মুফতি সফিউল্লাহ
মানব জাতিকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করে দিয়েছেন। কাউকে করেছেন ধনী-প্রভাবশালী আবার কাউকে করেছেন দরিদ্র-অসহায়। পৃথিবীর সুন্দর পরিচালনার জন্য এমন স্তর নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সঙ্গে সঙ্গে ধনবান-ক্ষমতার অধিকারীদের ইনসাফভিত্তিক কার্য পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন। জুলুম-নির্যাতন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন।
জুলুম একটি মহাপাপ। জুলুম করা ভয়াবহ অপরাধ। পরকালে এর পরিণাম হবে অত্যন্ত কঠিন। অতীতের নেক আমল সমূহ নষ্ট করে দেয়। জুলুমকারী মানুষের ঘৃণার পাত্র হয়। মজলুম তার জন্য বদ দোয়া করতে থাকে। জুলুমকারী দুনিয়াতেও শাস্তি পেয়ে থাকে আর আখেরাতে তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আজাব জাহান্নাম।
জুলুমের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে সতর্ক করেছেন। জালিমদের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অভিযোগ তো তাদের বিরুদ্ধে, যারা মানুষের ওপর জুলুম করে ও পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়। এরূপ লোকদের জন্য আছে যন্ত্রণাময় শাস্তি।’ (সুরা শুরা: ৪২)। তিনি আরও বলেন, ‘অচিরেই জালিমরা জানতে পারবে, তাদের প্রত্যাবর্তনস্থল কোথায় হবে।’ (সুরা শুআরা: ২২৭)
যেসব জনপদের অধিবাসীরা জুলুম নির্যাতন করে আল্লাহ তাআলা তাদের ধ্বংসের ব্যাপারে সতর্ক করে পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যেসব জনপদ জুলুমে লিপ্ত হয়, তোমার প্রতিপালক যখন তাদের ধরেন, তখন তার ধরা এমনই হয়ে থাকে। বাস্তবিকই তার ধরা অতি মর্মন্তুদ, অতি কঠিন।’ (সুরা হুদ: ১০২)
বাহ্যিকভাবে জালিমদের সফল মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে জালেমরা কখনো সফলকাম হয় না। আল্লাহ তাআলা বলেন, জালিমরা কখনো সফলকাম হয় না। (সুরা আনআম: ৫৭)
জুলুম কত বড় পাপ এর থেকে প্রতীয়মান হয় যে জালেমকে সহযোগিতাকারীর জন্যও রয়েছে জাহান্নাম। এ সম্পর্কে কোরআনে এসেছে, ‘আর তোমরা জালিমদের প্রতি ঝুঁকে পড়বে না, জালিমদের সহযোগী হবে না। তাহলে (জাহান্নামের) আগুন তোমাদেরও স্পর্শ করবে।’ (সুরা হুদ: ১১৩)
অসংখ্য হাদিসে জুলুমের ভয়াবহ পরিণামের কথা বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আমার বান্দাগণ, আমি জুলুম করাকে নিজের প্রতি হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করে দিয়েছি। সুতরাং একে অন্যের প্রতি জুলুম করো না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৫৭৭)
অন্য হাদিসে আছে, ‘আল্লাহ তাআলা জালিমকে অবকাশ দেন (এরপর জালিম জুলুম থেকে ফিরে না এলে) তাকে এমনভাবে শাস্তি দেন যে, জালিম সে শাস্তি থেকে পলায়ন করতে পারে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৪৬৮৬)
জুলুম এমন জঘন্য অপরাধ, যার শাস্তি আল্লাহ তাআলা দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুটি পাপের শাস্তি আল্লাহ তাআলা আখিরাতের পাশাপাশি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। তা হলো, জুলুম ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার শাস্তি।’ (জামে তিরমিজি: ২৫১১)
কিয়ামতের দিন জুলুমের শাস্তি ভয়ানক হবে। জুলুমকারীর জন্য জুলুম বহু অন্ধকার হয়ে আসবে। এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। কেননা জুলুম কিয়ামতের দিন বহু অন্ধকার হয়ে দেখা দেবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৪৪৭)
যাকে জুলুম করা হয় আরবি ভাষায় তাকে মজলুম বলা হয়। আল্লাহ তাআলা মজলুমের দোয়া কবুল করে থাকেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহর কাছ থেকে ফেরত আসে না। ১. ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া। ২. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া। ৩. মজলুমের দোয়া। আল্লাহ তাআলা তাদের দোয়া মেঘমালার ওপরে তুলে নেন এবং তার জন্য আসমানের দরজাগুলো খুলে দেন। মহান রব বলেন—আমার সম্মানের শপথ, কিছুটা বিলম্ব হলেও আমি তোমাকে অবশ্যই সাহায্য করব।’ (জামে তিরমিজি: ৩৫৯৮)
আল্লাহ সব চাইতে বেশি ইনসাফের অধিকারী। তিনি জুলুম পছন্দ করেন না। ন্যায়-ইনসাফের আদেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের ন্যায়পন্থা, অনুগ্রহ ও নিকটাত্মীয়দের হক প্রদানের নির্দেশ দেন এবং অশ্লীল ও নিষিদ্ধ কার্যাবলি থেকে নিষেধ করেন।’ (সুরা নাহল: ৯০)
জুলুম ঘরে-বাইরে সর্বত্র হতে পারে। স্বামী তার স্ত্রীর ওপর স্ত্রী তার স্বামীর ওপর নানাভাবে জুলুম করে থাকে। জুলুম শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবেই হতে পারে। নানা ক্ষেত্রে নানাভাবে জুলুম হতে পারে। জুলুম নিজের নফসের ওপরেও হতে পারে। যেমন, মসজিদ-মাদ্রাসা বা দ্বীনি কোনো কাজে বাধা দেওয়া নিজের প্রতি জুলুম। এমন ব্যক্তিদের জন্য রয়েছে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা এবং আখেরাতে মহা শাস্তি।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘সেই ব্যক্তির চেয়ে বড় জালেম আর কে আছে, যে আল্লাহর মসজিদসমূহে আল্লাহর নাম নিতে বাধা প্রদান করে এবং তাকে বিরান করার চেষ্টা করে? এরূপ লোকের তো ভীত-বিহ্বল না হয়ে তাতে প্রবেশ করাই সংগত নয়। তাদের জন্য দুনিয়ায় রয়েছে লাঞ্ছনা এবং আখেরাতে রয়েছে মহা শাস্তি।’ (সুরা বাকারা: ১১৪)
লেখক: শিক্ষক, জামিয়া মিফতাহুল উলূম নেত্রকোনা
মানব জাতিকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করে দিয়েছেন। কাউকে করেছেন ধনী-প্রভাবশালী আবার কাউকে করেছেন দরিদ্র-অসহায়। পৃথিবীর সুন্দর পরিচালনার জন্য এমন স্তর নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সঙ্গে সঙ্গে ধনবান-ক্ষমতার অধিকারীদের ইনসাফভিত্তিক কার্য পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন। জুলুম-নির্যাতন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন।
জুলুম একটি মহাপাপ। জুলুম করা ভয়াবহ অপরাধ। পরকালে এর পরিণাম হবে অত্যন্ত কঠিন। অতীতের নেক আমল সমূহ নষ্ট করে দেয়। জুলুমকারী মানুষের ঘৃণার পাত্র হয়। মজলুম তার জন্য বদ দোয়া করতে থাকে। জুলুমকারী দুনিয়াতেও শাস্তি পেয়ে থাকে আর আখেরাতে তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আজাব জাহান্নাম।
জুলুমের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে সতর্ক করেছেন। জালিমদের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অভিযোগ তো তাদের বিরুদ্ধে, যারা মানুষের ওপর জুলুম করে ও পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়। এরূপ লোকদের জন্য আছে যন্ত্রণাময় শাস্তি।’ (সুরা শুরা: ৪২)। তিনি আরও বলেন, ‘অচিরেই জালিমরা জানতে পারবে, তাদের প্রত্যাবর্তনস্থল কোথায় হবে।’ (সুরা শুআরা: ২২৭)
যেসব জনপদের অধিবাসীরা জুলুম নির্যাতন করে আল্লাহ তাআলা তাদের ধ্বংসের ব্যাপারে সতর্ক করে পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যেসব জনপদ জুলুমে লিপ্ত হয়, তোমার প্রতিপালক যখন তাদের ধরেন, তখন তার ধরা এমনই হয়ে থাকে। বাস্তবিকই তার ধরা অতি মর্মন্তুদ, অতি কঠিন।’ (সুরা হুদ: ১০২)
বাহ্যিকভাবে জালিমদের সফল মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে জালেমরা কখনো সফলকাম হয় না। আল্লাহ তাআলা বলেন, জালিমরা কখনো সফলকাম হয় না। (সুরা আনআম: ৫৭)
জুলুম কত বড় পাপ এর থেকে প্রতীয়মান হয় যে জালেমকে সহযোগিতাকারীর জন্যও রয়েছে জাহান্নাম। এ সম্পর্কে কোরআনে এসেছে, ‘আর তোমরা জালিমদের প্রতি ঝুঁকে পড়বে না, জালিমদের সহযোগী হবে না। তাহলে (জাহান্নামের) আগুন তোমাদেরও স্পর্শ করবে।’ (সুরা হুদ: ১১৩)
অসংখ্য হাদিসে জুলুমের ভয়াবহ পরিণামের কথা বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আমার বান্দাগণ, আমি জুলুম করাকে নিজের প্রতি হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করে দিয়েছি। সুতরাং একে অন্যের প্রতি জুলুম করো না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৫৭৭)
অন্য হাদিসে আছে, ‘আল্লাহ তাআলা জালিমকে অবকাশ দেন (এরপর জালিম জুলুম থেকে ফিরে না এলে) তাকে এমনভাবে শাস্তি দেন যে, জালিম সে শাস্তি থেকে পলায়ন করতে পারে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৪৬৮৬)
জুলুম এমন জঘন্য অপরাধ, যার শাস্তি আল্লাহ তাআলা দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুটি পাপের শাস্তি আল্লাহ তাআলা আখিরাতের পাশাপাশি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। তা হলো, জুলুম ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার শাস্তি।’ (জামে তিরমিজি: ২৫১১)
কিয়ামতের দিন জুলুমের শাস্তি ভয়ানক হবে। জুলুমকারীর জন্য জুলুম বহু অন্ধকার হয়ে আসবে। এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। কেননা জুলুম কিয়ামতের দিন বহু অন্ধকার হয়ে দেখা দেবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৪৪৭)
যাকে জুলুম করা হয় আরবি ভাষায় তাকে মজলুম বলা হয়। আল্লাহ তাআলা মজলুমের দোয়া কবুল করে থাকেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহর কাছ থেকে ফেরত আসে না। ১. ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া। ২. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া। ৩. মজলুমের দোয়া। আল্লাহ তাআলা তাদের দোয়া মেঘমালার ওপরে তুলে নেন এবং তার জন্য আসমানের দরজাগুলো খুলে দেন। মহান রব বলেন—আমার সম্মানের শপথ, কিছুটা বিলম্ব হলেও আমি তোমাকে অবশ্যই সাহায্য করব।’ (জামে তিরমিজি: ৩৫৯৮)
আল্লাহ সব চাইতে বেশি ইনসাফের অধিকারী। তিনি জুলুম পছন্দ করেন না। ন্যায়-ইনসাফের আদেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের ন্যায়পন্থা, অনুগ্রহ ও নিকটাত্মীয়দের হক প্রদানের নির্দেশ দেন এবং অশ্লীল ও নিষিদ্ধ কার্যাবলি থেকে নিষেধ করেন।’ (সুরা নাহল: ৯০)
জুলুম ঘরে-বাইরে সর্বত্র হতে পারে। স্বামী তার স্ত্রীর ওপর স্ত্রী তার স্বামীর ওপর নানাভাবে জুলুম করে থাকে। জুলুম শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবেই হতে পারে। নানা ক্ষেত্রে নানাভাবে জুলুম হতে পারে। জুলুম নিজের নফসের ওপরেও হতে পারে। যেমন, মসজিদ-মাদ্রাসা বা দ্বীনি কোনো কাজে বাধা দেওয়া নিজের প্রতি জুলুম। এমন ব্যক্তিদের জন্য রয়েছে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা এবং আখেরাতে মহা শাস্তি।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘সেই ব্যক্তির চেয়ে বড় জালেম আর কে আছে, যে আল্লাহর মসজিদসমূহে আল্লাহর নাম নিতে বাধা প্রদান করে এবং তাকে বিরান করার চেষ্টা করে? এরূপ লোকের তো ভীত-বিহ্বল না হয়ে তাতে প্রবেশ করাই সংগত নয়। তাদের জন্য দুনিয়ায় রয়েছে লাঞ্ছনা এবং আখেরাতে রয়েছে মহা শাস্তি।’ (সুরা বাকারা: ১১৪)
লেখক: শিক্ষক, জামিয়া মিফতাহুল উলূম নেত্রকোনা
মানুষ শুধু শারীরিক কাঠামো নয়; বরং আত্মা ও নৈতিকতা দ্বারা পরিপূর্ণ একটি সত্তা। আত্মার পরিচর্যা ও পরিশুদ্ধিই মানুষের চরিত্রকে করে তোলে মহৎ, আত্মাকে করে আলোকিত। আত্মশুদ্ধি এমন এক গুণ, যা মানুষকে আল্লাহর নৈকট্যে পৌঁছায়, মানবিক গুণাবলিতে পরিপূর্ণ করে, পার্থিব ও পারলৌকিক সফলতার পথ খুলে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেমানুষ সামাজিক জীব। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য সমাজ প্রয়োজন। আর একটি সুস্থ, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য প্রয়োজন সুশাসন, নৈতিকতা, আইন ও পারস্পরিক সহানুভূতি। কিন্তু যখন সমাজে শৃঙ্খলার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলা, শান্তির পরিবর্তে হানাহানি এবং ন্যায়ের পরিবর্তে জুলুমের সয়লাব হয়...
২ দিন আগেমহান আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁর ইবাদতের জন্য। পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট ভাষায় এ কথা বলেও দিয়েছেন। সুরা জারিয়াতের ৫৬ নম্বর আয়াতে এসেছে, ‘আমি জিন ও মানুষ কেবল এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ আর মানুষের মাধ্যমে ইবাদত তখনই বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব, যখন মানুষ থাকবে জীবন্ত।
২ দিন আগেইতিহাস কেবল কাগজ-কলমে লেখা থাকে না, অনেক সময় তা দাঁড়িয়ে থাকে পাথর আর কাঠের অবিনাশী কীর্তিতে। তেমনই এক নিদর্শন কাঠ-পাথরের এক বিস্ময়কর মসজিদ। নিখাদ হস্তশিল্পে নির্মিত এই মসজিদটি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও স্থাপত্যকলার জীবন্ত সাক্ষী।
২ দিন আগে