান্না করুন। কারণ, পেট ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা।
সিংহ
আজ সারা দিন এমন সুযোগ খুঁজবেন, যেখানে নিজেকে ‘শো-স্টপার’ হিসেবে প্রমাণ করা যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজ স্পটলাইট আপনার দিকে নয়, বরং পেছনের দেয়ালটার দিকে থাকবে। অফিসে বা বন্ধুদের আড্ডায় এমনভাবে গল্প বলবেন, যেন আপনি নিজেই সেই গল্পের মূল চরিত্র, যিনি কোনো বিশ্ব-সমস্যা সমাধান করেছেন। আজ কেনাকাটার সময় এমন কিছু কিনতে পারেন, যা শুধু অন্যের চোখধাঁধানোর জন্য দরকার। পকেট ফাঁকা হলেও ইগো টইটম্বুর!
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ ভূতটি সক্রিয় হয়ে উঠবে। নিজের ঘর বা ডেস্ক এমনভাবে পরিপাটি করতে চাইবেন, যেন সেটা কোনো মিউজিয়ামের প্রদর্শনী। এই করতে গিয়ে সারা দিনের কাজ পণ্ড হবে। আজ রান্নাঘরের মসলার কৌটো গোছাতে গিয়ে আবিষ্কার করবেন, গত ছয় মাস ধরে ভুল মসলা ব্যবহার করছিলেন। সামান্য হাঁচি হলেও গুগলে কঠিন রোগের লক্ষণ খুঁজতে শুরু করবেন। অযথা ডাক্তার না সেজে বরং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজটি শেষ করুন।
তুলা
তুলা রাশির মানুষজন আজ এমনভাবে দোদুল্যমান থাকবেন, যেন পাল্লায় একদিকে আছে চা আর অন্যদিকে কফি। এই দোটানা এতটা তীব্র হবে যে নিজের জন্য একটা টুথব্রাশ কিনতেও ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে ফেলবেন। আজ কাউকে ‘হ্যাঁ’ বলতে চাইলেও মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসবে ‘না-এর মাঝামাঝি কিছু একটা’। প্রেমিকার/প্রেমিকের জন্মদিনে কী দেবেন, তা ঠিক করতে গিয়ে রাত কাবার হবে। আজ বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে টস করুন। কারণ, গ্রহের মতে, ভাগ্য আজ আপনার ইচ্ছার চেয়েও ভালো সিদ্ধান্ত নেবে।
বৃশ্চিক
আপনার রাশিতে আজ গভীর ষড়যন্ত্রের যোগ। সারা দিন এমন গম্ভীর মুখ করে থাকবেন, যেন কোনো আন্তর্জাতিক গুপ্তচরবৃত্তির প্ল্যান কষছেন। কিন্তু এই রহস্যময়তা আসলে কোনো অপ্রয়োজনীয় বিল বা ভুলে যাওয়া ডেডলাইন নিয়ে দুশ্চিন্তা ছাড়া আর কিছুই নয়। বন্ধু বা সহকর্মীরা ভাববে, আপনি কোনো মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত। কিন্তু আসলে ফোনের গ্যালারিতে গত পাঁচ বছরের সব অপ্রয়োজনীয় স্ক্রিনশট ডিলিট করছেন। ভালোবাসার মানুষকে কাছে টানুন, কিন্তু অতিরিক্ত রহস্যময় আচরণ করলে তাঁরা আপনাকে ‘পাগল’ ভাবতে পারেন। হাসি পেলে হাসুন!
ধনু
মনে আজ বিশ্বভ্রমণের ঢেউ। কিন্তু পকেট আর অফিসের কাজের চাপে সেই ঢেউ এসে আছড়ে পড়বে বাড়ির বারান্দা বা ছাদে। ছাদে পায়চারি করতে করতে জীবন ও জগতের রহস্য নিয়ে গভীর দার্শনিক মন্তব্য করতে পারেন। আজ অফিসের ড্রেস কোড নিয়ে এমন এক জটিল দর্শন ঝাড়বেন, যাতে বসও কনফিউজড হয়ে যাবেন। কোনো দূরবর্তী ভ্রমণের প্ল্যান আজ চূড়ান্ত হবে, যা শেষ পর্যন্ত শুধু আপনার ড্রয়িংরুম পর্যন্তই যাবে। তবু স্বপ্ন দেখা ছাড়বেন না।
মকর
আপনার রাশিতে আজ ‘অতি কার্যকলাপ’-এর যোগ। আজকের দিনটি এমনভাবে কাটাবেন যেন আপনিই বিশ্বের একমাত্র ব্যক্তি, যার কাছে কাজ করার সময় আছে। অন্য সবাই আপনার চোখে শুধু অলস আর অকেজো। ছুটি থাকলেও সকালে উঠে অফিসের ই-মেইল চেক করবেন এবং মনে মনে ভাববেন, ‘আহ! কী শান্তি!’ সিনেমা দেখতে গেলে হিরো-হিরোইনদের কাজের প্রতি তাদের সিরিয়াসনেস নিয়ে সমালোচনা করবেন। আজ বিনোদনের চেয়ে কাজের তালিকা তৈরি করা আপনার কাছে বেশি আনন্দের।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করতে চাইবেন, যা কেউ কখনো করেনি। ধরুন, হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন, আজ থেকে শুধু উল্টো দিকে হাঁটবেন, অথবা বেগুনভাজা দিয়ে কফি খাবেন। এমন একটি অদ্ভুত বিষয়ে জ্ঞান ঝাড়বেন, যা গুগলেও খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেকে ‘ভবিষ্যতের মানুষ’ মনে করে বর্তমানের মানুষের প্রতি করুণা করবেন। আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো শুনে বন্ধুরা আজ মজা পাবে। তাই তাদের বিরক্ত না করে, নিজের মতো করে ‘আলাদা’ থাকুন।
মীন
আপনার মন আজ মেঘে ঢাকা। সারা দিন কল্পনার রাজ্যে ঘুরে বেড়াবেন। মিটিংয়ের মাঝে, রাস্তার ভিড়ে বা খাবার টেবিলে—হঠাৎ করে এমন এক গভীর চিন্তায় ডুবে যাবেন যে পাশের লোক কী বলল, তা আপনার কানেই যাবে না। হাঁটতে হাঁটতে হয়তো দেয়ালে ধাক্কা খাবেন, বা দুবার ভুল বাসে উঠে পড়বেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, আপনি নাকি মহাজাগতিক কোনো সিগন্যালের অর্থোদ্ধার করছিলেন। আজ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পাঠানোর আগে দুবার চেক করুন, নইলে স্বপ্নে দেখা কোনো রেসিপি হয়তো বসের কাছে চলে যেতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
২৬ আগস্ট ২০২৫
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে। এসব সূচকের মধ্যে আছে ক্রয়ক্ষমতা, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, জীবনযাত্রার ব্যয়, সম্পত্তির দাম বনাম আয়ের অনুপাত, যানজট ও যাতায়াতের সময়, দূষণ এবং জলবায়ু। এইসব সূচকের উন্নতি দেশগুলোর সরকারি নীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিকদের সার্বিক সুস্থতা, সুখ ও পূর্ণতার ফল।
আন্তর্জাতিক অনলাইন ডেটাবেস ও প্ল্যাটফর্ম ‘নুম্বেও’ মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছ থেকে সংগৃহীত জরিপের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করে থাকে।
নুম্বেও ২০১৫ ও ২০২৫ সালের জন্য জীবনযাত্রার মানের শীর্ষ ৩০টি দেশের তুলনামূলক গ্রাফ বা ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছে। এই তুলনায় দেখা গেছে, দশক ধরে অনেক দেশের র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে।
সেরা ১০ দেশের তালিকা
লুক্সেমবার্গ
বিশ্বের ধনী দেশ হিসেবে পরিচিত লুক্সেমবার্গ। এবার জীবনমান সূচক ২১৮ দশমিক ২ নিয়ে দেশটি এ বছরের তালিকায় প্রথম স্থানে আছে। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে উন্নত সরকারি সেবা, সাধারণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। এ ছাড়া দেশটির নিরাপদ পরিবেশ, অপরাধের কম হার এবং সামাজিক সহমর্মিতা নাগরিকদের মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। এর ফলে লুক্সেমবার্গে বসবাসরত মানুষেরা সুস্থ, নিরাপদ এবং আর্থ-সামাজিকভাবে সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে।

নেদারল্যান্ডস
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডস। দেশটির জীবনমান সূচক ২১৬ দশমিক ৫। দেশটির এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে প্রগতিশীল সামাজিক নীতি, টেকসই জীবনধারা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রাণবন্ত সংস্কৃতি। নেদারল্যান্ডসের শহরগুলো পরিচ্ছন্ন এবং নাগরিকদের মধ্যে উচ্চশিক্ষার হার দেশের জীবনমানকে আরও বৃদ্ধি করেছে। এ ছাড়া দেশটির সামাজিক সহমর্মিতা, নিরাপদ পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ নাগরিক সুবিধা নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
ডেনমার্ক
তৃতীয় অবস্থানে আছে দেশটি। এর জীবনমান সূচক ২১৫ দশমিক ১। দেশটি মানব উন্নয়ন, কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবনের সমন্বয়, উন্নত সামাজিক সেবা এবং পরিবেশগত সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য বিশ্বে পরিচিত। ডেনমার্কের অধিকাংশ নাগরিক বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পায়, প্রচুর সবুজ জায়গা রয়েছে দেশটিতে এবং রয়েছে শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
ওমান
মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ ওমান এ বছরের জীবনযাত্রায় উন্নত দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে, জীবনমান সূচক ২১৫.১। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে দেশের কম অপরাধ হার, আধুনিক ও উন্নত অবকাঠামো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দেশটির শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, সুশৃঙ্খল নগরব্যবস্থা এবং নিরাপদ বসবাসের সুযোগ নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও মানসম্মত করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড নৈসর্গিক দৃশ্য, উচ্চ বেতন, সমৃদ্ধ জনস্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিখ্যাত। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থাও দেশটির জীবনমানের অবস্থানকে শক্তিশালী করে। সুইজারল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২১০ দশমিক ৯।

ফিনল্যান্ড
ফিনল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২০৮ দশমিক ৩। এর পেছনে রয়েছে সর্বজনীন শিক্ষা, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, কম দুর্নীতি এবং উচ্চ সামাজিক বিশ্বাস। ফিনল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
নরওয়ে
নরওয়ে আছে তালিকার সাত নম্বরে। দেশটির জীবনমান সূচক ১৯৯ দশমিক ২। দেশটির মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তির ওপর জোর এবং শক্তিশালী পরিবেশ নীতি এই অবস্থানের কারণ।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডের জীবনমান সূচক ১৯৮। দেশটি প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং শক্তিশালী অবকাঠামোর জন্য বিশ্বখ্যাত।
অস্ট্রিয়া
অস্ট্রিয়ার জীবনমান সূচক ১৯৭ দশমিক ৭। দেশটি নিজেদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পরিচ্ছন্ন শহর, চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা এবং আধুনিক জনপরিবহন ব্যবস্থার কারণে এই অবস্থানে রয়েছে। এই দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত।
জার্মানি
তালিকায় জার্মানি আছে দশম স্থানে। জীবনমান সূচক ১৯৫ দশমিক ২। উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাব্যবস্থা এবং পরিকল্পিত শহরগুলোর কারণে দেশটি জনপ্রিয়। এ ছাড়া কর্মসংস্থান ও জনগণের সুবিধাজনক নীতির কারণে মানুষ এখানে বসবাস পছন্দ করে।
সূত্র: নুম্বেও

জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে। এসব সূচকের মধ্যে আছে ক্রয়ক্ষমতা, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, জীবনযাত্রার ব্যয়, সম্পত্তির দাম বনাম আয়ের অনুপাত, যানজট ও যাতায়াতের সময়, দূষণ এবং জলবায়ু। এইসব সূচকের উন্নতি দেশগুলোর সরকারি নীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিকদের সার্বিক সুস্থতা, সুখ ও পূর্ণতার ফল।
আন্তর্জাতিক অনলাইন ডেটাবেস ও প্ল্যাটফর্ম ‘নুম্বেও’ মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছ থেকে সংগৃহীত জরিপের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করে থাকে।
নুম্বেও ২০১৫ ও ২০২৫ সালের জন্য জীবনযাত্রার মানের শীর্ষ ৩০টি দেশের তুলনামূলক গ্রাফ বা ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছে। এই তুলনায় দেখা গেছে, দশক ধরে অনেক দেশের র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে।
সেরা ১০ দেশের তালিকা
লুক্সেমবার্গ
বিশ্বের ধনী দেশ হিসেবে পরিচিত লুক্সেমবার্গ। এবার জীবনমান সূচক ২১৮ দশমিক ২ নিয়ে দেশটি এ বছরের তালিকায় প্রথম স্থানে আছে। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে উন্নত সরকারি সেবা, সাধারণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। এ ছাড়া দেশটির নিরাপদ পরিবেশ, অপরাধের কম হার এবং সামাজিক সহমর্মিতা নাগরিকদের মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। এর ফলে লুক্সেমবার্গে বসবাসরত মানুষেরা সুস্থ, নিরাপদ এবং আর্থ-সামাজিকভাবে সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে।

নেদারল্যান্ডস
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডস। দেশটির জীবনমান সূচক ২১৬ দশমিক ৫। দেশটির এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে প্রগতিশীল সামাজিক নীতি, টেকসই জীবনধারা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রাণবন্ত সংস্কৃতি। নেদারল্যান্ডসের শহরগুলো পরিচ্ছন্ন এবং নাগরিকদের মধ্যে উচ্চশিক্ষার হার দেশের জীবনমানকে আরও বৃদ্ধি করেছে। এ ছাড়া দেশটির সামাজিক সহমর্মিতা, নিরাপদ পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ নাগরিক সুবিধা নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
ডেনমার্ক
তৃতীয় অবস্থানে আছে দেশটি। এর জীবনমান সূচক ২১৫ দশমিক ১। দেশটি মানব উন্নয়ন, কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবনের সমন্বয়, উন্নত সামাজিক সেবা এবং পরিবেশগত সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য বিশ্বে পরিচিত। ডেনমার্কের অধিকাংশ নাগরিক বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পায়, প্রচুর সবুজ জায়গা রয়েছে দেশটিতে এবং রয়েছে শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
ওমান
মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ ওমান এ বছরের জীবনযাত্রায় উন্নত দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে, জীবনমান সূচক ২১৫.১। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে দেশের কম অপরাধ হার, আধুনিক ও উন্নত অবকাঠামো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দেশটির শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, সুশৃঙ্খল নগরব্যবস্থা এবং নিরাপদ বসবাসের সুযোগ নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও মানসম্মত করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড নৈসর্গিক দৃশ্য, উচ্চ বেতন, সমৃদ্ধ জনস্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিখ্যাত। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থাও দেশটির জীবনমানের অবস্থানকে শক্তিশালী করে। সুইজারল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২১০ দশমিক ৯।

ফিনল্যান্ড
ফিনল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২০৮ দশমিক ৩। এর পেছনে রয়েছে সর্বজনীন শিক্ষা, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, কম দুর্নীতি এবং উচ্চ সামাজিক বিশ্বাস। ফিনল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
নরওয়ে
নরওয়ে আছে তালিকার সাত নম্বরে। দেশটির জীবনমান সূচক ১৯৯ দশমিক ২। দেশটির মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তির ওপর জোর এবং শক্তিশালী পরিবেশ নীতি এই অবস্থানের কারণ।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডের জীবনমান সূচক ১৯৮। দেশটি প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং শক্তিশালী অবকাঠামোর জন্য বিশ্বখ্যাত।
অস্ট্রিয়া
অস্ট্রিয়ার জীবনমান সূচক ১৯৭ দশমিক ৭। দেশটি নিজেদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পরিচ্ছন্ন শহর, চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা এবং আধুনিক জনপরিবহন ব্যবস্থার কারণে এই অবস্থানে রয়েছে। এই দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত।
জার্মানি
তালিকায় জার্মানি আছে দশম স্থানে। জীবনমান সূচক ১৯৫ দশমিক ২। উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাব্যবস্থা এবং পরিকল্পিত শহরগুলোর কারণে দেশটি জনপ্রিয়। এ ছাড়া কর্মসংস্থান ও জনগণের সুবিধাজনক নীতির কারণে মানুষ এখানে বসবাস পছন্দ করে।
সূত্র: নুম্বেও

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
২৬ আগস্ট ২০২৫
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
২ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং এর পেছনের উপকারী দিকগুলো।
ভিডিও গেম
ভিডিও গেম খেলাকে আমরা সমাজে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখি। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে ভিডিও গেম খেললে জ্ঞানের ক্ষমতা এবং মনোযোগ উন্নত হতে পারে। এমনকি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।
কফি পান করা
কফি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস। কফি পানকে অনেকে নেতিবাচক মনে করলেও, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এমনকি পার্কিনসন রোগ, টাইপ-২ ডায়াবেটিস এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। ২০১৭ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি পর্যালোচনায় প্রায় ২০০ গবেষণা বিশ্লেষণ করে উপসংহারে পৌঁছানো হয়েছে যে গর্ভাবস্থা ছাড়া স্বাভাবিক মাত্রায় কফি পান নিরাপদ। পরিমাণ হতে হবে প্রতিদিন ৩-৪ কাপ। এমনকি এটি সামগ্রিক মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
অলসতা বা বিরক্তিবোধ
বিরক্তিবোধ করা; যাকে আমরা বোরনেস বলি, একে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়। কিন্তু এটি মস্তিষ্ককে ঘুরে বেড়ানোর এবং বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ দেয়। যেখান থেকে মূলত সৃজনশীলতা এবং নতুন ধারণার জন্ম দেয়। মেয়ো ক্লিনিকের মতে, শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্য সামান্য বিরক্তি ভালো হতে পারে। এটি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের উদ্দীপনা জোগায়, পাশাপাশি মস্তিষ্ককে রিচার্জের সময় দেয়।

আলু খাওয়া
আলু খাওয়াকে অনেকে খারাপ বলে মনে করেন। অথচ আলু পুষ্টি ও ফাইবারের ভান্ডার। আলু মূলত ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারে ভরপুর একটি সবজি; বিশেষ করে যখন খোসাসহ খাওয়া হয়। তবে হ্যাঁ, আলুর মূল সমস্যা এর রান্নার পদ্ধতিতে। আলু সাধারণত ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত পদ্ধতিতে রান্নার কারণে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু সেদ্ধ, সেঁকা বা বাষ্পে তৈরি আলু অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। ইউসি ডেভিস হেলথ আমেরিকানদের বেশি বেশি আলু খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
অস্থির আচরণ
স্কুলজীবনে অস্থির হয়ে নড়াচড়া করার জন্য হয়তো অনেক বকা খেতে হয়েছে। বাড়িতে শিক্ষকেরা কমপ্লেনও করেন, আপনার শিশুটি খুব বেশি চঞ্চল। কিন্তু গবেষণা বলছে এই অভ্যাস শরীরের জন্য ভালো হতে পারে! মেয়ো ক্লিনিকের জেমস লেভিনের গবেষণা অনুসারে, যাঁরা অস্থিরভাবে নড়াচড়া করেন, তাঁরা প্রতিদিন প্রায় ৩৫০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত ক্যালরি বার্ন করতে পারেন। অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায়, এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে, মানসিক চাপ কমাতে এবং সম্ভবত দীর্ঘকাল বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।

খারাপ মেজাজ ও কান্নাকাটি
সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নেতিবাচক আবেগসহ সব ধরনের অনুভূতিকে স্বীকৃতি দেওয়া ভালো মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নিয়ে যায়। যেমন কান্না পেলে কাঁদুন। কিংবা মেজাজ খারাপ হলে মনের কথা বলে ফেলুন। কান্না শুধু আবেগের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার মাধ্যমে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন নির্গত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক উভয় ব্যথা উপশম করতে পারে। তেমনই একাকিত্বকে নেতিবাচকভাবে দেখা হলেও, এটি মনোযোগ বৃদ্ধি করে, সৃজনশীলতা বাড়ায়, আত্ম-প্রতিফলন ঘটায় এবং সামাজিক শক্তিকে রিচার্জ করতে সাহায্য করে।
ফ্রিজে রাখা ফল ও সবজি
অনেকের ধারণা, টাটকা ফল ও সবজির চেয়ে ফ্রোজেন ফল ও সবজি কম পুষ্টিকর। কিন্তু এই ধারণা ভুল। ফল ও সবজিকে সর্বোচ্চ পরিপক্বতার সময়ে ‘ফ্ল্যাশ-ফ্রিজ’ করা হলে সেগুলোর প্রায় সব পুষ্টি উপাদান সংরক্ষিত থাকে। ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, তিনটির মধ্যে দুটির ক্ষেত্রে ফ্রোজেন উৎপাদনে ফ্রিজে রাখা সমপরিমাণ তাজা পণ্যের চেয়ে বেশি পুষ্টি ছিল।
সূর্যের আলো
অতিরিক্ত সূর্যালোকে থাকা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ালেও, হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ডি উৎপাদন করতে নিয়মিত, পরিমিত সূর্যরশ্মি গ্রহণ প্রয়োজন। ওয়েবএমডির মতে, অবস্থানের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন সাধারণত ৫-৩০ মিনিট সূর্যের আলো শরীরে লাগানো উপকারী এবং নিরাপদ।
সূত্র: মেয়ো ক্লিনিক, শো বিজ ডেইলি

আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং এর পেছনের উপকারী দিকগুলো।
ভিডিও গেম
ভিডিও গেম খেলাকে আমরা সমাজে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখি। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে ভিডিও গেম খেললে জ্ঞানের ক্ষমতা এবং মনোযোগ উন্নত হতে পারে। এমনকি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।
কফি পান করা
কফি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস। কফি পানকে অনেকে নেতিবাচক মনে করলেও, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এমনকি পার্কিনসন রোগ, টাইপ-২ ডায়াবেটিস এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। ২০১৭ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি পর্যালোচনায় প্রায় ২০০ গবেষণা বিশ্লেষণ করে উপসংহারে পৌঁছানো হয়েছে যে গর্ভাবস্থা ছাড়া স্বাভাবিক মাত্রায় কফি পান নিরাপদ। পরিমাণ হতে হবে প্রতিদিন ৩-৪ কাপ। এমনকি এটি সামগ্রিক মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
অলসতা বা বিরক্তিবোধ
বিরক্তিবোধ করা; যাকে আমরা বোরনেস বলি, একে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়। কিন্তু এটি মস্তিষ্ককে ঘুরে বেড়ানোর এবং বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ দেয়। যেখান থেকে মূলত সৃজনশীলতা এবং নতুন ধারণার জন্ম দেয়। মেয়ো ক্লিনিকের মতে, শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্য সামান্য বিরক্তি ভালো হতে পারে। এটি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের উদ্দীপনা জোগায়, পাশাপাশি মস্তিষ্ককে রিচার্জের সময় দেয়।

আলু খাওয়া
আলু খাওয়াকে অনেকে খারাপ বলে মনে করেন। অথচ আলু পুষ্টি ও ফাইবারের ভান্ডার। আলু মূলত ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারে ভরপুর একটি সবজি; বিশেষ করে যখন খোসাসহ খাওয়া হয়। তবে হ্যাঁ, আলুর মূল সমস্যা এর রান্নার পদ্ধতিতে। আলু সাধারণত ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত পদ্ধতিতে রান্নার কারণে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু সেদ্ধ, সেঁকা বা বাষ্পে তৈরি আলু অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। ইউসি ডেভিস হেলথ আমেরিকানদের বেশি বেশি আলু খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
অস্থির আচরণ
স্কুলজীবনে অস্থির হয়ে নড়াচড়া করার জন্য হয়তো অনেক বকা খেতে হয়েছে। বাড়িতে শিক্ষকেরা কমপ্লেনও করেন, আপনার শিশুটি খুব বেশি চঞ্চল। কিন্তু গবেষণা বলছে এই অভ্যাস শরীরের জন্য ভালো হতে পারে! মেয়ো ক্লিনিকের জেমস লেভিনের গবেষণা অনুসারে, যাঁরা অস্থিরভাবে নড়াচড়া করেন, তাঁরা প্রতিদিন প্রায় ৩৫০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত ক্যালরি বার্ন করতে পারেন। অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায়, এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে, মানসিক চাপ কমাতে এবং সম্ভবত দীর্ঘকাল বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।

খারাপ মেজাজ ও কান্নাকাটি
সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নেতিবাচক আবেগসহ সব ধরনের অনুভূতিকে স্বীকৃতি দেওয়া ভালো মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নিয়ে যায়। যেমন কান্না পেলে কাঁদুন। কিংবা মেজাজ খারাপ হলে মনের কথা বলে ফেলুন। কান্না শুধু আবেগের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার মাধ্যমে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন নির্গত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক উভয় ব্যথা উপশম করতে পারে। তেমনই একাকিত্বকে নেতিবাচকভাবে দেখা হলেও, এটি মনোযোগ বৃদ্ধি করে, সৃজনশীলতা বাড়ায়, আত্ম-প্রতিফলন ঘটায় এবং সামাজিক শক্তিকে রিচার্জ করতে সাহায্য করে।
ফ্রিজে রাখা ফল ও সবজি
অনেকের ধারণা, টাটকা ফল ও সবজির চেয়ে ফ্রোজেন ফল ও সবজি কম পুষ্টিকর। কিন্তু এই ধারণা ভুল। ফল ও সবজিকে সর্বোচ্চ পরিপক্বতার সময়ে ‘ফ্ল্যাশ-ফ্রিজ’ করা হলে সেগুলোর প্রায় সব পুষ্টি উপাদান সংরক্ষিত থাকে। ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, তিনটির মধ্যে দুটির ক্ষেত্রে ফ্রোজেন উৎপাদনে ফ্রিজে রাখা সমপরিমাণ তাজা পণ্যের চেয়ে বেশি পুষ্টি ছিল।
সূর্যের আলো
অতিরিক্ত সূর্যালোকে থাকা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ালেও, হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ডি উৎপাদন করতে নিয়মিত, পরিমিত সূর্যরশ্মি গ্রহণ প্রয়োজন। ওয়েবএমডির মতে, অবস্থানের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন সাধারণত ৫-৩০ মিনিট সূর্যের আলো শরীরে লাগানো উপকারী এবং নিরাপদ।
সূত্র: মেয়ো ক্লিনিক, শো বিজ ডেইলি

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
২৬ আগস্ট ২০২৫
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষের গড় উচ্চতায় ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়। জাতি, ভৌগোলিক অবস্থান ও খাদ্যাভ্যাস প্রভাবিত করে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার গড় উচ্চতার পরিসংখ্যান বরাবরই কৌতূহলোদ্দীপক। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ ২০২৫ সালের গড় উচ্চতার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রহের কোন প্রান্তে সবচেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
২ ঘণ্টা আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগে