নাঈমুল হাসান তানযীম

জাহাজ নির্মাণ শিল্পে আরব মুসলিমরা পূর্ণ পারদর্শিতা অর্জন করেছিল। জাহাজ নির্মাণ কারখানাকে তারা ‘দারুস সানাআ’ বলত। আরবদের বদৌলতেই আজ বিশ্ববাসী নৌশিল্পে এত উৎকর্ষ সাধন করতে সক্ষম হয়েছে।
আধুনিক রণপোত শিল্প আরবরাই পত্তন করেছিল। ইউরোপের অধিবাসীরা স্পেন, সিসিলি এবং আফ্রিকায় আরবদের কাছ থেকে এই বিদ্যা শিখেছিল।
আরবরাই সর্বপ্রথম নৌ দপ্তর প্রতিষ্ঠা করে। এই দপ্তরের নাম ছিলে ‘দিওয়ানুল উসতুল’। এই দপ্তরের অধীনে অনেক বড় বড় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তাঁরা রণতরির নতুন নতুন মডেল ও নকশা তৈরি করতেন।
মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি প্রদান করেন।
নদ-নদী ও সাগর-মহাসাগরেই ছিল তাঁদের প্রকৃত রাজস্ব। তাঁদের রণতরি যেমন দেশের প্রতিরক্ষাকাজে নিযুক্ত থাকত, তেমনি তাঁদের বাণিজ্যতরিগুলো প্রাচ্য দেশসমূহের পণ্যসম্ভার বহন করে পাশ্চাত্য দেশসমূহে পৌঁছে দিত।
ফাতিমি আমলে দুই ধরনের জাহাজ নির্মিত হতো—
এক. যুদ্ধ জাহাজ: এগুলোকে উসতুল বলা হতো। এগুলো শুধু যুদ্ধের কাজেই ব্যবহৃত হতো।
দুই. তিজারতি জাহাজ: এগুলো দ্বারা শুধু এক দেশ থেকে আরেক দেশে পণ্যসামগ্রী আনা-নেওয়া করা হতো। এগুলোকে বলা হতো নিলি জাহাজ। নিলি জাহাজগুলো উসতুল থেকে আকারে ছোট হতো। এগুলো ছোট নদ-নদীতেও যাতায়াত করতে পারত।
দারুস সানাআতে ছোট-বড় অনেক রকম যুদ্ধজাহাজ তৈরি হতো। নামও ছিল বিভিন্ন। আকার-আকৃতি ও গঠন-প্রকৃতিও ছিল নানা রূপ। এগুলোর সমষ্টিকে উসতুল বলা হতো। এগুলোর নাম ছিল, শুনা, হারবাকা, তারবাদা, উশারিয়াত, শালান দিয়াত ও মিসতাহাত। একেকটার ছিল একেক রকম বৈশিষ্ট্য। আরবি জাহাজের আকার-আকৃতি গ্রিক ও রোমান জঙ্গি জাহাজের অনুরূপ ছিল। কারণ, আরবরা এই বিদ্যা গ্রিক ও রোমকদের কাছ থেকেই শিখেছিল।
আরবদের যুদ্ধজাহাজে সাধারণত এসব রণসম্ভার মজুত থাকত—মিরাহ (লৌহবর্ম), খোদ (শিরস্ত্রাণ), ঢাল, নেজা, কামান, লৌহ জিঞ্জির ও মিনজানিক। মিনজানিক দ্বারা শত্রু জাহাজের ওপর প্রস্তর নিক্ষেপ করা হতো। এ ছাড়া জাহাজে থাকত যুদ্ধের প্রয়োজনীয় সব সরঞ্জামাদি। থাকত অধিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা।
মুসলমানরা জাহাজ নির্মাণের নতুন নতুন কৌশল আবিষ্কার করেন। এসব কৌশল গ্রিক ও রোমানদের মধ্যে প্রচলিত ছিল না। ইউরোপের লোকেরা মুসলমানদের কাছ থেকে এগুলো লুফে নেয়। পরে তারা এর আরও উন্নতি সাধন করে।
সূত্র: সোনালি যুগের মুসলিম নৌশক্তি (ই.ফা.বা.)

জাহাজ নির্মাণ শিল্পে আরব মুসলিমরা পূর্ণ পারদর্শিতা অর্জন করেছিল। জাহাজ নির্মাণ কারখানাকে তারা ‘দারুস সানাআ’ বলত। আরবদের বদৌলতেই আজ বিশ্ববাসী নৌশিল্পে এত উৎকর্ষ সাধন করতে সক্ষম হয়েছে।
আধুনিক রণপোত শিল্প আরবরাই পত্তন করেছিল। ইউরোপের অধিবাসীরা স্পেন, সিসিলি এবং আফ্রিকায় আরবদের কাছ থেকে এই বিদ্যা শিখেছিল।
আরবরাই সর্বপ্রথম নৌ দপ্তর প্রতিষ্ঠা করে। এই দপ্তরের নাম ছিলে ‘দিওয়ানুল উসতুল’। এই দপ্তরের অধীনে অনেক বড় বড় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তাঁরা রণতরির নতুন নতুন মডেল ও নকশা তৈরি করতেন।
মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি প্রদান করেন।
নদ-নদী ও সাগর-মহাসাগরেই ছিল তাঁদের প্রকৃত রাজস্ব। তাঁদের রণতরি যেমন দেশের প্রতিরক্ষাকাজে নিযুক্ত থাকত, তেমনি তাঁদের বাণিজ্যতরিগুলো প্রাচ্য দেশসমূহের পণ্যসম্ভার বহন করে পাশ্চাত্য দেশসমূহে পৌঁছে দিত।
ফাতিমি আমলে দুই ধরনের জাহাজ নির্মিত হতো—
এক. যুদ্ধ জাহাজ: এগুলোকে উসতুল বলা হতো। এগুলো শুধু যুদ্ধের কাজেই ব্যবহৃত হতো।
দুই. তিজারতি জাহাজ: এগুলো দ্বারা শুধু এক দেশ থেকে আরেক দেশে পণ্যসামগ্রী আনা-নেওয়া করা হতো। এগুলোকে বলা হতো নিলি জাহাজ। নিলি জাহাজগুলো উসতুল থেকে আকারে ছোট হতো। এগুলো ছোট নদ-নদীতেও যাতায়াত করতে পারত।
দারুস সানাআতে ছোট-বড় অনেক রকম যুদ্ধজাহাজ তৈরি হতো। নামও ছিল বিভিন্ন। আকার-আকৃতি ও গঠন-প্রকৃতিও ছিল নানা রূপ। এগুলোর সমষ্টিকে উসতুল বলা হতো। এগুলোর নাম ছিল, শুনা, হারবাকা, তারবাদা, উশারিয়াত, শালান দিয়াত ও মিসতাহাত। একেকটার ছিল একেক রকম বৈশিষ্ট্য। আরবি জাহাজের আকার-আকৃতি গ্রিক ও রোমান জঙ্গি জাহাজের অনুরূপ ছিল। কারণ, আরবরা এই বিদ্যা গ্রিক ও রোমকদের কাছ থেকেই শিখেছিল।
আরবদের যুদ্ধজাহাজে সাধারণত এসব রণসম্ভার মজুত থাকত—মিরাহ (লৌহবর্ম), খোদ (শিরস্ত্রাণ), ঢাল, নেজা, কামান, লৌহ জিঞ্জির ও মিনজানিক। মিনজানিক দ্বারা শত্রু জাহাজের ওপর প্রস্তর নিক্ষেপ করা হতো। এ ছাড়া জাহাজে থাকত যুদ্ধের প্রয়োজনীয় সব সরঞ্জামাদি। থাকত অধিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা।
মুসলমানরা জাহাজ নির্মাণের নতুন নতুন কৌশল আবিষ্কার করেন। এসব কৌশল গ্রিক ও রোমানদের মধ্যে প্রচলিত ছিল না। ইউরোপের লোকেরা মুসলমানদের কাছ থেকে এগুলো লুফে নেয়। পরে তারা এর আরও উন্নতি সাধন করে।
সূত্র: সোনালি যুগের মুসলিম নৌশক্তি (ই.ফা.বা.)

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২৪ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
১১ ঘণ্টা আগে
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৮ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৮ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি...
০২ অক্টোবর ২০২৫
নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
১১ ঘণ্টা আগে
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে মনোহরদী উপজেলার শুকুন্দী ইউনিয়নের সাভারদিয়া ঈদগাহ মাঠে এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মনোহরদী উপজেলা সহকারী সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান সজিব।
অনুষ্ঠানে বক্তারা এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁরা বলেন, এ ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগ শিশু-কিশোরদের মধ্যে নামাজের প্রতি প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার কারণে এটি এলাকায় কিশোর অপরাধ প্রতিরোধেও অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশু-কিশোররা তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করে জানায়, এমন আয়োজন তাদের নিয়মিতভাবে জামাতে নামাজ আদায়ে আরও বেশি উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে মনোহরদী উপজেলার শুকুন্দী ইউনিয়নের সাভারদিয়া ঈদগাহ মাঠে এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মনোহরদী উপজেলা সহকারী সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান সজিব।
অনুষ্ঠানে বক্তারা এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁরা বলেন, এ ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগ শিশু-কিশোরদের মধ্যে নামাজের প্রতি প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার কারণে এটি এলাকায় কিশোর অপরাধ প্রতিরোধেও অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশু-কিশোররা তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করে জানায়, এমন আয়োজন তাদের নিয়মিতভাবে জামাতে নামাজ আদায়ে আরও বেশি উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি...
০২ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২৪ মিনিট আগে
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
১১ ঘণ্টা আগে
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

দোয়া ইসলামের একটি মৌলিক ইবাদত। মুমিনের জীবনে দোয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মুমিন তার সকল চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষার জন্য একমাত্র আল্লাহর কাছেই হাত তোলেন।
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ওহি মুখস্থ করতেন, অনেক ক্ষেত্রে তাঁর কষ্ট হতো। সেই সময় আল্লাহ তাআলা এই দোয়াটি নাজিল করেন—‘রাব্বি জিদনি ইলমা।’ অর্থ: ‘হে আমার পালনকর্তা! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।’ (সুরা তোহা: ১১৪)
এই দোয়াটি নাজিল হওয়ার পর রাসুল (সা.) এটি বেশি বেশি পাঠ করা শুরু করেন। এর ফলে তিনি ওহি আয়ত্ত করে প্রশান্তি লাভ করেন। এই ছোট্ট দোয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিয়মিত পাঠ করলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া আল্লাহর কাছে নিয়মিত দোয়া, গুনাহ বর্জন, জিকির এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।

দোয়া ইসলামের একটি মৌলিক ইবাদত। মুমিনের জীবনে দোয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মুমিন তার সকল চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষার জন্য একমাত্র আল্লাহর কাছেই হাত তোলেন।
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ওহি মুখস্থ করতেন, অনেক ক্ষেত্রে তাঁর কষ্ট হতো। সেই সময় আল্লাহ তাআলা এই দোয়াটি নাজিল করেন—‘রাব্বি জিদনি ইলমা।’ অর্থ: ‘হে আমার পালনকর্তা! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।’ (সুরা তোহা: ১১৪)
এই দোয়াটি নাজিল হওয়ার পর রাসুল (সা.) এটি বেশি বেশি পাঠ করা শুরু করেন। এর ফলে তিনি ওহি আয়ত্ত করে প্রশান্তি লাভ করেন। এই ছোট্ট দোয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিয়মিত পাঠ করলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।
এ ছাড়া আল্লাহর কাছে নিয়মিত দোয়া, গুনাহ বর্জন, জিকির এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।

মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি...
০২ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২৪ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

বাংলাদেশের ইতিহাসে তওবার রাজনীতির প্রবর্তক, প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মাওলানা মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর (রহ.)-এর নামে একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে।
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে আলেম-ওলামাদের দীর্ঘদিনের যে ভূমিকা, হাফেজ্জী হুজুর ছিলেন তার অগ্রদূত। একসময় আলেম-ওলামারা শুধু দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলেম সমাজকে যুক্ত করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাফেজ্জী হুজুর দেশের সব আলেম-ওলামার কাছেই সর্বজন শ্রদ্ধেয় ছিলেন। তাঁর অবদান স্মরণ করেই সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া আজমপুর থেকে কলোনি পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রধান সড়কটি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফের নামে নামকরণ করা হবে।’
এ সময় হাফেজ্জী হুজুরের নাতি মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে তওবার রাজনীতির প্রবর্তক, প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মাওলানা মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর (রহ.)-এর নামে একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে।
‘মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ নামে রাজধানীর উত্তরার কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সড়কের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে আলেম-ওলামাদের দীর্ঘদিনের যে ভূমিকা, হাফেজ্জী হুজুর ছিলেন তার অগ্রদূত। একসময় আলেম-ওলামারা শুধু দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলেম সমাজকে যুক্ত করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাফেজ্জী হুজুর দেশের সব আলেম-ওলামার কাছেই সর্বজন শ্রদ্ধেয় ছিলেন। তাঁর অবদান স্মরণ করেই সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া আজমপুর থেকে কলোনি পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রধান সড়কটি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফের নামে নামকরণ করা হবে।’
এ সময় হাফেজ্জী হুজুরের নাতি মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

মুসলমানরা তাদের সর্বপ্রথম ‘দারুস সানাআ’ প্রতিষ্ঠা করে হিজরি প্রথম শতাব্দীতে মিসরের ফুসতাত নামক স্থানে। আহমদ ইবনে তুলুন এই কারখানার উন্নতি বিধানে প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। আখশেদি বংশের শাসকেরাও এর সবিশেষ উন্নতি সাধন করে। ফাতিমি শাসকেরা এটি ফুসতাত থেকে মাকাসে স্থানান্তর করে আরও শ্রীবৃদ্ধি ও বিস্তৃতি...
০২ অক্টোবর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২৪ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে বিশেষ পুরস্কার পেল ৩৭ জন শিশু-কিশোর। নামাজে উৎসাহিত করতে আল-ইহদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাদের প্রত্যেককে একটি করে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
আল্লাহর কাছে যে চায়, আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং যে চায় না, তার ওপর অসন্তুষ্ট হন। স্মৃতিশক্তি ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত একটি দোয়া এ বিষয়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
১১ ঘণ্টা আগে