নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বিবেচনায় রেখে বিশেষ দিনগুলো কেটে যাচ্ছে চার দেয়ালের মধ্যে। স্বাস্থ্যসুরক্ষার জন্য সামাজিক আয়োজন, ভিড়-ভাট্টা থেকে দূরে থাকছে সবাই। এ জন্য এবার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের বাড়ি ঘুরে ঈদ পালন হবে না। কিন্তু ঈদের আনন্দ তো আর মাটি হতে দেওয়া যায় না। তাই বাড়ির ছাদগুলো করে তুলুন উৎসবমুখর।
সময় ভাগ করে নিন: ছাদেও অনেক মানুষ একসঙ্গে হওয়া যাবে না। একটি বিল্ডিংয়ে যত পরিবার আছে, সবাই আলোচনা করে ঠিক করে নিন–কে কখন ছাদে যাবেন। ছাদের আকার অনুসারে একসঙ্গে এক বা দুটি পরিবার যেতে পারেন ছাদে।
মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা: সময়টা এখন করোনার। তাই অবশ্যই মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখবেন।
ছাদ পরিষ্কার: ছাদ ঈদের আগেই পরিষ্কার করে রাখুন। ছাদের মেঝেতে শেওলা পড়লে ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে ব্রাশ করে নিতে হবে।
ছায়া: এক দিনের জন্য স্থায়ী ছায়ার ব্যবস্থা করুন। এমনভাবে ব্যবস্থা করুন, যাতে রোদ ও বৃষ্টি দুটোই ঠেকানো যায়।
বসার ব্যবস্থা: সবার জন্য একই রকম বসার ব্যবস্থা থাকতে পারে। আবার পরিবারগুলো নিজেদের মতো করে বসার ব্যবস্থা করে নিতে পারে।
খাবারের ব্যবস্থা: এই ঈদে মাংস দিয়ে তৈরি খাওয়ার আইটেম বেশি থাকবে–এটাই স্বাভাবিক। বিকেল বা সান্ধ্যকালীন নাশতার জন্য মাংসের কাবাব, ঘরে তৈরি পিৎজা, রোল রাখা যেতে পারে। সঙ্গে রাখুন মৌসুমি ফল ও ফলের রস। আর ঈদ যেহেতু, পরিবেশনে সেমাই থাকবে–তা বলার অপেক্ষা রাখে না। টেবিল-চেয়ার না থাকলে ও নিচে বসার ব্যবস্থা করা হলে কাঠের জলচৌকির ওপর টেবিল ক্লথ বিছিয়ে পানীয়গুলো রেখে দিতে পারেন। আর মেঝেতেই সুন্দর করে সাজিয়ে রাখুন সব আইটেম।
আলো ও হাওয়া: ছাদে বিকেলবেলায় প্রাকৃতিক আলো পাওয়া যাবে। কিন্তু সন্ধ্যার পর থাকতে চাইলে আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। সে জন্য ছাদে তো বাল্ব নিশ্চয়ই রয়েছে। পাশাপাশি ফেইরি লাইট ঝুলিয়ে নিলে অন্য রকম ভালো লাগায় ভরে উঠবে মন।
স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বিবেচনায় রেখে বিশেষ দিনগুলো কেটে যাচ্ছে চার দেয়ালের মধ্যে। স্বাস্থ্যসুরক্ষার জন্য সামাজিক আয়োজন, ভিড়-ভাট্টা থেকে দূরে থাকছে সবাই। এ জন্য এবার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের বাড়ি ঘুরে ঈদ পালন হবে না। কিন্তু ঈদের আনন্দ তো আর মাটি হতে দেওয়া যায় না। তাই বাড়ির ছাদগুলো করে তুলুন উৎসবমুখর।
সময় ভাগ করে নিন: ছাদেও অনেক মানুষ একসঙ্গে হওয়া যাবে না। একটি বিল্ডিংয়ে যত পরিবার আছে, সবাই আলোচনা করে ঠিক করে নিন–কে কখন ছাদে যাবেন। ছাদের আকার অনুসারে একসঙ্গে এক বা দুটি পরিবার যেতে পারেন ছাদে।
মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা: সময়টা এখন করোনার। তাই অবশ্যই মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখবেন।
ছাদ পরিষ্কার: ছাদ ঈদের আগেই পরিষ্কার করে রাখুন। ছাদের মেঝেতে শেওলা পড়লে ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে ব্রাশ করে নিতে হবে।
ছায়া: এক দিনের জন্য স্থায়ী ছায়ার ব্যবস্থা করুন। এমনভাবে ব্যবস্থা করুন, যাতে রোদ ও বৃষ্টি দুটোই ঠেকানো যায়।
বসার ব্যবস্থা: সবার জন্য একই রকম বসার ব্যবস্থা থাকতে পারে। আবার পরিবারগুলো নিজেদের মতো করে বসার ব্যবস্থা করে নিতে পারে।
খাবারের ব্যবস্থা: এই ঈদে মাংস দিয়ে তৈরি খাওয়ার আইটেম বেশি থাকবে–এটাই স্বাভাবিক। বিকেল বা সান্ধ্যকালীন নাশতার জন্য মাংসের কাবাব, ঘরে তৈরি পিৎজা, রোল রাখা যেতে পারে। সঙ্গে রাখুন মৌসুমি ফল ও ফলের রস। আর ঈদ যেহেতু, পরিবেশনে সেমাই থাকবে–তা বলার অপেক্ষা রাখে না। টেবিল-চেয়ার না থাকলে ও নিচে বসার ব্যবস্থা করা হলে কাঠের জলচৌকির ওপর টেবিল ক্লথ বিছিয়ে পানীয়গুলো রেখে দিতে পারেন। আর মেঝেতেই সুন্দর করে সাজিয়ে রাখুন সব আইটেম।
আলো ও হাওয়া: ছাদে বিকেলবেলায় প্রাকৃতিক আলো পাওয়া যাবে। কিন্তু সন্ধ্যার পর থাকতে চাইলে আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। সে জন্য ছাদে তো বাল্ব নিশ্চয়ই রয়েছে। পাশাপাশি ফেইরি লাইট ঝুলিয়ে নিলে অন্য রকম ভালো লাগায় ভরে উঠবে মন।
এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত ওজন ঝরাতে গেলে ইফতার ও সেহরিতে ক্যালরি মেপে খেতে হবে, এটাই আসল কথা। কিন্তু সারা দিন রোজা রাখার পর এসব তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত ও ক্যালরিবহুল খাবার খেলে রক্তে ক্ষতিকর চর্বি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
১১ ঘণ্টা আগেরোজায় বাড়িতে রোজ রোজ মাজাদার ইফতার তৈরি হলেও যাঁরা হোস্টেলে থাকেন, তাঁদের তো আর এত আয়োজন করে ইফতার তৈরি করা সম্ভব নয়। হোস্টেলে বসবাসরত ছেলেমেয়েদের কাছে যেসব কিচেন গ্যাজেট থাকে, তার মধ্য়ে একটি হচ্ছে মাইক্রোওয়েভ। এই রোজায় মাইক্রোওয়েভে কম সময়ে তৈরি করে ফেলতে পারেন এ দুটি রেসিপি...
১ দিন আগেমস্তিষ্ক কার্যকর রাখতে এবং তার স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে খাবারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউরোসায়েন্টিস্ট লিসা মোসকোনি বলেন, ‘খাবার আমাদের মস্তিষ্ককে কার্যকর রাখতে সাহায্য করে। কারণ আমাদের মস্তিষ্ক পুষ্টির ওপর নির্ভরশীল। তাই শরীরের অন্য অঙ্গের মতো মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে কী খেতে হবে, সে দিকে..
২ দিন আগেরান্নাঘরের সিংক পরিষ্কারের ক্ষেত্রে সহনীয় পর্যায়ের গরম পানি ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত গরম পানি দিলে প্লাস্টিকের পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সিংকের তেল চিটচিটে ভাব কমাতে লেবু ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর রস তেলতেলে ভাব কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লেবুর রস দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে...
২ দিন আগে