মুহাম্মদ জাভেদ হাকিম
চট্টগ্রাম ডাকছিল অনেক দিন থেকে। অপার্থিব মায়াবী প্রকৃতির সন্ধানে একদিন রাতে হুট করে আমরা ছয়জন বের হয়ে যাই সে পথে।
রাত ১২টায় মাইক্রোবাসের তরুণ ড্রাইভার চার লেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা পেয়ে গাড়ির গতি তুলে ফেলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১১৫ কিলোমিটার। হিসাব ছিল, ভোরবেলা পৌঁছাব। কিন্তু টি ব্রেকে দোকানের সাইনবোর্ড দেখে চোখ কপালে উঠল। রাত তখন ২টা ৪০ মিনিট। আর মাত্র ছয় কিলোমিটার পরেই সীতাকুণ্ড!
যা-ই হোক, ছোকরা বয়সের মতো হুজ্জতি না করে আর পাহাড়ি মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য ছুটি পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের দিকে। পতেঙ্গা যখন পৌঁছাই তখন জোয়ারের সময়। বেশ কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে চলে যাই নেভাল একাডেমি। ঘাটে সারি সারি নোঙর করা লাইটার জাহাজ স্থির থাকার দৃশ্য দেখতে বেশ ভালোই লাগছিল। গাইড নিজাম আগে সেখানে অপেক্ষমাণ ছিলেন। অল্প সময়ের মধ্যে নয়দুয়ারি পৌঁছাই। নাপিত্তাছড়া ট্রেইলে যাব। তাই গাড়ি থামিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু শুকনো খাবার কেনা হলো। রেললাইন পর্যন্ত যাওয়ার পর গাড়ি রেখে শুরু
হলো হাঁটা।
খেতের আল ধরে, ঝিরির পানি কেটে এগিয়ে যাচ্ছি। ঝোপঝাড়, জঙ্গল, পাহাড়, টিলার মাঝ দিয়ে ট্রেক করে প্রথমেই দেখা পাই টিপড়া খুমের, তারপর কুপিকাটা খুম। কিছুটা দূর হেঁটে বান্দরখুমে যাই। টিপ টিপ বৃষ্টির মধ্যেও পানিপ্রবাহ কম থাকায় কিছুটা হতাশ হই। তারপর চলে যাই বাঘবিয়ানী ঝরনায়। যাওয়ার ট্রেইলটা বেশ রোমাঞ্চকর। ট্রেইলে গেলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কোন জায়গার প্রকৃতি যে কী রকম তা বোঝা বড় দায়।
বাঘবিয়ানীর তিন পাশ থেকে পাহাড় প্রাচীর হয়ে ওপর দিকে উঠে গেছে। মাঝ বরাবর অবিরাম ঝরনাধারা। কোথাও কোথাও পাহাড়ের নিচ থেকে সরে গেছে মাটি। কোনো কারণে প্রকৃতি হিংস্র হলে সবার হবে সলিলসমাধি। বাঘবিয়ানীতে পানির প্রবাহ আছে। রিমঝিম ছন্দ তোলা শব্দ মনটাকে বেশ উৎফুল্ল করে দেয়। বেশ কিছুটা সময় সেখানে কাটিয়ে চলে যাই সীতাকুণ্ড।
মাঝে দুপুরের খাওয়া আর নামাজের বিরতি। তারপর গাড়ি কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাটের দিকে ঘুরে গেল। সেখান থেকে সন্দ্বীপ যাওয়ার ট্রলার ছাড়ে। যাত্রীদের সুবিধার্থে সেখানে বানানো ব্রিজে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের দোল আর মাছশিকারিদের বড়শিতে ধরা নানা মাছ বাড়তি আনন্দের জোগান দেয়। এই ঘাটেই বিশ্বের নানা সমুদ্রে বীরদর্পে চলা জাহাজের ইতি ঘটে অর্থাৎ স্ক্র্যাব করা হয়। ঠিক বিকেলবেলা কুমিরা ঘাট ঘোরার সুবর্ণ সময়। সেখানে কাটানো মাত্র একটি বিকেল, স্মৃতির পাতায় থাকবে বহুকাল জ্বলজ্বল। এবারের গন্তব্য সীতাকুণ্ড বাজার থেকে গুলিয়াখালী বাজারের দিকে, মুরাদপুর সমুদ্রসৈকত।
২.এখনো এই সৈকত অনেকের কাছেই অচেনা-অজানা। ছোট্ট একটা বাজারে গাড়ি রেখে খানিকটা কাদা-পানি মাড়িয়ে পৌঁছে যাই সৈকতের ধারে। প্রথম দর্শনেই চোখ জুড়িয়ে যায়। অপরূপ সব দৃশ্য, ছলাৎ ছলাৎ আছড়ে পড়া ঢেউ আর ঝিরঝির বাতাস মন ছুঁয়ে যাবে। পুরো মুরাদপুর সৈকতজুড়ে কচি ঘাসের বিস্তীর্ণ মাঠ, অবারিত জলরাশি, দৃষ্টি সীমানায় সবুজ পাহাড়—সে এক অন্য রকম ভালো লাগার অনুভূতি। প্রকৃতি যেন উজাড় করে সাজিয়ে দিয়েছে মুরাদপুর সৈকতকে।
ইচ্ছে করলে নামমাত্র খরচে বোটে করে ঘোরা যাবে সমুদ্রে। চমৎকার সূর্যাস্ত দেখা যাবে। গড়িয়ে আসা নোনা জলে যখন ভিজবে পা, মনে হবে, কী দেখি নাই আমি এতটা বছর! সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে আমরাও ফিরতি পথ ধরি। তবে হেঁটে নয় বোট দিয়ে। সত্যি বলতে কি, যদি বোটে না ফিরতাম, তাহলে ভ্রমণের অপূর্ণতা রয়েই যেত। সৈকত থেকে যখন তীরে ফিরছি, তখন মনে হলো, যেন সোয়াম্প ফরেস্টের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য, ভিন্ন রকম শিহরণ। জলমগ্ন গাছের ফাঁক গলে অর্ধচন্দ্রের আলোয় বোট যতই এগিয়ে যায়, ততই যেন মনে হয়, এই বাংলার রূপ আমি তো এখনো কিছুই দেখিনি!
যেভাবে যাবেন
বিভিন্ন পরিবহনের বাস সার্ভিস রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ঢাকা হয়ে যেতে হবে চট্টগ্রাম। ঘোরার জন্য সুবিধা হবে নিজস্ব গাড়ি বা রেন্ট-এ-কার সার্ভিস।
থাকবেন কোথায়
মিরসরাই বা সীতাকুণ্ডে ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। তাই থাকতে হবে চট্টগ্রাম শহরে। রুম ভাড়া মানভেদে ১ হাজার টাকা থেকে ১০ বা ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া বন্ধুবান্ধব মিলে একটি গাড়ি ভাড়া নিয়ে আগের দিন রাতে রওনা দিয়ে পরের দিন ঘুরে, সন্ধ্যার পরেই ফিরতে পারবেন ঢাকায়।
যা দেখতে পাবেন
পতেঙ্গা, নেভাল একাডেমি, নয়দুয়ারি থেকে নাপিত্তাছড়া ট্রেইল, কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাট, ফকিরহাট থেকে গুলিয়াখালী মুরাদপুর সমুদ্রসৈকত। যদি কোনো কারণে ঢাকা থেকে মিরসরাই বা সীতাকুণ্ড পৌঁছাতে সকাল হয়ে যায়, তাহলে প্রথমে নয়দুয়ারী বা কুমিরা থেকে দেখা শুরু করলে সুবিধা হবে। হাতে বেশি সময় নিয়ে গেলে মহামায়া কৃত্রিম লেক, খৈয়াছড়া ঝরনা, সহস্রধারা ইকো পার্কসহ আরও অনেক কিছু দেখা যাবে।
লেখক: চিফ অর্গানাইজার, দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ
চট্টগ্রাম ডাকছিল অনেক দিন থেকে। অপার্থিব মায়াবী প্রকৃতির সন্ধানে একদিন রাতে হুট করে আমরা ছয়জন বের হয়ে যাই সে পথে।
রাত ১২টায় মাইক্রোবাসের তরুণ ড্রাইভার চার লেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা পেয়ে গাড়ির গতি তুলে ফেলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১১৫ কিলোমিটার। হিসাব ছিল, ভোরবেলা পৌঁছাব। কিন্তু টি ব্রেকে দোকানের সাইনবোর্ড দেখে চোখ কপালে উঠল। রাত তখন ২টা ৪০ মিনিট। আর মাত্র ছয় কিলোমিটার পরেই সীতাকুণ্ড!
যা-ই হোক, ছোকরা বয়সের মতো হুজ্জতি না করে আর পাহাড়ি মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য ছুটি পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের দিকে। পতেঙ্গা যখন পৌঁছাই তখন জোয়ারের সময়। বেশ কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে চলে যাই নেভাল একাডেমি। ঘাটে সারি সারি নোঙর করা লাইটার জাহাজ স্থির থাকার দৃশ্য দেখতে বেশ ভালোই লাগছিল। গাইড নিজাম আগে সেখানে অপেক্ষমাণ ছিলেন। অল্প সময়ের মধ্যে নয়দুয়ারি পৌঁছাই। নাপিত্তাছড়া ট্রেইলে যাব। তাই গাড়ি থামিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু শুকনো খাবার কেনা হলো। রেললাইন পর্যন্ত যাওয়ার পর গাড়ি রেখে শুরু
হলো হাঁটা।
খেতের আল ধরে, ঝিরির পানি কেটে এগিয়ে যাচ্ছি। ঝোপঝাড়, জঙ্গল, পাহাড়, টিলার মাঝ দিয়ে ট্রেক করে প্রথমেই দেখা পাই টিপড়া খুমের, তারপর কুপিকাটা খুম। কিছুটা দূর হেঁটে বান্দরখুমে যাই। টিপ টিপ বৃষ্টির মধ্যেও পানিপ্রবাহ কম থাকায় কিছুটা হতাশ হই। তারপর চলে যাই বাঘবিয়ানী ঝরনায়। যাওয়ার ট্রেইলটা বেশ রোমাঞ্চকর। ট্রেইলে গেলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কোন জায়গার প্রকৃতি যে কী রকম তা বোঝা বড় দায়।
বাঘবিয়ানীর তিন পাশ থেকে পাহাড় প্রাচীর হয়ে ওপর দিকে উঠে গেছে। মাঝ বরাবর অবিরাম ঝরনাধারা। কোথাও কোথাও পাহাড়ের নিচ থেকে সরে গেছে মাটি। কোনো কারণে প্রকৃতি হিংস্র হলে সবার হবে সলিলসমাধি। বাঘবিয়ানীতে পানির প্রবাহ আছে। রিমঝিম ছন্দ তোলা শব্দ মনটাকে বেশ উৎফুল্ল করে দেয়। বেশ কিছুটা সময় সেখানে কাটিয়ে চলে যাই সীতাকুণ্ড।
মাঝে দুপুরের খাওয়া আর নামাজের বিরতি। তারপর গাড়ি কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাটের দিকে ঘুরে গেল। সেখান থেকে সন্দ্বীপ যাওয়ার ট্রলার ছাড়ে। যাত্রীদের সুবিধার্থে সেখানে বানানো ব্রিজে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের দোল আর মাছশিকারিদের বড়শিতে ধরা নানা মাছ বাড়তি আনন্দের জোগান দেয়। এই ঘাটেই বিশ্বের নানা সমুদ্রে বীরদর্পে চলা জাহাজের ইতি ঘটে অর্থাৎ স্ক্র্যাব করা হয়। ঠিক বিকেলবেলা কুমিরা ঘাট ঘোরার সুবর্ণ সময়। সেখানে কাটানো মাত্র একটি বিকেল, স্মৃতির পাতায় থাকবে বহুকাল জ্বলজ্বল। এবারের গন্তব্য সীতাকুণ্ড বাজার থেকে গুলিয়াখালী বাজারের দিকে, মুরাদপুর সমুদ্রসৈকত।
২.এখনো এই সৈকত অনেকের কাছেই অচেনা-অজানা। ছোট্ট একটা বাজারে গাড়ি রেখে খানিকটা কাদা-পানি মাড়িয়ে পৌঁছে যাই সৈকতের ধারে। প্রথম দর্শনেই চোখ জুড়িয়ে যায়। অপরূপ সব দৃশ্য, ছলাৎ ছলাৎ আছড়ে পড়া ঢেউ আর ঝিরঝির বাতাস মন ছুঁয়ে যাবে। পুরো মুরাদপুর সৈকতজুড়ে কচি ঘাসের বিস্তীর্ণ মাঠ, অবারিত জলরাশি, দৃষ্টি সীমানায় সবুজ পাহাড়—সে এক অন্য রকম ভালো লাগার অনুভূতি। প্রকৃতি যেন উজাড় করে সাজিয়ে দিয়েছে মুরাদপুর সৈকতকে।
ইচ্ছে করলে নামমাত্র খরচে বোটে করে ঘোরা যাবে সমুদ্রে। চমৎকার সূর্যাস্ত দেখা যাবে। গড়িয়ে আসা নোনা জলে যখন ভিজবে পা, মনে হবে, কী দেখি নাই আমি এতটা বছর! সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে আমরাও ফিরতি পথ ধরি। তবে হেঁটে নয় বোট দিয়ে। সত্যি বলতে কি, যদি বোটে না ফিরতাম, তাহলে ভ্রমণের অপূর্ণতা রয়েই যেত। সৈকত থেকে যখন তীরে ফিরছি, তখন মনে হলো, যেন সোয়াম্প ফরেস্টের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য, ভিন্ন রকম শিহরণ। জলমগ্ন গাছের ফাঁক গলে অর্ধচন্দ্রের আলোয় বোট যতই এগিয়ে যায়, ততই যেন মনে হয়, এই বাংলার রূপ আমি তো এখনো কিছুই দেখিনি!
যেভাবে যাবেন
বিভিন্ন পরিবহনের বাস সার্ভিস রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ঢাকা হয়ে যেতে হবে চট্টগ্রাম। ঘোরার জন্য সুবিধা হবে নিজস্ব গাড়ি বা রেন্ট-এ-কার সার্ভিস।
থাকবেন কোথায়
মিরসরাই বা সীতাকুণ্ডে ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। তাই থাকতে হবে চট্টগ্রাম শহরে। রুম ভাড়া মানভেদে ১ হাজার টাকা থেকে ১০ বা ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া বন্ধুবান্ধব মিলে একটি গাড়ি ভাড়া নিয়ে আগের দিন রাতে রওনা দিয়ে পরের দিন ঘুরে, সন্ধ্যার পরেই ফিরতে পারবেন ঢাকায়।
যা দেখতে পাবেন
পতেঙ্গা, নেভাল একাডেমি, নয়দুয়ারি থেকে নাপিত্তাছড়া ট্রেইল, কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাট, ফকিরহাট থেকে গুলিয়াখালী মুরাদপুর সমুদ্রসৈকত। যদি কোনো কারণে ঢাকা থেকে মিরসরাই বা সীতাকুণ্ড পৌঁছাতে সকাল হয়ে যায়, তাহলে প্রথমে নয়দুয়ারী বা কুমিরা থেকে দেখা শুরু করলে সুবিধা হবে। হাতে বেশি সময় নিয়ে গেলে মহামায়া কৃত্রিম লেক, খৈয়াছড়া ঝরনা, সহস্রধারা ইকো পার্কসহ আরও অনেক কিছু দেখা যাবে।
লেখক: চিফ অর্গানাইজার, দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ
কিছুদিন পর পর হেয়ারস্টাইল বদলে ফেলা কেটি পেরির বয়স এখন ৪০ বছর। দেখতে এখনো ঠিক প্রেমে পড়ার মতোই আছেন তিনি। ট্রুডো কি তবে তাঁর প্রেমেই পড়লেন? এ প্রশ্নের মতোই নেটিজেনদের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, চল্লিশের কোঠার এই পপস্টার কোন গোপন উপায়ে ত্বক উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রেখেছেন কিশোরীদের মতো?
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিস্তারের ফলে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ঐতিহাসিক পোশাক ও পুরোনো স্টাইল আইকনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের কস্টিউম ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী ও মেট গালা অনুষ্ঠান এসব আগ্রহ আরও উসকে দিচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগেফ্রিজে মাঝে মাঝে বরফ এত বেশি জমাট বাঁধে যে সেগুলো দেখতে গুহার মতো লাগে। ফলে ফ্রিজের ভেতরের জায়গা কমে যায়, খাবার ঠিকমতো সংরক্ষণ করা যায় না, মেশিনের কাজের দক্ষতা কমে যায় এবং বিদ্যুতের বিল বাড়ে।
১ দিন আগেনীল রং নিয়ে আমাদের আদিখ্যেতার শেষ নেই। কত যে উপমা তৈরি করা হয়েছে এই রং নিয়ে, তার হিসাব নেই। কিন্তু জানেন তো, এটি কষ্টেরও রং! শুধু মানসিক কষ্ট নয়, ত্বকবিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার ব্যবহার করা মোবাইল ফোন, কম্পিউটারসহ যেকোনো ডিভাইস থেকে বের হওয়া নীল আলো বা ব্লু লাইট ত্বকেরও কষ্টের কারণ!
১ দিন আগে