তাসনুভা চৌধুরী
কোনো বিষয়ে লেখার ক্ষেত্রে ধরন ও অক্ষর সুন্দর না হলে দেখতে খারাপ লাগে। পড়তেও অসুবিধা হয়। হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষায় শিক্ষকের মনে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি হয়। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য হাতের লেখা সুন্দর করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাতের লেখা সুন্দর করার পাঁচটি কৌশল নিয়ে লিখেছেন তাসনুভা চৌধুরী।
কলম ধরার ধরন
আঙুলের মাধ্যমে চাপ দিয়ে কলম ধরে বেশিক্ষণ লিখলে হাত ব্যথা করে। হাত ক্লান্ত হয়ে যায়। এতে শুরুর দিকের লেখার সঙ্গে পরের লেখার ধরন আর মেলে না। অনেক সময় অপর পৃষ্ঠায়ও ছাপ পড়ে যায়। তাই লেখাও সুন্দর হয় না। বিপরীতে হাতের লেখা সুন্দর করতে চাইলে শুরুতেই ঠিকমতো কলম ধরা শিখতে হবে। এর জন্য নিজের সুবিধামতো কৌশলে কলম ধরতে পারেন। তবে হালকা শক্তি ব্যবহারের মধ্য দিয়ে কলম ধরার অভ্যাস করা ভালো, যেন হাতের ওপর খুব বেশি চাপ না পড়ে।
বর্ণ লেখা শেখা
যেকোনো ভাষায় লেখার জন্য আগে বর্ণমালা শেখা জরুরি। একইভাবে হাতের লেখা সুন্দর করার জন্যও আগে বর্ণমালার প্রতিটি বর্ণ যথাযথভাবে লেখা আয়ত্ত করতে হবে। এর জন্য কারোর সুন্দর হাতের লেখা, কিংবা কম্পিউটারে পছন্দমতো কোনো ফন্টের প্রিন্ট সংগ্রহ করে অনুরূপ লেখার অনুশীলন করতে পারেন।
জায়গা বজায় রেখে লেখা
লেখা সুন্দর হলেও যদি প্রতিটি শব্দ ও লাইনের মাঝে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা না থাকে, তাহলে সে লেখাটি পড়তে অসুবিধা হয়। এমনকি দেখতেও খারাপ লাগে। তাই শব্দ ও লাইনের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে। তবে খুব বেশি জায়গা ফাঁকা রাখলেও সমস্যা, দেখতে বেখাপ্পা লাগবে। আবার খুব কম জায়গাও ফাঁকা রাখা যাবে না যেন লেখাটি হিজিবিজি মনে না হয়। দেখা যায়, খাতায় লেখার সময় অনেকের লাইনগুলো বাঁকা হয়ে যায়। এর সমাধানে অভ্যাস তৈরির জন্য দাগ টানা খাতা ব্যবহার করে অনুশীলন করতে পারেন। লেখার সব অক্ষর সুন্দর না হলেও, প্রেজেন্টেশন সুন্দর হওয়ার সুবাদে দেখতেও সুন্দর লাগবে।
সঠিক কাগজ ও কলম নির্বাচন
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য সঠিক কাগজ ও কলম নির্বাচন করা খুব জরুরি। ওজনে হালকা কলম লেখার জন্য বেশ আরামদায়ক। তাই দেখতে সুন্দর কলম না কিনে; বরং লিখতে সুবিধা হবে এমন কলম দিয়ে লেখার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। এ ছাড়া লেখার সময় কারোর হাত ঘেমে ওঠার সমস্যা থাকতে পারে। এই সমস্যা সমাধানে গ্রিপার কলম বাছাই করতে পারেন। এতে দীর্ঘ সময় সুন্দর করে লেখা যায়। পাশাপাশি লেখার জন্য ভালো কাগজও জরুরি। খেয়াল রাখতে হবে যে বেশি পাতলা কাগজে লেখা সুন্দর হয় না।
সময় নিয়ে লেখা ও অনুশীলন
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য কিছুদিন সময় নিয়ে প্রতিটি অক্ষর ধরে ধরে অনুশীলন করতে পারেন। তবে শুরুতেই খুব তাড়াতাড়ি লেখার চেষ্টা করা যাবে না। কিছুদিন অনুশীলনের পর ধীরে ধীরে লেখার গতি বাড়াতে হবে। মনে রাখবেন, খুব দ্রুত পরিবর্তন ঘটা জিনিস কখনো স্থায়ী হয় না। তাই সুন্দর করে লেখার অভ্যাস করার জন্য সময় ও অনুশীলনের বিকল্প নেই।
কোনো বিষয়ে লেখার ক্ষেত্রে ধরন ও অক্ষর সুন্দর না হলে দেখতে খারাপ লাগে। পড়তেও অসুবিধা হয়। হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষায় শিক্ষকের মনে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি হয়। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য হাতের লেখা সুন্দর করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাতের লেখা সুন্দর করার পাঁচটি কৌশল নিয়ে লিখেছেন তাসনুভা চৌধুরী।
কলম ধরার ধরন
আঙুলের মাধ্যমে চাপ দিয়ে কলম ধরে বেশিক্ষণ লিখলে হাত ব্যথা করে। হাত ক্লান্ত হয়ে যায়। এতে শুরুর দিকের লেখার সঙ্গে পরের লেখার ধরন আর মেলে না। অনেক সময় অপর পৃষ্ঠায়ও ছাপ পড়ে যায়। তাই লেখাও সুন্দর হয় না। বিপরীতে হাতের লেখা সুন্দর করতে চাইলে শুরুতেই ঠিকমতো কলম ধরা শিখতে হবে। এর জন্য নিজের সুবিধামতো কৌশলে কলম ধরতে পারেন। তবে হালকা শক্তি ব্যবহারের মধ্য দিয়ে কলম ধরার অভ্যাস করা ভালো, যেন হাতের ওপর খুব বেশি চাপ না পড়ে।
বর্ণ লেখা শেখা
যেকোনো ভাষায় লেখার জন্য আগে বর্ণমালা শেখা জরুরি। একইভাবে হাতের লেখা সুন্দর করার জন্যও আগে বর্ণমালার প্রতিটি বর্ণ যথাযথভাবে লেখা আয়ত্ত করতে হবে। এর জন্য কারোর সুন্দর হাতের লেখা, কিংবা কম্পিউটারে পছন্দমতো কোনো ফন্টের প্রিন্ট সংগ্রহ করে অনুরূপ লেখার অনুশীলন করতে পারেন।
জায়গা বজায় রেখে লেখা
লেখা সুন্দর হলেও যদি প্রতিটি শব্দ ও লাইনের মাঝে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা না থাকে, তাহলে সে লেখাটি পড়তে অসুবিধা হয়। এমনকি দেখতেও খারাপ লাগে। তাই শব্দ ও লাইনের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে। তবে খুব বেশি জায়গা ফাঁকা রাখলেও সমস্যা, দেখতে বেখাপ্পা লাগবে। আবার খুব কম জায়গাও ফাঁকা রাখা যাবে না যেন লেখাটি হিজিবিজি মনে না হয়। দেখা যায়, খাতায় লেখার সময় অনেকের লাইনগুলো বাঁকা হয়ে যায়। এর সমাধানে অভ্যাস তৈরির জন্য দাগ টানা খাতা ব্যবহার করে অনুশীলন করতে পারেন। লেখার সব অক্ষর সুন্দর না হলেও, প্রেজেন্টেশন সুন্দর হওয়ার সুবাদে দেখতেও সুন্দর লাগবে।
সঠিক কাগজ ও কলম নির্বাচন
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য সঠিক কাগজ ও কলম নির্বাচন করা খুব জরুরি। ওজনে হালকা কলম লেখার জন্য বেশ আরামদায়ক। তাই দেখতে সুন্দর কলম না কিনে; বরং লিখতে সুবিধা হবে এমন কলম দিয়ে লেখার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। এ ছাড়া লেখার সময় কারোর হাত ঘেমে ওঠার সমস্যা থাকতে পারে। এই সমস্যা সমাধানে গ্রিপার কলম বাছাই করতে পারেন। এতে দীর্ঘ সময় সুন্দর করে লেখা যায়। পাশাপাশি লেখার জন্য ভালো কাগজও জরুরি। খেয়াল রাখতে হবে যে বেশি পাতলা কাগজে লেখা সুন্দর হয় না।
সময় নিয়ে লেখা ও অনুশীলন
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য কিছুদিন সময় নিয়ে প্রতিটি অক্ষর ধরে ধরে অনুশীলন করতে পারেন। তবে শুরুতেই খুব তাড়াতাড়ি লেখার চেষ্টা করা যাবে না। কিছুদিন অনুশীলনের পর ধীরে ধীরে লেখার গতি বাড়াতে হবে। মনে রাখবেন, খুব দ্রুত পরিবর্তন ঘটা জিনিস কখনো স্থায়ী হয় না। তাই সুন্দর করে লেখার অভ্যাস করার জন্য সময় ও অনুশীলনের বিকল্প নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক (আইসিটি) পদে লিখিত পরীক্ষা আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারী প্রার্থী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ৪১তম সরাসরি স্বল্পমেয়াদী কমিশন (এএফএনএস) আর্মড ফোর্সেস নার্সিং সার্ভিস কোর্সে নারী কর্মী নিয়োগ দেবে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৩ ধরনের শূন্য পদে ৩০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ দিন আগেইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির একটি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ নিয়োগ নবীন গ্র্যাজুয়েটদেরও আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
২ দিন আগে