ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআন মানবজাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ঐশী গ্রন্থ। এটি শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়, বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পথনির্দেশিকা। এই কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে একজন মুমিনের জীবনে আসে অফুরন্ত প্রশান্তি ও আত্মিক তৃপ্তি। পবিত্র কোরআন পাঠের ফলে ইমান সতেজ হয় এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা আরও গভীর হয়।
কোরআন তিলাওয়াতের উপকারিতা পবিত্র কোরআনেই বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন তো তারাই, (যাদের সামনে) আল্লাহকে স্মরণ করা হলে তাদের অন্তর ভয়ে প্রকম্পিত হয়। যখন তাদের সামনে তাঁর আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা হয়, তখন তাদের ইমান বাড়ে এবং তারা তাদের প্রতিপালকের ওপরই ভরসা করে।’ (সুরা আনফাল: ২)। এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয় যে কোরআনের প্রতিটি শব্দ মুমিনের হৃদয়ে গভীর প্রভাব ফেলে এবং তাদের বিশ্বাসকে আরও সুদৃঢ় করে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) কোরআন তিলাওয়াতকারীকে একটি অনন্য উপমার মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি (মুমিন) কোরআন তিলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হচ্ছে সেই কমলালেবুর মতো, যা সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত। আর যে ব্যক্তি (মুমিন) কোরআন তিলাওয়াত করে না, তার উদাহরণ খেজুরের মতো, যাতে সুগন্ধি নেই; কিন্তু খেতে সুস্বাদু। আর যে পাপিষ্ঠ ব্যক্তি কোরআনের তিলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হচ্ছে রায়হান জাতীয় গুল্মের মতো, যার সুগন্ধ আছে, কিন্তু খেতে বিস্বাদ ও তিক্ত। আর যে পাপিষ্ঠ ব্যক্তি কোরআন একেবারেই তিলাওয়াত করে না, তার উদাহরণ হচ্ছে মাকাল ফলের মতো, যা খেতেও বিস্বাদ এবং এর কোনো সুঘ্রাণও নেই।’ (সহিহ্ বুখারি: ৪৬৫৪)
এই হাদিস কোরআনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের চারটি ভিন্ন চিত্র তুলে ধরেছে। যারা নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করে, তাদের জীবন সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত কমলালেবুর মতো হয়ে ওঠে। অন্যদিকে, যারা কোরআন থেকে দূরে থাকে, তাদের জীবন থেকে বরকত ও সুঘ্রাণ উভয়ই হারিয়ে যায়।
পবিত্র কোরআন মানবজাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ঐশী গ্রন্থ। এটি শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়, বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পথনির্দেশিকা। এই কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে একজন মুমিনের জীবনে আসে অফুরন্ত প্রশান্তি ও আত্মিক তৃপ্তি। পবিত্র কোরআন পাঠের ফলে ইমান সতেজ হয় এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা আরও গভীর হয়।
কোরআন তিলাওয়াতের উপকারিতা পবিত্র কোরআনেই বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন তো তারাই, (যাদের সামনে) আল্লাহকে স্মরণ করা হলে তাদের অন্তর ভয়ে প্রকম্পিত হয়। যখন তাদের সামনে তাঁর আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা হয়, তখন তাদের ইমান বাড়ে এবং তারা তাদের প্রতিপালকের ওপরই ভরসা করে।’ (সুরা আনফাল: ২)। এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয় যে কোরআনের প্রতিটি শব্দ মুমিনের হৃদয়ে গভীর প্রভাব ফেলে এবং তাদের বিশ্বাসকে আরও সুদৃঢ় করে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) কোরআন তিলাওয়াতকারীকে একটি অনন্য উপমার মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি (মুমিন) কোরআন তিলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হচ্ছে সেই কমলালেবুর মতো, যা সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত। আর যে ব্যক্তি (মুমিন) কোরআন তিলাওয়াত করে না, তার উদাহরণ খেজুরের মতো, যাতে সুগন্ধি নেই; কিন্তু খেতে সুস্বাদু। আর যে পাপিষ্ঠ ব্যক্তি কোরআনের তিলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হচ্ছে রায়হান জাতীয় গুল্মের মতো, যার সুগন্ধ আছে, কিন্তু খেতে বিস্বাদ ও তিক্ত। আর যে পাপিষ্ঠ ব্যক্তি কোরআন একেবারেই তিলাওয়াত করে না, তার উদাহরণ হচ্ছে মাকাল ফলের মতো, যা খেতেও বিস্বাদ এবং এর কোনো সুঘ্রাণও নেই।’ (সহিহ্ বুখারি: ৪৬৫৪)
এই হাদিস কোরআনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের চারটি ভিন্ন চিত্র তুলে ধরেছে। যারা নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করে, তাদের জীবন সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত কমলালেবুর মতো হয়ে ওঠে। অন্যদিকে, যারা কোরআন থেকে দূরে থাকে, তাদের জীবন থেকে বরকত ও সুঘ্রাণ উভয়ই হারিয়ে যায়।
ইসলামে মাতা-পিতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য যেমন নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে, তেমনি সন্তানের প্রতিও মাতা-পিতার দায়িত্ব নির্ধারণ করা হয়েছে। সন্তান জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই মাতা-পিতার প্রতি তাদের প্রাথমিক পর্যায়ের কর্তব্য ও দায়িত্ব কার্যকর হতে শুরু করে এবং তখন থেকেই সে হক অনুযায়ী আমল করা মাতা-পিতার...
৯ ঘণ্টা আগেইসলামে বিয়ে একদিকে যেমন জৈবিক প্রয়োজন মেটানোর মাধ্যম, অন্যদিকে আত্মার প্রশান্তি, ভালোবাসা ও প্রণয়ের উৎস। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে একটি হলো—তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে জীবনসঙ্গিনী সৃষ্টি করেছেন—যাতে তোমরা তাদের মাঝে প্রশান্তি পাও এবং তিনি তোমাদের মাঝে...
১১ ঘণ্টা আগেমানবজীবনে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের আকাঙ্ক্ষা সবারই থাকে। কিন্তু কোন গুণাবলি একজন মানুষকে প্রকৃত শ্রেষ্ঠত্ব দান করে? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে আমরা হাদিসে এর সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেখতে পাই।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলামি ইতিহাসে জুমার দিনকে বলা হয় ‘সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন’। হাদিসে এসেছে, এ দিনেই হজরত আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন, এ দিনেই জান্নাতে প্রবেশ করেছিলেন এবং এ দিনেই পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। আবার কিয়ামতও সংঘটিত হবে জুমার দিনেই। তাই এ দিনের মাহাত্ম্য কেবল ইবাদতকেন্দ্রিক নয়, বরং মানবজাতির সৃষ্টিজীবনের এক...
৩ দিন আগে