ইসলাম ডেস্ক
ন্যায়পরায়ণ বিচারককে অনন্য মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে বিচারকাজকে নবী-রাসুলদের কাজ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নিজেই ন্যায়পরায়ণ বিচারকদের ভালোবাসার কথা ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি বিচার করো, তখন তাদের মধ্যে ন্যায়ের সঙ্গে ফয়সালা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মায়িদা: ৫)
ন্যায়বিচারের সুফল যাতে মানুষ ভোগ করতে পারে, সে লক্ষ্যে ইসলাম বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। (তিরমিজি)
এ ছাড়া ইসলামি আইনগ্রন্থ ফতোয়ায়ে শামিতে ইসলামের দৃষ্টিতে আদর্শ বিচারকের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হয়েছে। যথা:
বিচারকাজে পক্ষপাতদুষ্ট হওয়া এবং অন্যায় ফয়সালা করা পরকালে কঠিন শাস্তির কারণ। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিচারকেরা তিন দলে বিভক্ত। একদল জান্নাতি এবং দুই দল জাহান্নামি। যে বিচারক সত্য জেনে সে মোতাবেক ফয়সালা করে, সে জান্নাতি। আর যে সত্য জানা সত্ত্বেও রায় প্রদানে অন্যায়ের আশ্রয় নেয়, সে জাহান্নামি। আর যে ব্যক্তি অজ্ঞ অবস্থায় বিচারকাজ সম্পাদন করে, সেও জাহান্নামি।’ (আবু দাউদ)
ন্যায়পরায়ণ বিচারককে অনন্য মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে বিচারকাজকে নবী-রাসুলদের কাজ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নিজেই ন্যায়পরায়ণ বিচারকদের ভালোবাসার কথা ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি বিচার করো, তখন তাদের মধ্যে ন্যায়ের সঙ্গে ফয়সালা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মায়িদা: ৫)
ন্যায়বিচারের সুফল যাতে মানুষ ভোগ করতে পারে, সে লক্ষ্যে ইসলাম বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। (তিরমিজি)
এ ছাড়া ইসলামি আইনগ্রন্থ ফতোয়ায়ে শামিতে ইসলামের দৃষ্টিতে আদর্শ বিচারকের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হয়েছে। যথা:
বিচারকাজে পক্ষপাতদুষ্ট হওয়া এবং অন্যায় ফয়সালা করা পরকালে কঠিন শাস্তির কারণ। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিচারকেরা তিন দলে বিভক্ত। একদল জান্নাতি এবং দুই দল জাহান্নামি। যে বিচারক সত্য জেনে সে মোতাবেক ফয়সালা করে, সে জান্নাতি। আর যে সত্য জানা সত্ত্বেও রায় প্রদানে অন্যায়ের আশ্রয় নেয়, সে জাহান্নামি। আর যে ব্যক্তি অজ্ঞ অবস্থায় বিচারকাজ সম্পাদন করে, সেও জাহান্নামি।’ (আবু দাউদ)
আসছে রহমতের মাস রমজান। অফুরান ফজিলতের এ মাসকে বরণ করতে আমরা কতটুকু প্রস্তুত? আল্লাহর রহমতের ঝরনাধারায় অবগাহন করে গুনাহ থেকে নিজেদের পবিত্র করার এ সুবর্ণ সুযোগ কিন্তু বছরে একবারই আসে। তাই আসুন, এ পবিত্র মাসকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই, এ মাসের মর্যাদা-ফজিলত উপলব্ধি করি এবং ইবাদত ও ভালো কাজের মাধ্যমে ন
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে নানা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে পালিত হয় পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে মুসলমানদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানদের মধ্যে রমজানের আমেজটা একটু বেশি থাকে। সেখানকার কয়েকটি ব্যতিক্রমী ঐতিহ্যের কথা তুলে ধরা হলো:
১৩ ঘণ্টা আগেরমজান ফজিলতের মাস, ইবাদতের মাস। ব্যবসায় যেমন কিছু বিশেষ সময়ের জন্য অফার দেওয়া হয়, মুমিনের জন্যও রমজান তেমন এক অফারের মাস। এ মাস গুনাহ মাফের মাস। একটি ভালো কাজের জন্য ৭০ গুণ বেশি সওয়াব এ মাসে দেওয়া হবে। এ মাসে শয়তানকে শিকলবন্দী করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেরমজানের শুরু বা শেষ হওয়ার সময় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয় প্রতিবছরই। অনেক দেশে আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে চাঁদ দেখার কথা শোনা যায়। এ ব্যাপারে ইসলামের বক্তব্য কী? আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কি চাঁদ দেখা যাবে?
১৩ ঘণ্টা আগে