
২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র অফিসার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, কম্পিউটার সাইন্স বা অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: উল্লেখ করা হয়নি।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ট, গ্র্যাচুইটি, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলানইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র অফিসার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, কম্পিউটার সাইন্স বা অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: উল্লেখ করা হয়নি।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ট, গ্র্যাচুইটি, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলানইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (মাইক্রোবায়োলজি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে এমএস অফিসে ভালো দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ১ থেকে ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: পাবনা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (মাইক্রোবায়োলজি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে এমএস অফিসে ভালো দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ১ থেকে ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: পাবনা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬ হাজার ১২৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ও উইল্স লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের আসনবিন্যাস সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ড ও কমিশনের ওয়েবসাইটে আগামী ৩০ অক্টোবর প্রদর্শন করা হবে। পরীক্ষার্থীরা ওই সময় আসনবিন্যাস অনুযায়ী নিজেদের কক্ষ নম্বর জেনে নিতে পারবেন।
প্রার্থীদের ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ১০টা ৫৫ মিনিটে পরীক্ষার্থীদের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রসহ উত্তরপত্র সরবরাহ করা হবে। পরীক্ষার্থীরা নিয়মাবলি অনুযায়ী উত্তরপত্রের সংশ্লিষ্ট অংশ পূরণ করবেন। নিয়মাবলি সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইল ও ভিডিও ক্লিপ কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
১০টা ৫৫ মিনিটের পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ১০টা ১০ মিনিটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী হাজিরা তালিকায় স্বাক্ষর করবেন। তাঁরা নিজ নিজ টেবিলের ওপর প্রবেশপত্র খুলে রাখবেন। এ সময় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের হাজিরা তালিকার ছবি ও স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখা হবে। ১০টা ৫০ মিনিটে পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজবে।
সর্বশেষ দুপুর ১২টায় সমাপনী ঘণ্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসনে অবস্থান করবেন। পরিদর্শকেরা উত্তরপত্র গণনা করে বুঝে নেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসন ও কক্ষ ত্যাগ করবেন।

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬ হাজার ১২৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ও উইল্স লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের আসনবিন্যাস সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ড ও কমিশনের ওয়েবসাইটে আগামী ৩০ অক্টোবর প্রদর্শন করা হবে। পরীক্ষার্থীরা ওই সময় আসনবিন্যাস অনুযায়ী নিজেদের কক্ষ নম্বর জেনে নিতে পারবেন।
প্রার্থীদের ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ১০টা ৫৫ মিনিটে পরীক্ষার্থীদের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রসহ উত্তরপত্র সরবরাহ করা হবে। পরীক্ষার্থীরা নিয়মাবলি অনুযায়ী উত্তরপত্রের সংশ্লিষ্ট অংশ পূরণ করবেন। নিয়মাবলি সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইল ও ভিডিও ক্লিপ কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
১০টা ৫৫ মিনিটের পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ১০টা ১০ মিনিটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী হাজিরা তালিকায় স্বাক্ষর করবেন। তাঁরা নিজ নিজ টেবিলের ওপর প্রবেশপত্র খুলে রাখবেন। এ সময় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের হাজিরা তালিকার ছবি ও স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখা হবে। ১০টা ৫০ মিনিটে পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজবে।
সর্বশেষ দুপুর ১২টায় সমাপনী ঘণ্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসনে অবস্থান করবেন। পরিদর্শকেরা উত্তরপত্র গণনা করে বুঝে নেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসন ও কক্ষ ত্যাগ করবেন।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজসহ রাজধানীর ৫৪টি পৃথক কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর এবং কেন্দ্রের নাম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রার্থীকে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে আসন গ্রহণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজসহ রাজধানীর ৫৪টি পৃথক কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর এবং কেন্দ্রের নাম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রার্থীকে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে আসন গ্রহণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে