ইসলাম ডেস্ক
ইসলামের প্রচার-প্রসারে যাঁরা ব্রতী হবেন, তাঁদের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ও গুণের কথা পবিত্র কোরআনে আলোচিত হয়েছে। এখানে ৫টি গুণের কথা তুলে ধরা হলো:
সহনশীলতা: পূর্ণ ধৈর্য ধারণ করে ইসলামের মহত্ত তুলে ধরার বিকল্প নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সুসংবাদ দাও ধৈর্যশীলদের। যাদের ওপরে কোনো বিপদ এলে তারা বলে, নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং তাঁর দিকেই আমরা ফিরে যাব।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬)
বিনয়-নম্রতা: আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.)-কে ফেরাউনের কাছে গিয়ে নরম ভাষায় দাওয়াত দেওয়ার কথা বলেছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা উভয়ে (মুসা ও হারুন) ফেরাউনের কাছে যাও, নিশ্চয়ই সে সীমালঙ্ঘন করেছে। এরপর তার সঙ্গে নরম ভাষায় কথা বলো। হয়তো সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভীত হবে।’ (সুরা ত্বহা: ৪৩-৪৪)
মার্জিত ভাষা: ইসলাম প্রচারকদের ভাষা হতে হবে অত্যন্ত মার্জিত ও ভদ্রজনোচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষকে তোমার প্রতিপালকের পথে প্রজ্ঞা ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে ডাকো এবং তাদের সঙ্গে সুন্দর পন্থায় বিতর্ক করো।’ (সুরা নাহল: ১২৫)
দয়ার্দ্র আচরণ: ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য মানুষের প্রতি দরদ ও ভালোবাসা অন্তরে লালন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে বলেন, ‘আর আল্লাহর রহমতে তুমি তাদের প্রতি কোমল-হৃদয় হয়েছ। যদি তুমি কর্কশভাষী ও কঠোর হৃদয়ের অধিকারী হতে, তাহলে তারা তোমার পাশ থেকে সরে যেত। কাজেই তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও, তাদের জন্য ক্ষমা চাও এবং তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।...’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
কথা-কাজে মিল: ইসলাম যাঁরা প্রচার করবেন, তাঁদের কথা ও কাজে মিল থাকা অত্যন্ত জরুরি। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা এমন কথা কেন বলো, যা নিজেরা পালন করো না? তোমরা যা করো না, তা বলা আল্লাহর কাছে খুবই অসন্তোষজনক।’ (সুরা সফ: ২-৩)
ইসলামের প্রচার-প্রসারে যাঁরা ব্রতী হবেন, তাঁদের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ও গুণের কথা পবিত্র কোরআনে আলোচিত হয়েছে। এখানে ৫টি গুণের কথা তুলে ধরা হলো:
সহনশীলতা: পূর্ণ ধৈর্য ধারণ করে ইসলামের মহত্ত তুলে ধরার বিকল্প নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সুসংবাদ দাও ধৈর্যশীলদের। যাদের ওপরে কোনো বিপদ এলে তারা বলে, নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং তাঁর দিকেই আমরা ফিরে যাব।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬)
বিনয়-নম্রতা: আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.)-কে ফেরাউনের কাছে গিয়ে নরম ভাষায় দাওয়াত দেওয়ার কথা বলেছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা উভয়ে (মুসা ও হারুন) ফেরাউনের কাছে যাও, নিশ্চয়ই সে সীমালঙ্ঘন করেছে। এরপর তার সঙ্গে নরম ভাষায় কথা বলো। হয়তো সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভীত হবে।’ (সুরা ত্বহা: ৪৩-৪৪)
মার্জিত ভাষা: ইসলাম প্রচারকদের ভাষা হতে হবে অত্যন্ত মার্জিত ও ভদ্রজনোচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষকে তোমার প্রতিপালকের পথে প্রজ্ঞা ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে ডাকো এবং তাদের সঙ্গে সুন্দর পন্থায় বিতর্ক করো।’ (সুরা নাহল: ১২৫)
দয়ার্দ্র আচরণ: ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য মানুষের প্রতি দরদ ও ভালোবাসা অন্তরে লালন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে বলেন, ‘আর আল্লাহর রহমতে তুমি তাদের প্রতি কোমল-হৃদয় হয়েছ। যদি তুমি কর্কশভাষী ও কঠোর হৃদয়ের অধিকারী হতে, তাহলে তারা তোমার পাশ থেকে সরে যেত। কাজেই তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও, তাদের জন্য ক্ষমা চাও এবং তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।...’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
কথা-কাজে মিল: ইসলাম যাঁরা প্রচার করবেন, তাঁদের কথা ও কাজে মিল থাকা অত্যন্ত জরুরি। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা এমন কথা কেন বলো, যা নিজেরা পালন করো না? তোমরা যা করো না, তা বলা আল্লাহর কাছে খুবই অসন্তোষজনক।’ (সুরা সফ: ২-৩)
রমজান সংযমের মাস, বরকতের মাস। এ মাসে রোজা রাখা আবশ্যক করেছেন আল্লাহ তাআলা। তবে সবার জন্য রমজানের রোজা রাখা ফরজ নয়। বরং যাদের মধ্যে নিচের ৫টি শর্ত পাওয়া যাবে, কেবল তাঁদেরই রমজানের রোজা রাখতে হবে। শর্তগুলো হলো—
১ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজানের বিশেষ ইবাদত তারাবির নামাজ। আরবি তারবিহা শব্দের বহুবচন তারাবি, যার অর্থ বিশ্রাম করা, আরাম করা। যেহেতু এই নামাজে চার রাকাত পরপর বিশ্রাম নেওয়া হয়, তাই এর নাম তারাবি। পবিত্র রমজান মাসে এশা ও বিতরের নামাজের মাঝে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, শরিয়তের পরিভাষায় এই নামাজকেই তারাবির নামাজ..
১০ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এ ঘোষণা দিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী, ইসলামিক হিজরি ক্যালেন্ডারের নবম মাস রমজান শুরু হবে আগামীকাল শনিবার (১ মার্চ) থেকে...
২১ ঘণ্টা আগেআসছে রহমতের মাস রমজান। অফুরান ফজিলতের এ মাসকে বরণ করতে আমরা কতটুকু প্রস্তুত? আল্লাহর রহমতের ঝরনাধারায় অবগাহন করে গুনাহ থেকে নিজেদের পবিত্র করার এ সুবর্ণ সুযোগ কিন্তু বছরে একবারই আসে। তাই আসুন, এ পবিত্র মাসকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই, এ মাসের মর্যাদা-ফজিলত উপলব্ধি করি এবং ইবাদত ও ভালো কাজের মাধ্যমে ন
১ দিন আগে