মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল। তিনি প্রায় ৩০০টি স্থাপনা নির্মাণ করেন, যেগুলোর মধ্যে মসজিদ, মাদ্রাসা, সেতু, প্রাসাদসহ অনেক ধরনের স্থাপনা অন্তর্ভুক্ত। তাঁর কাজ শুধু ইসলামি স্থাপত্যশিল্পের গৌরব বৃদ্ধি করেনি, বরং বিশ্ব স্থাপত্যেও একটি নতুন ধারার সূচনা করেছে।
প্রাথমিক জীবন
মিমার সিনানের জন্ম ১৪৮৯ সালে, আনাতোলিয়ার কায়সেরি অঞ্চলের আগারনাস গ্রামে। তাঁর পরিবার ছিল খ্রিষ্টান এবং তাঁর নাম ছিল জোসেফ। উসমানীয় সাম্রাজ্যের দেভশিরমে প্রথা অনুসারে তাঁকে অল্প বয়সে সুলতানের সেবায় আনা হয়। এই প্রথায় খ্রিষ্টান পরিবার থেকে প্রতিভাবান যুবকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করিয়ে তাঁদের সামরিক বা প্রশাসনিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো।
সেনাবাহিনীতে যোগদানের পর তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং ‘মিমার সিনান’ নামে পরিচিত হন। সেনাজীবনে তাঁর প্রকৌশল ও স্থাপত্য দক্ষতা প্রমাণিত হয়। সামরিক প্রশিক্ষণের সময় তিনি গণিত, প্রকৌশল ও হস্তশিল্পে দক্ষতা অর্জন করেন, যা পরবর্তী সময়ে তাঁকে স্থাপত্যশিল্পে সফলতা এনে দেয়।
উসমানীয় সাম্রাজ্যে অবদান
১৫৩৯ সালে মিমার সিনান উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি (মিমারবাশি) হিসেবে নিযুক্ত হন। এই পদে তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর কাজ করেন এবং তাঁর পরিকল্পনায় সাম্রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নির্মিত হয়। তাঁর কাজ শুধু ইস্তাম্বুলেই সীমাবদ্ধ ছিল না; তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থাপনা নির্মাণ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য স্থাপত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে—
সেলিমিয়া মসজিদ (১৫৭৫, এদিরনে): মিমার সিনানের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি হিসেবে ধরা হয় সেলিমিয়া মসজিদকে। সুলতান দ্বিতীয় সেলিমের আদেশে নির্মিত মসজিদটি কেন্দ্রীয় গম্বুজের উচ্চতা, ব্যাস এবং স্থাপত্যিক নকশার জন্য আজও বিস্ময় জাগায়। এটি উসমানীয় স্থাপত্যের উৎকর্ষের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।
সুলেমানিয়া মসজিদ (১৫৫৭, ইস্তাম্বুল): সুলতান সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের নামে নির্মিত এই মসজিদ উসমানীয় স্থাপত্যের অন্যতম গৌরব। এটি ইস্তাম্বুল শহরের একটি প্রধান নিদর্শন এবং এর জটিল নকশা ও বিশাল আকার মিমার সিনানের প্রতিভার পরিচায়ক।
মিহরিমাহ সুলতান মসজিদ: এটি সুলতান সুলেমানের কন্যা মিহরিমাহ সুলতানের জন্য নির্মিত। এই মসজিদ মিমার সিনানের নকশাগত কৌশলের একটি নিখুঁত উদাহরণ। এর আলো-বাতাসের প্রাকৃতিক প্রবাহ এবং নান্দনিকতা স্থপতিদের জন্য আজও অনুপ্রেরণা।
সেতু ও অন্যান্য স্থাপনা: মিমার সিনান শুধু মসজিদ নির্মাণেই দক্ষ ছিলেন না, তিনি সেতু, প্রাসাদ এবং অন্যান্য কাঠামোও নির্মাণ করেছেন। তার নির্মিত মাগলোভা সেতু ইস্তাম্বুলের কাছে অবস্থিত এবং এটি তার স্থাপত্যের এক অমর নিদর্শন।
স্থাপত্যশৈলী
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্মে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা তাঁর দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার পরিচায়ক। যেমন:
গম্বুজ নির্মাণ: মিমার সিনান ইসলামি স্থাপত্যে গম্বুজ নির্মাণের ক্ষেত্রে একটি নতুন মান তৈরি করেন। তাঁর নির্মিত মসজিদগুলোর গম্বুজ স্থায়িত্ব ও নান্দনিকতার জন্য বিখ্যাত।
ভারসাম্য ও শৃঙ্খলা: তাঁর নকশাগুলোতে স্থাপত্যিক ভারসাম্য বজায় রাখা হয়েছে, যা ওই সময়ের অন্যান্য স্থাপত্য থেকে আলাদা।
আলো-বাতাসের প্রাকৃতিক প্রবাহ: তাঁর নির্মিত স্থাপনাগুলোতে প্রাকৃতিক আলো এবং বাতাস প্রবাহের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা ছিল, যা পরিবেশবান্ধব এবং ব্যবহারকারীদের জন্য আরামদায়ক।
ইসলামি শিল্পের সৌন্দর্য: মিমার সিনান ইসলামি নকশার সঙ্গে প্রকৌশল দক্ষতার এমন সমন্বয় করেন, যা তার স্থাপত্যকে অনন্য করে তোলে।
উত্তরাধিকার
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্ম তাঁর জীবদ্দশায়ই অসংখ্য প্রশংসা অর্জন করে। তাঁর কাজ শুধু উসমানীয় সাম্রাজ্যের জন্য নয়, বরং বিশ্বস্থাপত্যের ইতিহাসের জন্য একটি মাইলফলক। ১৫৮৮ সালে তাঁর মৃত্যুর পর, তাঁর ছাত্র ও অনুগামীরা তাঁর ধারাকে অব্যাহত রাখেন। তাঁর কাজ পরে ইউরোপ এবং অন্যান্য অঞ্চলের স্থাপত্যে প্রভাব ফেলে।
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্ম আজও অটুট রয়েছে এবং এটি ইসলামি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি জীবন্ত নিদর্শন। তাঁর কাজ আমাদের শেখায় যে প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং সৃজনশীলতার মিশ্রণ একটি জাতির ইতিহাসকে বদলে দিতে পারে।
সূত্র:
গডফ্রে গুডউইন। সিনান: ওসমানীয় স্থাপত্য এবং তার উত্তরাধিকার। থেমস অ্যান্ড হাডসন, ১৯৭১।
গুলরু নেকিপোগলু। সিনান যুগ: ওসমানীয় সাম্রাজ্যে স্থাপত্য সংস্কৃতি। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২০০৫।
সিনানের ইসলামী উত্তরাধিকার। ইসলামিক আর্টস মিউজিয়াম, ইস্তাম্বুল আর্কাইভস।

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল। তিনি প্রায় ৩০০টি স্থাপনা নির্মাণ করেন, যেগুলোর মধ্যে মসজিদ, মাদ্রাসা, সেতু, প্রাসাদসহ অনেক ধরনের স্থাপনা অন্তর্ভুক্ত। তাঁর কাজ শুধু ইসলামি স্থাপত্যশিল্পের গৌরব বৃদ্ধি করেনি, বরং বিশ্ব স্থাপত্যেও একটি নতুন ধারার সূচনা করেছে।
প্রাথমিক জীবন
মিমার সিনানের জন্ম ১৪৮৯ সালে, আনাতোলিয়ার কায়সেরি অঞ্চলের আগারনাস গ্রামে। তাঁর পরিবার ছিল খ্রিষ্টান এবং তাঁর নাম ছিল জোসেফ। উসমানীয় সাম্রাজ্যের দেভশিরমে প্রথা অনুসারে তাঁকে অল্প বয়সে সুলতানের সেবায় আনা হয়। এই প্রথায় খ্রিষ্টান পরিবার থেকে প্রতিভাবান যুবকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করিয়ে তাঁদের সামরিক বা প্রশাসনিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো।
সেনাবাহিনীতে যোগদানের পর তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং ‘মিমার সিনান’ নামে পরিচিত হন। সেনাজীবনে তাঁর প্রকৌশল ও স্থাপত্য দক্ষতা প্রমাণিত হয়। সামরিক প্রশিক্ষণের সময় তিনি গণিত, প্রকৌশল ও হস্তশিল্পে দক্ষতা অর্জন করেন, যা পরবর্তী সময়ে তাঁকে স্থাপত্যশিল্পে সফলতা এনে দেয়।
উসমানীয় সাম্রাজ্যে অবদান
১৫৩৯ সালে মিমার সিনান উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি (মিমারবাশি) হিসেবে নিযুক্ত হন। এই পদে তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর কাজ করেন এবং তাঁর পরিকল্পনায় সাম্রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নির্মিত হয়। তাঁর কাজ শুধু ইস্তাম্বুলেই সীমাবদ্ধ ছিল না; তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থাপনা নির্মাণ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য স্থাপত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে—
সেলিমিয়া মসজিদ (১৫৭৫, এদিরনে): মিমার সিনানের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি হিসেবে ধরা হয় সেলিমিয়া মসজিদকে। সুলতান দ্বিতীয় সেলিমের আদেশে নির্মিত মসজিদটি কেন্দ্রীয় গম্বুজের উচ্চতা, ব্যাস এবং স্থাপত্যিক নকশার জন্য আজও বিস্ময় জাগায়। এটি উসমানীয় স্থাপত্যের উৎকর্ষের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।
সুলেমানিয়া মসজিদ (১৫৫৭, ইস্তাম্বুল): সুলতান সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের নামে নির্মিত এই মসজিদ উসমানীয় স্থাপত্যের অন্যতম গৌরব। এটি ইস্তাম্বুল শহরের একটি প্রধান নিদর্শন এবং এর জটিল নকশা ও বিশাল আকার মিমার সিনানের প্রতিভার পরিচায়ক।
মিহরিমাহ সুলতান মসজিদ: এটি সুলতান সুলেমানের কন্যা মিহরিমাহ সুলতানের জন্য নির্মিত। এই মসজিদ মিমার সিনানের নকশাগত কৌশলের একটি নিখুঁত উদাহরণ। এর আলো-বাতাসের প্রাকৃতিক প্রবাহ এবং নান্দনিকতা স্থপতিদের জন্য আজও অনুপ্রেরণা।
সেতু ও অন্যান্য স্থাপনা: মিমার সিনান শুধু মসজিদ নির্মাণেই দক্ষ ছিলেন না, তিনি সেতু, প্রাসাদ এবং অন্যান্য কাঠামোও নির্মাণ করেছেন। তার নির্মিত মাগলোভা সেতু ইস্তাম্বুলের কাছে অবস্থিত এবং এটি তার স্থাপত্যের এক অমর নিদর্শন।
স্থাপত্যশৈলী
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্মে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা তাঁর দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার পরিচায়ক। যেমন:
গম্বুজ নির্মাণ: মিমার সিনান ইসলামি স্থাপত্যে গম্বুজ নির্মাণের ক্ষেত্রে একটি নতুন মান তৈরি করেন। তাঁর নির্মিত মসজিদগুলোর গম্বুজ স্থায়িত্ব ও নান্দনিকতার জন্য বিখ্যাত।
ভারসাম্য ও শৃঙ্খলা: তাঁর নকশাগুলোতে স্থাপত্যিক ভারসাম্য বজায় রাখা হয়েছে, যা ওই সময়ের অন্যান্য স্থাপত্য থেকে আলাদা।
আলো-বাতাসের প্রাকৃতিক প্রবাহ: তাঁর নির্মিত স্থাপনাগুলোতে প্রাকৃতিক আলো এবং বাতাস প্রবাহের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা ছিল, যা পরিবেশবান্ধব এবং ব্যবহারকারীদের জন্য আরামদায়ক।
ইসলামি শিল্পের সৌন্দর্য: মিমার সিনান ইসলামি নকশার সঙ্গে প্রকৌশল দক্ষতার এমন সমন্বয় করেন, যা তার স্থাপত্যকে অনন্য করে তোলে।
উত্তরাধিকার
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্ম তাঁর জীবদ্দশায়ই অসংখ্য প্রশংসা অর্জন করে। তাঁর কাজ শুধু উসমানীয় সাম্রাজ্যের জন্য নয়, বরং বিশ্বস্থাপত্যের ইতিহাসের জন্য একটি মাইলফলক। ১৫৮৮ সালে তাঁর মৃত্যুর পর, তাঁর ছাত্র ও অনুগামীরা তাঁর ধারাকে অব্যাহত রাখেন। তাঁর কাজ পরে ইউরোপ এবং অন্যান্য অঞ্চলের স্থাপত্যে প্রভাব ফেলে।
মিমার সিনানের স্থাপত্যকর্ম আজও অটুট রয়েছে এবং এটি ইসলামি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি জীবন্ত নিদর্শন। তাঁর কাজ আমাদের শেখায় যে প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং সৃজনশীলতার মিশ্রণ একটি জাতির ইতিহাসকে বদলে দিতে পারে।
সূত্র:
গডফ্রে গুডউইন। সিনান: ওসমানীয় স্থাপত্য এবং তার উত্তরাধিকার। থেমস অ্যান্ড হাডসন, ১৯৭১।
গুলরু নেকিপোগলু। সিনান যুগ: ওসমানীয় সাম্রাজ্যে স্থাপত্য সংস্কৃতি। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২০০৫।
সিনানের ইসলামী উত্তরাধিকার। ইসলামিক আর্টস মিউজিয়াম, ইস্তাম্বুল আর্কাইভস।

প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
৭ ঘণ্টা আগে
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
৮ ঘণ্টা আগে
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

সৌদি কর্তৃপক্ষ মসজিদে হারামের অভ্যন্তরে হারিয়ে যাওয়া শিশু ও বয়স্কদের খুঁজে বের করার জন্য বিনা মূল্যে সেফটি ব্রেসলেট (রিস্টব্যান্ড) বিতরণ করছে। এই ব্রেসলেটগুলো সরবরাহ করা হচ্ছে আজইয়াদ গেট ৩ এবং কিং ফাহাদ গেট ৭৯-এ।
গ্র্যান্ড মসজিদে আগত অভিভাবকেরা নির্দিষ্ট গেটগুলোতে প্রবেশের সময় এই ব্রেসলেটগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। কর্মী বাহিনী এই সুনির্দিষ্ট স্থানগুলোতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান করছে।
এই সুরক্ষা ব্রেসলেটগুলো গ্র্যান্ড মসজিদের ভেতরে শিশু ও বয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে—তাদের সহজে ট্র্যাক করতে সাহায্য করছে এবং হারিয়ে যাওয়া শিশুর ঘটনা প্রায় শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে।
নিরাপত্তাকর্মী ও মসজিদ স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যাতে তাঁরা হারিয়ে যাওয়া শিশু বা বয়স্কদের দেখলে ব্রেসলেটগুলো পরীক্ষা করতে পারেন এবং দ্রুত সেখানে তালিকাভুক্ত অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
ব্রেসলেটগুলোতে যোগাযোগের তথ্য সংযুক্ত থাকে, যাতে কোনো হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে দ্রুত তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়।
প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে ব্রেসলেটগুলো একজন দর্শনার্থীর অবস্থানকালীন পুরো সময়জুড়ে সক্রিয় থাকে এবং প্রস্থান করার সময় নিষ্ক্রিয় করা হয়। এর জন্য কোনো খরচ লাগে না এবং কোনো ব্যক্তিগত তথ্যও সংরক্ষণ করা হয় না।
সূত্র: দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন

সৌদি কর্তৃপক্ষ মসজিদে হারামের অভ্যন্তরে হারিয়ে যাওয়া শিশু ও বয়স্কদের খুঁজে বের করার জন্য বিনা মূল্যে সেফটি ব্রেসলেট (রিস্টব্যান্ড) বিতরণ করছে। এই ব্রেসলেটগুলো সরবরাহ করা হচ্ছে আজইয়াদ গেট ৩ এবং কিং ফাহাদ গেট ৭৯-এ।
গ্র্যান্ড মসজিদে আগত অভিভাবকেরা নির্দিষ্ট গেটগুলোতে প্রবেশের সময় এই ব্রেসলেটগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। কর্মী বাহিনী এই সুনির্দিষ্ট স্থানগুলোতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান করছে।
এই সুরক্ষা ব্রেসলেটগুলো গ্র্যান্ড মসজিদের ভেতরে শিশু ও বয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে—তাদের সহজে ট্র্যাক করতে সাহায্য করছে এবং হারিয়ে যাওয়া শিশুর ঘটনা প্রায় শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে।
নিরাপত্তাকর্মী ও মসজিদ স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যাতে তাঁরা হারিয়ে যাওয়া শিশু বা বয়স্কদের দেখলে ব্রেসলেটগুলো পরীক্ষা করতে পারেন এবং দ্রুত সেখানে তালিকাভুক্ত অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
ব্রেসলেটগুলোতে যোগাযোগের তথ্য সংযুক্ত থাকে, যাতে কোনো হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে দ্রুত তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়।
প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে ব্রেসলেটগুলো একজন দর্শনার্থীর অবস্থানকালীন পুরো সময়জুড়ে সক্রিয় থাকে এবং প্রস্থান করার সময় নিষ্ক্রিয় করা হয়। এর জন্য কোনো খরচ লাগে না এবং কোনো ব্যক্তিগত তথ্যও সংরক্ষণ করা হয় না।
সূত্র: দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল।
২১ মার্চ ২০২৫
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
৮ ঘণ্টা আগে
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ার স্বনামধন্য শায়খুল হাদিস মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুর-২ কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল প্রায় ৬৩ বছর। পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর ডায়াবেটিস রোগে ভুগছিলেন।
আজ জোহরের নামাজের পর তাঁর কর্মস্থল জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তাঁকে পিরোজপুরের গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হবে।
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
শৈশবেই নিজ এলাকায় প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করার পর তিনি দ্বীনি শিক্ষার পথে অগ্রসর হন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত দারুল উলুম বাদুরা মাদ্রাসায় উর্দু, ফারসি ও মিজান জামাত সম্পন্ন করেন। এরপর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার কাজুলিয়া মাদ্রাসায় নাহবেমির ও হেদায়াতুন্নাহু জামাত শেষ করেন। ১৯৭৮ সালে গওহরডাঙ্গা দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম মাদ্রাসা থেকে কাফিয়া জামাত সমাপ্ত করে বোর্ড পরীক্ষায় মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হন।
১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসায় শরহে জামি, শরহে বেকায়া ও হেদায়া জামাত সম্পন্ন করেন। পরবর্তীকালে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দে জালালাইন, মেশকাত, তাকমিলে দাওরা ও তাকমিলে আদব সম্পন্ন করেন। মেশকাত জামাতে তিনি কৃতিত্বের সঙ্গে মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হন।
১৯৮৭ সালে তিনি আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উর্দু সাহিত্যে মাস্টার্স সমমানের কামেল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেন এবং বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হন। একই সময়ে দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে খোশখাত বা ক্যালিগ্রাফিতে বিশেষ সনদও অর্জন করেন।
শিক্ষকতা জীবনের সূচনা হয় ভারতের রাজস্থানের জামিয়া লতিফিয়ায়। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সেখানে তিনি বুখারি শরিফ, তিরমিজি, মুসলিম ও মিশকাত শরিফের দরস প্রদান করেন। পরবর্তীকালে দেশে ফিরে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত জামিয়া রহমাতুল্লাহ আমলাপাড়া মাদ্রাসায় এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত জামিয়া আশরাফুল উলুম বড় কাটারা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। ২০০০ সালে জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ায় দাওরায়ে হাদিস চালু হলে তিনি সেখানে বুখারি ও তিরমিজি শরিফের দরস শুরু করেন। দীর্ঘদিন তিনি এখানে শিক্ষাসচিবের দায়িত্বও পালন করেন এবং আমৃত্যু জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ার শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন।
তিনি লালমাটিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি লালবাগ জামিয়া শায়েখিয়া, জামিয়া আবরারিয়া কামরাঙ্গীরচরসহ বিভিন্ন মাদ্রাসায় বুখারি শরিফের দরস প্রদান করেন। ১৯৯১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি নারায়ণগঞ্জের ঐতিহাসিক কেল্লা শাহী মসজিদে নিয়মিত খতিবের দায়িত্ব পালন করেন।
ইসলাহি ও তাসাউফের ক্ষেত্রে তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে অধ্যয়নকালেই মাওলানা মছিহুল্লাহ খান জালালাবাদী (রহ.)-এর হাতে বাইআত গ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে শাহ আবরারুল হক (রহ.) এবং এরপর আল্লামা কমরুদ্দীনের হাতে রুজু ও বাইআত গ্রহণ করে খেলাফত লাভ করেন।
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশে সফর করে দ্বীনি খেদমত আঞ্জাম দিয়েছেন। তিনি মৃত্যুকালে স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর ইন্তেকালে দেশের আলেম সমাজ, ছাত্রবৃন্দ ও ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ার স্বনামধন্য শায়খুল হাদিস মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুর-২ কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল প্রায় ৬৩ বছর। পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর ডায়াবেটিস রোগে ভুগছিলেন।
আজ জোহরের নামাজের পর তাঁর কর্মস্থল জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তাঁকে পিরোজপুরের গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হবে।
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
শৈশবেই নিজ এলাকায় প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করার পর তিনি দ্বীনি শিক্ষার পথে অগ্রসর হন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত দারুল উলুম বাদুরা মাদ্রাসায় উর্দু, ফারসি ও মিজান জামাত সম্পন্ন করেন। এরপর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার কাজুলিয়া মাদ্রাসায় নাহবেমির ও হেদায়াতুন্নাহু জামাত শেষ করেন। ১৯৭৮ সালে গওহরডাঙ্গা দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম মাদ্রাসা থেকে কাফিয়া জামাত সমাপ্ত করে বোর্ড পরীক্ষায় মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হন।
১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসায় শরহে জামি, শরহে বেকায়া ও হেদায়া জামাত সম্পন্ন করেন। পরবর্তীকালে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দে জালালাইন, মেশকাত, তাকমিলে দাওরা ও তাকমিলে আদব সম্পন্ন করেন। মেশকাত জামাতে তিনি কৃতিত্বের সঙ্গে মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হন।
১৯৮৭ সালে তিনি আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উর্দু সাহিত্যে মাস্টার্স সমমানের কামেল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেন এবং বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হন। একই সময়ে দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে খোশখাত বা ক্যালিগ্রাফিতে বিশেষ সনদও অর্জন করেন।
শিক্ষকতা জীবনের সূচনা হয় ভারতের রাজস্থানের জামিয়া লতিফিয়ায়। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সেখানে তিনি বুখারি শরিফ, তিরমিজি, মুসলিম ও মিশকাত শরিফের দরস প্রদান করেন। পরবর্তীকালে দেশে ফিরে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত জামিয়া রহমাতুল্লাহ আমলাপাড়া মাদ্রাসায় এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত জামিয়া আশরাফুল উলুম বড় কাটারা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। ২০০০ সালে জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ায় দাওরায়ে হাদিস চালু হলে তিনি সেখানে বুখারি ও তিরমিজি শরিফের দরস শুরু করেন। দীর্ঘদিন তিনি এখানে শিক্ষাসচিবের দায়িত্বও পালন করেন এবং আমৃত্যু জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ার শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন।
তিনি লালমাটিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি লালবাগ জামিয়া শায়েখিয়া, জামিয়া আবরারিয়া কামরাঙ্গীরচরসহ বিভিন্ন মাদ্রাসায় বুখারি শরিফের দরস প্রদান করেন। ১৯৯১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি নারায়ণগঞ্জের ঐতিহাসিক কেল্লা শাহী মসজিদে নিয়মিত খতিবের দায়িত্ব পালন করেন।
ইসলাহি ও তাসাউফের ক্ষেত্রে তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে অধ্যয়নকালেই মাওলানা মছিহুল্লাহ খান জালালাবাদী (রহ.)-এর হাতে বাইআত গ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে শাহ আবরারুল হক (রহ.) এবং এরপর আল্লামা কমরুদ্দীনের হাতে রুজু ও বাইআত গ্রহণ করে খেলাফত লাভ করেন।
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশে সফর করে দ্বীনি খেদমত আঞ্জাম দিয়েছেন। তিনি মৃত্যুকালে স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর ইন্তেকালে দেশের আলেম সমাজ, ছাত্রবৃন্দ ও ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল।
২১ মার্চ ২০২৫
প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
৭ ঘণ্টা আগে
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান মরহুমের কর্মজীবনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘হাজি সেলিম সাহেব দীর্ঘকাল ধরে দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে একটি বিশেষ জামাতের খেদমতে তাঁর অবদান ছিল অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য, যা সংশ্লিষ্টদের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, মরহুম হাজি সেলিমের জানাজা আজ জোহরের নামাজের পর মান্দাইল-জিনজিরা ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
তাঁর ইন্তেকালে দাওয়াত ও তাবলিগের অঙ্গনে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাবলিগের সাথি ভাই ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করেছেন—তিনি যেন তাঁকে ক্ষমা করেন, তাঁর কবরকে প্রশস্ত করেন, জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দান করেন।

তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান মরহুমের কর্মজীবনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘হাজি সেলিম সাহেব দীর্ঘকাল ধরে দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে একটি বিশেষ জামাতের খেদমতে তাঁর অবদান ছিল অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য, যা সংশ্লিষ্টদের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, মরহুম হাজি সেলিমের জানাজা আজ জোহরের নামাজের পর মান্দাইল-জিনজিরা ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
তাঁর ইন্তেকালে দাওয়াত ও তাবলিগের অঙ্গনে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাবলিগের সাথি ভাই ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করেছেন—তিনি যেন তাঁকে ক্ষমা করেন, তাঁর কবরকে প্রশস্ত করেন, জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দান করেন।

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল।
২১ মার্চ ২০২৫
প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
৭ ঘণ্টা আগে
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
৮ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

মিমার সিনান (১৪৮৯–১৫৮৮) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্থাপত্যশিল্পের এক রত্ন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হিসেবে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই উসমানীয় স্থাপত্যশিল্প উৎকর্ষের চূড়া স্পর্শ করেছিল।
২১ মার্চ ২০২৫
প্রতিটি ব্রেসলেটে একটি অনন্য আরএফআইডি (RFID) আইডি রয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ আলাদা হয়ে গেলে, নিরাপত্তাকর্মীরা আইডি স্ক্যান করে দ্রুত তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন বা অ্যাপের প্রয়োজন নেই।
৭ ঘণ্টা আগে
মরহুম মাওলানা মাহবুবুল হক কাসেমী ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর থানার নলবুনিয়া গ্রামে এক দ্বীনি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাওলানা শামসুল হক এবং দাদা ছিলেন মৌলভি নাজেম আলী হাওলাদার।
৮ ঘণ্টা আগে
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে