অনলাইন ডেস্ক
এশিয়ার সবচেয়ে বড় ধনকুবের ভারতের মুকেশ আম্বানির ছেলের বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান ঘিরে গুজরাটের জামনগর মাতিয়েছেন বিশ্বের নামী-দামী সব ব্যক্তিত্ব। আগামী ১২ জুলাই অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে হবে।
গত শুক্রবার শুরু হয় তিন দিনের বিবাহপূর্ব আনুষ্ঠানিকতা। অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান আজই শেষ হচ্ছে। বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব, রাষ্ট্রপ্রধান ও হলিউড-বলিউড তারকারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েট প্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ১২০০ জনের অতিথির তালিকায় জনপ্রিয় পপ তারকা রিয়ানা, বিজনেস টাইকুন বিল গেটস, ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও বলিউড তারকা শাহরুখ খানসহ আরও অনেকে ছিলেন।
রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন জসিম আল থানি, কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হারপার, ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক ও রানী জেতসিন পেমা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আম্বানির ছেলের বিয়েতে গান গাইতে কত নিচ্ছেন রিয়ান্না
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন পপ গায়িকা রিয়ানা। অন্যদের মধ্যে অরিজিৎ সিং, দিলজিৎ দোসাঞ্জ, বি প্রাক, প্রীতম, হরিহরন ও অজয়-অতুলের মতো খ্যাতিমান শিল্পীদেরও পরিবেশনা ছিল।
অনন্ত-রাধিকার বিয়ের অনুষ্ঠানের ৩ দিনে যা যা হল
ইন্ডিয়া টিভি নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১ মার্চ ‘অ্যান ইভনিং ইন এভারল্যান্ড’ শিরোনামের জমজমাট পরিবেশনার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। নাচ, গান, ভিজুয়াল আর্টসহ নানা কলানৈপুণ্যে মোহনীয় পরিবেশ সৃষ্টি হয়। অনুষ্ঠানের অতিথি ও পরিবেশনকারীদের পরণে ছিল বাহারি পোশাক। পরদিন আনুষ্ঠানিকতার নাম ছিল ‘এ ওয়াক অন দ্য ওয়াইল্ড সাইড’। এদিন জামনগরে আম্বানিদের প্রাণী অভয়ারণ্যে অতিথিদের ঘুরিয়ে দেখানো হয়। এটি ছিল অনন্য এক অভিজ্ঞতা।
সবশেষ ৩ মার্চ দুটি আনুষ্ঠানিকতা দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। প্রথমে ‘তুসকার ট্রেইলস’ নামে একটি পর্ব হয়। এই পর্বে সুস্বাদু নানা খাবারের সঙ্গে প্রকৃতির মনোরম চিত্র উপভোগ করেন অতিথিরা। সবশেষ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে ছিল হস্তাক্ষর অনুষ্ঠান। এই পর্বে ভারতের ঐতিহাসিক পরার প্রতিযোগিতা ছিল।
সব অনুষ্ঠানেই দেশি-বিদেশি অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানের জন্য ছিল আলাদা ড্রেসকোড। অতিথিদের সাজসজ্জার জন্য নিয়োজিত ছিল মেকআপ আর্টিস্ট, হেয়ার স্টাইলিস্ট ও ডিজাইনারদের বড় দল। আর খাবারের জন্য প্রায় ৫০০ রকমের মুখরোচক খাবার রান্নায় ১০০ বাবুর্চি নিয়োগ করা হয়।
আম্বানি পরিবারের জমকালো পারিবারিক আয়োজন এবং তাক লাগানো অনুষ্ঠানে বিদেশি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও তারকাদের অংশগ্রহণ নতুন কিছু নয়। ২০১৮ সালে ইশা আম্বানির বিয়েতে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব হিলারি ক্লিনটন ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরির উপস্থিতি আলোড়ন তুলেছিল। সেই অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন পপতারকা বিয়ন্সে।
তিন দিনের এই অনুষ্ঠানের আগে গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে জামনগরের পাশের গ্রামগুলোর প্রায় ৫১ হাজার লোকের খাবারের আয়োজন করা হয়।
এশিয়ার সবচেয়ে বড় ধনকুবের ভারতের মুকেশ আম্বানির ছেলের বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান ঘিরে গুজরাটের জামনগর মাতিয়েছেন বিশ্বের নামী-দামী সব ব্যক্তিত্ব। আগামী ১২ জুলাই অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে হবে।
গত শুক্রবার শুরু হয় তিন দিনের বিবাহপূর্ব আনুষ্ঠানিকতা। অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান আজই শেষ হচ্ছে। বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব, রাষ্ট্রপ্রধান ও হলিউড-বলিউড তারকারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েট প্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ১২০০ জনের অতিথির তালিকায় জনপ্রিয় পপ তারকা রিয়ানা, বিজনেস টাইকুন বিল গেটস, ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও বলিউড তারকা শাহরুখ খানসহ আরও অনেকে ছিলেন।
রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন জসিম আল থানি, কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হারপার, ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক ও রানী জেতসিন পেমা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আম্বানির ছেলের বিয়েতে গান গাইতে কত নিচ্ছেন রিয়ান্না
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন পপ গায়িকা রিয়ানা। অন্যদের মধ্যে অরিজিৎ সিং, দিলজিৎ দোসাঞ্জ, বি প্রাক, প্রীতম, হরিহরন ও অজয়-অতুলের মতো খ্যাতিমান শিল্পীদেরও পরিবেশনা ছিল।
অনন্ত-রাধিকার বিয়ের অনুষ্ঠানের ৩ দিনে যা যা হল
ইন্ডিয়া টিভি নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১ মার্চ ‘অ্যান ইভনিং ইন এভারল্যান্ড’ শিরোনামের জমজমাট পরিবেশনার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। নাচ, গান, ভিজুয়াল আর্টসহ নানা কলানৈপুণ্যে মোহনীয় পরিবেশ সৃষ্টি হয়। অনুষ্ঠানের অতিথি ও পরিবেশনকারীদের পরণে ছিল বাহারি পোশাক। পরদিন আনুষ্ঠানিকতার নাম ছিল ‘এ ওয়াক অন দ্য ওয়াইল্ড সাইড’। এদিন জামনগরে আম্বানিদের প্রাণী অভয়ারণ্যে অতিথিদের ঘুরিয়ে দেখানো হয়। এটি ছিল অনন্য এক অভিজ্ঞতা।
সবশেষ ৩ মার্চ দুটি আনুষ্ঠানিকতা দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। প্রথমে ‘তুসকার ট্রেইলস’ নামে একটি পর্ব হয়। এই পর্বে সুস্বাদু নানা খাবারের সঙ্গে প্রকৃতির মনোরম চিত্র উপভোগ করেন অতিথিরা। সবশেষ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে ছিল হস্তাক্ষর অনুষ্ঠান। এই পর্বে ভারতের ঐতিহাসিক পরার প্রতিযোগিতা ছিল।
সব অনুষ্ঠানেই দেশি-বিদেশি অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানের জন্য ছিল আলাদা ড্রেসকোড। অতিথিদের সাজসজ্জার জন্য নিয়োজিত ছিল মেকআপ আর্টিস্ট, হেয়ার স্টাইলিস্ট ও ডিজাইনারদের বড় দল। আর খাবারের জন্য প্রায় ৫০০ রকমের মুখরোচক খাবার রান্নায় ১০০ বাবুর্চি নিয়োগ করা হয়।
আম্বানি পরিবারের জমকালো পারিবারিক আয়োজন এবং তাক লাগানো অনুষ্ঠানে বিদেশি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও তারকাদের অংশগ্রহণ নতুন কিছু নয়। ২০১৮ সালে ইশা আম্বানির বিয়েতে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব হিলারি ক্লিনটন ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরির উপস্থিতি আলোড়ন তুলেছিল। সেই অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন পপতারকা বিয়ন্সে।
তিন দিনের এই অনুষ্ঠানের আগে গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে জামনগরের পাশের গ্রামগুলোর প্রায় ৫১ হাজার লোকের খাবারের আয়োজন করা হয়।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে