জীবন ঘড়ির কাঁটা যখন ত্রিশের ঘরে, তখন সবদিক থেকে ব্যস্ততা যে তুঙ্গে থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। ক্যারিয়ার, বিয়ে, সন্তান–সব ঘিরে এক ভরা জীবন। কিন্তু এর মাঝে নিজের শরীর ও মনের সুস্থতার কথা ভুললে চলবে কেন? জানেন তো, এই বয়সে নিজের কতটা যত্ন নিচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করছে জীবনের বাকি অংশে আপনার ভালো বা মন্দ থাকা। ত্রিশ থেকেই যদি সঠিক ওজন ধরে রাখা যায়, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের রুটিন মেনে চলা যায় তাহলে দীর্ঘদিন সুস্থ ও সুন্দর থাকা সম্ভব। তাই ত্রিশে পা রাখার পরই যে কাজগুলো করবেন তার তালিকায় চোখ বুলিয়ে নিন।
সঠিক ওজন ধরে রাখুন
সাধারণত ত্রিশের কোঠায় পা রাখার পর থেকে কম বেশি সবার ওজনের কাঠিটাও উঠতে থাকে ওপরের দিকে। বলে রাখা ভালো, ৪০ এ পৌঁছানোর আগে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা শুরু করুন। আর তা হোক ত্রিশ থেকেই। কারণ আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরের ওজন যত সহজে বাড়ে, তত সহজে কমানো যায় না। তাই ত্রিশে পা রাখার পর থেকে রোজ একবার করে আয়না দেখুন ভালোভাবে। শরীরের যেসব অংশে বাড়তি মেদ চোখে পড়বে, সেগুলো ঝরানোর জন্য এবার ব্যায়ামের রুটিনটা সেট করে ফেলুন। পাশাপাশি খাদ্যতালিকা থেকে ছাঁটাই করুন চিনি।
শরীরচর্চায় গুরুত্ব দিন
কাজের ব্যস্ততা থাকবেই। তবুও শরীর চর্চার সময়টুকু বের করে নিন। যদি নিয়মিত স্ট্রেস ও অন্যান্য ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে পারেন তাহলে নিজেই ভালো বোধ করবেন। এতে শরীর ও মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে, পাশাপাশি ঘুমও ভালো হবে। শুধু একটু ধৈর্য ধরে টানা দুই সপ্তাহ শরীরচর্চা করেই দেখুন, এরপর তা হয়ে উঠবে আপনার দৈনন্দিন রুটিনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
পর্যাপ্ত ঘুমান
সুস্থ ও ভালো থাকতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমানো জরুরি। ঘুমের সঙ্গে কোনো আপস করবেন না। প্রতিদিন রাতে চেষ্টা করুন একই সময় বিছানায় যেতে। বিছানায় যাওয়া মাত্রই যাতে ঘুমাতে পারেন তার জন্য প্রয়োজনে কুসুম গরম পানিতে গোসল করে সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরে শুতে যান। সম্ভব হলে শুয়ে শুয়েই কিছুক্ষণ মেডিটেশন করুন। স্লিপ ডিসঅর্ডার বা ইনসমনিয়ায় ভুগলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন এবং নিয়মমাফিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করুন। জেনে রাখা ভালো, শরীরে ঘুমের চাহিদা পূর্ণ না হলে কাজকর্মে উদ্যম খুঁজে পাওয়া যায় না। পাশাপাশি মানসিক অবসাদও কাজ করে। তা ছাড়া বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
শরীর ও মনের প্রশান্তি খুঁজে নিন
কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ, সংসার–সন্তান সবকিছু সামলে দিন শেষে নিজেকে নিজের খুঁজে পাওয়া চাই। এই বয়সে এসে আমার আমির খোঁজ করে মানুষ। তাই নিজেকে পর্যাপ্ত সময় দিন। দিনের কোনো একটি ভাগে নিজের পছন্দের কাজটি করুন, যে কাজটি আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দেয়। পাশাপাশি শরীরের পক্ষে উপযোগী যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে পারেন।
পাতে ফলমূল ও শাকসবজির পরিমাণ বাড়ান
ত্রিশে পা রাখার পরই ডায়েট চার্টটা বদলে নিতে হবে। খাদ্যতালিকা থেকে লাল মাংস কমিয়ে প্রোটিন ও ভিটামিনের জোগান দিতে যোগ করুন পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি ফল ও শাকসবজি। ফলমূল ও শাকসবজি হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায় এবং শরীর তরতাজা রাখে। শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বয়স ধরে রাখতেও সহায়তা করে এগুলো।
প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান
বয়স সবে ৩০ হলো, এ কথা ভেবে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোয় গাফিলতি করবেন না। কারণ এ বয়স থেকেই ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাই সচেতন হতে হবে দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই। যদি বংশগতভাবে ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের ইতিহাস থেকে থাকে তাহলে আগেভাগেই পরীক্ষা করিয়ে জেনে নেওয়া ভালো।
সামাজিক সম্পর্কগুলোর যত্ন নিন
অনেকেই ৩০ বছর বয়সকে প্রাক–কৈশোরকালের সঙ্গে তুলনা করেন। হঠাৎ একাকিত্ববোধ বা অতি আবেগ কমবেশি সবাইকেই পেয়ে বসে। ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা তো রয়েছেই। আবার তারুণ্যের অবসান হয়ে যাচ্ছে এ কথা ভেবেও চোখের কোণে জল নেমে আসে কখনো। এই মিশ্র অনুভূতি শুধু আপনার একারই হচ্ছে এ কথা ভাবার কোনো কারণ নেই। কাছের বন্ধুদেরও হচ্ছে। ব্যস্ততার কারণে এত দিন যেসব বন্ধুর খোঁজ নেওয়া হয়নি, তাদের ফোন করুন।
কোথাও বসে একদিন জমিয়ে আড্ডা দিন। পাশের ফ্ল্যাটের প্রতিবেশীর খোঁজখবর নিন। যত্নে রান্না করা খাবারের ভাগ তাদেরও দিন। সব সময় যুক্ত থাকুন আশপাশের মানুষের সঙ্গে। পৃথিবীটা বৈচিত্র্যময় মনে হবে।
বাড়ি ও কর্মক্ষেত্রের ভারসাম্য বজায় রাখুন
বয়স ৩০ মানেই আপনার ক্যারিয়ার এগিয়ে চলছে। পাশাপাশি পরিবারেও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠেছেন আপনি। নিজের সংসার ও সন্তান হয়ে থাকলে আপনি পুরোদস্তুর অভিভাবক। এ বয়সে পেশা ও ব্যক্তিগত জীবন দুটোই সমান তালে এগিয়ে নিচ্ছেন। কোনোটার কারণে যাতে কোনোটা ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকটা সামলানোর দায়িত্ব এখন আপনার। আর এ জন্য প্রয়োজন মানসিক শক্তি। কর্মক্ষেত্রের কাজ সেখানেই শেষ করে ফেলুন। বাড়িতে শুধু পরিবারের মানুষদের সময় দিন।
সূত্র: ভেরি ওয়েল হেলথ
জীবন ঘড়ির কাঁটা যখন ত্রিশের ঘরে, তখন সবদিক থেকে ব্যস্ততা যে তুঙ্গে থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। ক্যারিয়ার, বিয়ে, সন্তান–সব ঘিরে এক ভরা জীবন। কিন্তু এর মাঝে নিজের শরীর ও মনের সুস্থতার কথা ভুললে চলবে কেন? জানেন তো, এই বয়সে নিজের কতটা যত্ন নিচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করছে জীবনের বাকি অংশে আপনার ভালো বা মন্দ থাকা। ত্রিশ থেকেই যদি সঠিক ওজন ধরে রাখা যায়, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের রুটিন মেনে চলা যায় তাহলে দীর্ঘদিন সুস্থ ও সুন্দর থাকা সম্ভব। তাই ত্রিশে পা রাখার পরই যে কাজগুলো করবেন তার তালিকায় চোখ বুলিয়ে নিন।
সঠিক ওজন ধরে রাখুন
সাধারণত ত্রিশের কোঠায় পা রাখার পর থেকে কম বেশি সবার ওজনের কাঠিটাও উঠতে থাকে ওপরের দিকে। বলে রাখা ভালো, ৪০ এ পৌঁছানোর আগে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা শুরু করুন। আর তা হোক ত্রিশ থেকেই। কারণ আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরের ওজন যত সহজে বাড়ে, তত সহজে কমানো যায় না। তাই ত্রিশে পা রাখার পর থেকে রোজ একবার করে আয়না দেখুন ভালোভাবে। শরীরের যেসব অংশে বাড়তি মেদ চোখে পড়বে, সেগুলো ঝরানোর জন্য এবার ব্যায়ামের রুটিনটা সেট করে ফেলুন। পাশাপাশি খাদ্যতালিকা থেকে ছাঁটাই করুন চিনি।
শরীরচর্চায় গুরুত্ব দিন
কাজের ব্যস্ততা থাকবেই। তবুও শরীর চর্চার সময়টুকু বের করে নিন। যদি নিয়মিত স্ট্রেস ও অন্যান্য ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে পারেন তাহলে নিজেই ভালো বোধ করবেন। এতে শরীর ও মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে, পাশাপাশি ঘুমও ভালো হবে। শুধু একটু ধৈর্য ধরে টানা দুই সপ্তাহ শরীরচর্চা করেই দেখুন, এরপর তা হয়ে উঠবে আপনার দৈনন্দিন রুটিনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
পর্যাপ্ত ঘুমান
সুস্থ ও ভালো থাকতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমানো জরুরি। ঘুমের সঙ্গে কোনো আপস করবেন না। প্রতিদিন রাতে চেষ্টা করুন একই সময় বিছানায় যেতে। বিছানায় যাওয়া মাত্রই যাতে ঘুমাতে পারেন তার জন্য প্রয়োজনে কুসুম গরম পানিতে গোসল করে সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরে শুতে যান। সম্ভব হলে শুয়ে শুয়েই কিছুক্ষণ মেডিটেশন করুন। স্লিপ ডিসঅর্ডার বা ইনসমনিয়ায় ভুগলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন এবং নিয়মমাফিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করুন। জেনে রাখা ভালো, শরীরে ঘুমের চাহিদা পূর্ণ না হলে কাজকর্মে উদ্যম খুঁজে পাওয়া যায় না। পাশাপাশি মানসিক অবসাদও কাজ করে। তা ছাড়া বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
শরীর ও মনের প্রশান্তি খুঁজে নিন
কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ, সংসার–সন্তান সবকিছু সামলে দিন শেষে নিজেকে নিজের খুঁজে পাওয়া চাই। এই বয়সে এসে আমার আমির খোঁজ করে মানুষ। তাই নিজেকে পর্যাপ্ত সময় দিন। দিনের কোনো একটি ভাগে নিজের পছন্দের কাজটি করুন, যে কাজটি আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দেয়। পাশাপাশি শরীরের পক্ষে উপযোগী যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে পারেন।
পাতে ফলমূল ও শাকসবজির পরিমাণ বাড়ান
ত্রিশে পা রাখার পরই ডায়েট চার্টটা বদলে নিতে হবে। খাদ্যতালিকা থেকে লাল মাংস কমিয়ে প্রোটিন ও ভিটামিনের জোগান দিতে যোগ করুন পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি ফল ও শাকসবজি। ফলমূল ও শাকসবজি হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায় এবং শরীর তরতাজা রাখে। শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বয়স ধরে রাখতেও সহায়তা করে এগুলো।
প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান
বয়স সবে ৩০ হলো, এ কথা ভেবে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোয় গাফিলতি করবেন না। কারণ এ বয়স থেকেই ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাই সচেতন হতে হবে দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই। যদি বংশগতভাবে ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের ইতিহাস থেকে থাকে তাহলে আগেভাগেই পরীক্ষা করিয়ে জেনে নেওয়া ভালো।
সামাজিক সম্পর্কগুলোর যত্ন নিন
অনেকেই ৩০ বছর বয়সকে প্রাক–কৈশোরকালের সঙ্গে তুলনা করেন। হঠাৎ একাকিত্ববোধ বা অতি আবেগ কমবেশি সবাইকেই পেয়ে বসে। ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা তো রয়েছেই। আবার তারুণ্যের অবসান হয়ে যাচ্ছে এ কথা ভেবেও চোখের কোণে জল নেমে আসে কখনো। এই মিশ্র অনুভূতি শুধু আপনার একারই হচ্ছে এ কথা ভাবার কোনো কারণ নেই। কাছের বন্ধুদেরও হচ্ছে। ব্যস্ততার কারণে এত দিন যেসব বন্ধুর খোঁজ নেওয়া হয়নি, তাদের ফোন করুন।
কোথাও বসে একদিন জমিয়ে আড্ডা দিন। পাশের ফ্ল্যাটের প্রতিবেশীর খোঁজখবর নিন। যত্নে রান্না করা খাবারের ভাগ তাদেরও দিন। সব সময় যুক্ত থাকুন আশপাশের মানুষের সঙ্গে। পৃথিবীটা বৈচিত্র্যময় মনে হবে।
বাড়ি ও কর্মক্ষেত্রের ভারসাম্য বজায় রাখুন
বয়স ৩০ মানেই আপনার ক্যারিয়ার এগিয়ে চলছে। পাশাপাশি পরিবারেও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠেছেন আপনি। নিজের সংসার ও সন্তান হয়ে থাকলে আপনি পুরোদস্তুর অভিভাবক। এ বয়সে পেশা ও ব্যক্তিগত জীবন দুটোই সমান তালে এগিয়ে নিচ্ছেন। কোনোটার কারণে যাতে কোনোটা ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকটা সামলানোর দায়িত্ব এখন আপনার। আর এ জন্য প্রয়োজন মানসিক শক্তি। কর্মক্ষেত্রের কাজ সেখানেই শেষ করে ফেলুন। বাড়িতে শুধু পরিবারের মানুষদের সময় দিন।
সূত্র: ভেরি ওয়েল হেলথ
প্রযুক্তিনির্ভরতা আমাদের জীবন থেকে কেড়ে নিচ্ছে মূল্যবান সময়, মনোযোগ ও সম্পর্কের গভীরতা। মার্কিন সাংবাদিক ও লেখিকা ক্যাথরিন প্রাইস ‘হাউ টু ব্রেকআপ উইদ ইউর ফোন’ নামে বইয়ে তুলে ধরেছেন, কীভাবে ধাপে ধাপে প্রযুক্তির আসক্তি থেকে বেরিয়ে এসে জীবনকে আরও প্রাণবন্ত করা যায়।
১২ ঘণ্টা আগেযেকোনো জায়গায় যেভাবেই আগুন লাগুক না কেন, প্রথম মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন। তারপর নিরাপদ জায়গা খুঁজে নিয়ে সেখানে যান এবং সেখান থেকে বের হওয়ার সম্ভাব্য পথগুলো নিয়ে ভাবুন।
১৪ ঘণ্টা আগেঘড়ির কাঁটা রাত সাড়ে ১২টা ছুঁই ছুঁই। আমি আর তানিম শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে ধীরে ধীরে গতি নিতে থাকা ট্রেনে উঠে পড়ি। গন্তব্য ফেনী। জানালার বাইরে ভেসে চলা চা-বাগান, অন্ধকারাচ্ছন্ন কুয়াশায় মোড়া সবুজ পথ আর ছায়াময় বনভূমি যেন আমাদের আগেই খৈয়াছড়ার গহিনে নিয়ে যেতে চাইছিল।
১৮ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ট্যুরিজম বোর্ডের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ইউরোপের শীর্ষ ১০ পর্যটন গন্তব্যে বাংলাদেশি ভ্রমণকারীর সংখ্যা বেড়েছে। এই সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই প্রবণতা দেশের মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের...
১৯ ঘণ্টা আগে