জীবনের প্রতিটি দিন ছবি আঁকার মতোই নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা ছিল ফ্রিদা কাহলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। সেটা তাঁর পোশাক ও অলংকার ব্যবহারের ধরন দেখেই বোঝা যায়। মেক্সিকান এই চিত্রশিল্পী নাকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা আয়না দেখতে ভালোবাসতেন। ভালোবাসতেন সানফ্রান্সিসকোর চীনা টাউনের ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলো থেকে কেনাকাটা করতে।
কাহলোর লিনেনের স্কার্ট, পুরু জোড়া ভ্রু, ফুল দিয়ে চুল সাজানোর স্টাইল—সবকিছুই গোটা ফ্যাশন বিশ্বে বরাবরই ছাপ ফেলেছে। ফরাসি ফ্যাশন ব্র্যান্ড জিবঁশি, ইতালিয়ান লাক্সারি ফ্যাশন ব্র্যান্ড ডলচে অ্যান্ড গাবানা ও আমেরিকান ফ্যাশন ব্র্যান্ড ক্যারোলিনা হেরেরার ডিজাইনারেরা বরাবরই কাহলোর ফ্যাশন ধারাকে লুফে নিয়েছেন।
বিশেষভাবে উল্লেখ করতে গেলে, ডলচে অ্যান্ড গাবানার ২০১৩ সালের বসন্ত সংগ্রহের জুতোগুলো ফ্রিদার লাল চামড়ার বুটের অনুপ্রেরণায় নকশা করা হয়েছিল। তাতে ছিল চাইনিজ মোটিফের সূচিকর্ম।
দেশীয় গয়নায় ফ্রিদা
বোহেমিয়ান ও মিনিমাল স্টাইল অনুকরণকারীদের বদৌলতে আমাদের দেশেও ফ্রিদা কাহলো ঘরানার পোশাক ও অনুষঙ্গ ব্যবহারের চল শুরু হয়েছে সম্প্রতি। বিশেষত গয়নার কথাই যদি বলা হয়, দেখা যাবে এই সময়ে গয়নার জগতে একটি বড় জায়গা করে নিয়েছে কাঠের গয়না। চটজলদি বের হওয়ার জন্য পরতেও সহজ আবার সাদরে তুলে রাখার ঝামেলাও নেই। বড় কথা, কাঠের গয়না যেকোনো সময় যেকোনো পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায় বেশ। এসবের বাইরেও গল্প যা আছে, তা ওই শুরুর লাইনেই। নিজের পরিহিত গয়নায় যদি খুঁজে পাওয়া যায় প্রিয় চিত্রশিল্পীর প্রতিকৃতি, তবে আনন্দ আর রাখে কে!
‘আরুণিকার’ কর্ণধার অরুণিতা ঘোষাল কাঠের গয়না নকশা করেন। প্রথমে কাঠ মাপমতো কেটে তার ওপর হ্যান্ডপেইন্ট বা প্রিন্ট করা হয়। সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন রং, নানা রকম সুতা, মেটাল, বিডস ইত্যাদি। ক্রেতাদের পছন্দের চরিত্র কিংবা থিম নিয়ে কাজ করেন তিনি।
অরুণিতা ঘোষাল বলেন, ফ্রিদা কাহলো এমন একজন চিত্রশিল্পী, যাঁর ট্র্যাজিক ও ড্রামাটিক জীবনের কাহিনি কমবেশি সবারই জানা। এর পাশাপাশি ফ্যাশনধারার জন্যও তিনি বেশ জনপ্রিয়। তাঁর পোশাকে, গয়নায়, চিত্রকর্মে বারবার মেক্সিকান মোটিফ, পশু-পাখি, ফুল, উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার দেখা যায়। নিজেকে প্রকাশ করতে এবং ঐতিহ্যকে ফ্যাশনে পরিণত করতে সবাই পারে না, তিনি পেরেছেন।
অরুণিতা জানান, ফ্রিদা কাহলোর প্রতিকৃতি নিয়ে অনেক ধরনের জুয়েলারি তাঁরা তৈরি করেছেন। সেগুলোর মধ্যে আছে: পেন্ডেন্ট, মালা, দুল ও আংটি। এসবের পাশাপাশি কাস্টমাইজ অর্ডার হিসেবে ক্রেতার পছন্দমতো ফ্রিদা কাহলো কিংবা তাঁর চিত্রকর্ম নিয়ে পণ্য তৈরি করে দেয় আরুণিকা। গয়নার বাইরেও তাদের রয়েছে ফ্রিদার প্রতিকৃতি নিয়ে বানানো মগ, ঘড়ি ও নোটবুক। নতুন করে এসেছে ফ্রিদা কাহলোর পেইন্টিংগুলো নিয়ে করা লুডু।
কাঠের গয়নায় রঙের আধিক্য থাকে। এ জন্য মিনিমাল বা বোহেমিয়ান ধাঁচের লুকের সঙ্গেও পরা যায় সেগুলো। আবার একেবারে সাদামাটা শাড়ি-ব্লাউজের সঙ্গে রং মিলিয়েও পরা যায় কাঠের গয়না। তাই এগুলো কেনায় আগ্রহী এখনকার নারীরা, জানান অরুণিতা।
জীবনের প্রতিটি দিন ছবি আঁকার মতোই নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা ছিল ফ্রিদা কাহলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। সেটা তাঁর পোশাক ও অলংকার ব্যবহারের ধরন দেখেই বোঝা যায়। মেক্সিকান এই চিত্রশিল্পী নাকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা আয়না দেখতে ভালোবাসতেন। ভালোবাসতেন সানফ্রান্সিসকোর চীনা টাউনের ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলো থেকে কেনাকাটা করতে।
কাহলোর লিনেনের স্কার্ট, পুরু জোড়া ভ্রু, ফুল দিয়ে চুল সাজানোর স্টাইল—সবকিছুই গোটা ফ্যাশন বিশ্বে বরাবরই ছাপ ফেলেছে। ফরাসি ফ্যাশন ব্র্যান্ড জিবঁশি, ইতালিয়ান লাক্সারি ফ্যাশন ব্র্যান্ড ডলচে অ্যান্ড গাবানা ও আমেরিকান ফ্যাশন ব্র্যান্ড ক্যারোলিনা হেরেরার ডিজাইনারেরা বরাবরই কাহলোর ফ্যাশন ধারাকে লুফে নিয়েছেন।
বিশেষভাবে উল্লেখ করতে গেলে, ডলচে অ্যান্ড গাবানার ২০১৩ সালের বসন্ত সংগ্রহের জুতোগুলো ফ্রিদার লাল চামড়ার বুটের অনুপ্রেরণায় নকশা করা হয়েছিল। তাতে ছিল চাইনিজ মোটিফের সূচিকর্ম।
দেশীয় গয়নায় ফ্রিদা
বোহেমিয়ান ও মিনিমাল স্টাইল অনুকরণকারীদের বদৌলতে আমাদের দেশেও ফ্রিদা কাহলো ঘরানার পোশাক ও অনুষঙ্গ ব্যবহারের চল শুরু হয়েছে সম্প্রতি। বিশেষত গয়নার কথাই যদি বলা হয়, দেখা যাবে এই সময়ে গয়নার জগতে একটি বড় জায়গা করে নিয়েছে কাঠের গয়না। চটজলদি বের হওয়ার জন্য পরতেও সহজ আবার সাদরে তুলে রাখার ঝামেলাও নেই। বড় কথা, কাঠের গয়না যেকোনো সময় যেকোনো পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায় বেশ। এসবের বাইরেও গল্প যা আছে, তা ওই শুরুর লাইনেই। নিজের পরিহিত গয়নায় যদি খুঁজে পাওয়া যায় প্রিয় চিত্রশিল্পীর প্রতিকৃতি, তবে আনন্দ আর রাখে কে!
‘আরুণিকার’ কর্ণধার অরুণিতা ঘোষাল কাঠের গয়না নকশা করেন। প্রথমে কাঠ মাপমতো কেটে তার ওপর হ্যান্ডপেইন্ট বা প্রিন্ট করা হয়। সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন রং, নানা রকম সুতা, মেটাল, বিডস ইত্যাদি। ক্রেতাদের পছন্দের চরিত্র কিংবা থিম নিয়ে কাজ করেন তিনি।
অরুণিতা ঘোষাল বলেন, ফ্রিদা কাহলো এমন একজন চিত্রশিল্পী, যাঁর ট্র্যাজিক ও ড্রামাটিক জীবনের কাহিনি কমবেশি সবারই জানা। এর পাশাপাশি ফ্যাশনধারার জন্যও তিনি বেশ জনপ্রিয়। তাঁর পোশাকে, গয়নায়, চিত্রকর্মে বারবার মেক্সিকান মোটিফ, পশু-পাখি, ফুল, উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার দেখা যায়। নিজেকে প্রকাশ করতে এবং ঐতিহ্যকে ফ্যাশনে পরিণত করতে সবাই পারে না, তিনি পেরেছেন।
অরুণিতা জানান, ফ্রিদা কাহলোর প্রতিকৃতি নিয়ে অনেক ধরনের জুয়েলারি তাঁরা তৈরি করেছেন। সেগুলোর মধ্যে আছে: পেন্ডেন্ট, মালা, দুল ও আংটি। এসবের পাশাপাশি কাস্টমাইজ অর্ডার হিসেবে ক্রেতার পছন্দমতো ফ্রিদা কাহলো কিংবা তাঁর চিত্রকর্ম নিয়ে পণ্য তৈরি করে দেয় আরুণিকা। গয়নার বাইরেও তাদের রয়েছে ফ্রিদার প্রতিকৃতি নিয়ে বানানো মগ, ঘড়ি ও নোটবুক। নতুন করে এসেছে ফ্রিদা কাহলোর পেইন্টিংগুলো নিয়ে করা লুডু।
কাঠের গয়নায় রঙের আধিক্য থাকে। এ জন্য মিনিমাল বা বোহেমিয়ান ধাঁচের লুকের সঙ্গেও পরা যায় সেগুলো। আবার একেবারে সাদামাটা শাড়ি-ব্লাউজের সঙ্গে রং মিলিয়েও পরা যায় কাঠের গয়না। তাই এগুলো কেনায় আগ্রহী এখনকার নারীরা, জানান অরুণিতা।
টেসলা, স্পেসএক্স, নিউরালিংক, এক্সএআই ও দ্য বোরিং কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মাস্ককে ঘিরে রহস্যের কমতি নেই। এই বিশাল কর্মভারের মাঝেও তিনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি চালু করছেন, সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তুলছেন, আবার কখনো হয়ে উঠছেন রাজনৈতিক পরামর্শদাতা। তবে সবকিছু তিনি সামলান কীভাবে তা নিয়ে মনে প্রশ্ন
১০ ঘণ্টা আগেএবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
১৭ ঘণ্টা আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
১ দিন আগেঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
২ দিন আগে