রোদের তাপ আর যানজট ঠেলে অফিসে ঢুকেই শান্তি। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসে গরম এড়াতে পারলেও ত্বকের কিন্তু একটু ক্ষতি হচ্ছেই। অফিস কিংবা বাড়ি যেখানেই হোক, এসিরুমে থাকলে ত্বক হারায় আর্দ্রতা। এয়ারকন্ডিশনারের হাওয়া যাতে ত্বকের ক্ষতি না করে সে জন্য কিছু উপায় মেনে চলতে হবে।
ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন
সারাক্ষণ এয়ারকন্ডিশনড ঘরে থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। ত্বকের ধরন বুঝে ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে ত্বকের শুষ্কতা কমে। অফিসে হাত ধোয়ার পর ময়েশ্চারাইজার বা ভালো মানের হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। ময়েশ্চারাইজারের মধ্যে নিভিয়া, আভিনো, জার্জেন্স, নিউট্রিজিনা, প্যারাস্যুটের কোকোনাট বাটার, বোরো প্লাস, ভ্যাসলিনের বিভিন্ন ফ্লেভারের ময়েশ্চারাইজার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। যেকোনো সুপারশপ এবং কসমেটিকসের দোকানে এগুলো পাওয়া যায়। যাদের তৈলাক্ত ত্বক তারা ওয়াটার বেজ ময়েশ্চারাইজার এবং যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা অয়েল বেজ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
পর্যাপ্ত শাক-সবজি ও ফলমূল খেতে হবে
খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল ও সবজি রাখুন। এসব খাবারে ভিটামিন, খনিজ ও প্রচুর পানি থাকে বলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর থাকে। ভিটামিন এ, সি ও ই এবং পটাশিয়াম ও জিংক ত্বকের শুষ্কতা ও রুক্ষতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
নিয়মিত জানালা খুলে দিন
যে ঘরে এয়ারকন্ডিশনার রয়েছে সে ঘরটির দরজা-জানালা দিনের বেলায় মাঝে মাঝে খুলে দিন। ঘরে আলো-বাতাস ঢুকতে দিন। বাইরের হাওয়া ঘরে প্রবেশ করলে ঘরের আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় থাকবে। এতে করে ত্বকের আর্দ্রতাও বজায় থাকবে। সারা দিন বাড়িতে না থাকলে ঘরে ফিরে কয়েক ঘণ্টার জন্য জানালা খুলে দিন। এরপর দরজা জানালা আটকে এসি অন করুন।
খানিকটা বিরতি
অফিসে টানা আট ঘণ্টা এসিরুমেই কাটাতে হয়। সে ক্ষেত্রে ত্বকের শুষ্কতার সমস্য়ায় ভোগেন অনেকেই। তাই কাজের ফাঁকে কয়েকবার বারান্দা, ছাদ বা বাইরে হেঁটে আসুন। খানিক বাইরের হাওয়া গায়ে লাগলেও ত্বকের আর্দ্রতা ফিরে পাওয়া যাবে।
দিনে বেশির ভাগ সময় যাঁরা এসিতে থাকেন; তাঁদের গোসল করার সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। সকালে অফিসে আসার আগে মুখে হালকা ময়েশ্চারাইজার বা সানব্লক ক্রিম লাগিয়ে নিতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে হাতে পায়ে ভালোভাবে ডিপ ময়েশ্চারাইজিং লোশন এবং মুখে কোল্ড ক্রিম লাগাতে হবে।
শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
একটি পাত্রে পানি রাখুন
শোওয়ার ঘরে এসি থাকলে রাতে ঘুমানোর সময় বেড সাইড টেবিলে একটি পাত্রে পানি রাখুন। এতে এয়ারকন্ডিশনার সেই পানি থেকে আর্দ্রতা শুষে নেবে, ফলে আপনার ত্বক শুষ্কতা থেকে বেঁচে যাবে অনেকটাই। তবে শোওয়ার আগে ত্বকে ভারী ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমাতে হবে। পায়ের ত্বক অনেকের অনেক বেশি শুষ্ক থাকে। সে ক্ষেত্রে পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলি মেখে মোজা পরে ঘুমালে উপাকার পাওয়া যাবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
অফিস হোক বা বাড়ি, দিনের অধিকাংশ সময় যদি এয়ারকন্ডিশনার ঘরে থাকতে হয় তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বকের আর্দ্র ভাব বজায় থাকে ও ত্বকের মসৃণ ভাব অটুট থাকে।
রোদের তাপ আর যানজট ঠেলে অফিসে ঢুকেই শান্তি। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসে গরম এড়াতে পারলেও ত্বকের কিন্তু একটু ক্ষতি হচ্ছেই। অফিস কিংবা বাড়ি যেখানেই হোক, এসিরুমে থাকলে ত্বক হারায় আর্দ্রতা। এয়ারকন্ডিশনারের হাওয়া যাতে ত্বকের ক্ষতি না করে সে জন্য কিছু উপায় মেনে চলতে হবে।
ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন
সারাক্ষণ এয়ারকন্ডিশনড ঘরে থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। ত্বকের ধরন বুঝে ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে ত্বকের শুষ্কতা কমে। অফিসে হাত ধোয়ার পর ময়েশ্চারাইজার বা ভালো মানের হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। ময়েশ্চারাইজারের মধ্যে নিভিয়া, আভিনো, জার্জেন্স, নিউট্রিজিনা, প্যারাস্যুটের কোকোনাট বাটার, বোরো প্লাস, ভ্যাসলিনের বিভিন্ন ফ্লেভারের ময়েশ্চারাইজার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। যেকোনো সুপারশপ এবং কসমেটিকসের দোকানে এগুলো পাওয়া যায়। যাদের তৈলাক্ত ত্বক তারা ওয়াটার বেজ ময়েশ্চারাইজার এবং যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা অয়েল বেজ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
পর্যাপ্ত শাক-সবজি ও ফলমূল খেতে হবে
খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল ও সবজি রাখুন। এসব খাবারে ভিটামিন, খনিজ ও প্রচুর পানি থাকে বলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর থাকে। ভিটামিন এ, সি ও ই এবং পটাশিয়াম ও জিংক ত্বকের শুষ্কতা ও রুক্ষতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
নিয়মিত জানালা খুলে দিন
যে ঘরে এয়ারকন্ডিশনার রয়েছে সে ঘরটির দরজা-জানালা দিনের বেলায় মাঝে মাঝে খুলে দিন। ঘরে আলো-বাতাস ঢুকতে দিন। বাইরের হাওয়া ঘরে প্রবেশ করলে ঘরের আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় থাকবে। এতে করে ত্বকের আর্দ্রতাও বজায় থাকবে। সারা দিন বাড়িতে না থাকলে ঘরে ফিরে কয়েক ঘণ্টার জন্য জানালা খুলে দিন। এরপর দরজা জানালা আটকে এসি অন করুন।
খানিকটা বিরতি
অফিসে টানা আট ঘণ্টা এসিরুমেই কাটাতে হয়। সে ক্ষেত্রে ত্বকের শুষ্কতার সমস্য়ায় ভোগেন অনেকেই। তাই কাজের ফাঁকে কয়েকবার বারান্দা, ছাদ বা বাইরে হেঁটে আসুন। খানিক বাইরের হাওয়া গায়ে লাগলেও ত্বকের আর্দ্রতা ফিরে পাওয়া যাবে।
দিনে বেশির ভাগ সময় যাঁরা এসিতে থাকেন; তাঁদের গোসল করার সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। সকালে অফিসে আসার আগে মুখে হালকা ময়েশ্চারাইজার বা সানব্লক ক্রিম লাগিয়ে নিতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে হাতে পায়ে ভালোভাবে ডিপ ময়েশ্চারাইজিং লোশন এবং মুখে কোল্ড ক্রিম লাগাতে হবে।
শোভন সাহা, কসমেটোলজিস্ট, শোভন মেকওভার
একটি পাত্রে পানি রাখুন
শোওয়ার ঘরে এসি থাকলে রাতে ঘুমানোর সময় বেড সাইড টেবিলে একটি পাত্রে পানি রাখুন। এতে এয়ারকন্ডিশনার সেই পানি থেকে আর্দ্রতা শুষে নেবে, ফলে আপনার ত্বক শুষ্কতা থেকে বেঁচে যাবে অনেকটাই। তবে শোওয়ার আগে ত্বকে ভারী ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমাতে হবে। পায়ের ত্বক অনেকের অনেক বেশি শুষ্ক থাকে। সে ক্ষেত্রে পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলি মেখে মোজা পরে ঘুমালে উপাকার পাওয়া যাবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
অফিস হোক বা বাড়ি, দিনের অধিকাংশ সময় যদি এয়ারকন্ডিশনার ঘরে থাকতে হয় তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বকের আর্দ্র ভাব বজায় থাকে ও ত্বকের মসৃণ ভাব অটুট থাকে।
আমরা সবাই কখনো না কখনো রেগে যাই। কারও ওপর, নিজের ওপর, পরিস্থিতির ওপর, কিংবা কখনো এমনকি অজানা এক শূন্যতার ওপরও। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ কেন রেগে যায়? রাগ কি কেবলই একটি আবেগ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে বহুস্তর বিশ্লেষণ, অতীত অভিজ্ঞতা, অসহায়ত্ব, অপূর্ণতা এবং একধরনের মানসিক প্রতিক্রিয়া?
৫ ঘণ্টা আগেঅনেকে কাঁকড়া খেতে ভালোবাসেন। তবে যাঁরা এই প্রথম বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে এনেছেন রাঁধবেন বলে, তাঁদের জন্য কাঁকড়া ভুনার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
২০ ঘণ্টা আগেশহরটির বয়স প্রায় ১১০ বছর। ‘ম্যাড ম্যাক্স বিয়ন্ড থান্ডারডোম’, ‘প্রিসিলা’, ‘ডেজার্ট কুইন’ ও ‘রেড প্ল্যানেট’ চলচ্চিত্র যাঁরা দেখেছেন, বিস্তারিত না জানলেও তাঁরা এই শহর এবং তার পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত। কারণ, এই চলচ্চিত্রগুলো শতবর্ষী শহরটিতেই চিত্রায়িত হয়েছিল।
২০ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে কেউই নিজেদের মিথ্যাবাদী ভাবতে চায় না। কিন্তু সত্যি বলতে, সবাইকে কখনো না কখনো মিথ্যা বলতে হয়। ছোট ছোট সাদা মিথ্যা থেকে শুরু করে অনিয়ন্ত্রিত মিথ্যা। এ ধরনের কথা বলার ধরন অনেক রকম। শিশুরাও বুঝে না বুঝে মিথ্যা বলে। তাই মিথ্যা বলা হয়তো একটি প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি।
২০ ঘণ্টা আগে