ইসলাম ডেস্ক

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়। এই লুটতরাজ ও গণহত্যার ঘটনা উসমানি সালতানাতের জাতীয় সংকট কিছুটা প্রকট করে তুলেছিল।
উসমানি আমলে সিরিয়া, লেবানন, ফিলিস্তিন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও এশিয়া মাইনর অঞ্চলের হজযাত্রীরা প্রথমে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে জড়ো হতেন। এরপর সেখান থেকে একজন আমিরুল হজ তথা হজপ্রধানের নেতৃত্বে রসদপত্র নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। কাফেলা সশস্ত্র সেনাদের কড়া পাহারায় দীর্ঘ মরুপথ পাড়ি দিত। বেদুইনদের রাহাজানি-লুটতরাজের ভয়েই সৈন্যদের সঙ্গে নেওয়া হতো। কাফেলায় আক্রমণ তখন অভাবী বেদুইনদের উপার্জনের বড় উৎসে পরিণত হয়েছিল। আক্রমণ থেকে বাঁচতে দামেস্ক থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের একটি বড় অংশ সাধারণত বেদুইন গোত্রগুলোকে চাঁদা হিসেবে দিতে হতো। নিরাপদে কাফেলা যেতে দেওয়ার শর্তে যাওয়ার সময় অর্ধেক এবং আসার সময় অর্ধেক অর্থ আদায় করার নিয়ম ছিল। এরপরও অনেক বেদুইন গোত্র কাফেলা লুট করত।
১৭৫৭ সালে দামেস্কের গভর্নর হুসাইন পাশা ইবনে আলির নেতৃত্বে হজ কাফেলা কোনো ঝামেলা ছাড়াই মক্কায় পৌঁছেছিল। তবে ফেরার পথে সেনাদের অগ্রবর্তী দল জর্ডানের কাতরানা এলাকায় পৌঁছালে বনি সাখর গোত্রের আক্রমণের শিকার হয় এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। কমান্ডার মুসা পাশা আহত হয়ে কয়েক দিন পর মারা যান। পালিয়ে যাওয়া সৈন্যদের কয়েকজন দামেস্কে খবর পৌঁছায়। তাবুকে অবস্থান করা মূল কাফেলার নিরাপত্তা দিতে দামেস্ক থেকে একটি সৈন্যদলও পাঠানো হয়। তবে সেই দলও বেদুইনদের আক্রমণের শিকার হয়। আমিরুল হজ হুসাইন পাশার কানে এই খবর পৌঁছলে তিনি কিছুটা সতর্ক হন এবং শেখ কাদান গোত্রের কাছে আশ্রয় চেয়েও ব্যর্থ হন।
এদিকে বনি সখর ও তাদের মিত্র বেদুইন গোত্রগুলো কাফেলা লুট করার জন্য অধীর আগ্রহে বসে ছিল। এসব খবর জেনেও গভর্নর হুসাইন পাশা কাফেলা নিয়ে তাবুক ত্যাগ করে দামেস্কের পথে পা বাড়ান। তাবুক থেকে যাত্রার তৃতীয় দিনে, বর্তমান সৌদি আরব ও জর্ডানের সীমান্তবর্তী তাবুক-মাআনের রাস্তায় কাফেলা তুমুল আক্রমণের শিকার হয়। অসংখ্য হজযাত্রী মারা পড়েন। বেদুইনেরা কাফেলার রসদপত্র লুট করে নিয়ে যায়, যার মধ্যে উসমানি সুলতানের প্রতিনিধিত্বকারী বিশেষ পালকি ‘মাহমাল’ও ছিল। বলা হয়, এই আক্রমণে প্রায় ২০ হাজার হজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। খোদ সুলতানের বোনও নিহতদের তালিকায় ছিলেন। হুসাইন পাশা বেঁচে গিয়েছিলেন, তবে এরপর কোনো দিন তিনি আর দামেস্কে ফেরেননি।
এমন নৃশংস হামলা, লুণ্ঠন ও হত্যায় উসমানি সাম্রাজ্যে হইচই পড়ে যায়। উসমানি শাসনের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার সৃষ্টি হয়। এই ঘটনা ঘটেছিল ১৭৫৭ সালের সেপ্টেম্বরে। অক্টোবরে সুলতান তৃতীয় ওসমান মারা যান এবং সুলতান তৃতীয় মুস্তফা ইস্তাম্বুলের সিংহাসনে বসেন। তিনি কয়েকজন গভর্নরকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে শাস্তি দিয়েছিলেন এবং হুসাইন পাশাকে সব পদ থেকে বরখাস্ত করেছিলেন। এ ছাড়া এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ইস্তাম্বুলের রাজপ্রাসাদের সামনে তাঁদের দ্বিখণ্ডিত মাথা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। হামলাকারী বেদুইন গোত্রগুলোকেও চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। উসমানি সুলতানের নির্দেশে তাদের ওপর ব্যাপক প্রতিশোধমূলক আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। এতে অনেক লোক মারা পড়ে।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়। এই লুটতরাজ ও গণহত্যার ঘটনা উসমানি সালতানাতের জাতীয় সংকট কিছুটা প্রকট করে তুলেছিল।
উসমানি আমলে সিরিয়া, লেবানন, ফিলিস্তিন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও এশিয়া মাইনর অঞ্চলের হজযাত্রীরা প্রথমে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে জড়ো হতেন। এরপর সেখান থেকে একজন আমিরুল হজ তথা হজপ্রধানের নেতৃত্বে রসদপত্র নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। কাফেলা সশস্ত্র সেনাদের কড়া পাহারায় দীর্ঘ মরুপথ পাড়ি দিত। বেদুইনদের রাহাজানি-লুটতরাজের ভয়েই সৈন্যদের সঙ্গে নেওয়া হতো। কাফেলায় আক্রমণ তখন অভাবী বেদুইনদের উপার্জনের বড় উৎসে পরিণত হয়েছিল। আক্রমণ থেকে বাঁচতে দামেস্ক থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের একটি বড় অংশ সাধারণত বেদুইন গোত্রগুলোকে চাঁদা হিসেবে দিতে হতো। নিরাপদে কাফেলা যেতে দেওয়ার শর্তে যাওয়ার সময় অর্ধেক এবং আসার সময় অর্ধেক অর্থ আদায় করার নিয়ম ছিল। এরপরও অনেক বেদুইন গোত্র কাফেলা লুট করত।
১৭৫৭ সালে দামেস্কের গভর্নর হুসাইন পাশা ইবনে আলির নেতৃত্বে হজ কাফেলা কোনো ঝামেলা ছাড়াই মক্কায় পৌঁছেছিল। তবে ফেরার পথে সেনাদের অগ্রবর্তী দল জর্ডানের কাতরানা এলাকায় পৌঁছালে বনি সাখর গোত্রের আক্রমণের শিকার হয় এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। কমান্ডার মুসা পাশা আহত হয়ে কয়েক দিন পর মারা যান। পালিয়ে যাওয়া সৈন্যদের কয়েকজন দামেস্কে খবর পৌঁছায়। তাবুকে অবস্থান করা মূল কাফেলার নিরাপত্তা দিতে দামেস্ক থেকে একটি সৈন্যদলও পাঠানো হয়। তবে সেই দলও বেদুইনদের আক্রমণের শিকার হয়। আমিরুল হজ হুসাইন পাশার কানে এই খবর পৌঁছলে তিনি কিছুটা সতর্ক হন এবং শেখ কাদান গোত্রের কাছে আশ্রয় চেয়েও ব্যর্থ হন।
এদিকে বনি সখর ও তাদের মিত্র বেদুইন গোত্রগুলো কাফেলা লুট করার জন্য অধীর আগ্রহে বসে ছিল। এসব খবর জেনেও গভর্নর হুসাইন পাশা কাফেলা নিয়ে তাবুক ত্যাগ করে দামেস্কের পথে পা বাড়ান। তাবুক থেকে যাত্রার তৃতীয় দিনে, বর্তমান সৌদি আরব ও জর্ডানের সীমান্তবর্তী তাবুক-মাআনের রাস্তায় কাফেলা তুমুল আক্রমণের শিকার হয়। অসংখ্য হজযাত্রী মারা পড়েন। বেদুইনেরা কাফেলার রসদপত্র লুট করে নিয়ে যায়, যার মধ্যে উসমানি সুলতানের প্রতিনিধিত্বকারী বিশেষ পালকি ‘মাহমাল’ও ছিল। বলা হয়, এই আক্রমণে প্রায় ২০ হাজার হজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। খোদ সুলতানের বোনও নিহতদের তালিকায় ছিলেন। হুসাইন পাশা বেঁচে গিয়েছিলেন, তবে এরপর কোনো দিন তিনি আর দামেস্কে ফেরেননি।
এমন নৃশংস হামলা, লুণ্ঠন ও হত্যায় উসমানি সাম্রাজ্যে হইচই পড়ে যায়। উসমানি শাসনের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার সৃষ্টি হয়। এই ঘটনা ঘটেছিল ১৭৫৭ সালের সেপ্টেম্বরে। অক্টোবরে সুলতান তৃতীয় ওসমান মারা যান এবং সুলতান তৃতীয় মুস্তফা ইস্তাম্বুলের সিংহাসনে বসেন। তিনি কয়েকজন গভর্নরকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে শাস্তি দিয়েছিলেন এবং হুসাইন পাশাকে সব পদ থেকে বরখাস্ত করেছিলেন। এ ছাড়া এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ইস্তাম্বুলের রাজপ্রাসাদের সামনে তাঁদের দ্বিখণ্ডিত মাথা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। হামলাকারী বেদুইন গোত্রগুলোকেও চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। উসমানি সুলতানের নির্দেশে তাদের ওপর ব্যাপক প্রতিশোধমূলক আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। এতে অনেক লোক মারা পড়ে।

তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান মরহুমের কর্মজীবনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘হাজি সেলিম সাহেব দীর্ঘকাল ধরে দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে একটি বিশেষ জামাতের খেদমতে তাঁর অবদান ছিল অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য, যা সংশ্লিষ্টদের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, মরহুম হাজি সেলিমের জানাজা আজ জোহরের নামাজের পর মান্দাইল-জিনজিরা ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
তাঁর ইন্তেকালে দাওয়াত ও তাবলিগের অঙ্গনে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাবলিগের সাথি ভাই ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করেছেন—তিনি যেন তাঁকে ক্ষমা করেন, তাঁর কবরকে প্রশস্ত করেন, জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দান করেন।

তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।
হাবিবুল্লাহ রায়হান মরহুমের কর্মজীবনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘হাজি সেলিম সাহেব দীর্ঘকাল ধরে দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে একটি বিশেষ জামাতের খেদমতে তাঁর অবদান ছিল অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য, যা সংশ্লিষ্টদের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও জানান, মরহুম হাজি সেলিমের জানাজা আজ জোহরের নামাজের পর মান্দাইল-জিনজিরা ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
তাঁর ইন্তেকালে দাওয়াত ও তাবলিগের অঙ্গনে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাবলিগের সাথি ভাই ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করেছেন—তিনি যেন তাঁকে ক্ষমা করেন, তাঁর কবরকে প্রশস্ত করেন, জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দান করেন।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
তাবলিগ জামাতের প্রবীণ ও বিশিষ্ট মুরব্বি হাজি সেলিম আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ভোরে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কেরানীগঞ্জের নিজ বাসভবনে ফজরের নামাজের আগে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে