শাব্বির আহমদ
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়। সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন। পরিচয় দিতে পারেন একজন মহৎ মানুষের।
কারও জীবন রক্ষায় এগিয়ে আসা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আর তা যদি হয় রক্তদানের মতো মহান কাজ, তাহলে তো কথাই নেই! এ ছাড়া সামর্থ্যবান রক্তদাতাও পরোপকারের মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে ইসলামি মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে সুস্থ, সবল ও নিরাপদ থাকেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যে কারও জীবন বাঁচাল, সে যেন তামাম মানুষকে বাঁচাল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২)। নবীজি (সা.) বলেন, মানুষ যতক্ষণ অন্য মানুষের সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৭৪৬)। তিনি আরও বলেন, যে অন্যের বিপদ দূর করবে, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার বিপদ দূর করে দেবেন। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৯৩)
নিজের শরীরের রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে একজন মানুষ অপর একজন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করে—এর চেয়ে বড় উপকার আর কী হতে পারে! সুস্থ, সবল মানুষের উচিত স্বেচ্ছায় রক্তদান করে পরোপকারে শামিল হওয়া। নিজে স্বেচ্ছায় রক্ত দেওয়া এবং অন্যকে উৎসাহিত করা। আমাদের সমাজে রক্ত দেওয়ার বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আছে। কেউ কেউ মনে করেন, রক্ত দিলে নিজের শরীরে অনেক ঘাটতি হয়। বিষয়টি সঠিক নয়। বরং যেকোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্তদান করলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। সামান্য পরিমাণে রক্তদানের মাধ্যমে যদি একটি জীবন বাঁচে—তাহলে নিঃসন্দেহে একটি ভালো কাজ। আর ভালো কাজের মাধ্যমে যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ানো যায়, তবেই সমাজে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হবে।
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়। সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন। পরিচয় দিতে পারেন একজন মহৎ মানুষের।
কারও জীবন রক্ষায় এগিয়ে আসা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আর তা যদি হয় রক্তদানের মতো মহান কাজ, তাহলে তো কথাই নেই! এ ছাড়া সামর্থ্যবান রক্তদাতাও পরোপকারের মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে ইসলামি মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে সুস্থ, সবল ও নিরাপদ থাকেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যে কারও জীবন বাঁচাল, সে যেন তামাম মানুষকে বাঁচাল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২)। নবীজি (সা.) বলেন, মানুষ যতক্ষণ অন্য মানুষের সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৭৪৬)। তিনি আরও বলেন, যে অন্যের বিপদ দূর করবে, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার বিপদ দূর করে দেবেন। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৯৩)
নিজের শরীরের রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে একজন মানুষ অপর একজন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করে—এর চেয়ে বড় উপকার আর কী হতে পারে! সুস্থ, সবল মানুষের উচিত স্বেচ্ছায় রক্তদান করে পরোপকারে শামিল হওয়া। নিজে স্বেচ্ছায় রক্ত দেওয়া এবং অন্যকে উৎসাহিত করা। আমাদের সমাজে রক্ত দেওয়ার বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আছে। কেউ কেউ মনে করেন, রক্ত দিলে নিজের শরীরে অনেক ঘাটতি হয়। বিষয়টি সঠিক নয়। বরং যেকোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্তদান করলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। সামান্য পরিমাণে রক্তদানের মাধ্যমে যদি একটি জীবন বাঁচে—তাহলে নিঃসন্দেহে একটি ভালো কাজ। আর ভালো কাজের মাধ্যমে যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ানো যায়, তবেই সমাজে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হবে।
পৃথিবীর সব মানুষের প্রথম ভাষা কান্না। কান্নার ভাষা সর্বজনীন। সব জায়গা ও সব ভাষার মানুষ কাঁদে। মানুষের কান্নার ভাষা পৃথিবীর সব ভাষাভাষী বোঝে। একজন নবজাতকও দুনিয়াতে নিজের আগমন ও অস্তিত্বের জানান এই কান্নার ভাষায় দিয়ে থাকে। এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যেক নবজাতককে জন্মের সময় শয়তান...
২ ঘণ্টা আগেআত্মীয়তা রক্ষার ব্যাপারে ইসলাম কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে। এ ব্যাপারে কোনো ধরনের শৈথিল্যের সুযোগ ইসলামে নেই। কোরআন ও হাদিসের অসংখ্য জায়গায় বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বর্ণিত হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, এ বিষয়ে আমরা অধিকাংশ মানুষই শিথিলতা কিংবা অবহেলা করে থাকি। আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা যে ইমানের...
৪ ঘণ্টা আগেআজান ইসলামের মৌলিক আহ্বান। আজান শুনে মানুষ নামাজের প্রস্তুতি গ্রহণ করে। শয়তান দূরে পালায়। আজানের সময় আজান শোনা এবং তার জবাব দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। প্রত্যেক আজানের জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও...
৪ ঘণ্টা আগেবাবা একটি পরিবারের অভিভাবক, ছায়াস্বরূপ এবং শক্তির প্রতীক। সন্তানের জীবনে বাবার অবদান অপরিসীম ও তুলনাহীন। বাবা ভালোবাসার ছায়া। নির্ভরতার আশ্রয়স্থল। অনুশাসনের শৃঙ্খল।
২ দিন আগে