অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের ল্যাবে খাদ্য উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো মুসলিম দেশে ব্যবসা করার সুযোগ খুঁজছে। তবে ইসরায়েল ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে হিমশীতল সম্পর্কের কারণে সেই সম্ভাবনা বাস্তব হবে কি না, সেটাই এখন প্রশ্ন।
ইসরায়েল ১০ সদস্যের অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসে ব্যবসা প্রসারিত করতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। ইহুদি রাষ্ট্রের খাদ্য উৎপাদনকারীরা মুসলমানদের জন্য হালাল খাবার তৈরির পরিকল্পনা করছে। জাপানের সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ইসরায়েলি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে স্টেকহোল্ডার ফুডস, যারা মাংসজাতীয় খাবার তৈরি করে। এর সদর দপ্তর ইসরায়েলের রেহোভটে। প্রতিষ্ঠানটি কৃত্তিমভাবে গরুর মাংস ও সামুদ্রিক মাছ তৈরি করে। চিরাচরিত কৃষিকাজ এবং সমুদ্র থেকে মাছ শিকারের বিকল্প হিসেবে তাদের এই উদ্যোগ বেশ সাড়া ফেলেছে।
সিঙ্গাপুরে স্টেকহোল্ডার ফুডস স্থানীয় মাছ চাষকারী এবং সামুদ্রিক খাবার কোম্পানি উমামি মিটসের সঙ্গে থ্রিডি প্রিন্টেড ইল ও গ্রুপার পণ্য তৈরি করছে। ‘নাসদাক’ তালিকাভুক্ত স্টেকহোল্ডার সম্প্রতি মুসলিম ভোক্তাদের জন্য হালাল পণ্য তৈরির দিকেও মনোযোগ দিয়েছে।
স্টেকহোল্ডারের বিপণনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মর গ্লোটার-নভ নিক্কেই এশিয়াকে বলেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে ইসরায়েলি খাদ্য বিক্রির আগে ইহুদিদের ‘কোশার’ এবং মুসলিমদের ‘হালাল’ খাদ্যের মিল বের করা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা দেখেছি দুটি প্রায় একই রকম। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
স্টেকহোল্ডারের মতো ইসরায়েলি খাদ্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে প্রস্তুত। কারণ প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগকারীদের থেকে প্রচুর তহবিল পায়। বিনিয়োগের দিক থেকে বিশ্বের ‘বিকল্প প্রোটিনের’ বাজারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই ইসরায়েলের স্থান। আর চীন ও সিঙ্গাপুরের মতো এশিয়ার বাজারের শীর্ষে।
থিংক ট্যাংক গুড ফুড ইনস্টিটিউটের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার ‘বিকল্প প্রোটিন’ খাতে বিনিয়োগ করেছে। এর পরেই ইসরায়েল ১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে চীন ২১০ মিলিয়ন ডলার এবং সিঙ্গাপুর ৩০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
আসিয়ানের অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া বা ব্রুনাইয়ের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে সিঙ্গাপুরে ইসরায়েলের দূতাবাস রয়েছে। সেখান থেকেই প্রতিবেশী তিন দেশের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে ইসরায়েল। কিন্তু মতাদর্শগত বাধা আলেফ বা তিরান ফার্মের মতো দেশের খাদ্য প্রযুক্তির উত্থান বন্ধ করতে পারেনি।
রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা বাদ দিয়ে তিরান গ্রুপের মতো কোম্পানিগুলো আসিয়ানের জন্য খাদ্য প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে।
তিরানের সিইও হাইম অ্যাভিওজ বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে চীন, ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুরের খামারগুলোর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে ব্যবসা করছি। এ ছাড়া কম্বোডিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, ব্রুনেইতেও অনেক ইসরেয়েলি পণ্য বিক্রি করছি। এখন ইন্দোনেশিয়া, ভারত ও ফিলিপাইনের বাজারের দিকে নজর দিচ্ছি।’
ইসরায়েলের ল্যাবে খাদ্য উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো মুসলিম দেশে ব্যবসা করার সুযোগ খুঁজছে। তবে ইসরায়েল ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে হিমশীতল সম্পর্কের কারণে সেই সম্ভাবনা বাস্তব হবে কি না, সেটাই এখন প্রশ্ন।
ইসরায়েল ১০ সদস্যের অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসে ব্যবসা প্রসারিত করতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। ইহুদি রাষ্ট্রের খাদ্য উৎপাদনকারীরা মুসলমানদের জন্য হালাল খাবার তৈরির পরিকল্পনা করছে। জাপানের সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ইসরায়েলি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে স্টেকহোল্ডার ফুডস, যারা মাংসজাতীয় খাবার তৈরি করে। এর সদর দপ্তর ইসরায়েলের রেহোভটে। প্রতিষ্ঠানটি কৃত্তিমভাবে গরুর মাংস ও সামুদ্রিক মাছ তৈরি করে। চিরাচরিত কৃষিকাজ এবং সমুদ্র থেকে মাছ শিকারের বিকল্প হিসেবে তাদের এই উদ্যোগ বেশ সাড়া ফেলেছে।
সিঙ্গাপুরে স্টেকহোল্ডার ফুডস স্থানীয় মাছ চাষকারী এবং সামুদ্রিক খাবার কোম্পানি উমামি মিটসের সঙ্গে থ্রিডি প্রিন্টেড ইল ও গ্রুপার পণ্য তৈরি করছে। ‘নাসদাক’ তালিকাভুক্ত স্টেকহোল্ডার সম্প্রতি মুসলিম ভোক্তাদের জন্য হালাল পণ্য তৈরির দিকেও মনোযোগ দিয়েছে।
স্টেকহোল্ডারের বিপণনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মর গ্লোটার-নভ নিক্কেই এশিয়াকে বলেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে ইসরায়েলি খাদ্য বিক্রির আগে ইহুদিদের ‘কোশার’ এবং মুসলিমদের ‘হালাল’ খাদ্যের মিল বের করা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা দেখেছি দুটি প্রায় একই রকম। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
স্টেকহোল্ডারের মতো ইসরায়েলি খাদ্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে প্রস্তুত। কারণ প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগকারীদের থেকে প্রচুর তহবিল পায়। বিনিয়োগের দিক থেকে বিশ্বের ‘বিকল্প প্রোটিনের’ বাজারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই ইসরায়েলের স্থান। আর চীন ও সিঙ্গাপুরের মতো এশিয়ার বাজারের শীর্ষে।
থিংক ট্যাংক গুড ফুড ইনস্টিটিউটের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার ‘বিকল্প প্রোটিন’ খাতে বিনিয়োগ করেছে। এর পরেই ইসরায়েল ১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে চীন ২১০ মিলিয়ন ডলার এবং সিঙ্গাপুর ৩০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
আসিয়ানের অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া বা ব্রুনাইয়ের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে সিঙ্গাপুরে ইসরায়েলের দূতাবাস রয়েছে। সেখান থেকেই প্রতিবেশী তিন দেশের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে ইসরায়েল। কিন্তু মতাদর্শগত বাধা আলেফ বা তিরান ফার্মের মতো দেশের খাদ্য প্রযুক্তির উত্থান বন্ধ করতে পারেনি।
রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা বাদ দিয়ে তিরান গ্রুপের মতো কোম্পানিগুলো আসিয়ানের জন্য খাদ্য প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে।
তিরানের সিইও হাইম অ্যাভিওজ বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে চীন, ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুরের খামারগুলোর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে ব্যবসা করছি। এ ছাড়া কম্বোডিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, ব্রুনেইতেও অনেক ইসরেয়েলি পণ্য বিক্রি করছি। এখন ইন্দোনেশিয়া, ভারত ও ফিলিপাইনের বাজারের দিকে নজর দিচ্ছি।’
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১ দিন আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১ দিন আগে