রজত কান্তি রায়, ঢাকা
আমির খসরু গাইছেন তাঁর বিখ্যাত গান, ‘সকল বন ফুল রেহি সরসো...।’ ভাবানুবাদে বলা যায়,
‘মাঠ ভরে গেছে হলুদ সর্ষে ফুলে।
ফুটেছে আমের মুকুল, ছড়িয়ে পড়েছে সুবাস
কোয়েল গাইছে ডালে ডালে
সুন্দরী নারীর সজ্জা হয়েছে শেষ
মালিনী এসেছে ফুলের তোড়া হাতে।’
নিজামুদ্দিন আউলিয়া শিষ্যের পাগলামি দেখে হাসলেন প্রাণখুলে। তারপর থেকে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারে নিয়ম করে গাওয়া হয় এই কাওয়ালি। প্রতি বসন্ত পঞ্চমীতে তাঁর মাজার ঢেকে দেওয়া হয় হলুদ কাপড়ে। তাঁর শিষ্যদের পরনে থাকে হলুদ উত্তরীয়, পাগড়িসহ হলুদ পোশাক।
ফ্যাশনে রং যখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, এ ঘটনাটি তার কয়েক শ বছর আগের। কিন্তু কী অদ্ভুত দেখুন, বসন্তের প্রিয় রং এখনো হলুদ। কেন হলুদ? তার কারণ প্রকৃতি। শীতের বিবর্ণ ধূসর সময়কে পাশ কাটিয়ে আসে বসন্ত। প্রকৃতিতে সঞ্চার হয় নতুন প্রাণ আর উষ্ণতার। রঙিন হতে থাকে পৃথিবী। ফসল হতে থাকে পরিপক্ব। মাঠভরা সে ফসলের রং থাকে হলুদ বা হলুদাভ। চারদিকে হলুদের প্রাচুর্যের কারণে বসন্তের রংই হয়েছে হলুদ বা বাসন্তী। ফ্যাশনজগতের রথী-মহারথীরা দুহাত ভরে নিয়েছেন সে রং। প্রাচীন ভারতবর্ষে পরিপক্ব ফসলের ধারণা থেকে হলুদ রং হয়েছে জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও জ্ঞানদানের প্রতীক। পুরো পৃথিবীতে বহু বহু বছর থেকেই হলুদ রং সুখ, শান্তি, সাহস, উষ্ণ, সতেজ ও ইতিবাচকতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। প্রাচীন বা আধুনিক চীনে হলুদ সুখ, গৌরব ও প্রজ্ঞার প্রতীক। জাপানে এটি সাহসের প্রতীক।
অনেক পরে পৃথিবীর ফ্যাশনগুরুরা তাঁদের কাজে হলুদকে প্রাধান্য দিয়েছেন উষ্ণতা, জ্ঞান বা প্রজ্ঞার প্রতীক হিসেবে। এক দীর্ঘ ঐতিহাসিক উত্তরাধিকারের সূত্রে সে ধারা চলছে আমাদের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতেও। শীত শেষে বসন্তের আগমনে তাই আমাদের ফ্যাশনেও হলুদ রঙের প্রাচুর্য দেখা যায়। বিখ্যাত ফ্যাশন হাউসগুলো বসন্তের রং হিসেবে সাধারণত হলুদ রংকেই বেছে নেয়। অবশ্য এখন হলুদের সঙ্গে বেছে নেওয়া হয় আরও সব উজ্জ্বল রং।
এবার কে ক্র্যাফটের বসন্ত আয়োজনে মিলেছে প্রকৃতির সব রং। হলুদের বিভিন্ন শেড ছাড়াও ফ্যাশন হাউসটি প্রাধান্য দিয়েছে কমলা, গাঢ় বা হালকা বেগুনি, কপার, গাঁদা ফুলের হলুদ, মেরুন, জাভা গ্রিন, প্যারট গ্রিন, ম্যাজেন্টা রংকে। এ রংগুলো দিয়ে পুরুষদের জন্য বানানো হয়েছে পাঞ্জাবি, কটি, কুর্তা। এ ছাড়া আছে মাস্ক, স্যান্ডেলসহ প্রয়োজনীয় ফ্যাশন অনুষঙ্গ।
আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, বিশ্ব রঙ, সারা লাইফস্টাইল, অঞ্জন’স, নগরদোলা, নিপুণ, দেশাল, বাংলার মেলাসহ প্রায় প্রতিটি ফ্যাশন হাউস ঘুরেফিরে সেসব রংকেই বেছে নিয়েছে নারী বা পুরুষের পোশাক তৈরির জন্য।
দিল্লিতে বসন্ত পঞ্চমীর উৎসবের আয়োজন চলছে। জানা গেল, একই দিনে সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের জন্মদিনও। সম্রাটকে সম্মান জানাতে পুরো দিল্লি শহর ছেয়ে গেল বাসন্তী রঙে। বাড়িঘরের রং হলো হলুদ, পোশাক-পাগড়ি-শাড়ির রং হয়ে গেল বাসন্তী। কবি মির লিখলেন—
বাসন্তী কাবা পর তেরি মর গায়া হুঁ
কাফন দিজিও মির কো জাফরনি।
‘তোমার বাসন্তী বসনে মরি আমি
মিরকে দিয়ো তবে জাফরানি রঙের কাফন।’
(অনুবাদ জাভেদ হুসেন)
প্রশ্ন হলো, সেই পোশাকের, পাগড়ির বা শাড়ির কাপড় কী ছিল? তখন কাপড়ের এত ধরন ছিল না, সেটা বলাই বাহুল্য। ছিল রেশম আর সুতির কাপড়। এই জামানায় সেসব কাপড়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভিসকস কটন, হাফ সিল্ক মানে অর্ধেক রেশম বা সিল্কের সঙ্গে অর্ধেক সুতির মিশেলে তৈরি কাপড়। যুক্ত হয়েছে ভয়েল, ডেনিম আর নিট কাপড়। ফ্যাশন হাউসগুলো তাদের বৈশিষ্ট্য অনুসারে এসব কাপড়ই ব্যবহার করছে এ সময়ের মানুষের পোশাক তৈরি করতে। দেশীয় পোশাক আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, বিশ্ব রঙ, অঞ্জন’স, নগরদোলা, নিপুণ, দেশাল বা বাংলার মেলার মতো ফ্যাশন হাউসগুলো প্রাধান্য দিয়েছে সুতি, হাফ সিল্ক কিংবা সিল্কের কাপড়কে। আবার অন্যদিকে সারা লাইফস্টাইলের মতো প্রতিষ্ঠান যারা দেশীয় পোশাকের পাশাপাশি পশ্চিমা পোশাকও তৈরি করে থাকে, তারা সুতি, হাফ সিল্ক কিংবা সিল্কের কাপড়ের পাশাপাশি ডেনিম বা নিট কাপড়ের পোশাকও তৈরি করেছে বসন্তের জন্য। আর নকশা? এমব্রয়ডারি, প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট ও বাটিকের নকশা তো আছেই। আছে হাতে নকশা করা বা হ্যান্ড পেইন্টের পোশাকও।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য পুরুষের পোশাকের মধ্যে প্রধান পছন্দ পাঞ্জাবি। তার প্রাধান্য থাকছে এবারের বসন্তবরণের পোশাক হিসেবে। এ ছাড়া আছে ক্যাজুয়াল বা ফরমাল শার্ট, পোলো, টি-শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, চিনো ইত্যাদি। কোনো কোনো ফ্যাশন হাউসে আছে বাবা-ছেলের মিনিমি পাঞ্জাবি কালেকশন। আছে পরিবারের সবাই পরার মতো একই রকম পোশাক।
কেনাকাটা
প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের নিজেদের আউটলেট আছে। সেখান থেকে কেনা তো যায়ই, পাশাপাশি এখন প্রায় সব প্রতিষ্ঠান অনলাইনে তাদের পোশাক বিক্রি করছে। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের আছে পেজ। সেসব থেকেও এখন কেনা যায় পছন্দের সব পোশাক। আবার পোশাক কিনলে পাওয়া যায় হোম ডেলিভারি। অনলাইনে অনেক সময় বিভিন্ন অফারও দেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তাতে কিছু কম দাম পড়ে। একটু দেখেশুনে কিনুন আপনার পছন্দের পোশাক।
আমির খসরু গাইছেন তাঁর বিখ্যাত গান, ‘সকল বন ফুল রেহি সরসো...।’ ভাবানুবাদে বলা যায়,
‘মাঠ ভরে গেছে হলুদ সর্ষে ফুলে।
ফুটেছে আমের মুকুল, ছড়িয়ে পড়েছে সুবাস
কোয়েল গাইছে ডালে ডালে
সুন্দরী নারীর সজ্জা হয়েছে শেষ
মালিনী এসেছে ফুলের তোড়া হাতে।’
নিজামুদ্দিন আউলিয়া শিষ্যের পাগলামি দেখে হাসলেন প্রাণখুলে। তারপর থেকে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারে নিয়ম করে গাওয়া হয় এই কাওয়ালি। প্রতি বসন্ত পঞ্চমীতে তাঁর মাজার ঢেকে দেওয়া হয় হলুদ কাপড়ে। তাঁর শিষ্যদের পরনে থাকে হলুদ উত্তরীয়, পাগড়িসহ হলুদ পোশাক।
ফ্যাশনে রং যখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, এ ঘটনাটি তার কয়েক শ বছর আগের। কিন্তু কী অদ্ভুত দেখুন, বসন্তের প্রিয় রং এখনো হলুদ। কেন হলুদ? তার কারণ প্রকৃতি। শীতের বিবর্ণ ধূসর সময়কে পাশ কাটিয়ে আসে বসন্ত। প্রকৃতিতে সঞ্চার হয় নতুন প্রাণ আর উষ্ণতার। রঙিন হতে থাকে পৃথিবী। ফসল হতে থাকে পরিপক্ব। মাঠভরা সে ফসলের রং থাকে হলুদ বা হলুদাভ। চারদিকে হলুদের প্রাচুর্যের কারণে বসন্তের রংই হয়েছে হলুদ বা বাসন্তী। ফ্যাশনজগতের রথী-মহারথীরা দুহাত ভরে নিয়েছেন সে রং। প্রাচীন ভারতবর্ষে পরিপক্ব ফসলের ধারণা থেকে হলুদ রং হয়েছে জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও জ্ঞানদানের প্রতীক। পুরো পৃথিবীতে বহু বহু বছর থেকেই হলুদ রং সুখ, শান্তি, সাহস, উষ্ণ, সতেজ ও ইতিবাচকতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। প্রাচীন বা আধুনিক চীনে হলুদ সুখ, গৌরব ও প্রজ্ঞার প্রতীক। জাপানে এটি সাহসের প্রতীক।
অনেক পরে পৃথিবীর ফ্যাশনগুরুরা তাঁদের কাজে হলুদকে প্রাধান্য দিয়েছেন উষ্ণতা, জ্ঞান বা প্রজ্ঞার প্রতীক হিসেবে। এক দীর্ঘ ঐতিহাসিক উত্তরাধিকারের সূত্রে সে ধারা চলছে আমাদের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতেও। শীত শেষে বসন্তের আগমনে তাই আমাদের ফ্যাশনেও হলুদ রঙের প্রাচুর্য দেখা যায়। বিখ্যাত ফ্যাশন হাউসগুলো বসন্তের রং হিসেবে সাধারণত হলুদ রংকেই বেছে নেয়। অবশ্য এখন হলুদের সঙ্গে বেছে নেওয়া হয় আরও সব উজ্জ্বল রং।
এবার কে ক্র্যাফটের বসন্ত আয়োজনে মিলেছে প্রকৃতির সব রং। হলুদের বিভিন্ন শেড ছাড়াও ফ্যাশন হাউসটি প্রাধান্য দিয়েছে কমলা, গাঢ় বা হালকা বেগুনি, কপার, গাঁদা ফুলের হলুদ, মেরুন, জাভা গ্রিন, প্যারট গ্রিন, ম্যাজেন্টা রংকে। এ রংগুলো দিয়ে পুরুষদের জন্য বানানো হয়েছে পাঞ্জাবি, কটি, কুর্তা। এ ছাড়া আছে মাস্ক, স্যান্ডেলসহ প্রয়োজনীয় ফ্যাশন অনুষঙ্গ।
আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, বিশ্ব রঙ, সারা লাইফস্টাইল, অঞ্জন’স, নগরদোলা, নিপুণ, দেশাল, বাংলার মেলাসহ প্রায় প্রতিটি ফ্যাশন হাউস ঘুরেফিরে সেসব রংকেই বেছে নিয়েছে নারী বা পুরুষের পোশাক তৈরির জন্য।
দিল্লিতে বসন্ত পঞ্চমীর উৎসবের আয়োজন চলছে। জানা গেল, একই দিনে সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের জন্মদিনও। সম্রাটকে সম্মান জানাতে পুরো দিল্লি শহর ছেয়ে গেল বাসন্তী রঙে। বাড়িঘরের রং হলো হলুদ, পোশাক-পাগড়ি-শাড়ির রং হয়ে গেল বাসন্তী। কবি মির লিখলেন—
বাসন্তী কাবা পর তেরি মর গায়া হুঁ
কাফন দিজিও মির কো জাফরনি।
‘তোমার বাসন্তী বসনে মরি আমি
মিরকে দিয়ো তবে জাফরানি রঙের কাফন।’
(অনুবাদ জাভেদ হুসেন)
প্রশ্ন হলো, সেই পোশাকের, পাগড়ির বা শাড়ির কাপড় কী ছিল? তখন কাপড়ের এত ধরন ছিল না, সেটা বলাই বাহুল্য। ছিল রেশম আর সুতির কাপড়। এই জামানায় সেসব কাপড়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভিসকস কটন, হাফ সিল্ক মানে অর্ধেক রেশম বা সিল্কের সঙ্গে অর্ধেক সুতির মিশেলে তৈরি কাপড়। যুক্ত হয়েছে ভয়েল, ডেনিম আর নিট কাপড়। ফ্যাশন হাউসগুলো তাদের বৈশিষ্ট্য অনুসারে এসব কাপড়ই ব্যবহার করছে এ সময়ের মানুষের পোশাক তৈরি করতে। দেশীয় পোশাক আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, বিশ্ব রঙ, অঞ্জন’স, নগরদোলা, নিপুণ, দেশাল বা বাংলার মেলার মতো ফ্যাশন হাউসগুলো প্রাধান্য দিয়েছে সুতি, হাফ সিল্ক কিংবা সিল্কের কাপড়কে। আবার অন্যদিকে সারা লাইফস্টাইলের মতো প্রতিষ্ঠান যারা দেশীয় পোশাকের পাশাপাশি পশ্চিমা পোশাকও তৈরি করে থাকে, তারা সুতি, হাফ সিল্ক কিংবা সিল্কের কাপড়ের পাশাপাশি ডেনিম বা নিট কাপড়ের পোশাকও তৈরি করেছে বসন্তের জন্য। আর নকশা? এমব্রয়ডারি, প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট ও বাটিকের নকশা তো আছেই। আছে হাতে নকশা করা বা হ্যান্ড পেইন্টের পোশাকও।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য পুরুষের পোশাকের মধ্যে প্রধান পছন্দ পাঞ্জাবি। তার প্রাধান্য থাকছে এবারের বসন্তবরণের পোশাক হিসেবে। এ ছাড়া আছে ক্যাজুয়াল বা ফরমাল শার্ট, পোলো, টি-শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, চিনো ইত্যাদি। কোনো কোনো ফ্যাশন হাউসে আছে বাবা-ছেলের মিনিমি পাঞ্জাবি কালেকশন। আছে পরিবারের সবাই পরার মতো একই রকম পোশাক।
কেনাকাটা
প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের নিজেদের আউটলেট আছে। সেখান থেকে কেনা তো যায়ই, পাশাপাশি এখন প্রায় সব প্রতিষ্ঠান অনলাইনে তাদের পোশাক বিক্রি করছে। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের আছে পেজ। সেসব থেকেও এখন কেনা যায় পছন্দের সব পোশাক। আবার পোশাক কিনলে পাওয়া যায় হোম ডেলিভারি। অনলাইনে অনেক সময় বিভিন্ন অফারও দেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তাতে কিছু কম দাম পড়ে। একটু দেখেশুনে কিনুন আপনার পছন্দের পোশাক।
খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
২ ঘণ্টা আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
২ দিন আগে