সিফাত রাব্বানী
তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশন ‘প্রশাসনিক সহকারী’ পদে দক্ষ ও যোগ্য প্রার্থী নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করেছে। এই পদে নির্বাচিত প্রার্থীকে হাইকমিশনের প্রশাসনিক, কনস্যুলার ও প্রোটোকল-সম্পর্কিত কাজে সহায়তা করতে হবে।
২ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার)। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ৮ ধরনের শূন্য পদে মোট ১০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগেচলমান পাঁচ বিসিএসের ফল প্রকাশের তারিখ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে আগামী নভেম্বর মাসে ৪৯তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথাও জানিয়েছে সংস্থাটি। আজ মঙ্গলবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস. এম. মতিউর রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
৪ দিন আগেআকিজ গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় উন্নয়ন ও গবেষণা বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার (২ জুন) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৪ দিন আগে