সানজিদা সামরিন, ঢাকা
বলিউডের জবরদস্ত হিরোরাও কিন্তু বাড়ি ফিরে ফ্যামিলি ম্যান। বাবা হিসেবে তাঁদের অনেকের তুলনা হয় না। কেউ সন্তান ছাড়া কিছুই বোঝেন না, আবার কেউ সন্তানকে বড় করতে চান নিখুঁত মানুষ হিসেবে। বাবা দিবসে বি-টাউন সেলিব্রিটি বাবাদের প্যারেন্টিং ভাবনা রইল আপনাদের জন্য।
‘ছেলে ও মেয়ে সন্তানকে আলাদা করে দেখতে নেই’— শাহরুখ খান
শাহরুখ খান ছেলে ও মেয়ে সন্তানকে সমান ভাবতেই বিশ্বাসী। সুযোগ, সুবিধা ও অধিকারের ব্যাপারে কাউকে আলাদা বা বিশেষ করে দেখার পক্ষপাতী নন। তাঁর ভাষ্য, ‘যে কাজটা আমরা আমার ছেলে করতে পারবে, আমার মেয়েরও সেটা করার অধিকার আছে। আর যে কাজ আমার মেয়ে করতে পারবে না, সেটা আমার ছেলের জন্যও করা বারণ।’ শুধু নিজের জন্য নয়, সন্তানদেরও এই নীতিতে বিশ্বাসী হতে শেখান তিনি। তিনি তাঁর ছেলেসন্তানদের শেখান, ‘বাড়িতে স্বল্প কাপড়ে যদি মা ও বোনকে দেখে তোমাদের অস্বস্তি হয়, তাহলে তোমরাও এমন পোশাক পরবে না।’
‘বাবার দায়িত্ব পালনের মধ্য়ে অন্য রকম আনন্দ আছে’—রণবীর সিং
গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর রণবীর-দীপিকার কোল আলো করে এসেছে তাঁদের প্রথম সন্তান দু’আ। সন্তানের দেখভালের ক্ষেত্রে বাবা-মা দুজনেই সমান দায়িত্ব পালন করছেন। বলিউড কাঁপানো হিরো বলেই রণবীর সিং এর ব্যতিক্রম নন। দীপিকার মতো কন্যা দু’আর দেখাশোনা, খাওয়ানো ও অন্যান্য যত্ন নিতে এতটুকু অধৈর্য হন না তিনি। বিভিন্ন সময় ইন্টারভিউতে তিনি জানিয়েছেন, নতুন বাবা হওয়ার পর অন্য এক আমিকে খুঁজে পেয়েছেন তিনি। দু’আর সঙ্গে সময় কাটাতে তাঁর অদ্ভুত রকম ভালো লাগে। তাঁর ভাষ্য, ‘বাবার দায়িত্ব পালনের মধ্য়ে অন্য রকম আনন্দ আছে। প্রতিদিনই আমি নতুন রকম সুখানুভূতি পাচ্ছি। আর এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।’
‘সন্তানকে সহানুভূতিশীল করে গড়ে তুলতে হলে তাঁর প্রতি সহানুভূতি দেখাতে হবে’— রণবীর কাপুর
সন্তানের সঙ্গে খেলা থেকে শুরু করে নতুন দক্ষতা শিখতে সহায়তা করা; এর সবটাই মন দিয়ে করেন রণবীর কাপুর। বিভিন্ন টক শোতে আলিয়া ভাট নিজেই এসব কথা বলেছেন। বাবা হিসেবে রণবীর কাপুরের যে তুলনা নেই, এ কথা বারবার স্বীকার করেছেন তিনি। রণবীর কাপুরও নিজের মেয়ের প্রতি ভালোবাসার কথা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সময়ে। তাঁর ভাষ্য, ‘বাবা হওয়া মানে জীবন বদলে যাওয়া। এক অসাধারণভাবে নিজেকে আবিষ্কার করা।’ তিনি মনে করেন, কেউ যদি চান তাঁর সন্তান দয়ালু, সহানুভূতিশীল এবং অন্য়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে বেড়ে উঠুক; তাহলে সবার আগে সন্তানের প্রতি এগুলো প্রদর্শন করতে হবে।
‘শিশু কো-প্যারেন্টিংয়ের মাধ্যমেই বিকশিত হতে পারে’—শহিদ কাপুর
শহিদ কাপুর বিশ্বাস করেন, সন্তানকে পৃথিবীর উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য ভুল করতে দেওয়াটা জরুরি। ভুল করলে বাবা-মা ও কাছের অন্য মানুষগুলোর উচিত শাস্তি না দিয়ে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলা। শুধরে দেওয়া। কড়া শাসনে বড় হলে শিশুরা বাইরের পৃথিবীতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে। সেখানে ভুল করলে প্রত্যাখ্যান ও অপমান ছাড়া ভালো কিছু জোটে না। ফলে নিজের জীবনকে যেন তারা আবিষ্কার করতে পারে, সেই সুযোগ সন্তানকে দেওয়ার চেষ্টা করেন শহিদ কাপুর। তিনি আরও মনে করেন, সন্তান পালন কেবল মায়ের দায়িত্ব নয়। একটা শিশু কো-প্যারেন্টিংয়ের মাধ্যমেই সবচেয়ে ভালো বিকশিত হতে পারে।
‘সন্তানকে কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করাই বাবার কাজ’—বরুণ ধাওয়ান
বরুণ ও তাঁর স্ত্রী নাতাশা গত বছরের জুন মাসে প্রথম কন্যাসন্তানের বাবা-মা হয়েছেন। নিজের মেয়র ব্যাপারে বরাবরই স্পর্শকাতর এই তারকা। তিনি মনে করেন, বাবা হওয়ার পর একজন পুরুষ বদলে যায়। অবিশ্বাস্য রকম সেই বদল। তাঁর ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। মেয়েকে এতটুকু কষ্ট পেতে দেন না বরুণ। তিনি মনে করেন, বাবা হিসেবে তাঁর সবচেয়ে বড় দায়িত্ব সন্তানকে শারীরিক ও মানসিকভাবে কষ্ট থেকে দূরে রাখা।
বলিউডের জবরদস্ত হিরোরাও কিন্তু বাড়ি ফিরে ফ্যামিলি ম্যান। বাবা হিসেবে তাঁদের অনেকের তুলনা হয় না। কেউ সন্তান ছাড়া কিছুই বোঝেন না, আবার কেউ সন্তানকে বড় করতে চান নিখুঁত মানুষ হিসেবে। বাবা দিবসে বি-টাউন সেলিব্রিটি বাবাদের প্যারেন্টিং ভাবনা রইল আপনাদের জন্য।
‘ছেলে ও মেয়ে সন্তানকে আলাদা করে দেখতে নেই’— শাহরুখ খান
শাহরুখ খান ছেলে ও মেয়ে সন্তানকে সমান ভাবতেই বিশ্বাসী। সুযোগ, সুবিধা ও অধিকারের ব্যাপারে কাউকে আলাদা বা বিশেষ করে দেখার পক্ষপাতী নন। তাঁর ভাষ্য, ‘যে কাজটা আমরা আমার ছেলে করতে পারবে, আমার মেয়েরও সেটা করার অধিকার আছে। আর যে কাজ আমার মেয়ে করতে পারবে না, সেটা আমার ছেলের জন্যও করা বারণ।’ শুধু নিজের জন্য নয়, সন্তানদেরও এই নীতিতে বিশ্বাসী হতে শেখান তিনি। তিনি তাঁর ছেলেসন্তানদের শেখান, ‘বাড়িতে স্বল্প কাপড়ে যদি মা ও বোনকে দেখে তোমাদের অস্বস্তি হয়, তাহলে তোমরাও এমন পোশাক পরবে না।’
‘বাবার দায়িত্ব পালনের মধ্য়ে অন্য রকম আনন্দ আছে’—রণবীর সিং
গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর রণবীর-দীপিকার কোল আলো করে এসেছে তাঁদের প্রথম সন্তান দু’আ। সন্তানের দেখভালের ক্ষেত্রে বাবা-মা দুজনেই সমান দায়িত্ব পালন করছেন। বলিউড কাঁপানো হিরো বলেই রণবীর সিং এর ব্যতিক্রম নন। দীপিকার মতো কন্যা দু’আর দেখাশোনা, খাওয়ানো ও অন্যান্য যত্ন নিতে এতটুকু অধৈর্য হন না তিনি। বিভিন্ন সময় ইন্টারভিউতে তিনি জানিয়েছেন, নতুন বাবা হওয়ার পর অন্য এক আমিকে খুঁজে পেয়েছেন তিনি। দু’আর সঙ্গে সময় কাটাতে তাঁর অদ্ভুত রকম ভালো লাগে। তাঁর ভাষ্য, ‘বাবার দায়িত্ব পালনের মধ্য়ে অন্য রকম আনন্দ আছে। প্রতিদিনই আমি নতুন রকম সুখানুভূতি পাচ্ছি। আর এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।’
‘সন্তানকে সহানুভূতিশীল করে গড়ে তুলতে হলে তাঁর প্রতি সহানুভূতি দেখাতে হবে’— রণবীর কাপুর
সন্তানের সঙ্গে খেলা থেকে শুরু করে নতুন দক্ষতা শিখতে সহায়তা করা; এর সবটাই মন দিয়ে করেন রণবীর কাপুর। বিভিন্ন টক শোতে আলিয়া ভাট নিজেই এসব কথা বলেছেন। বাবা হিসেবে রণবীর কাপুরের যে তুলনা নেই, এ কথা বারবার স্বীকার করেছেন তিনি। রণবীর কাপুরও নিজের মেয়ের প্রতি ভালোবাসার কথা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সময়ে। তাঁর ভাষ্য, ‘বাবা হওয়া মানে জীবন বদলে যাওয়া। এক অসাধারণভাবে নিজেকে আবিষ্কার করা।’ তিনি মনে করেন, কেউ যদি চান তাঁর সন্তান দয়ালু, সহানুভূতিশীল এবং অন্য়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে বেড়ে উঠুক; তাহলে সবার আগে সন্তানের প্রতি এগুলো প্রদর্শন করতে হবে।
‘শিশু কো-প্যারেন্টিংয়ের মাধ্যমেই বিকশিত হতে পারে’—শহিদ কাপুর
শহিদ কাপুর বিশ্বাস করেন, সন্তানকে পৃথিবীর উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য ভুল করতে দেওয়াটা জরুরি। ভুল করলে বাবা-মা ও কাছের অন্য মানুষগুলোর উচিত শাস্তি না দিয়ে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলা। শুধরে দেওয়া। কড়া শাসনে বড় হলে শিশুরা বাইরের পৃথিবীতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে। সেখানে ভুল করলে প্রত্যাখ্যান ও অপমান ছাড়া ভালো কিছু জোটে না। ফলে নিজের জীবনকে যেন তারা আবিষ্কার করতে পারে, সেই সুযোগ সন্তানকে দেওয়ার চেষ্টা করেন শহিদ কাপুর। তিনি আরও মনে করেন, সন্তান পালন কেবল মায়ের দায়িত্ব নয়। একটা শিশু কো-প্যারেন্টিংয়ের মাধ্যমেই সবচেয়ে ভালো বিকশিত হতে পারে।
‘সন্তানকে কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করাই বাবার কাজ’—বরুণ ধাওয়ান
বরুণ ও তাঁর স্ত্রী নাতাশা গত বছরের জুন মাসে প্রথম কন্যাসন্তানের বাবা-মা হয়েছেন। নিজের মেয়র ব্যাপারে বরাবরই স্পর্শকাতর এই তারকা। তিনি মনে করেন, বাবা হওয়ার পর একজন পুরুষ বদলে যায়। অবিশ্বাস্য রকম সেই বদল। তাঁর ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। মেয়েকে এতটুকু কষ্ট পেতে দেন না বরুণ। তিনি মনে করেন, বাবা হিসেবে তাঁর সবচেয়ে বড় দায়িত্ব সন্তানকে শারীরিক ও মানসিকভাবে কষ্ট থেকে দূরে রাখা।
প্রতিবছর শত শত মানুষ এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার জন্য যান। এই যাত্রায় প্রতিবছর বিভিন্ন ঘটনার নীরব সাক্ষী হয়ে থাকে পৃথিবীর এই সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। ২০১৯ সালের এক ছবিতে দেখা যায়, শত শত পর্বতারোহী এক সরু ঢালে সারিতে দাঁড়িয়ে আছেন চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায়। দৃশ্যটি যেন এক সতর্কবার্তা। এভারেস্টে দিন দিন ভিড় বাড়ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
৩ ঘণ্টা আগেএককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
৫ ঘণ্টা আগে