নারীরা সাধারণত পুরুষের যত্ন ও দায়িত্বশীল আচরণ বেশি পছন্দ করেন। তাঁদের প্রতি খোলামেলা মনোভাবে বেশি মুগ্ধ হন। যদিও প্রত্যেক মানুষের পছন্দ আলাদা। তবুও কিছু সাধারণ কাজ বা গুণাবলি রয়েছে, যা বেশির ভাগ নারীদের কাছে আকর্ষণীয়। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো:
১. শ্রদ্ধাশীল আচরণ: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের ব্যক্তিত্ব, মতামত ও অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অপমান বা অবজ্ঞার পরিবর্তে নারীদের মর্যাদা দেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
২. আন্তরিকতা এবং সততা: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা সৎ এবং খোলামেলা। মিথ্যার চেয়ে সৎ থাকা সম্পর্ককে মজবুত করে।
৩. যত্নশীল হওয়া: নারীরা ভালোবাসেন যখন একজন পুরুষ তাঁদের স্বাস্থ্যের, সুখের এবং প্রয়োজনের প্রতি যত্নশীল হন।
৪. সাপোর্টিভ আচরণ: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের স্বপ্ন, পছন্দ এবং লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দেন। জীবনের যেকোনো চ্যালেঞ্জে তাঁদের পাশে দাঁড়ান।
৫. ভালো শ্রোতা হওয়া: নারীরা পছন্দ করেন যখন পুরুষ তাঁদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং সেগুলো গুরুত্ব দেন।
৬. ছোট ছোট রোমান্টিক অঙ্গভঙ্গি: ফুল দেওয়া, প্রিয় গান শোনানো বা চমকপ্রদ উপহার নারীদের আনন্দিত করে। এসব কাজ সম্পর্ককে মধুর করে তোলে।
৭. সহমর্মিতা: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের অনুভূতির প্রতি সংবেদনশীল এবং সহমর্মী।
৮. পরিচ্ছন্নতা এবং রুচিশীলতা: পরিপাটি পোশাক পরা, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং রুচিশীল জীবনযাপন নারীদের আকর্ষণ করে।
৯. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা: ছোট ছোট কাজের জন্য ধন্যবাদ জানানো বা প্রশংসা করা সম্পর্কের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।
১০. দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া: সংসারের কাজ বা দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেওয়া নারীদের কাছে খুবই প্রশংসনীয়।
১১. ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি: জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব এবং সমস্যা সমাধানে আত্মবিশ্বাস নারীদের কাছে আকর্ষণীয়।
১২. বন্ধু হিসেবে থাকা: ভালো সঙ্গী হওয়ার পাশাপাশি একজন বন্ধু হিসেবে নারীর পাশে থাকা সম্পর্ককে আরও গভীর করে।
১৩. বুদ্ধিমত্তা এবং জ্ঞান: জীবনের বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা নারীদের আকর্ষণ করে।
প্রত্যেক নারীর পছন্দ আলাদা, তবে কিছু সাধারণ গুণাবলি যেমন যত্নশীলতা, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি এবং সাপোর্টিভ আচরণ অনেক নারীকেই আকৃষ্ট করে। একজন পুরুষের মধ্যে এসব গুণাবলি থাকলে সম্পর্ক আরও মধুর ও স্থায়ী হতে পারে।
নারীরা সাধারণত পুরুষের যত্ন ও দায়িত্বশীল আচরণ বেশি পছন্দ করেন। তাঁদের প্রতি খোলামেলা মনোভাবে বেশি মুগ্ধ হন। যদিও প্রত্যেক মানুষের পছন্দ আলাদা। তবুও কিছু সাধারণ কাজ বা গুণাবলি রয়েছে, যা বেশির ভাগ নারীদের কাছে আকর্ষণীয়। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো:
১. শ্রদ্ধাশীল আচরণ: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের ব্যক্তিত্ব, মতামত ও অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অপমান বা অবজ্ঞার পরিবর্তে নারীদের মর্যাদা দেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
২. আন্তরিকতা এবং সততা: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা সৎ এবং খোলামেলা। মিথ্যার চেয়ে সৎ থাকা সম্পর্ককে মজবুত করে।
৩. যত্নশীল হওয়া: নারীরা ভালোবাসেন যখন একজন পুরুষ তাঁদের স্বাস্থ্যের, সুখের এবং প্রয়োজনের প্রতি যত্নশীল হন।
৪. সাপোর্টিভ আচরণ: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের স্বপ্ন, পছন্দ এবং লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দেন। জীবনের যেকোনো চ্যালেঞ্জে তাঁদের পাশে দাঁড়ান।
৫. ভালো শ্রোতা হওয়া: নারীরা পছন্দ করেন যখন পুরুষ তাঁদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং সেগুলো গুরুত্ব দেন।
৬. ছোট ছোট রোমান্টিক অঙ্গভঙ্গি: ফুল দেওয়া, প্রিয় গান শোনানো বা চমকপ্রদ উপহার নারীদের আনন্দিত করে। এসব কাজ সম্পর্ককে মধুর করে তোলে।
৭. সহমর্মিতা: নারীরা এমন পুরুষ পছন্দ করেন, যাঁরা তাঁদের অনুভূতির প্রতি সংবেদনশীল এবং সহমর্মী।
৮. পরিচ্ছন্নতা এবং রুচিশীলতা: পরিপাটি পোশাক পরা, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং রুচিশীল জীবনযাপন নারীদের আকর্ষণ করে।
৯. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা: ছোট ছোট কাজের জন্য ধন্যবাদ জানানো বা প্রশংসা করা সম্পর্কের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।
১০. দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া: সংসারের কাজ বা দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেওয়া নারীদের কাছে খুবই প্রশংসনীয়।
১১. ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি: জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব এবং সমস্যা সমাধানে আত্মবিশ্বাস নারীদের কাছে আকর্ষণীয়।
১২. বন্ধু হিসেবে থাকা: ভালো সঙ্গী হওয়ার পাশাপাশি একজন বন্ধু হিসেবে নারীর পাশে থাকা সম্পর্ককে আরও গভীর করে।
১৩. বুদ্ধিমত্তা এবং জ্ঞান: জীবনের বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা নারীদের আকর্ষণ করে।
প্রত্যেক নারীর পছন্দ আলাদা, তবে কিছু সাধারণ গুণাবলি যেমন যত্নশীলতা, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি এবং সাপোর্টিভ আচরণ অনেক নারীকেই আকৃষ্ট করে। একজন পুরুষের মধ্যে এসব গুণাবলি থাকলে সম্পর্ক আরও মধুর ও স্থায়ী হতে পারে।
ঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
১২ ঘণ্টা আগেএকটু এপাশ-ওপাশ করে নিলেই এই ঈদে খাওয়া যাবে সুস্বাদু সব খাবার। রসুন দিয়ে রান্না করতে পারেন খাসির মাংসের শাহি রেজালা। এর গালভরা নাম দিতে পারেন গার্লিক মাটন। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।
১৭ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে একঘেয়ে মাংসের ঝোল বা ভুনা রান্না না করে এবার তৈরি করতে পারেন নতুন রেসিপি। কড়াই কষা মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।
১৯ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে গরুর মাংস রান্না হবে, এটাই স্বাভাবিক। ঐতিহ্যবাহী রান্নার পাশাপাশি রেঁধে ফেলুন চমকজাগানো ভিন্ন স্বাদের নতুন নতুন খাবার।
২০ ঘণ্টা আগে