শাব্বির আহমদ

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের প্রখর তাপে মানবজাতি দিশেহারা হয়ে যাবে, তখন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হবেন সেই ব্যবসায়ী, যিনি তাঁর প্রতিটি লেনদেনে সততা ও আমানতদারিকে অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মিথ্যা বরকত নষ্ট করে
সততা হলো একজন মুমিনের ইমানের পরিচয়। পক্ষান্তরে মিথ্যা হলো মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ব্যবসায়ে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বিশ্বাসঘাতকতা, প্রতারণা এবং আমানতের খেয়ানত। মিথ্যা কথা বলে সাময়িক লাভ হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তা ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। যখন একজন ব্যবসায়ী মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন তাঁর ব্যবসা থেকে বরকত উঠে যায়। গ্রাহকের বিশ্বাসও হারিয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বিক্রি করার সময় মিথ্যা কসম খায়, আল্লাহ তাআলা তার ব্যবসার বরকত নষ্ট করে দেন।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।
বরকতহীন ব্যবসা হয়তো টাকার অঙ্কে বড় হতে পারে, কিন্তু সেই অর্থে শান্তি ও প্রশান্তি থাকে না। ফলে সাংসারিক জীবনে অস্থিরতা, আত্মিক শূন্যতা এবং আল্লাহর থেকে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। একজন মিথ্যাবাদী ব্যবসায়ী সাময়িক সাফল্য পেলেও আখিরাতে তার জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।
সৎ ব্যবসায়ীর সম্মান ও মর্যাদা
একজন সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কেবল তিনিই, যিনি বাস্তবতার বিপরীতে কোনো কথা বলেন না, খারাপ পণ্যকে আসল বলে বিক্রি করেন না এবং লেনদেনে প্রতারণার আশ্রয় নেন না। তিনি লাভ হোক বা ক্ষতি—সর্বদা স্বচ্ছ ও সত্যবাদী থাকেন। এমন একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য ইসলামে উচ্চ মর্যাদা ঘোষিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ার নিচে থাকবে।’ (আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব)। শুধু তা-ই নয়, একজন সৎ ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক (সত্যবাদী) ও শহীদদের সঙ্গে থাকবেন। এই মর্যাদা আত্মার পবিত্রতা, লেনদেনে খোদাভীতি এবং প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আন্তরিক ইচ্ছা থেকে অর্জিত হয়।
অতএব, যাঁরা ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন, তাঁদের উচিত এটিকে কেবল দুনিয়াবি লেনদেন মনে না করে একটি মহান ইবাদত হিসেবে গ্রহণ করা। প্রতিটি কাজে সততা, স্বচ্ছতা ও আমানতদারিকে নিজেদের মূলধন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। কারণ, এই পথেই রয়েছে দুনিয়ায় বরকত এবং আখিরাতে আরশের ছায়ার নিচে আশ্রয় লাভের এক অতুলনীয় মর্যাদা। একজন সৎ ব্যবসায়ী শুধু নিজেকেই নয়, বরং পুরো সমাজকে কল্যাণের পথে চালিত করেন, আর এটাই ইসলামের মহান আদর্শ।

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের প্রখর তাপে মানবজাতি দিশেহারা হয়ে যাবে, তখন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হবেন সেই ব্যবসায়ী, যিনি তাঁর প্রতিটি লেনদেনে সততা ও আমানতদারিকে অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মিথ্যা বরকত নষ্ট করে
সততা হলো একজন মুমিনের ইমানের পরিচয়। পক্ষান্তরে মিথ্যা হলো মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ব্যবসায়ে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বিশ্বাসঘাতকতা, প্রতারণা এবং আমানতের খেয়ানত। মিথ্যা কথা বলে সাময়িক লাভ হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তা ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। যখন একজন ব্যবসায়ী মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন তাঁর ব্যবসা থেকে বরকত উঠে যায়। গ্রাহকের বিশ্বাসও হারিয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বিক্রি করার সময় মিথ্যা কসম খায়, আল্লাহ তাআলা তার ব্যবসার বরকত নষ্ট করে দেন।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।
বরকতহীন ব্যবসা হয়তো টাকার অঙ্কে বড় হতে পারে, কিন্তু সেই অর্থে শান্তি ও প্রশান্তি থাকে না। ফলে সাংসারিক জীবনে অস্থিরতা, আত্মিক শূন্যতা এবং আল্লাহর থেকে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। একজন মিথ্যাবাদী ব্যবসায়ী সাময়িক সাফল্য পেলেও আখিরাতে তার জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।
সৎ ব্যবসায়ীর সম্মান ও মর্যাদা
একজন সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কেবল তিনিই, যিনি বাস্তবতার বিপরীতে কোনো কথা বলেন না, খারাপ পণ্যকে আসল বলে বিক্রি করেন না এবং লেনদেনে প্রতারণার আশ্রয় নেন না। তিনি লাভ হোক বা ক্ষতি—সর্বদা স্বচ্ছ ও সত্যবাদী থাকেন। এমন একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য ইসলামে উচ্চ মর্যাদা ঘোষিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ার নিচে থাকবে।’ (আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব)। শুধু তা-ই নয়, একজন সৎ ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক (সত্যবাদী) ও শহীদদের সঙ্গে থাকবেন। এই মর্যাদা আত্মার পবিত্রতা, লেনদেনে খোদাভীতি এবং প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আন্তরিক ইচ্ছা থেকে অর্জিত হয়।
অতএব, যাঁরা ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন, তাঁদের উচিত এটিকে কেবল দুনিয়াবি লেনদেন মনে না করে একটি মহান ইবাদত হিসেবে গ্রহণ করা। প্রতিটি কাজে সততা, স্বচ্ছতা ও আমানতদারিকে নিজেদের মূলধন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। কারণ, এই পথেই রয়েছে দুনিয়ায় বরকত এবং আখিরাতে আরশের ছায়ার নিচে আশ্রয় লাভের এক অতুলনীয় মর্যাদা। একজন সৎ ব্যবসায়ী শুধু নিজেকেই নয়, বরং পুরো সমাজকে কল্যাণের পথে চালিত করেন, আর এটাই ইসলামের মহান আদর্শ।
শাব্বির আহমদ

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের প্রখর তাপে মানবজাতি দিশেহারা হয়ে যাবে, তখন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হবেন সেই ব্যবসায়ী, যিনি তাঁর প্রতিটি লেনদেনে সততা ও আমানতদারিকে অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মিথ্যা বরকত নষ্ট করে
সততা হলো একজন মুমিনের ইমানের পরিচয়। পক্ষান্তরে মিথ্যা হলো মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ব্যবসায়ে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বিশ্বাসঘাতকতা, প্রতারণা এবং আমানতের খেয়ানত। মিথ্যা কথা বলে সাময়িক লাভ হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তা ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। যখন একজন ব্যবসায়ী মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন তাঁর ব্যবসা থেকে বরকত উঠে যায়। গ্রাহকের বিশ্বাসও হারিয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বিক্রি করার সময় মিথ্যা কসম খায়, আল্লাহ তাআলা তার ব্যবসার বরকত নষ্ট করে দেন।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।
বরকতহীন ব্যবসা হয়তো টাকার অঙ্কে বড় হতে পারে, কিন্তু সেই অর্থে শান্তি ও প্রশান্তি থাকে না। ফলে সাংসারিক জীবনে অস্থিরতা, আত্মিক শূন্যতা এবং আল্লাহর থেকে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। একজন মিথ্যাবাদী ব্যবসায়ী সাময়িক সাফল্য পেলেও আখিরাতে তার জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।
সৎ ব্যবসায়ীর সম্মান ও মর্যাদা
একজন সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কেবল তিনিই, যিনি বাস্তবতার বিপরীতে কোনো কথা বলেন না, খারাপ পণ্যকে আসল বলে বিক্রি করেন না এবং লেনদেনে প্রতারণার আশ্রয় নেন না। তিনি লাভ হোক বা ক্ষতি—সর্বদা স্বচ্ছ ও সত্যবাদী থাকেন। এমন একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য ইসলামে উচ্চ মর্যাদা ঘোষিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ার নিচে থাকবে।’ (আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব)। শুধু তা-ই নয়, একজন সৎ ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক (সত্যবাদী) ও শহীদদের সঙ্গে থাকবেন। এই মর্যাদা আত্মার পবিত্রতা, লেনদেনে খোদাভীতি এবং প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আন্তরিক ইচ্ছা থেকে অর্জিত হয়।
অতএব, যাঁরা ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন, তাঁদের উচিত এটিকে কেবল দুনিয়াবি লেনদেন মনে না করে একটি মহান ইবাদত হিসেবে গ্রহণ করা। প্রতিটি কাজে সততা, স্বচ্ছতা ও আমানতদারিকে নিজেদের মূলধন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। কারণ, এই পথেই রয়েছে দুনিয়ায় বরকত এবং আখিরাতে আরশের ছায়ার নিচে আশ্রয় লাভের এক অতুলনীয় মর্যাদা। একজন সৎ ব্যবসায়ী শুধু নিজেকেই নয়, বরং পুরো সমাজকে কল্যাণের পথে চালিত করেন, আর এটাই ইসলামের মহান আদর্শ।

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের প্রখর তাপে মানবজাতি দিশেহারা হয়ে যাবে, তখন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হবেন সেই ব্যবসায়ী, যিনি তাঁর প্রতিটি লেনদেনে সততা ও আমানতদারিকে অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মিথ্যা বরকত নষ্ট করে
সততা হলো একজন মুমিনের ইমানের পরিচয়। পক্ষান্তরে মিথ্যা হলো মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ব্যবসায়ে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বিশ্বাসঘাতকতা, প্রতারণা এবং আমানতের খেয়ানত। মিথ্যা কথা বলে সাময়িক লাভ হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তা ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। যখন একজন ব্যবসায়ী মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন তাঁর ব্যবসা থেকে বরকত উঠে যায়। গ্রাহকের বিশ্বাসও হারিয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বিক্রি করার সময় মিথ্যা কসম খায়, আল্লাহ তাআলা তার ব্যবসার বরকত নষ্ট করে দেন।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।
বরকতহীন ব্যবসা হয়তো টাকার অঙ্কে বড় হতে পারে, কিন্তু সেই অর্থে শান্তি ও প্রশান্তি থাকে না। ফলে সাংসারিক জীবনে অস্থিরতা, আত্মিক শূন্যতা এবং আল্লাহর থেকে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। একজন মিথ্যাবাদী ব্যবসায়ী সাময়িক সাফল্য পেলেও আখিরাতে তার জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।
সৎ ব্যবসায়ীর সম্মান ও মর্যাদা
একজন সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কেবল তিনিই, যিনি বাস্তবতার বিপরীতে কোনো কথা বলেন না, খারাপ পণ্যকে আসল বলে বিক্রি করেন না এবং লেনদেনে প্রতারণার আশ্রয় নেন না। তিনি লাভ হোক বা ক্ষতি—সর্বদা স্বচ্ছ ও সত্যবাদী থাকেন। এমন একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য ইসলামে উচ্চ মর্যাদা ঘোষিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ার নিচে থাকবে।’ (আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব)। শুধু তা-ই নয়, একজন সৎ ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক (সত্যবাদী) ও শহীদদের সঙ্গে থাকবেন। এই মর্যাদা আত্মার পবিত্রতা, লেনদেনে খোদাভীতি এবং প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আন্তরিক ইচ্ছা থেকে অর্জিত হয়।
অতএব, যাঁরা ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন, তাঁদের উচিত এটিকে কেবল দুনিয়াবি লেনদেন মনে না করে একটি মহান ইবাদত হিসেবে গ্রহণ করা। প্রতিটি কাজে সততা, স্বচ্ছতা ও আমানতদারিকে নিজেদের মূলধন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। কারণ, এই পথেই রয়েছে দুনিয়ায় বরকত এবং আখিরাতে আরশের ছায়ার নিচে আশ্রয় লাভের এক অতুলনীয় মর্যাদা। একজন সৎ ব্যবসায়ী শুধু নিজেকেই নয়, বরং পুরো সমাজকে কল্যাণের পথে চালিত করেন, আর এটাই ইসলামের মহান আদর্শ।

আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগে
মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেমুফতি খালিদ কাসেমি

আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যার আমানতদারি নেই, তার ইমানও নেই; যার কাছে অঙ্গীকারের মূল্য নেই, তার দ্বীনদারি নেই।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ)
আমানত রক্ষা করার অনেক ফজিলত কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
এক. আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালন: এরশাদ হচ্ছে, ‘(হে মুসলিমগণ) নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করছেন, তোমরা আমানতসমূহ তার হকদারকে আদায় করে দেবে এবং যখন মানুষের মধ্যে বিচার করবে, তখন ইনসাফের সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদের যে বিষয়ে উপদেশ দেন, তা কতই-না উৎকৃষ্ট! নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন।’ (সুরা নিসা: ৫৮) মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘কেউ তোমার কাছে আমানত রাখলে তা তাকে ফেরত দাও। যে ব্যক্তি তোমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তার সঙ্গে তুমি বিশ্বাসঘাতকতা কোরো না।’ (জামে তিরমিজি)
দুই. রাসুলগণের গুণে গুণান্বিত হওয়া: রাসুলগণ আপন সম্প্রদায়ের লোকজনকে লক্ষ করে বলতেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসুল।’ (সুরা শুআরা: ১০৭)
তিন. ইমানদার ও সফলদের গুণ অর্জন: যারা আমানত রক্ষা করে, মহান আল্লাহ তাদের ‘সফলকাম’ আখ্যা দিয়েছেন। এবং তাদের জন্য জান্নাতুল ফেরদাউসের সুসংবাদ দিয়েছেন। এরশাদ হচ্ছে, ‘...এবং যারা তাদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। এবং যারা নিজেদের নামাজের প্রতি যত্নবান থাকে। এরাই হলো সেই ওয়ারিশ, যারা জান্নাতুল ফেরদাউসের অধিকারী হবে। তারা তাতে সর্বদা থাকবে।’ (সুরা মুমিনুন: ৮-১১)

আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যার আমানতদারি নেই, তার ইমানও নেই; যার কাছে অঙ্গীকারের মূল্য নেই, তার দ্বীনদারি নেই।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ)
আমানত রক্ষা করার অনেক ফজিলত কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
এক. আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালন: এরশাদ হচ্ছে, ‘(হে মুসলিমগণ) নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করছেন, তোমরা আমানতসমূহ তার হকদারকে আদায় করে দেবে এবং যখন মানুষের মধ্যে বিচার করবে, তখন ইনসাফের সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদের যে বিষয়ে উপদেশ দেন, তা কতই-না উৎকৃষ্ট! নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন।’ (সুরা নিসা: ৫৮) মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘কেউ তোমার কাছে আমানত রাখলে তা তাকে ফেরত দাও। যে ব্যক্তি তোমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তার সঙ্গে তুমি বিশ্বাসঘাতকতা কোরো না।’ (জামে তিরমিজি)
দুই. রাসুলগণের গুণে গুণান্বিত হওয়া: রাসুলগণ আপন সম্প্রদায়ের লোকজনকে লক্ষ করে বলতেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসুল।’ (সুরা শুআরা: ১০৭)
তিন. ইমানদার ও সফলদের গুণ অর্জন: যারা আমানত রক্ষা করে, মহান আল্লাহ তাদের ‘সফলকাম’ আখ্যা দিয়েছেন। এবং তাদের জন্য জান্নাতুল ফেরদাউসের সুসংবাদ দিয়েছেন। এরশাদ হচ্ছে, ‘...এবং যারা তাদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। এবং যারা নিজেদের নামাজের প্রতি যত্নবান থাকে। এরাই হলো সেই ওয়ারিশ, যারা জান্নাতুল ফেরদাউসের অধিকারী হবে। তারা তাতে সর্বদা থাকবে।’ (সুরা মুমিনুন: ৮-১১)

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
১৫ আগস্ট ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগে
মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৫ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৬ মিনিট | ০৬: ০১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৪: ৪৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৫ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৬ মিনিট | ০৬: ০১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৪: ৪৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
১৫ আগস্ট ২০২৫
আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেমাহমুদ হাসান ফাহিম

মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১. ‘আল্লাহুম্মা রাহমাতাকা আরজু, ফালা তাকিলনি ইলা নাফসি তারফাতা আইন, ওয়া আসলিহ লি শানি কুল্লাহু, লা ইলাহা ইল্লাহ আনতা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে রহমত (মনের প্রশান্তি) চাই। আপনি এক মুহূর্তও আমাকে নফসের ওপর ছেড়ে দিয়েন না। বরং আপনিই আমার সমস্ত বিষয় ঠিক করে দিন। আপনি ছাড়া (মনের অস্থিরতা ও বিপদ থেকে রক্ষাকারী) কোনো ইলাহ নেই।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৫০০২)
২. ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল আজিমুল হালিম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুল আরশিল আজিম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়া রাব্বুল আরদি ওয়া রাব্বুল আরশিল কারিম।’ অর্থ: ‘মহান, সহনশীল আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। আরশের অধিপতি, মহান আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। আসমান ও জমিনের রব এবং সম্মানিত আরশের রব আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৬৭২)
৩. ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজান, ওয়াল আজযি ওয়াল কাসাল, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবন, ওয়া জিলাইদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশান থেকে, অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে পানাহ চাই।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৬৯৪)
৪. ‘আল্লাহু, আল্লাহু রাব্বি; লা উশরিকু বিহি শাইআ।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আল্লাহ। আমি আপনার সঙ্গে কাউকে শরিক করি না।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২৫)
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, কোনো কারণে মনে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে উল্লিখিত দোয়াগুলো পড়া। এতে মনের অস্থিরতা ও পেরেশান দূর হবে ইনশা আল্লাহ।
লেখক: মাদ্রাসাশিক্ষক, টঙ্গী, গাজীপুর

মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১. ‘আল্লাহুম্মা রাহমাতাকা আরজু, ফালা তাকিলনি ইলা নাফসি তারফাতা আইন, ওয়া আসলিহ লি শানি কুল্লাহু, লা ইলাহা ইল্লাহ আনতা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে রহমত (মনের প্রশান্তি) চাই। আপনি এক মুহূর্তও আমাকে নফসের ওপর ছেড়ে দিয়েন না। বরং আপনিই আমার সমস্ত বিষয় ঠিক করে দিন। আপনি ছাড়া (মনের অস্থিরতা ও বিপদ থেকে রক্ষাকারী) কোনো ইলাহ নেই।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৫০০২)
২. ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল আজিমুল হালিম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুল আরশিল আজিম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়া রাব্বুল আরদি ওয়া রাব্বুল আরশিল কারিম।’ অর্থ: ‘মহান, সহনশীল আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। আরশের অধিপতি, মহান আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। আসমান ও জমিনের রব এবং সম্মানিত আরশের রব আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৬৭২)
৩. ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজান, ওয়াল আজযি ওয়াল কাসাল, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবন, ওয়া জিলাইদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশান থেকে, অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে পানাহ চাই।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৬৯৪)
৪. ‘আল্লাহু, আল্লাহু রাব্বি; লা উশরিকু বিহি শাইআ।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আল্লাহ। আমি আপনার সঙ্গে কাউকে শরিক করি না।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২৫)
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, কোনো কারণে মনে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে উল্লিখিত দোয়াগুলো পড়া। এতে মনের অস্থিরতা ও পেরেশান দূর হবে ইনশা আল্লাহ।
লেখক: মাদ্রাসাশিক্ষক, টঙ্গী, গাজীপুর

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
১৫ আগস্ট ২০২৫
আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৫ মিনিট | ০৬: ০০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৪ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৯ মিনিট | ০৪: ৪৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৫ মিনিট | ০৬: ০০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৪ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৯ মিনিট | ০৪: ৪৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
১৫ আগস্ট ২০২৫
আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগে
মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সারাক্ষণ অস্থিরতা বিরাজ করে। কাজে স্থিরতা আসার পূর্বশর্ত হলো মানসিক শান্তি। কোরআন-সুন্নাহয় এই অশান্তি বা অস্থিরতা ভাব দূর করার অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
১ দিন আগে