রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাকালের দিক থেকে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান নবম। বুয়েটের পর ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স ক্রেডিট পদ্ধতি চালু হয়। শান্ত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশ এ ক্যাম্পাসের। বিশেষভাবে চোখে পড়বে একই রঙে রাঙানো এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনগুলোর দেয়াল। প্রশাসনিক বা একাডেমিকসহ কোনো ভবনের দেয়ালে নেই স্লোগান লেখা, নেই কোনো ব্যানার-ফেস্টুন। প্রতিটি ভবনের নামকরণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নামে। ২০১৯ ও ২০২০ সালে স্পেনের স্কোপাস পরিচালিত জরিপে দেশে উদ্ভাবনীতে প্রথম ও গবেষণায় দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান লাভ করে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স-২০২২-এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে চতুর্থ স্থান লাভ করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। রয়েছেন প্রায় পাঁচ শ জন শিক্ষক। এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাচ থেকে উত্তীর্ণ স্নাতকের সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। প্রতিবছর ২৯টি অনুষদের অধীনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
১৯৮৯ সালের ৯ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ১৯৯০ সালের জুলাই মাসে জাতীয় সংসদে ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯০’ পাস হয়। এরপর ১৯৯০-৯১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
প্রতিষ্ঠাকালের দিক থেকে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান নবম। বুয়েটের পর ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স ক্রেডিট পদ্ধতি চালু হয়। শান্ত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশ এ ক্যাম্পাসের। বিশেষভাবে চোখে পড়বে একই রঙে রাঙানো এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনগুলোর দেয়াল। প্রশাসনিক বা একাডেমিকসহ কোনো ভবনের দেয়ালে নেই স্লোগান লেখা, নেই কোনো ব্যানার-ফেস্টুন। প্রতিটি ভবনের নামকরণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নামে। ২০১৯ ও ২০২০ সালে স্পেনের স্কোপাস পরিচালিত জরিপে দেশে উদ্ভাবনীতে প্রথম ও গবেষণায় দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান লাভ করে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স-২০২২-এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে চতুর্থ স্থান লাভ করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। রয়েছেন প্রায় পাঁচ শ জন শিক্ষক। এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাচ থেকে উত্তীর্ণ স্নাতকের সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। প্রতিবছর ২৯টি অনুষদের অধীনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
১৯৮৯ সালের ৯ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ১৯৯০ সালের জুলাই মাসে জাতীয় সংসদে ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯০’ পাস হয়। এরপর ১৯৯০-৯১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
আমরা সবাই কখনো না কখনো রেগে যাই। কারও ওপর, নিজের ওপর, পরিস্থিতির ওপর, কিংবা কখনো এমনকি অজানা এক শূন্যতার ওপরও। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ কেন রেগে যায়? রাগ কি কেবলই একটি আবেগ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে বহুস্তর বিশ্লেষণ, অতীত অভিজ্ঞতা, অসহায়ত্ব, অপূর্ণতা এবং একধরনের মানসিক প্রতিক্রিয়া?
৩৬ মিনিট আগেঅনেকে কাঁকড়া খেতে ভালোবাসেন। তবে যাঁরা এই প্রথম বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে এনেছেন রাঁধবেন বলে, তাঁদের জন্য কাঁকড়া ভুনার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
১৬ ঘণ্টা আগেশহরটির বয়স প্রায় ১১০ বছর। ‘ম্যাড ম্যাক্স বিয়ন্ড থান্ডারডোম’, ‘প্রিসিলা’, ‘ডেজার্ট কুইন’ ও ‘রেড প্ল্যানেট’ চলচ্চিত্র যাঁরা দেখেছেন, বিস্তারিত না জানলেও তাঁরা এই শহর এবং তার পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত। কারণ, এই চলচ্চিত্রগুলো শতবর্ষী শহরটিতেই চিত্রায়িত হয়েছিল।
১৬ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে কেউই নিজেদের মিথ্যাবাদী ভাবতে চায় না। কিন্তু সত্যি বলতে, সবাইকে কখনো না কখনো মিথ্যা বলতে হয়। ছোট ছোট সাদা মিথ্যা থেকে শুরু করে অনিয়ন্ত্রিত মিথ্যা। এ ধরনের কথা বলার ধরন অনেক রকম। শিশুরাও বুঝে না বুঝে মিথ্যা বলে। তাই মিথ্যা বলা হয়তো একটি প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি।
১৬ ঘণ্টা আগে